জানুয়ারি
২০২৩-২৪ অর্থবছরের জানুয়ারি-মার্চে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬.১২ শতাংশ: বিবিএস
২০২৩-২৪ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ৬ দশমিক ১২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।
মঙ্গলবার (৯ জুলাই) প্রকাশিত এই প্রান্তিক(ত্রৈমাসিক) জিডিপির হালনাগাদটি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ পাওয়ার শর্তের অংশ।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী পূর্ববর্তী প্রান্তিকের তুলনায় এই প্রান্তিকে(জানুয়ারি-মার্চ) একটি উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) ছিল ৬ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ এবং একই অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকেকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ নথিভুক্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্যাংকগুলোর পূর্ণাঙ্গ আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশে বাংলাদেশ ব্যাংককে আইএমএফের পরামর্শ
২০২৩-২৪ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকের সঙ্গে গত বছরের একই সময়ের তুলনা করলে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পাওয়া যায়। ২০২২-২৩ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র ২ দশমিক ৩০ শতাংশ।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে, শিল্প, পরিষেবা এবং কৃষি- সমস্ত প্রধান খাতে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। শিল্প খাতে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ০৩ শতাংশ হয়েছে । জানুয়ারি-মার্চের সময়ে স্থির মূল্যে জিডিপিতে যোগ হয়েছে প্রায় ৮ লাখ ৬৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পাস, জিডিপি ৬.৭৫% ও মুদ্রাস্ফীতি ৬% নির্ধারণ
৩ মাস আগে
৭ জানুয়ারির নির্বাচন নিয়ে রুশ রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের নিন্দা বিএনপির
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ম্যানতিতস্কির বক্তব্যকে অনাকাঙ্ক্ষিত বলে মন্তব্য করেছে বিএনপি। এই বক্তব্যের মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক অনুভূতিতে আঘাত করা হয়েছে বলে মনে করে দলটি।
শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক বিবৃতিতে এই প্রতিক্রিয়া জানানো হয়।
বাংলাদেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের জন্য রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে বিবৃতিতে।
এতে বলা হয়, ‘আমরা লক্ষ্য করেছি যে, রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ম্যানতিতস্কি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাশিয়ার ভূমিকা নিয়ে বিএনপির বক্তব্যকে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর বলে মন্তব্য করেছেন। নির্বাচনে ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পড়েছে এবং অধিকাংশ মানুষ আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছেন বলেই বাংলাদেশের জনগণ (বর্তমান) সরকারকে নির্বাচিত করেছে বলেও দাবি করেন তিনি।’
রুশ হাইকমিশনারের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে দলটির পক্ষ থেকে বলা হয়, 'আমরা বলতে চাই, তার (রাষ্ট্রদূতের) অযাচিত, অগ্রহণযোগ্য ও আওয়ামীপন্থী বক্তব্য বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক অনুভূতিতে আঘাত করেছে।’
এতে আরও বলা হয়, আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত নন এমন সব বাংলাদেশি নাগরিক তাদের অধিকার ও স্বাধীনতা হারিয়ে নিজ দেশেই পরাধীন হয়ে পড়েছেন। তিনি বলেন, 'গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতি, দুঃশাসন ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের কারণে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ বৈষম্য, অবিচার ও নিপীড়নের শিকার হয়েছে।’
আরও পড়ুন: রাজধানীতে পুলিশি বাধায় পণ্ড বিএনপির কালো পতাকা মিছিল
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের জনগণ ও গণতান্ত্রিক বিশ্বের আশা-আকাঙ্ক্ষা অভিন্ন। ‘সেই অভিন্ন লক্ষ্য হচ্ছে একটি নির্বাচিত ও জবাবদিহিমূলক সরকারের মাধ্যমে বাংলাদেশে গণতন্ত্র, সুশাসন, মানবাধিকার ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা।’
দলটি বলেছে, বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী জনগণ আশা করে যে, রাশিয়া, ভারত, চীন বা অন্য কোনো দেশ জনগণের প্রবল ইচ্ছার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে গণবিরোধী ও ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা সরকারের দুঃশাসনকে অযাচিতভাবে সমর্থন করবে না।
বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিনের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের কথা তুলে ধরে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বিএনপি বিশ্বাস করে, দুই দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্বের সেতুবন্ধন গড়ে তোলার মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি কূটনৈতিক সাফল্য নিহিত। এজন্য বিএনপি রাশিয়াকে বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, স্বাধীনতার দৃঢ় সংকল্প ও মহান ত্যাগের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের আহ্বান জানাচ্ছে।’
এর আগে বুধবার (৩১ জানুয়ারি) ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ম্যানতিতস্কি বলেছেন, আওয়ামী লীগের নতুন সরকার গঠনে রাশিয়ার ভূমিকা নিয়ে বিএনপির অভিযোগ 'বিভ্রান্তিকর বা মিথ্যা'।
আরও পড়ুন: প্রিপেইড গ্যাস মিটারের ভাড়া দ্বিগুণ করার সিন্ধান্তের নিন্দা বিএনপির
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার বাংলাদেশের সরকার নয়, ভারত, চীন ও রাশিয়ার সরকার বলে বিরোধী দল যে বক্তব্য দিয়েছে তা কারো বিশ্বাস করা উচিত নয়।
বিবৃতিতে বিএনপি বলেছে, জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা ও তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি।
দলটির দাবি, জাতিকে ধোঁকা দিতে এবং শেখ হাসিনার অসাংবিধানিক, ফ্যাসিবাদী ও কর্তৃত্ববাদী শাসন এবং তার অনুগত প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের অবৈধ ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে সহায়তার জন্য গত ৭ জানুয়ারি প্রহসনের ডামি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
নির্বাচন নিয়ে নিজেদের অবস্থান ব্যাখ্যা করে বিএনপি উল্লেখ করে, বিভিন্ন গণতান্ত্রিক দেশ, সাতটি খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং বিভিন্ন বিদেশি পর্যবেক্ষক বলেছেন, নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হয়নি।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘৭ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ না হওয়ায় একটি নতুন ও অর্থবহ নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন বাংলাদেশের জনগণের গণদাবি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই গণতন্ত্রপন্থী সব রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের মাধ্যমে জনগণের বঞ্চিত ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে বিএনপি।’
আরও পড়ুন: হুমকি সত্ত্বেও বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাবে: জয়নুল আবেদিন ফারুক
৯ মাস আগে
৭ জানুয়ারির নির্বাচন: ৭৩১টি মনোনয়নপত্র বাতিল, ১৯৮৫টি গৃহীত
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে দেশের ৩০০টি আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মোট ১৯৮৫টি মনোনয়নপত্র গ্রহণ এবং ৭৩১টি বাতিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা।
সোমবার (৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ইসি সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সারাদেশে দাখিলকৃত ২৭১৬টি মনোনয়নপত্রের মধ্যে মোট ১৯৮৫টি গ্রহণ করা হয়েছে এবং ৭৩১টি বাতিল করা হয়েছে।’
গত শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষ করেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা।
ইসি সচিবালয়ের উপসচিব মাহবুবর রহমান বলেন, ৭৩১টি মনোনয়নপত্রের অধিকাংশই তিনটি কারণে বাতিল করা হয়েছে- স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জমা দেওয়া ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরে অমিল, ঋণ ও ইউটিলিটি বিলের খেলাপি এবং দ্বৈত নাগরিকত্ব।
আরও পড়ুন: নওগাঁর ৬ আসনে ৩৩ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ, বাতিল ২২ জন
মনোনয়নপত্র প্রত্যাখ্যান বা গ্রহণের বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে মঙ্গলবার থেকে সংক্ষুব্ধ প্রার্থীরা নির্বাচন কমিশনে আপিল করতে পারবেন।
নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রার্থীদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণের জন্য শহরের নির্বাচন ভবনে ১০টি বুথ স্থাপন করেছে।
৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত আপিল গ্রহণ করা হবে।
আপিলগুলো ১০ ডিসেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিষ্পত্তি করা হবে। ইসি দিনে প্রায় ১০০টি আপিল শুনবে এবং নিষ্পত্তি করবে।
প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর এবং রিটার্নিং অফিসাররা ১৮ ডিসেম্বর প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে নির্বাচনী প্রতীক বিতরণ করবেন।
প্রার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত (ভোটগ্রহণের ৪৮ ঘন্টা আগে) নির্বাচনী প্রচারে যেতে পারবেন। যা কোনো বিরতি ছাড়াই ৭ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলবে।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: ৪৭ জন ইউএনও বদলির অনুমোদন ইসির
খুলনার ৬ আসনে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষ
১০ মাস আগে
জানুয়ারি-আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমেছে ২১ দশমিক ৭৭ শতাংশ: ওটেক্সা
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানি কমেছে ২১ দশমিক ৭৭ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (ওটেক্সা) প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের প্রথম আট মাসে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে ৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলারের পোশাক আমদানি করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় বৃহত্তম পোশাক সরবরাহকারী দেশ বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: ২০২২-২০২৩ অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিলে তৈরি পোশাক রপ্তানি ৩৮.৫৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে
ওটেক্সার তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত বিশ্ব থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক পোশাক আমদানি ২২ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমে ৫৩ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। ২০২২ সালের একই সময়ে এই পরিমাণ ছিল ৬৯ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলার।
চীন, ভিয়েতনাম, বাংলাদেশ, ভারত ও ইন্দোনেশিয়াসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ স্থানীয় পোশাক আমদানির উৎসগুলো মূল্য ও পরিমাণ উভয় দিক থেকেই উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে।
সবচেয়ে বড় পোশাক আমদানির উৎস চীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি কমেছে ২৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎস ভিয়েতনাম থেকে আমদানি কমেছে ২৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
ভারত, ইন্দোনেশিয়া, কম্বোডিয়া, মেক্সিকো, হন্ডুরাস, পাকিস্তান ও দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আমদানি কমেছে যথাক্রমে ২১ দশমিক ৫৯ শতাংশ, ২৬ দশমিক ০৯ শতাংশ, ২৭ দশমিক ২৮ শতাংশ, ৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ, ২২ দশমিক ২৬ শতাংশ, ২৯ দশমিক ২৪ শতাংশ ও ১১ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
আরও পড়ুন: ইউরোপীয় ইউনিয়নে তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৯.৯৩ শতাংশ
এলডিসি-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাধার সম্মুখীন হতে পারে: বাণিজ্য সচিব
১ বছর আগে
চলতি সংসদের শেষ অধিবেশন শুরু ২২ অক্টোবর
জাতীয় সংসদে আগামী ২২ অক্টোবর অধিবেশন শুরু হবে। এটিই ২০২৪ সালের জানুয়ারির শুরুতে অনুষ্ঠিতব্য পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের আগে বর্তমান সংসদের শেষ অধিবেশন।
বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) সংবিধানের ৭২ অনুচ্ছেদের (১) ধারা অনুযায়ী তার ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন একাদশ জাতীয় সংসদের ২৫তম অধিবেশন আহ্বান করেছেন।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২২ অক্টোবর (রবিবার) বিকাল ৪টায় অধিবেশন শুরু হবে।
আরও পড়ুন: শেষ হলো জাতীয় সংসদের ২৪তম অধিবেশন
এর আগে গত ১৪ সেপ্টেম্বর বর্তমান সংসদের ২৪তম অধিবেশন ৯টি বৈঠকের পর স্থগিত করা হয়।
২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি প্রথম অধিবেশন শুরু হওয়ায় ২০২৪ সালের ৩০ জানুয়ারি একাদশ সংসদ তার পাঁচ বছরের মেয়াদ পূর্ণ করতে চলেছে।
সংবিধানের ১২৩ অনুচ্ছেদ অনুসারে, সংসদের মেয়াদ পূর্ণ হলে সংসদ ভেঙে দেওয়ার আগে ৯০ দিনের মধ্যে পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। সে অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির আগের ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে।
আরও পড়ুন: সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু
৩১ মে সংসদে বাজেট অধিবেশন শুরু
১ বছর আগে
খেলা হবে অক্টোবর-ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগ অক্টোবর, ডিসেম্বর এবং জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে খেলা খেলবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ না করলে তার সরকারকে অপসারণে বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) রাজপথে নামবে বলে হুঁশিয়ারির জবাবে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী কাদের এই ঘোষণা দেন।
বিএনপি হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছে যে দলটি এবং তার সহযোগীরা নির্বাচনের আগে ঢাকার রাজপথ দখল করবে। কারণ তারা আগামী জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে চায়।
আরও পড়ুন: বিএনপি এখন দুর্বল ব্যাটারির পুরোনো গাড়ি: হাছান মাহমুদ
বুধবার(২৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে টঙ্গী সরকারি কলেজ মাঠে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘সময়ই বলে দেবে কে ঢাকা দখল করবে। ফখরুল (বিএনপি মহাসচিব) ইদানীং কাঁদছেন। খালেদা জিয়ার জন্য ৪৮ মিনিটেরও আন্দোলন করতে পারেননি।’
আরও পড়ুন: কোনো নিষেধাজ্ঞা শেখ হাসিনাকে থামাতে পারবে না: কাদের
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন গাজীপুর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান।
যুক্তরাষ্ট্রের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আগে নিজের যত্ন নিন। আপনারা ট্রাম্পকেও সামলাতে পারবেন না; তাহলে আপনারা আমাদের কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে চান ?’
কাদের বলেন, চলতি মাসের ২৮ তারিখ বঙ্গবন্ধু টানেল উদ্বোধন করা হবে। তিনি আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান ও সিমিন হোসেন রিমি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: মিরসরাইয়ে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১৫
১ বছর আগে
আগামী জানুয়ারির মধ্যে টিসিবির স্মার্টকার্ড বিতরণ করা হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী
আগামী বছরের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারির মধ্যেই ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ১ কোটি পরিবারের কার্ডকে স্মার্ট কার্ডে রূপান্তরিত করে বিতরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।
তিনি বলেন, টিসিবির কার্ড স্মার্ট কার্ডে রূপান্তরের কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। আগামী মাস (অক্টোবর) থেকে স্মার্টকার্ড বিতরণ শুরু করা সম্ভব হবে।
বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর খামারবাড়ির ইন্দিরা রোড ক্রীড়া চক্র মাঠ টিসিবি আয়োজিত ১ কোটি কার্ডধারী পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে চালসহ টিসিবির পণ্য বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা জানান।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে সব দেশেই পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। যার প্রভাব আমাদের দেশেও পড়েছে। বিশেষ করে তেল, চিনিসহ অন্যান্য আমদানি করা পণ্যের।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই এসব পণ্যের দাম বাড়ে। ভোজ্যতেল ও চিনির প্রায় পুরোটাই আমদানি করতে হয়। মসুর ডাল আমদানি করতে হয়। এজন্য এসব পণ্যের দাম আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে দাম নির্ধারণ করতে হয়।
টিসিবির কার্ড বাড়ানো যাবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, কার্ড পাওয়া বা দেওয়ার মতো যোগ্য মানুষ পাওয়া যায় তাহলে বিবেচনা করা হবে। তবে এই মুহূর্তে আমরা ১ কোটির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে চাই।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হচ্ছে টিসিবির পণ্য বিক্রি
তিনি আরও বলেন, ১ কোটি পরিবার কার্ড মানে প্রায় ৫ কোটি উপকারভোগী। কারণ একজন কার্ডধারীর পরিবারে গড়ে ৫ জন থাকলেও সুবিধাভোগীর সংখ্যা ৫ কোটি হবে।
এপ্রসঙ্গে মন্ত্রী জানান, আমাদের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত ছিল ৫০ লাখ কার্ড করার। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বললেন সংখ্যাটি ১ কোটি করতে। নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা ১ কোটি পরিবার কার্ড করেছি।
অনুষ্ঠানে টিসিবির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আরিফুল হাসান, উত্তর সিটি করপোরেশনের ২৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরিদুর রহমান খান ইরান এবং টিসিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারীরা তেল-ডাল-চিনির সঙ্গে ৫ কেজি চালও পাবেন
জুলাই থেকে ১ কোটি টিসিবি কার্ডধারী পরিবার পাবে ৩০ টাকায় ৫ কেজি চাল
১ বছর আগে
৩০ জানুয়ারি আইএমএফ বাংলাদেশের ঋণ অনুমোদন বিবেচনা করতে পারে
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্বাহী বোর্ড আগামী ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদনের বিষয়টি বিবেচনা করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
সোমবার এক প্রেস বিবৃতিতে আইএমএফের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর আন্তোয়েনেট এম. সায়েহ এ কথা জানিয়েছেন। আন্তোয়েনেট এম. সায়েহ ঋণ নিয়ে আলোচনা করতে পাঁচদিনের সফরে রবিবার বাংলাদেশে এসেছেন।
তিনি বলেন, গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং অর্থমন্ত্রী মোস্তফা কামাল ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পেয়ে আমি খুবই আনন্দিত।
আন্তোয়েনেট বলেন, ‘গত দশকে বাংলাদেশের আকর্ষণীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সামাজিক উন্নয়নের জন্য আমি তাদের অভিনন্দন জানাই। যা দারিদ্র্য নিরসনে ধারাবাহিক অগ্রগতি এবং জীবনমানে উল্লেখযোগ্য উন্নতি করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতিগুলো মুদ্রাস্ফীতিকে স্থিতিশীল রাখতে, ঋণ থেকে জিডিপি অনুপাত কম এবং বাহ্যিক বাফারগুলোকে পর্যাপ্ত রাখতে সাহায্য করেছে।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ব্যাংকের আশা আইএমএফ ঋণের প্রথম কিস্তি আগামী মাসের মধ্যে আসবে: মুখপাত্র
সারা বিশ্বের দেশগুলোর মতোই বাংলাদেশ এখন বৈশ্বিক ধাক্কাগুলোর প্রভাব মোকাবিলা করছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই ধাক্কাগুলোর প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেছি এবং আমি এই কঠিন সময়ে দুর্বলদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার ওপর তাদের ফোকাসসহ এসব সংকট মোকাবিলায় বাংলাদেশের নেয়া বিস্তৃত পদক্ষেপকে স্বাগত জানাই।’
কর্তৃপক্ষের স্বদেশি সংস্কার এজেন্ডাকে সমর্থন করার জন্য বাংলাদেশ ও আইএমএফ সম্প্রতি বর্ধিত ক্রেডিট সুবিধা, বর্ধিত তহবিল সুবিধা এবং আইএমএফ এর নতুন স্থিতিস্থাপকতা ও টেকসই সুবিধা (আরএসএফ) এর অধীনে একটি স্টাফ-লেভেল চুক্তিতে পৌঁছেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমাদের আলোচনায় আমরা কর রাজস্ব বাড়ানো এবং আরও দক্ষ আর্থিক খাত গড়ে তোলার দীর্ঘস্থায়ী চ্যালেঞ্জসহ এই প্রোগ্রামের মূল উপাদানগুলোর ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছি।
আরও পড়ুন: ’মর্যাদা ক্ষুন্ন হলে বাংলাদেশকে আইএমএফ থেকে ঋণ নেয়ার দরকার নেই: এফবিসিসিআই
বেসরকারি বিনিয়োগ এবং রপ্তানি বহুমুখীকরণের সুবিধার্থে পদক্ষেপের সঙ্গে এইসব ক্ষেত্রে সংস্কার বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরও স্থিতিস্থাপক করতে এবং দীর্ঘমেয়াদী, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই প্রবৃদ্ধিকে সহায়তা করার শর্ত তৈরি করতে সাহায্য করবে।
এতে বলা হয়েছে, ‘আমরা জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত দীর্ঘমেয়াদী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের পরিকল্পনা নিয়েও আলোচনা করেছি। যা সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি হতে পারে।’
আরও পড়ুন: নিরাপদ রিজার্ভ গড়ে তুলতে আইএমএফ এর ঋণ দরকার: বাণিজ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
১৬ জানুয়ারি দেশব্যাপী সমাবেশ ও মিছিলের ঘোষণা বিএনপি’র
১০ দফা দাবি আদায়ে ১৬ জানুয়ারি দেশব্যাপী সমাবেশ ও মিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
মঙ্গলবার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নয়াপল্টনে দলের অবস্থান কর্মসূচি থেকে এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, সকল মহানগর, জেলা শহর, উপজেলা ও পৌরসভায় এ কর্মসূচি পালন করা হবে।
সরকারের বিরুদ্ধে যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিএনপিসহ অন্যান্য সমমনা বিরোধী দল, জোট ও সংগঠনগুলো আজ রাজধানীসহ অন্যান্য বিভাগে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে।
আরও পড়ুন: বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর গণঅবস্থান কর্মসূচি শুরু
কর্মসূচিটি সকাল ১০টায় শুরু হয়ে দুপুর ২টায় মির্জা ফখরুলের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবি আদায়ে চার ঘণ্টার এ কর্মসূচির আয়োজন করে বিএনপি।
৩০ ডিসেম্বর ৩৩টি বিরোধী দলের গণমিছিলের পর এটি যুগপৎ আন্দোলনের দ্বিতীয় কর্মসূচি।
বিএনপি নেতারা বলেন যে ২০০৭ সালে সেই দিনে ঘটে যাওয়া রাজনৈতিক পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে ১১ জানুয়ারির জন্য এই কর্মসূচি তৈরি করা হয়, দিনটি দেশে ‘এক-এগারো’ নামে পরিচিত।
এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর বিএনপিসহ ৩২টি সমমনা বিরোধী দল যুগপৎ আন্দোলনের প্রথম কর্মসূচি হিসেবে রাজধানী ও রংপুর মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ মিছিল করে।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ অন্যান্য বিভাগে বুধবার অবস্থান কর্মসূচি পালন করবে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো
সরকারবিরোধী আন্দোলন জোরদার করার নতুন শপথ নিলেন ফখরুল
১ বছর আগে
জানুয়ারি থেকে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট থাকবে না: বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর
বাংলাদেশ ব্যাংকের (বিবি) গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বলেছেন, দেশের রপ্তানি ও রেমিট্যান্স; আমদানির তুলনায় উদ্বৃত্ত হওয়ায় ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার কোনো সংকট থাকবে না।
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) আয়োজিত এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বিষয়ক জাতীয় সেমিনারে আর্থিক খাতের অবস্থার ওপর বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
রউফ বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি তদন্তে দেখা গেছে যে চলতি বছরের শুরু থেকে দেশের আমদানির পরিমাণ অস্বাভাবিক ৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি বেড়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে এবং আমদানিকৃত পণ্য যাচাই-বাছাই করায় আমদানি কমে গিয়ে ৫ বিলিয়ন ডলার হয়েছে, যা স্বাভাবিক।
আরও পড়ুন: মোবাইলে রপ্তানি আয় ও রেমিটেন্স আনতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন
তিনি বলেন, ‘তদন্তে আমরা দেখেছি যে কিছু পণ্য ২০ শতাংশ থেকে ২০০ শতাংশ ওভার ইনভয়েসিং দিয়ে আমদানি করা হয়েছে। আমরা এ ধরনের ঘটনা যাচাই করার কারণে আমদানির পরিমাণ কমে গেছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্ডার-ইনভয়েসিং ও ওভার-ইনভয়েসিং, বৈদেশিক মুদ্রা পাচার এবং রাজস্ব আয় উভয় রোধে কাজ করছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন মুখ্য সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস, এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন এবং ইআরডি সচিব শরিফা খান প্রমুখ।
আরও পড়ুন: রেমিটেন্স: প্রতি ডলার ১০৭ টাকা নির্ধারণ করল কেদ্রীয় ব্যাংক
অক্টোবরের দুই সপ্তাহে দেশে ৭৬৯.৮৮ মিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স এসেছে
১ বছর আগে