বাংলাদেশ দূতাবাস
ভিলা নোভা দ্যা মিলফোন্তেসের প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে লিসবনের বাংলাদেশ দূতাবাসে ঈদ উদযাপন
পর্তুগালে বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদ পর্তুগালের আরেকটি শহর ভিলা নোভা দ্যা মিলফোন্তেসের প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে ঈদুল আজহা উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও কুশল বিনিময় করেন।
সেখানে মিলফোন্তেস ও আশেপাশের এলাকায় বসবাসকারী প্রায় ১০০ জন প্রবাসী বাংলাদেশি উপস্থিত ছিলেন।
এসময় রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদ বলেন, প্রবাসী বাংলাদেশিরা বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সাফল্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
আরও পড়ুন: নিজ গ্রামে ঈদের নামাজ আদায় করলেন ডেপুটি স্পিকার
তিনি বলেন, তাদের রেমিট্যান্স বাংলাদেশের বৈদেশিক রিজার্ভকে মজবুত ও অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।
এসময় রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদ প্রবাসীদের বৈদেশিক মুদ্রা বৈধ পথে দেশে পাঠানোর জন্য বিশেষ অনুরোধ জানান।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, প্রবাসীরা তাদের কাজের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের পাশাপাশি দু’দেশের অর্থনীতিতেই উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছেন।
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি বিদেশের মাটিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে অভিনন্দন জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, দূতাবাসের কাউন্সেলর, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও কনস্যুলার সহকারী।
মিলফোন্তেস পর্তুগালে অবস্থিত আরেকটি শহর যেখানে প্রবাসী বাংলাদেশিরা মূলত কৃষি কাজ ও রেস্টুরেন্টে কর্মরত আছেন।
এদিকে মিলফোন্তেসে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশিরা পবিত্র ঈদের দিন রাষ্ট্রদূতকে তাদের মাঝে পেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত হন।
রাষ্ট্রদূত তাদের সঙ্গে সৌজন্যমূলক মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।
মত-বিনিময় সভায় উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিরা তাদের প্রবাস জীবনের নানাবিধ অভিজ্ঞতা, সম্ভাবনা ও সীমাবন্ধতা বিশদভাবে তুলে ধরেন।
এছাড়া রাষ্ট্রদূত তাদের মতামতের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন ও আলোচিত বিষয়াবলির ওপর তার পরামর্শ দেন।
সভা শেষে, পবিত্র ঈদ উপলক্ষে রাষ্ট্রদূতের পক্ষ থেকে উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মিষ্টি দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।
পবিত্র ঈদ উপলক্ষে রাষ্ট্রদূতের মিলফোন্তেসের প্রবাসীদের আনন্দকে আরও বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে মর্মে তাদের উচ্ছাস ও কৃতজ্ঞাতা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে ৩ লাখ মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
বাগেরহাটের ষাটগম্বুজ মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত
৫ মাস আগে
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৪৪ অনিয়মিত বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে আরও ১৪৪ জন অনিয়মিত বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।
শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৪টার দিকে বুরাক এয়ারের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে তারা দেশে ফেরেন।
লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপলিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা ও আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থার প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়।
তাদের বেনগাজি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে আটক করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ১৩৬ বাংলাদেশি
এ নিয়ে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৩৯০ জন বাংলাদেশি নাগরিককে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। তারা ত্রিপলি ও বেনগাজি শহরের বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারসহ বিচ্ছিন্ন স্থানে আটক ছিলেন।
শুক্রবার ভোরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা ফেরত আসা বাংলাদেশিদের অভ্যর্থনা জানান।
বিমানবন্দরে আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থার পক্ষ থেকে তাদের প্রত্যেককেই পকেট মানি হিসেবে ছয় হাজার টাকা ও কিছু খাদ্যসমগ্রী দেওয়া হয়।
বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (কল্যাণ) মোস্তফা জামিল খান লিবিয়া ফেরত অভিবাসীদের খোঁজখবর নেন।
তিনি অভিবাসীদের লিবিয়াতে তাদের ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা বাড়িতে প্রতিবেশী ও আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে আলোচনা করার পরামর্শ দেন।
কেউ যেন টাকা খরচ করে বা দালালের খপ্পরে পড়ে অবৈধ পথে বিদেশে পা না বাড়ায় সে বিষয়ে পরিচিত সবাইকে সচেতন করতে অভিবাসীদের অনুরোধ করেন মোস্তফা জামিল খান।
উল্লেখ্য, লিবিয়ায় বিপদগ্রস্তসহ বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদে দেশে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে বাংলাদেশ দূতাবাস, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থা একসঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করছে।
আরও পড়ুন: লিবিয়া থেকে ১৩৯ অনিয়মিত বাংলাদেশির প্রত্যাবাসন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ১৪০ বাংলাদেশি
৮ মাস আগে
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপিত
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত স্বপ্ন ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নের নতুন শপথ গ্রহণের মাধ্যমে ওয়াশিংটন ডিসিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে বুধবার (১০ জানুয়ারি) যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ‘স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস’ উদযাপিত হয়েছে।
বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারে দীর্ঘ ৯ মাসের বেশি সময় বন্দী থাকার পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি লন্ডন ও নয়া দিল্লি হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।
এই ঐতিহাসিক দিনটি উদযাপন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে সকালে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান কর্তৃক বঙ্গবন্ধু কর্নারে অবস্থিত জাতির পিতার আবক্ষ ভাস্কর্যে পুস্পস্তবক অর্পণের মধ্যে দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। এ সময়ে দূতাবাসের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপিত
এ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনান মিনিস্টার (প্রেস) এজেডএম সাজ্জাদ হোসেন ও কাউন্সেলর (পলিটিক্যাল) আরিফা রহমান রুমা।
পরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস এবং তার সংগ্রামী জীবনের ওপর নির্মিত দুইটি তথ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। পরবর্তীতে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনায় অংশ নিয়ে রাষ্ট্রদূত ইমরান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং বাঙালি জাতির বহুল প্রতীক্ষিত স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ সংগ্রাম ও মহান আত্মত্যাগের কথা উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় ছিনিয়ে আনে। কিন্তু ঐতিহাসিক এই দিনে মহান নেতার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্যে দিয়ে জাতি মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের আনন্দের পূর্ণতা লাভ করে।
রাষ্ট্রদূত ইমরান উল্লেখ করেন, ‘জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্বে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়ার অভিযাত্রায় অসামান্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।’
তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে 'সোনার বাংলা' এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ 'স্মার্ট বাংলাদেশ' গড়তে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার অনুরোধ জানান।
মিনিস্টার (কন্স্যুলার) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান আলোচনায় অংশ নেন এবং বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। তিনি একই সঙ্গে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে জাতির পিতার অবিস্মরণীয় ভূমিকার কথা বর্ণনা করেন।
বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহিদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত এবং জাতির অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সমাপ্ত হয়।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি আতাউর রহমান।
আরও পড়ুন: ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপিত
১০ মাস আগে
ব্রাজিলে বাংলাদেশ দূতাবাসে পালিত হয়েছে জাতীয় প্রবাসী দিবস
ব্রাজিলের রাজধানী ব্রাসিলিয়াতে অবস্থিত দক্ষিণ আমেরিকায় বাংলাদেশের একমাত্র দূতাবাসে অত্যন্ত আনন্দমুখর পরিবেশে এবং যথাযথ গুরুত্ব সহকারে জাতীয় প্রবাসী দিবস-২০২৩ পালিত হয়েছে।
‘প্রবাসীর কল্যাণ মর্যাদা আমাদের অঙ্গীকার, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ায় তারাও সমান অংশীদার’ স্লোগানকে উপজীব্য করে স্বাধীনতার পর এবারই প্রথম জাতীয় প্রবাসী দিবস পালন করছে সরকার।
দূতাবাসে বাঙালি জাতির গৌরবের মাসে শুক্রবার (ডিসেম্বর ২৯) সন্ধ্যায় মহান বিজয় দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস-২০২৩ উপলক্ষ্যে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সৌজন্যে অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। যেখানে ব্রাসিলিয়াতে বসবাসরত প্রায় সকল বাংলাদেশি উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সকল শহীদ সদস্যবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ বুদ্ধিজীবী ও ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
জাতীয় প্রবাসী দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করেন রাষ্ট্রদূত সাদিয়া ফয়জুননেসা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করেন দূতালয় প্রধান ফুয়াদ হাসান পরাগ।
দিবসটি উপলক্ষ্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক পাঠানো একটি বিশেষ ভিডিওচিত্র প্রদর্শিত হয়।
রাষ্ট্রদূত সাদিয়া ফয়জুননেসা তার বক্তব্যে স্বাধীনতার স্থপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম শেখ ফজিলাতুন নেছাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।
তিনি ৩০ লাখ শহীদ, ২ লাখেরও বেশি নির্যাতিত মা-বোনদের আত্মত্যাগকে শ্রদ্ধায় স্মরণ করেন।
রাষ্ট্রদূত ফয়জুননেসা দেশ গঠনে প্রবাসীদের অসামান্য অবদানকে স্বীকৃতি দিয়ে ৩০ ডিসেম্বর তারিখকে জাতীয় প্রবাসী দিবস হিসেবে ঘোষণা করায় সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান এবং ১৭০টি দেশে বসবাসরত প্রায় ১ দশমিক ৫ কোটি প্রবাসীদের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
রাষ্ট্রদূত ভূমি ব্যবস্থাপনার ডিজিটালাইজেশন, সর্বজনীন পেনশন স্কিম, দ্বৈত নাগরিকত্ব ইত্যাদি ছাড়াও সকল প্রকার ডিজিটালাইজড কন্স্যুলার সেবা সম্পর্কে ধারণা দেন এবং এ সংক্রান্ত বিষয়ে প্রবাসীদের মাঝে লিফলেট বিতরণ করা হয়।
রাষ্ট্রদূত এ সময় প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ সংরক্ষণে সরকারি বিভিন্ন উদ্যোগ বিশেষ করে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন উদ্যোগ সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেন।
দক্ষিণ আমেরিকাতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের আরও অধিক কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত উপস্থিত প্রবাসীদের তাদের স্ব স্ব অবস্থান থেকে আরও বেশি সক্রিয় ভূমিকা পালন এবং ব্যবসা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, পর্তুগীজ ও স্প্যানিশ ভাষা শিক্ষালাভের মাধ্যমে দক্ষিণ আমেরিকাতে কর্মসংস্থানের যথেষ্ঠ সম্ভাবনা রয়েছে।
রাষ্ট্রদূত ফয়জুননেসা তার বক্তব্যে প্রবাসে বসবাসরত সকল প্রবাসী বাংলাদেশি অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের আত্মপ্রত্যয়ী হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বিশ্বায়নের এই যুগে আজকের বর্তমান প্রজন্মের সন্তানরা শুধু নিজ দেশের নয়, বরং সমগ্র বিশ্বের ভবিষ্যৎ কর্ণধার, তাই তাদেরকে জ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার দায়িত্ব সকলের।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-২০৪১ অর্জনে আজকের প্রজন্মকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে পরবর্তী প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রদূত অভিভাবকদের বিশেষভাবে অনুরোধ জানান।
আমন্ত্রিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে সমবেতভাবে জাতীয় সংগীত গাওয়ার মাধ্যমে দূতাবাস কর্তৃক আয়োজন সমাপ্ত হয়।
আমন্ত্রিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে সমবেতভাবে জাতীয় সংগীত গাওয়ার মাধ্যমে দূতাবাস কর্তৃক আয়োজন সমাপ্ত হয়।
দূতাবাস আয়োজিত এই অনুষ্ঠানটি প্রবাসীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার সৃষ্টি করে। অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশি ভাইবোনদের নৈশ ভোজের মাধ্যমে আপ্যায়িত করা হয়।
১০ মাস আগে
ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসে জাতীয় প্রবাসী দিবস-২০২৩ উদযাপন
ব্যাংককের বাংলাদেশ দূতাবাসে শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রবাসী দিবস-২০২৩ উদযাপন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে দূতাবাসের কাউন্সেলর (শ্রম) মো. ফাহাদ পারভেজ বসুনীয়া জাতীয় প্রবাসী দিবসের উপর তাৎপর্যপূর্ণ বক্তব্য দেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রীর দেওয়া বাণী পাঠ করেন যথাক্রমে দূতাবাসের মিনিস্টার (রাজনৈতিক) ও মিশন উপপ্রধান মালেকা পারভীন, মিনিস্টার (কনস্যুলার) হাসনাত আহমেদ, কাউন্সেলর (ইকনোমিক) সারোয়ার আহমেদ সালেহীন, কাউন্সেলর ও দূতালয় প্রধান মো. মাসূমুর রহমান এবং কাউন্সেলর (শ্রম) মো. ফাহাদ পারভেজ বসুনীয়া।
আলোচনা পর্বে ‘প্রবাসীর কল্যাণ, মর্যাদা-আমাদের অঙ্গীকার, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ায় তারাও সমান অংশীদার’- প্রতিপাদ্যের উপর দূতাবাসের মিনিস্টার (রাজনৈতিক) ও মিশন উপপ্রধান মালেকা পারভীন অংশ নেন।
তিনি বলেন, কোভিড-১৯ মহামারির সময় বাংলাদেশ সরকারের সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে বিপুল প্রবাসী কর্মীর কল্যাণ নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। প্রবাসী কর্মীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের রিজার্ভ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছেন।
আরও পড়ুন: ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসে বিজয় দিবস উদযাপিত
১০ মাস আগে
মিশরে বাংলাদেশ দূতাবাসে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মিশরের কায়রোতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ভবনে বৃহস্পতিবার যথাযোগ্য মর্যাদা ও গাম্ভীর্যের সঙ্গে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে।
দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু কর্নার সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে কর্মকর্তারা অংশ নেন।
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পাঠানো বাণী পাঠ করা হয়।
আরও পড়ুন: বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে জাতিকে পঙ্গু করা যায়নি: হাছান মাহমুদ
দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ আলোচনা সভায় রাষ্ট্রদূত সামিনা নাজ প্রথমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবীসহ সকল শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
রাষ্ট্রদূত বলেন, এই দিনে (১৪ ডিসেম্বর) দেশের প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবীদের নৃশংসভাবে হত্যা জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
তিনি বলেন, ‘এই দিনটি পালনের মাধ্যমে আমরা তাদের গভীরভাবে স্মরণ করি এবং আমাদের জাতীয় জীবনে তাদের অবদানকে তুলে ধরেছি, তাদের আত্মত্যাগ এবং স্বাধীনতার জন্য ত্যাগের ইতিহাস স্মরণ করি।’
অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার পরিবারের শহীদ সদস্য, মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও অন্যান্য শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
আরও পড়ুন: শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে জাতি স্মরণ করছে সূর্যসন্তানদের
একাত্তরের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
১১ মাস আগে
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ১৩৬ বাংলাদেশি
লিবিয়ার বেনগাজির বন্দিশালায় আটক আরও ১৩৬ জন অনিয়মিত বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) দেশটির রাজধানী ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বুরাক এয়ারের (ইউজেড ০২২২) চার্টার্ড ফ্লাইটে দেশে ফেরেন তারা।
এরআগে গত ২৮ নভেম্বর ত্রিপোলির আইনজেরা বন্দিশালায় আটক ১৪৩ জন, ৩০ নভেম্বর ১১০ জন এবং ৬ ডিসেম্বর বেনগাজী বন্দিশালায় আটক ১৪৫ অনিয়মিত বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইওএমের কর্মকর্তারা তাদের অভ্যর্থনা জানান।
আইওএমের পক্ষ থেকে তাদের প্রত্যেককে পকেট মানি হিসেবে ৬ হাজার ৫৮ টাকা এবং কিছু খাবার উপহার দেওয়া হয়।
এসময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (কল্যাণ) মোস্তফা জামিল খান দেশে ফেরা বাংলাদেশিদের খোঁজ-খবর নেন।
তিনি বাড়ি ফিরে লিবিয়াতে তাদের ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা প্রতিবেশী ও আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে আলোচনার পরামর্শ দেন।
মোস্তফা জামিল বলেন, ভবিষ্যতে আর কেউ যেন টাকা খরচ করে বা দালালের খপ্পরে পড়ে অবৈধ পথে বিদেশে পা না বাড়ায় সে বিষয়ে সচেতনতা তৈরিতে অভিবাসীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
উল্লেখ্য, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাস এবং আইওএমের সহযোগিতায় লিবিয়ায় আটকে পড়া বাংলাদেশিদের দেশে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে।
খুব শিগগিরই আরও অনিয়মিত বাংলাদেশিকে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে।
নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থার ভাড়া করা চারটি চাটার্ড ফ্লাইটে মোট ৫৩৪ জন বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
১১ মাস আগে
ভুটানে বাংলাদেশ দূতাবাস ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু
হিমালয়ের লীলাভূমি ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে বাংলাদেশ দূতাবাস ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে।
সোমবার (২৭ নভেম্বর) থিম্পুর নতুন কূটনৈতিক এলাকা হেজো-সামতেলিংয়ে ভুটান সরকার কর্তৃক প্রদত্ত জমিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের নিজস্ব ভবন নির্মাণের জন্য নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
থিম্পুতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভুটান ও বাংলাদেশ নিজ নিজ রাজধানীতে দু’দেশের পরস্পরের দূতাবাস ভবন নির্মাণের জন্য জমি প্রদান করেছে। এর ধারাবাহিকতায় ভুটান সরকার থিম্পুর সুপ্রিম কোর্টের পাশে নির্ধারিত কূটনৈতিক এলাকায় বাংলাদেশের জন্য ১ দশমিক ৫ একর জমি প্রদান করে। উক্ত জমিতে দূতাবাস ভবন নির্মাণের জন্য ২০১৭ সালের ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও ভুটানের রাজা ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
এতে আরও বলা হয়, ভুটান সরকার প্রদত্ত জমিতে ভবন নির্মাণের জন্য আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে দেশটির ‘বজ্র বিল্ডার্স প্রাইভেট লিমিটেড’ নামক নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হয়।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-ভুটান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক: থিম্পুতে স্থাপিত হবে বিশেষ বার্ন ইউনিট
১১ মাস আগে
বাংলাদেশের সংবিধান বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংবিধান: রাষ্ট্রদূত ইমরান
বাংলাদেশের সংবিধান সমুন্নত রাখার আহ্বানের মধ্য দিয়ে ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে শনিবার যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘জাতীয় সংবিধান দিবস’ পালিত হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান বলেন, ‘এই সংবিধান বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সংবিধান এবং এই পবিত্র সংবিধানকে সমুন্নত রাখার দায়িত্ব আমাদের সকলের।’
১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর বাঙালি জাতির অধিকারের দলিল, বহুল আকাঙ্খিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান বাংলাদেশের গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ ডিসেম্বর এটি কার্যকর হয়।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রদত্ত বাণী পাঠ করেন যথাক্রমে ডিফেন্স অ্যাটাশে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শাহেদুল ইসলাম ও কাউন্সেলর (পলিটিক্যাল) আরিফা রহমান রুমা।
পরে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান: মানবাধিকার ও অন্যান্য প্রসঙ্গ’ শীর্ষক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রথম সচিব (পাসপোর্ট ও ভিসা) মুহাম্মদ আবদুল হাই মিলটন এবং আলোচনায় অংশ নেন মিনিস্টার (প্রেস) এজেডএম সাজ্জাদ হোসেন।
আবদুল হাই মিলটন তার প্রবন্ধে সংবিধান প্রণয়নের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, ‘যেহেতু গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় জনগণই হচ্ছে সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক, সেহেতু জনগণের আকাঙ্খার সর্বোচ্চ দলিল সংবিধান সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা প্রতিটি নাগরিকের কর্তব্য।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রা সম্পর্কে মার্কিন সিনেটরদের অবহিত করলেন রাষ্ট্রদূত ইমরান
১ বছর আগে
টোকিওতে জাতীয় সংবিধান দিবস উপলক্ষে বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
জাতীয় সংবিধান দিবস উপলক্ষে আজ (শনিবার) টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে বিশেষ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়।
আলোচনা পর্বে জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ বলেন, ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান পৃথিবীর অন্যতম সুলিখিত একটি শাসনতন্ত্র। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও নাগরিকের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে এই সংবিধানই হলো মূল ভিত্তি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি স্বাধীন বাংলাদেশ, লাল সবুজের পতাকা আর পবিত্র এই সংবিধান।’
তিনি বলেন, স্বাধীনতার এক বছরের মধ্যেই বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন করা হয়। এত স্বল্প সময়ে জাতিকে সংবিধান উপহার দেওয়া বঙ্গবন্ধুর এক অনন্য কৃতিত্ব।
রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, আমাদের সংবিধান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সংবিধানসমূহের মধ্যে অন্যতম। যাতে প্রত্যেক নাগরিকের সমান অধিকার এবং আইনের আশ্রয়লাভের অধিকার প্রদান করা হয়েছে।
তিনি সংবিধানের মর্যাদা সমুন্নত রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করার আহ্বান জানান।
পরে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ সংবিধান দিবসের আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।
১ বছর আগে