এসএমএস
এসএমএসের মাধ্যমে উত্তরপত্র দেখে পরীক্ষা: গ্রেপ্তার ১
নওগাঁয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বন করায় এক পরীক্ষার্থীকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়েছে। শুক্রবার পরীক্ষা চলাকালীন জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. নাহারুল ইসলাম ভ্রাম্যমাণ আদালতে এ সাজা দেন।
গ্রেপ্তার আব্দুল্লাহ আল মামুন জেলার পোরশা উপজেলার বিষ্ণপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. নাহারুল ইসলাম বলেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন অসৎ উদ্দেশ্যে প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যান্য সদস্য কর্তৃক মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে সরবরাহকৃত উত্তরপত্র দেখে পরীক্ষা দিচ্ছিলো। পরে তাকে দন্ডবিধি আইন ১৮৬০ এর ১৮৮ ধারার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেয়া হয়।
এ সময় তার কাছ থেকে একটি মোবাইল ফোন, দুইটি সিম ও একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আরও বলেন, আব্দুল্লাহ আল মামুন এর পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া তাকে যারা উত্তরপত্র সরবরাহ করছিল তাদেরও আটকের চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সির প্রস্তুতি: বরিশালে গ্রেপ্তার ৩
চাঁদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের দুই পরীক্ষার্থী নিহত, আহত ২
২ বছর আগে
বিকাশ অ্যাড মানিতে মাসজুড়ে ৫০০ টাকা ক্যাশব্যাক
অক্টোবর মাসজুড়ে ব্যাংক বা কার্ড থেকে বিকাশে অ্যাড মানি করে প্রতি ঘণ্টায় প্রথম পাচঁ জন গ্রাহক জিতে নিতে পারছেন ৫০০ টাকা করে ক্যাশব্যাক। প্রতিদিন সকাল ছয়টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত প্রতি ঘণ্টায় ব্যাংক বা কার্ড থেকে বিকাশ-এ ছয় হাজার ৫০০ টাকা কিংবা তার বেশী অ্যাড মানি করলে এই ক্যাশব্যাক পাওয়া যাচ্ছে।
একজন গ্রাহক ক্যাম্পেইন চলাকালীন দিনে একবার এই অফারটির জন্য বিবেচ্য হবেন। যে নাম্বারে অ্যাড মানি করা হবে সেই বিকাশ অ্যাকাউন্টে দুই-তিন কার্যদিবসের মধ্যে ক্যাশব্যাক পৌঁছে যাবে।
আরও পড়ুন: ক্যাশ আউট খরচ কমলো বিকাশে
বর্তমানে ২৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের গ্রাহকরা ইন্টারনেট ব্যাংকিং ও অ্যাপ থেকে সহজেই নিজের বা প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা আনতে পারছেন। একই সাথে বাংলাদেশে ইস্যুকৃত সকল ভিসা কার্ড ও মাস্টারকার্ড থেকে একইভাবে নিজের বা প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা আনতে পারছেন গ্রাহকরা।
বিকাশে টাকা আনতে প্রথমে গ্রাহককে যে ব্যাংক থেকে অ্যাড মানি করতে চান সেই ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং-এ নিবন্ধন করে নিজের বা প্রিয়জনের বিকাশ নম্বর বেনিফিশিয়ারি হিসেবে যুক্ত করতে হবে। এরপর ইন্টারনেট ব্যাংকিং এ লগ ইন করে কয়েকটি সুনির্দিষ্ট ধাপে বিকাশ নম্বর, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর, টাকার পরিমাণ, ওটিপি কোড, বিকাশ পিন ইত্যাদি টাইপ করলে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাতে পারবেন সহজেই। লেনদেন সম্পন্ন হলে গ্রাহক এসএমএস নোটিফিকেশন পাবেন।
আরও পড়ুন: এমএফএস অপব্যবহার রোধে চট্টগ্রামে বিকাশের কর্মশালা
কার্ড থেকে অ্যাড মানি করতে বিকাশ অ্যাপের কার্ড টু বিকাশ অপশন থেকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করেই অ্যাড মানি করার সেবা নেয়া যাচ্ছে। একজন গ্রাহক একাধিক কার্ড থেকে এই সেবা নিতে পারেন।
৩ বছর আগে
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অবৈধ মোবাইল ফোন
দেশের টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, বাংলাদেশে সব ধরনের অবৈধ মোবাইল ফোন সেট এসএমএস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শুক্রবার থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) অবৈধভাবে আমদানি করা মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বৃহস্পতিবার প্রচারিত এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এনআইডি কার্ড এবং নিবন্ধিত সিম কার্ড দিয়ে ট্যাগ করে প্রতিটি মোবাইল ফোনের নিবন্ধনের মাধ্যমে বিটিআরসি মোবাইল ফোনের রেজিস্ট্রেশন বা বিতরণ নিশ্চিত করেছে। সরকারি রাজস্ব আদায় নিশ্চিত করতে অবৈধভাবে উৎপাদিত বা আমদানি করা মোবাইল ব্যবহার বন্ধ এবং ব্যবহৃত মোবাইল চুরি ও অপব্যবহার রোধে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে সময় পেল বিটিআরসি
বিটিআরসির বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানায় মোবাইল ফোনের চুরি ও অপব্যবহার রোধ এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে সহায়তা প্রদানের জন্য ১ জুলাই জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন যন্ত্র (এনইআইআর) চালু করা হয়েছিল।
এই বিষয়ে, বিটিআরসি গ্রাহকদের অনুরোধ করেছে একটি নতুন হ্যান্ডসেট কেনার আগে মেসেজ অপশন থেকে ১৬০০২ এ একটি এসএমএস এ কেওয়াইডি এবং ১৫ ডিজিটের আইএমইআই নম্বর পাঠিয়ে বৈধতা যাচাই করতে।
আরও পড়ুন: ৫৯টি আইপিটিভি বন্ধ করেছে বিটিআরসি
তারা বৈধভাবে আমদানি করা বা কেনা বা উপহার দেয়া মোবাইল ফোন ব্যবহার করার আগে ব্যবহারকারীদের http://www.neir.btrc.gov.bd এর মাধ্যমে নিবন্ধন সম্পন্ন করার অনুরোধ করেছেন।
একইসঙ্গে কমিশন আমদানিকারক এবং স্থানীয় মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট প্রস্তুতকারকদের অবৈধ মোবাইল ফোন উৎপাদন বা বিক্রি না করার আহ্বান জানিয়েছে।
৩ বছর আগে
সক্ষমতার চেয়ে বেশি নিবন্ধনে এসএমএস পেতে সমস্যা: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
দেশে সক্ষমতার চেয়ে বেশি সংখ্যক নিবন্ধনের কারণে টিকার এসএমএস পেতে সমস্যা হচ্ছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
বুধবার (০৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম এ কথা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি নিবন্ধন হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি সমাধান করতে কিন্তু বাস্তবতা হলো একটি কেন্দ্রে নির্দিষ্ট পরিমাণ টিকা এক দিনে দেয়া যায়। তার চেয়ে বেশি টিকা দিতে গেলে হয়তো আমাদের অনেক কিছু আপোস করতে হবে। সেখানে স্বাস্থ্য ঝুঁকির বিষয়টি আছে। সেগুলোকে সমাধান করার জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। আশা করি, শিগগিরই আমরা আশার বাণী শোনাতে পারবো।’
অধিদপ্তরের মুখপাত্র বলেন, গত সাত দিনে শতকরা হিসেবে শনাক্তের হার ১০ শতাংশের নিচে আছে। এই ধারাটি অব্যাহত থাকুক তাহলে আমরা খানিকটা স্বস্তিতে থাকতে পারি।
আরও পড়ুন: গণটিকার দ্বিতীয় ডোজ শুরু
তিনি বলেন, ‘গত ৩০ দিনে সংক্রমণ নিম্নমুখী আছে। সেটি ধরে রাখার জন্য আমাদের আরও বেশি সচেতনতার পরিচয় দিতে হবে। গত চার দিন ধরে শনাক্তের হার ১০ শতাংশের নিচে আছে। আমাদের প্রত্যাশা, এটি আরও কমে গেলে আমাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়ার কাজটি সহজ হবে।’
টিকা উৎপাদন বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সিনোফার্মের সঙ্গে ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের যে চুক্তি হয়েছিল-বাংলাদেশে টিকা প্রক্রিয়াজাত হবে সেই কাজ চলছে। তারা সময় চেয়েছিলেন, তিন মাসের মতো সময় লাগবে পুরো কাজ গুছিয়ে আনতে। আশা করছি তাদের কাছ থেকে ইতিবাচক তথ্য পাব।’
অধিদপ্তরের মুখপাত্র জানান, নিবন্ধনকারীদের মধ্যে মঙ্গলবার পর্যন্ত মোট টিকা নিয়েছেন ৩ কোটি ১৫ লাখ ৯৭ হাজার ৩২০ জন। তাদের মধ্যে প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন ১ কোটি ৯৮ লাখ ৪১ হাজার ২৯২ জন আর দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিয়েছেন ১ কোটি ১৭ লাখ ৫৬ হাজার ২৮ জন।
আরও পড়ুন: ডব্লিউএইচও’র অনুমোদন পেলেই ১২ বছরের বেশি বয়সীদের টিকা শুরু: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
বাংলাদেশকে এক কোটি ডোজ টিকা দেবে ইইউ
৩ বছর আগে
এসএমএস ছাড়াই টিকা নিতে পারবেন প্রসূতিরা
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রসূতি মায়েদের টিকা নেয়ার ক্ষেত্রে কোনো এসএমএস লাগবে না। নিবন্ধনের পর সুবিধাজনক যেকোনো সময়ই টিকাকেন্দ্রে গিয়ে তারা টিকা নিতে পারবেন।
রবিবার (০৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দেশের করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে নিয়মিত স্বাস্থ্য বুলেটিনে এসব তথ্য জানিয়েছেন অধিদপ্তরের টিকা কর্মসূচির পরিচালক ডা. শামসুল হক।
তিনি বলেন, ‘গর্ভবতী মায়েদের টিকাগ্রহণের ক্ষেত্রে আমাদের যে আগের নিয়ম ছিল সিটি কিছুটা পরিবর্তন করে নতুন করে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এখন থেকে টিকার নিবন্ধনের পরই একজন গর্ভবতী নারী এসএমএস না পেলেও সে তার পছন্দমতো সময়ে নির্ধারিত কেন্দ্রে গিয়ে টিকা নিতে পারবেন।’
শামসুল হক বলেন, গর্ভবতী মায়েরা টিকা গ্রহণের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ কার্ড নিয়ে যেতে হবে। এমনকি টিকাকেন্দ্রে গিয়ে সম্মতি পত্রের স্বাক্ষর করে তিনি টিকা নিতে পারবেন।
তিনি বলেন, ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্পেইনের দ্বিতীয় ডোজের টিকা প্রয়োগ শুরু হবে। এক্ষেত্রে যে যেই কেন্দ্রে প্রথম ডোজের টিকা নিয়েছেন, তাকে সেই কেন্দ্র গিয়েই দ্বিতীয় দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই সকলকে টিকা কার্ড নিয়ে আসতে হবে। ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্পেইনের দ্বিতীয় ডোজের জন্য ইতোমধ্যেই বিভিন্ন জেলাগুলোতে পর্যাপ্ত সংখ্যক টিকা পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা চলছে। আমরা আশা করি আজ-কালকের মধ্যেই সকল জায়গায় আমাদের টিকা পৌঁছে যাবে।'
আরও পড়ুন: করোনা ও উপসর্গ: বরিশালে দুই হাসপাতালে ৪ মৃত্যু
শামসুল হক বলেন, দ্বিতীয় ডোজের টিকা ক্যাম্পেইনেরসময়ে আমাদের নিয়মিত টিকাদান কর্মসূচীও চলবে। নির্ধারিত কেন্দ্রগুলোতে প্রথম এবং দ্বিতীয় টিকা আমাদের স্বাস্থ্যকর্মীরা দেবেন।
টিকা কর্মসূচির পরিচালক বলেন, ‘বিগত সময়ে ভ্যাক্সিনেশন ক্যাম্পেইনে একদিনে আমরা ৩০ লক্ষাধিক মানুষকে টিকা দিয়েছি। নিঃসন্দেহে এটি একটি বিরাট কর্মযজ্ঞ। পূর্বের তুলনায় দ্বিতীয় ডোজের ক্ষেত্রেও আমরা সফলভাবে টিকা কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবো। তবে এক্ষেত্রে যারা টিকা নিতে আসবেন, তারা সবাই যদি সুশৃঙ্খলভাবে টিকা নিতে আসে, তাহলে কোন ধরণের সমস্যা হবে না।’
তিনি বলেন, সবক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত টিকার বয়সসীমা ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে। জাতীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা আঠার ঊর্ধ্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব ছাত্রছাত্রী আছে, তাদেরকে টিকার আওতায় আনা হবে।
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় করোনা ও উপসর্গে রামেকে ১০ মৃত্যু
করোনা: বিশ্বে আক্রান্তের সংখ্যা ২২ কোটি ছাড়াল
১৮ বছরের নিচে টিকা কার্যক্রম সম্পর্কে শামসুল হক বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের এটি জানা নেই। তবে এটা নিয়ে সরকার যেহেতু চিন্তা করছে, ভবিষ্যতে যদি কোন পরিকল্পনা আসে সেটা আপনাদেরকে জানাতে পারবো। ১২ বছরের বেশি বয়সীদের টিকা দেয়ার বিষয়টি জাতীয় কমিটির সিদ্ধান্ত পেলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।’
তিনি আরও বলেন, এর আগে ইউজিসির মাধ্যমে তালিকা নিয়ে টিকা দেয়ার ব্যবস্থা করেছিলাম, তাদের অনেকেই তখন টিকা নিয়েছেন। তারপরও যারা বাকি রয়েছেন, সেসব শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই, যাদের এনআইডি নেই তাদেরকে জন্ম নিবন্ধন কার্ডের মাধ্যমে যেন তারা টিকা নিতে পারেন, সেলক্ষ্যে সুরক্ষা ওয়েবসাইটে নতুন আরেকটি উইন্ডো খোলার চেষ্টা চলছে। সেক্ষেত্রেও প্রত্যেকের নিজস্ব বিশ্ববিদ্যালয় এবং অধীনস্থ কলেজ গুলো থেকে একটি তালিকা আমাদের কাছে আসতে হবে। এরপর সেগুলো যাচাই-বাছাই করে সেগুলোকে সুরক্ষা সার্ভারে যুক্ত করা হবে।
৩ বছর আগে