চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
সব বাধা পেরিয়ে শুরু হচ্ছে চাঁবিপ্রবির শিক্ষা কার্যক্রম
দীর্ঘ প্রায় সাড়ে চার বছর পর অবশেষে চাঁদপুর শহরের একটি ভাড়া বাড়িতে শুরু হলো চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চাঁবিপ্রবি) আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম। শহরের খলিশাডুলী এলাকায় একটি নতুন পাঁচতলা ভাড়া বাড়িতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পাস চালু করা হয়েছে।
শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের মধ্যে পরিচিতি সভার মাধ্যমে এ কার্যক্রম চালু হলো। আগামী রবিবার থেকে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে।
মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নাছিম আখতার ইউএনবিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, গত রবিবার অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের এক প্রাণবন্ত পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় তিন বিভাগের ৯০ জন শিক্ষার্থী এবং ৬জন শিক্ষক ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
উপাচার্য জানান, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষায় ‘এ’ ইউনিটে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ৩০, ‘বি’ ইউনিটে ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগে ৩০ এবং ‘সি’ ইউনিটে ব্যাচেলর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগে ৩০ টি আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়েছে। আবেদনকারী ৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ৯০ জন ভর্তি হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, চাঁদপুর শহরের ষোলঘরে অবস্থিত জেলা প্রশাসক ও জেলা জজ আদালত থেকে এক কিলোমিটার দূরে চাঁদপুর-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে খলিসাডুলিতে এই অস্থায়ী ক্যাম্পাসটি ভাড়া নেওয়া হয়েছে। গত ডিসেম্বর থেকে প্রতি মাসে ভাড়া বাবদ প্রায় দেড় লাখ টাকা দিচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত তিন মাস ধরে শিক্ষকসহ অন্যান্য নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়।
উপাচার্য ড. নাছিম আখতার বলেন, গত ঈদের আগে থেকেই শিক্ষার্থীদের অনলাইনে যুক্ত রেখেছিলাম। গত রবিবার সরাসরি তাদের সঙ্গে আমাদের পরিচয় পর্ব হলো।
প্রসঙ্গত, ২০১৮ সালে চাঁদপুরের জেলা স্টেডিয়ামের এক বিশাল জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখানকার সংসদ সদস্য ডা.দীপু মনির বিশেষ অনুরোধে চাঁদপুরে একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ ও একটি সরকারি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অশ্বাস দেন।
এরপরে ২০১৯ সালে চাঁদপুর মেডিকেল কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম চাঁদপুর ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতাল যথাসময়ে চালু হলেও দীর্ঘ প্রায় সাড়ে চার বছর পর চালু হলো এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম।
দেশে করোনা মহামারি,বিশ্ববিদ্যালয়ের জমি সংক্রান্ত আ্ইনি জটিলতায় চলে যায় ৪ বছরের বেশি সময় এবং শিক্ষক কর্মচারি নিয়োগে চলে যায় আরও তিনমাস। গত রবিবার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিচিতি সভা হয় ভাড়া করা নতুন এ ভবনে।
ভিসি ড. নাছিম আখতার জানান, অবশেষ সব ধরনের বাধা পেড়িয়ে আগামী সপ্তাহেই ১ম বর্ষের শ্রেণি কার্যক্রম চালু হচ্ছে।
প্রথম ব্যাচের ছাত্র-ছাত্রীরাও প্রথম ক্লাস করার প্রতীক্ষার প্রহর গুনছেন।
এমনই কয়েকজন শিক্ষার্থী হলেন-ঝালকাঠির আতিকুল ইসলাম, যশোরের রোকনুজ্জামান খান ও চাঁদপুরের সোহাগ মিয়া।
তারা বলেন, ‘আমাদের শিক্ষকগণ সবাই খুব আন্তরিক।’
তারা আরও জানান, তারা বললেন আপাতত সবাই মেসে উঠেছি।
জানা যায়, এখনও শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব কোনো আবাসিক হোস্টেল/হল সুবিধা নেই। তাই শিক্ষার্থী ও শিক্ষকগণ নিজ নিজ ব্যবস্থাপনায় তাদের আবাসনের ব্যবস্থা করেছেন বলে।
১ বছর আগে
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়: জমির দাম নির্ধারণ নিয়ে রিট খারিজ
প্রস্তাবিত চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণে অধিগ্রহণের জন্য জমির মূল্যহার পরীক্ষায় কমিটি গঠন এবং ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিপূরণ হিসেবে প্রায় ১৯৪ কোটি টাকার প্রাক্কলন নির্ধারণের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা পৃথক দুটি রিট খারিজ (রুল ডিসচার্জ) করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে জাল ডকুমেন্টস দাখিল ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে আদালতের সময় নষ্ট করায় রিট আবেদনকারী মো. সেলিম খানসহ তিনজনকে এক কোটি টাকা জরিমানা করেছেন আদালত।
রিটকারী তিন জনের মধ্যে চাঁদপুর সদর উপজেলার ১০ নম্বর লক্ষ্মীপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সেলিম খান ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আর অপর দু’জন রিটকারী স্থানীয় বাসিন্দা জুয়েল ও আব্দুল কাদের মিয়াকে ২৫ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। তাদেরকে দু’মাসের মধ্যে এ অর্থ পরিশোধ করতে হবে।
বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। রিটের ওপর চূড়ান্ত শুনানি শেষে গত ৩ মার্চ হাইকোর্টের এই বেঞ্চ রায়ের জন্য ২০ এপ্রিল দিন ধার্য করেছিলেন। এর মধ্যে বেঞ্চটি পুনর্গঠন করা হয়। ফলে, ধার্য তারিখে রায় হয়নি। আজ বেঞ্চটি বিশেষভাবে বসেন। রায় ঘোষণা করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাঈনুল হাসান।
রায়ের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণে যেসব পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া সরকারের পক্ষ থেকে স্থানীয় জেলা প্রশাসন করেছে, তা সঠিক বলে রায়ে এসেছে। রিট আবেদনকারীরা আদালতে কিছু জাল ডকুমেন্ট দিয়েছেন। আদালতের সময় নষ্ট করেছেন। এসব বিবেচনায় নিয়ে রুল খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে সেলিম খানকে ৫০ লাখ টাকা ও অপর দুজনকে ২৫ লাখ টাকা করে জরিমানা করেছেন আদালত।
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের খসড়া আইন মন্ত্রিসভা চূড়ান্তভাবে অনুমোদন করে ২০১৯ সালের ২৩ ডিসেম্বর। জাতীয় সংসদে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বিল পাস হয় ২০২০ সালের ৯ সেপ্টেম্বর। জমি অধিগ্রহণের জন্য প্রশাসনিক অনুমোদন দেয়া হয় ২০২১ সালের ৬ এপ্রিল।
পড়ুন: ডেসটিনির হারুনকে জামিন দেননি, আপিল শুনবেন হাইকোর্ট
প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমি অধিগ্রহণের জন্য চাঁদপুর জেলা প্রশাসন ক্ষতিপূরণ হিসেবে প্রায় ১৯৪ কোটি টাকার প্রাক্কলন প্রস্তুত করে অর্থ ছাড়ের জন্য গত বছরের ৪ নভেম্বর উপাচার্য বরাবর চিঠি দেয়। একই বছরের ১৪ অক্টোবর জমির মূল্যহার পরীক্ষা ও সংগ্রহের জন্য ১৩ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করে জেলা প্রশাসন।
প্রায় ১৯৪ কোটি টাকার প্রাক্কলন প্রস্তুত নিয়ে আপত্তি জানিয়ে জেলা প্রশাসনের প্রাক্কলন সংশোধন চেয়ে গত বছরের নভেম্বরে ভূমি মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন মো. সেলিম খান ও অন্যরা। পরে মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের কাছে ব্যাখ্যা জানতে চায়। চাঁদপুর জেলা প্রশাসন ব্যাখ্যা দিয়ে প্রতিবেদন পাঠায়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, মৌজা দর ধরে জমি অধিগ্রহণের দাম নির্ধারণ করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাড়ে ৬২ একর জমির জন্য (মূল দামের তিন গুণ ধরে) সরকারের ব্যয় হবে প্রায় ১৯৪ কোটি টাকা। কিন্তু হঠাৎ উচ্চ মূল্য দেখিয়ে যেসব দলিল করা হয়েছে, সেটা আমলে নিলে সরকারকে ৫৫৩ কোটি টাকা দিতে হবে। অর্থাৎ সরকারকে অতিরিক্ত দিতে হবে ৩৫৯ কোটি টাকা। এ অবস্থায় চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের ১৪ অক্টোবরের (মূল্যহার পরীক্ষায় কমিটি গঠন) এবং ৪ নভেম্বরের (১৯৪ কোটা টাকা প্রাক্কলন) স্মারকের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সেলিম খান ও তাঁর ঘনিষ্ঠ দুই ব্যক্তি হাইকোর্টে পৃথক রিট করেন। গত বছর করা পৃথক রিটে স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল আইনের ৯ (১) (ক) ধারা অনুযায়ী প্রাক্কলন নির্ধারণের নির্দেশনাও চাওয়া হয়। সেলিম খানের করা রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল দেন। অপর রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত বছরের ৩০ নভেম্বর হাইকোর্ট রুল দেন।
পড়ুন: সাতদিনের বেশি সময়ের জন্য গাড়ি রিকুইজিশন করা যাবে না: হাইকোর্ট
২ বছর আগে
চাবিপ্রবির প্রথম ব্যাচের ভর্তি শুরু হচ্ছে আগামী বছর
চাঁদপুর, ৮ সেপ্টেম্বর (ইউএনবি)- নবপ্রতিষ্ঠিত ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুত চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চাবিপ্রবি) ভর্তি কাযর্ক্রম শুরু হচ্ছে ২০২১ এর এইচ.এস.সি পাশ করা শিক্ষার্থীদের নিয়ে। আগামী বছর ভর্তি হতে যাওয়া শিক্ষার্থীরাই হবে চাবিপ্রবির প্রথম ব্যাচ, যা ইতিহাস হয়ে থাকবে।
এ ব্যাপারে একান্ত আলাপে এ তথ্য নিশ্চিত করলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন এবং প্রথম উপাচার্য ড. মো. মাছুম আখতার।
সরেজমিনে ইউএনবি প্রতিবেদক ঘুরে দেখেন, জেলা শহর থেকে চার কিলোমিটার দক্ষিণে চাঁদপুর সেঁচ প্রকল্প বাঁধের ভিতরে বন্যামুক্ত এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত। চাঁদপুর-হাইমচর উপজেলা সড়কের ঠিক পূর্ব পাশেই মনোরম ও শান্ত পরিবেশে সদর উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামে ৬০ একরের জায়গার ওপর বিশ্ববিদ্যালয়টি তৈরি করা হচ্ছে। জায়গার অধিগ্রহণ সম্পন্ন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নমূলক কাজ চলছে বেশ দ্রুত গতিতে।
আরও পড়ুন: জবিতে ৭ অক্টোবর থেকে সশরীরে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত
আপাতত ক্যাম্পাসের পাশেই ভাড়া বাসায় অফিসের ও ১ম বর্ষের ভর্তির কাযর্ক্রম চলবে। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনের কাজ দ্রুত শুরু হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল নির্মাণের কাজও শুরু হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি কাযর্ক্রমের জন্য ইতোমধ্যে একাডেমিক অনুমোদন পাওয়া গেছে বলে উপাচার্য জানান।
তিনি আরও জানান, ২০২১ এর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করা শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তির মাধ্যমে ২০২২ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমের শুভ যাত্রা ও প্রথম ব্যাচের শুরু হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়টি তিনটি বিভাগ নিয়ে প্রথম শিক্ষা বর্ষ শুরু করবে। বিভাগগুলো হল– কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) এবং বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। প্রতি বিভাগে ভর্তি করা হবে ৩০ জন করে মোট ৯০ জন। এর পরে ধাপে ধাপে বিভাগ এবং ভর্তির আসন বাড়বে।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা হবে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
উপাচার্য আরও জানান, সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে ২০২২ সালে আরও একটি ব্যাচ ভর্তি করা যাবে।
স্থানীয়দের সাথে আলাপকালে সবাই এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তারা মনে করেন, এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এই জনপদের আর্থসামাজিক উন্নয়ন হবে এবং এই অঞ্চলে শিক্ষার হার আরও বৃদ্ধি পাবে।
চাঁদপুর সরকারি মহিলা কলেজের প্রিন্সিপাল মাসুদুর রহমান জানান, ‘আমাদের সৌভাগ্য যে, বাড়িতে থেকেই আমাদের কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থীরা এখানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে।’ পাশাপাশি এলাকার অন্যান্য শিক্ষকেরাও এই বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে নিজেদের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
উল্লেখ্য যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৮ সালে চাঁদপুর সফরকালে জেলা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় চাঁদপুরে একটি মেডিকেল কলেজ এবং একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন।
আরও পড়ুন: ৯ সেপ্টেম্বরের আগেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পাঠদান উপযোগী করার নির্দেশ
সেই বাস্তবতার আলোকে ২০১৯ সালে চাঁদপুর মেডিকেলে এমবিবিএস ১ম বর্ষে ভর্তি শুরু হয়। এরপরেই শুরু হয় প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য উপযুক্ত স্থান নির্ধারণের কাজ।
এই এলাকারই সংসদ সদস্য শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নের জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করছেন এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ এগিয়ে নিতে খোঁজ খবর নিচ্ছেন ও সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে চলেছেন।
৩ বছর আগে