ভূমি ব্যবস্থাপনা
ওয়ান স্টপ সার্ভিস শিল্প স্থাপনে ভূমি ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত জটিলতা দূর করবে: ভূমিমন্ত্রী
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, ওয়ান স্টপ সার্ভিসের কল্যাণে শিল্প স্থাপনে বিভিন্ন বাধা, বিশেষত ভূমি ব্যবস্থাপনার জটিলতা দূর হবে এবং মৌলিক শিল্প স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ সহজ হবে।
সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান কার্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে অনলাইন ওয়ান স্টপ সার্ভিস পোর্টালের মাধ্যমে নতুন পাঁচটি সেবা প্রদান কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে গতি আনতে প্রকৃত উদ্যোক্তাদের উৎসাহ দিতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
তিনি বলেন, ওয়ান স্টপ সার্ভিস সফলভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশে শিল্পোন্নয়ন সম্পর্কিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নে গতিশীলতা অর্জন করেছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর জেলার আওতাভুক্ত বিদ্যমান সকল গুরুত্বপূর্ণ শিল্প প্রতিষ্ঠান, লিমিটেড কোম্পানি, রপ্তানিমুখী শিল্প-প্রতিষ্ঠান এবং কোম্পানি থেকে কোম্পানির নামে নামজারি ৭ দিনে সম্পন্ন করার ব্যবস্থা করেছি।
ফাস্ট ট্র্যাকের মাধ্যমে এই সেবা পাওয়া যাবে। এই ব্যবস্থা প্রয়োজনে আরও সম্প্রসারণ করা হবে।
এই সময় ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, ব্যবসা পরিচলনা ব্যয় অনেক কমে আসছে। একই ঠিকানায় সকল বিনিয়োগ সহায়ক সেবা থাকায় বাংলাদেশে বিনিয়োগ সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টিতে মৌলিক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে ওয়ান স্টপ সার্ভিস।
এছাড়া, দুর্নীতির সুযোগ কমে যাওয়ার কারণে বিনিয়োগে আরও উৎসাহ এসেছে। ভূমিসেবা কার্যক্রম আরও সহজ ও বিনিয়োগবান্ধব করা হচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, বিনিয়োগ সেবা যতবেশি উন্নত হবে তত বেশি ফরেন ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট দেশে আসবে, যা আমাদের অর্থনীতির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। কোনও দেশ প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ ছাড়া উন্নত করতে পারেনা। তাই আমাদের সম্মিলিতভাবে বিনিয়োগ সেবা দিতে হবে।
আরও পড়ুন: আ.লীগের প্রতি বরাবরই দুর্বলতা আছে পুলিশের: ভূমিমন্ত্রী
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান পিএএ, সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন উক্ত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান জনাব লোকমান হোসেন মিয়া উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
ভূমি সচিব বলেন, এই বছরের মধ্যেই ভূমির ডিজিটাল ম্যাপ অনলাইনে আপলোড করা শুরু হবে। ইতোমধ্যে ২০ হাজার ডিজিটাল ম্যাপ তৈরির কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বিডা মনে করলে ডিজিটাল ম্যাপ সার্ভিসও বিনিয়োগকারীদের জন্য ওয়ান স্টপ সার্ভিসে সংযুক্ত করতে পারেন। মৌলিক শিল্প স্থাপনে নিষ্কণ্টক ভূমি বাছাইয়ে ডিজিটাল ম্যাপ সহযোগিতায় আসবে।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অনলাইন ওয়ান স্টপ সার্ভিস পোর্টালের মাধ্যমে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ১টি, বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের ২টি, ঢাকা পানি সরবরাহ ও পয়ঃ নিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের ১টি এবং রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ১টি সেবাসহ মোট ৫টি সেবা প্রদান করার নিমিত্ত ইন্টিগ্রেশন কার্যক্রম আজ সম্পন্ন করা হয়েছে। আজকের সেবাসমূহ আনুষ্ঠানিকভাবে বিডা”র অনলাইন ওয়ান স্টপ সার্ভিস পোর্টালে সংযুক্ত হওয়ার ফলে এখন থেকে বিডার ১৮টি সেবা এবং অন্যান্য ২২টি প্রতিষ্ঠানের ৪৫টি সেবাসহ মোট ৬৩টি সেবা অনলাইন ওএসএস সিস্টেমের মাধ্যমে প্রদান করা সম্ভব হবে। যার ফলে বিনিয়োগকারীরা এখন ঘরে বসেই অতি দ্রুত অনেক বেশি বিনিয়োগ সেবা পাবেন।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজার শিগগিরই দেশে দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের প্রধান উৎস হবে: ভূমিমন্ত্রী
উল্লেখ্য, দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ পরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নকল্পে বিনিয়োগকারীগণকে তাদের প্রস্তাবিত কোনও প্রকল্প বা উদ্যোগ এর জন্য প্রয়োজনীয় যে কোনও সেবা, সুবিধা, প্রণোদনা, লাইসেন্স, অনুমতি, ছাড়পত্র, প্রশাসনিক সমন্বয় সাধন বা পারমিট নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রদান নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ওয়ান স্টপ সার্ভিসের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে ওয়ান স্টপ সার্ভিস আইন ২০১৮ এবং ওয়ান স্টপ সার্ভিস বিধিমালা, ২০২০ প্রণয়ন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের আওতাভুক্ত বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ওয়ান স্টপ সার্ভিস বাস্তবায়নের কাজ করছে।
২ বছর আগে
সুষ্ঠু ভূমি ব্যবস্থাপনার অভাবেই মামলাজট: আইনমন্ত্রী
দেশের আইন, বিচার ও সংসদ বিয়য়কমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আদালতগুলোতে সুষ্ঠু ভূমি ব্যবস্থাপনার অভাবেই তৈরি হয়েছে বড় আকারের মামলাজট। কারণ সুষ্ঠু ভূমি ব্যবস্থাপনার অভাবেই দেশে সৃষ্টি হয় অধিকাংশ দেওয়ানি মামলার। আবার ভূমি বিরোধ ফৌজদারী মামলারও অন্যতম কারণ।
শনিবার দুপুরে রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে সহকারী জজ ও সমপর্যায়ের বিচারকদের ৪৫ ও ৪৬তম বিশেষ বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশগ্রহণকারী বিচারকদের জন্য আয়োজিত ‘ভূমি জরিপ সংক্রান্ত বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ হওয়ায় জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মাথাপিছু জমির পরিমাণ এবং আবাদযোগ্য জমি কমে যাচ্ছে। তাই আগামী প্রজন্মের জন্য খাদ্যের নিশ্চয়তা ও আবাসনসহ উন্নত জীবনযাত্রার জন্য আধুনিক ভূমি ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। আধুনিক ভূমি ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব অনুধাবন করেই সরকার ‘ই-রেজিস্ট্রেশন’ প্রক্রিয়া শুরু করেছে।
এছাড়া ইতোমধ্যেই কিছু কিছু জেলায় ই-রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার সঙ্গে ভূমি অফিসের ই-মিউটেশনের আন্তসংযোগ স্থাপন করা হয়েছে। রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া অনলাইনে সম্পন্ন এবং মিউটেশন প্রক্রিয়ার সঙ্গে এর সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশে ভূমি ব্যবস্থাপনায় তাৎপর্যপূর্ণ উন্নয়ন হবে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজতে কমিশনের রূপরেখা প্রস্তুত: আইনমন্ত্রী
আনিসুল হক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানেই সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন এবং সমাজে সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিতের যে অঙ্গীকার করেছিলেন বিচার বিভাগের উন্নয়নের মাধ্যমে তারই বাস্তবায়ন করে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার। দ্রুততম সময়ে, কম খরচে ও কম ভোগান্তিতে জনগণের দোরগোড়ায় ন্যায়বিচার পৌঁছে দেয়ার কার্যক্রমকে সফল করার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, নান্দনিক চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন নির্মাণ, বিচারক ও আইনজীবীদের একাডেমিক প্রশিক্ষণ এবং গবেষণার লক্ষ্যে ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম গ্রহণ, আইটি বেইসড ডিজিটাল বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠা, বিভিন্ন পর্যায়ে বিচারিক পদসৃজন এবং অসহায় মানুষের জন্য কার্যকর আইন সহায়তা কার্যক্রম চালুর মাধ্যমে সহজে জনগণের ন্যায়বিচার প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
এছাড়াও বিদ্যমান আইনগুলো পর্যালোচনা করে কিছু আইন ইতোমধ্যে সংশোধন করা হয়েছে এবং দেওয়ানী কার্যবিধিসহ আরও কিছু আইন সংশোধনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। একটি ফলপ্রসু ও জনবান্ধব বিচারব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্দেশ্যেই সরকার এসব পদক্ষেপ নিয়েছে।
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন:সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ছাড় দেয়া হবে না: আইনমন্ত্রী
বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড পূর্বপরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রমূলক: আইনমন্ত্রী
২ বছর আগে
জনগণের ভোগান্তিমুক্ত ভূমি ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হবে: প্রধানমন্ত্রী
সরকার দেশে জনগণের ভোগান্তিমুক্ত ভূমি ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে চায় বলে বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একটি ভূমি ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাই যেখানে মানুষকে অপ্রয়োজনীয় হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হতে না হয় এবং দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে বেড়াতে না হয়।’
ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভূমি ভবন, উপজেলায় ও ইউনিয়ন পর্যায়ের ভূমি অফিস ভবন, অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ কার্যক্রম এবং ভূমি ডেটা ব্যাংকের উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অয়োজিত মূল অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন।
প্রধানমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উপজেলা পর্যায়ে প্রতিটি ভূমি অফিস নতুন করে নির্মাণ করার নির্দেশ দেন।
তিনি বলেন, ‘যেগুলো এখনও বাকি আছে প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে সেগুলোর দ্রুত সম্পন্ন করা দরকার।’
আরও পড়ুন: মাসে এক কোটির বেশি টিকার ব্যবস্থা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার ১৩৯টি উপজেলা ভূমি অফিস নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে এবং এর মধ্যে ১২৯টির কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
জনগণকে সেবা দেয়ার বিষয়ে হাসিনা বলেন, সরকার ইউনিয়ন পর্যায়ে ১ হাজার ৪৯৮টি ভূমি অফিস নির্মাণের একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে এবং এর মধ্যে ৯৯৫টির কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী করা।
তিনি বলেন, ভূমি ব্যবস্থাপনাকে উন্নত এবং বিশ্বমানের করার জন্য সরকার এটিকে ডিজিটাল করার জন্য তিনটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে।
প্রকল্পগুলো হলো: ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন প্রকল্প, ভূমি রেকর্ড এবং জরিপ বিভাগের ক্ষমতা জোরদারকরণ প্রকল্প এবং প্লট ও মৌজা ভিত্তিক জাতীয় ডিজিটাল ভূমি জরিপ প্রকল্প।
তিনি বলেন, ‘প্রকল্পগুলো সম্পন্ন হলে ভূমি ব্যবস্থাপনায় যুগান্তকারী পরিবর্তন হবে এবং সামগ্রিক ব্যবস্থাপনার সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজেশন সম্ভব হবে।’
সরকার ভূমি ব্যবস্থাপনাকে ডিজিটালাইজড এবং সংস্কার করায় জমির মালিকরা অনলাইনে বাসা থেকে বিভিন্ন সেবা নিতে পারবে বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশকে বিশ্বের যোগাযোগের কেন্দ্রে পরিণত করতে চাই: প্রধানমন্ত্রী
বিএনপিও জানে জিয়ার লাশ চন্দ্রিমা উদ্যানে নেই: প্রধানমন্ত্রী
৪ কোটি ৯২ লাখ ডিজিটালাইজড খতিয়ানসহ ভার্চুয়াল রেকর্ড রুমের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের যে কোন প্রান্ত থেকে যে কেউ তার পছন্দসই খতিয়ান সেখান থেকে সংগ্রহ করতে পারেন।
অনুষ্ঠানে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এম মকবুল হোসেন এবং ভূমি সচিব মো. মুস্তাফিজুর রহমান বক্তব্য দেন।
৩ বছর আগে