শিল্পমন্ত্রী
দেশের সার কারখানায় গ্যাসের সংকট থাকলেও, সারের অভাব হবে না: শিল্পমন্ত্রী
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, ‘সারাদেশের সার কারখানাগুলোতে গ্যাসের সংকট থাকলেও, সারের কোনো সংকট হবে না।’
নরসিংদী পলাশে এশিয়ার সর্ববৃহৎ সার কারখানার পরিদর্শন শেষে শনিবার (১৩ জুলাই) দুপুরে শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বিএসটিআইকে আন্তর্জাতিক মানের করতে সরকার কাজ করছে: শিল্পমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘চাহিদা অনুযায়ী কারখানাগুলোতে গ্যাস সরবরাহ করে সার উৎপাদনের মাধ্যমে কৃষকের সারের চাহিদা মেটানো হবে। এ উদ্দেশ্যে অচিরেই ভোলায় একটি নতুন সার কারখানা স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।’
শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সারাদেশেই গ্যাসসহ জ্বালানি সংকট রয়েছে। সেসব বাধা পেরিয়ে কৃষকদের চাহিদা অনুযায়ী সার সরবরাহ করতে সরকার বদ্ধ পরিকর। বর্তমানে আমদানি করতে হলেও অচিরেই সার উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে বাংলাদেশ।’
এসময় উপস্থিত ছিলেন, নরসিংদী-২ আসনের সংসদ সদস্য ডা. আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ, সংরক্ষিত সংসদ সদস্য মাসুদা সিদ্দিকি রোজী, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা ও বিসিআইসির চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে: শিল্পমন্ত্রী
বাংলাদেশের শিল্পোন্নয়নে বিটাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে: শিল্পমন্ত্রী
৫ মাস আগে
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে: শিল্পমন্ত্রী
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যকার সম্পর্ক হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো। চলতি বছরের এপ্রিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার থাইল্যান্ড সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের মধ্যেকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে।
বুধবার (১০ জুলাই) রাজধানীর হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ের গ্র্যান্ড বলরুমে ঢাকায় রয়্যাল থাই দূতাবাস এবং থাই ট্রেড সেন্টারের যৌথ আয়োজনে চার দিনব্যাপী (১০-১৩ জুলাই) "টপ থাই ব্র্যান্ড" ট্রেড ফেয়ার ২০২৪-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে গুণগত মানের দিকেও নজর দিতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
মন্ত্রী আরও জানান, সফরে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ জোরদার করার ওপর জোর দেন উভয় দেশের নেতারা। এছাড়াও মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) লক্ষ্যে শিগগিরই আলোচনা শুরু করার জন্য লেটার অব ইনটেন্ট সই করেন। এটি আমাদের দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগকে উৎসাহ দেবে।
মন্ত্রী বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া (আসিয়ান) অঞ্চলে বাংলাদেশের জন্য বাণিজ্য অংশীদার হিসেবে থাইল্যান্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বছরের পর বছর ধরে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ক্রমাগত বাড়ছে। বর্তমানে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ১.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার যা আরও বাড়ানোর বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে সহযোগিতা বাড়াতে পারি; অবকাঠামো এবং কানেক্টিভিটি উন্নত করতে কাজ করতে পারি; বিশেষ করে থাইল্যান্ডের রানং বন্দর এবং বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরের মধ্যে সরাসরি শিপিং রুট স্থাপন করা যেতে পারে।
পারস্পরিক সহযোগিতা ও অংশীদারিত্ব বাড়ানোর মাধ্যমে বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড বৃহত্তর সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন অর্জনে একসঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত বলে জানান মন্ত্রী।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির একটি এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য এখানে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ বিদ্যমান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের শিল্পোন্নয়নে বিটাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে: শিল্পমন্ত্রী
বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরি করার কথা উল্লেখ করে সেখানে থাই বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান শিল্পমন্ত্রী।
তিনি আরও বলেন, দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের সম্ভাবনাকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে বাংলাদেশ থাইল্যান্ডে তৈরি পোশাক (আরএমজি), ওষুধ, হিমায়িত খাদ্য, ক্যাবল, চাল, কৃষিপণ্য, হস্তশিল্প, পাট, আলু ও সিরামিক ইত্যাদি পণ্যের রপ্তানি সম্প্রসারণ করতে চায়।
একইসঙ্গে বাংলাদেশ থাইল্যান্ড থেকে খাদ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াকরণ, ক্যানিং, প্যাকেজিং, আইটি, পর্যটন, চিকিৎসা পর্যটন এবং চিকিৎসা কর্মীদের সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস ও দক্ষতা আমদানি করতে চায় বলে জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত থাই রাষ্ট্রদূত মাকাওয়াদি সুমিতমোরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন থাই দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন ও মিনিস্টার কাউন্সেলর ফ্যানম থংপ্রায়াম ও মিনিস্টার কাউন্সেলর (কমার্শিয়াল) খেমাথাত আর্চাওয়াথামরং।
উল্লেখ্য, আকর্ষণীয় থাই পণ্যের এই মেলায় ৬৪টি থাই প্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশে থাই পণ্যের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো অংশ নিয়েছে। মেলায় খাদ্যপণ্য, জুয়েলারি, স্বাস্থ্যসেবা, প্রসাধনী, বেডিং, স্পা, ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্রপাতি, টেক্সটাইল, অন্তর্বাস, স্টেশনারি, গৃহস্থালি পণ্যসহ নানা ধরনের বিশ্বমানের থাই পণ্য প্রদর্শন করা হচ্ছে।
প্রতিদিন সকাল ১০টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত এ মেলা চলবে।
আরও পড়ুন: বিএসটিআইকে আন্তর্জাতিক মানের করতে সরকার কাজ করছে: শিল্পমন্ত্রী
৫ মাস আগে
বাংলাদেশের শিল্পোন্নয়নে বিটাক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে: শিল্পমন্ত্রী
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, প্রশিক্ষিত জনবল ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশের শিল্পোন্নয়নে বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তা কেন্দ্র (বিটাক)গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, শিল্প খাতকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে যাত্রা শুরু করলেও বর্তমানে চাহিদা অনুযায়ী শিল্পের বিভিন্ন ট্রেডে এটি প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।’
আরও পড়ুন: বিএসটিআইকে আন্তর্জাতিক মানের করতে সরকার কাজ করছে: শিল্পমন্ত্রী
সোমবার (৮ জুলাই) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বিটাকের ‘হাতে কলমে কারিগরি প্রশিক্ষণে মহিলাদেরকে গুরুত্ব দিয়ে বিটাকের কার্যক্রম সম্প্রসারণ পূর্বক আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচন (ফেজ-২)’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় নির্মিত ১০তলা বিশিষ্ট ছাত্রবাস ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রতিষ্ঠানটিকে আরও যুগোপযোগী ও আধুনিক করে গড়ে তোলাসহ সারা দেশে এর কার্যক্রম বিস্তৃত করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার শিল্পোন্নয়নে বিশেষ গুরুত্বারোপ করেছে এবং বিদেশ থেকেও প্রচুর বিনিয়োগ এ দেশে আসছে। এসব প্রেক্ষাপটে বিটাকের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দক্ষ মানবসম্পদ সৃষ্টির পাশাপাশি বিভিন্ন শিল্পে আধুনিক সরঞ্জামাদি সংযোজনের যে চাহিদা রয়েছে, সেটি পূরণে বিটাক কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।’
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সব প্রকল্পের কাজ শেষ করতে হবে। প্রকল্প দীর্ঘায়িত হলে অর্থ ও সময় উভয়ের অপচয় হয়।’
শিল্পমন্ত্রী এ সময় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিটাকের ছাত্রবাস নির্মাণ শেষ করার জন্য প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের আন্তরিক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানান।
বিটাকের মহাপরিচালক পরিমল সিংহের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা।
স্বাগত বক্তব্য দেন, বিটাকের পরিচালক ও এসইপিএ (ফেজ-২) প্রকল্পের পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন পাটোয়ারী।
আরও পড়ুন: জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে গুণগত মানের দিকেও নজর দিতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
নির্বাচনি ইশতেহার অনুযায়ী কর্মপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নের আহ্বান শিল্পমন্ত্রীর
৫ মাস আগে
বিএসটিআইকে আন্তর্জাতিক মানের করতে সরকার কাজ করছে: শিল্পমন্ত্রী
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনকে (বিএসটিআই) আন্তর্জাতিক মানের শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার লক্ষ্যে বর্তমান সরকার কাজ করছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
তিনি বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিএসটিআইর সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে দক্ষ জনবল নিয়োগ, যন্ত্রপাতির আধুনিকায়ন, বিশ্বমানের ল্যাবরেটরি স্থাপন, ওয়ানস্টপ সেবা চালু ইত্যাদি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
এসব কর্মসূচি পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হলে বিএসটিআই আন্তর্জাতিক মানের প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হবে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: জনগণের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম, পাশে আছি: শিল্পমন্ত্রী
সোমবার (২০ মে) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বিএসটিআই সভাকক্ষে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
‘টেকসই ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে আজকের পরিমাপ’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে বিএসটিআই।
মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আইএসওর সদস্যপদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বিএসটিআই প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই দেশের ভোক্তা সাধারণের জন্য মানসম্পন্ন ভোগ্যপণ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে সুনাম এবং সাফল্যের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, বর্তমান বিশ্ব এবং আঞ্চলিক ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে বিএসটিআই'র আধুনিকায়নে বিভিন্ন উদ্যোগ ও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, বিএসটিআইর জন্য ল্যাবরেটরি সমৃদ্ধ ১০টি আঞ্চলিক কার্যালয় স্থাপন, আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যে সহায়তা প্রদানের জন্য চট্টগ্রাম এবং খুলনা বিএসটিআই কার্যালয়কে আধুনিক ল্যাবরেটরি-সমৃদ্ধ কার্যালয়ে রূপান্তর, বিএসটিআইর পদার্থ ও রসায়ন পরীক্ষণ ল্যাবরেটরি সম্প্রসারণের জন্য আরও ৬৮টি নতুন ল্যাব স্থাপন ও বিদ্যমান ল্যাব আধুনিকায়ন, দেশীয় পণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য বিএসটিআই হালাল সার্টিফিকেট প্রদান, ওজন ও পরিমাপের আধুনিক সেবা নিশ্চিত করতে ২১টি নতুন ল্যাব স্থাপন ও বিদ্যমান ল্যাব আধুনিকায়ন এবং প্রয়োজনীয় জনবল সৃজন ইত্যাদি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তাছাড়া, বিএসটিআইর কার্যক্রম বিভাগ থেকে জেলা পর্যায়ে সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে জাতিসংঘ যে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, তার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো সঠিক পরিমাপ। সে বিবেচনায় এ বছরের প্রতিপাদ্য বিষয়টি গুরুত্ব বহন করে।
তিনি আরও বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও বায়ুদূষণের মতো জটিল চ্যালেঞ্জগুলো সম্পর্কে ধারণা লাভ এবং মোকাবিলা করার জন্য সঠিক পরিমাপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সঠিক পরিমাপ গণনা ও তদারকির মাধ্যমে পরিবেশের কার্বনের পরিমাপ জানা যাবে, যা প্রকারান্তরে কার্বনদূষণরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
আরও পড়ুন: জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে গুণগত মানের দিকেও নজর দিতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
নির্বাচনি ইশতেহার অনুযায়ী কর্মপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নের আহ্বান শিল্পমন্ত্রীর
৭ মাস আগে
জিআই স্বীকৃতির সঙ্গে গুণগত মানের দিকেও নজর দিতে হবে: শিল্পমন্ত্রী
ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের পাশাপাশি পণ্যের গুণগত মানের দিকে নজর দিতে হবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর বেইলি রোডে বাংলাদেশ ফরেন সার্ভিস একাডেমির মাল্টিপারপাস হলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) আয়োজিত জিআই পণ্যের নিবন্ধন সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী টাঙ্গাইল শাড়ি, গোপালগঞ্জের রসগোল্লা ও নরসিংদীর অমৃত সাগর কলাসহ ১৪টি জিআই পণ্যের নিবন্ধন সনদ বিতরণ করা হয়।
আরও পড়ুন: টাঙ্গাইল শাড়ির জিআই নিবন্ধন বিষয়ে বাংলাদেশের করণীয় বিষয়ে মত বিনিময় সভা
এ সময় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, মাটি, বায়ু, পানি, পরিবেশ, কারিগরদের দক্ষতা প্রভৃতি স্বতন্ত্র ও অনন্য বৈশিষ্ট্যের কারণে ছোট এ ভূখণ্ডের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অসংখ্য ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য। ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এসব পণ্যকে জিআই হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের পাশাপাশি এর গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে।
শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, বিশ্ববাজারে জিআই পণ্যের প্রচার ও প্রসারে এখনই কার্যকর উদ্যোগ ও পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন। বিদেশের বাংলাদেশ মিশনগুলো, দেশের সব আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে কেন্দ্রীয়ভাবে জিআই পণ্য প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন মেলায় জিআই পণ্যসমূহ প্রদর্শন করার পরামর্শ দেন তিনি।
নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ডিপিডিটি, বিসিক ও এসএমই ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় জেলা ও উপজেলা প্রশাসন এসব পণ্যের উন্নয়ন ও প্রসারে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারে।
আরও পড়ুন: জিআই পণ্যের বিষয়ে সক্রিয় থাকার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন কোনো খালি বাস্কেট নয়, এটি একটি পরিপূর্ণ ভরা বাস্কেট। আমাদের সম্পদের কোনো অভাব নেই, প্রয়োজন এর সদ্ব্যবহারের। প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা, কারিগরি সহযোগিতা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এসব সম্পদ ও পণ্যের প্রচার-প্রসার ঘটাতে হবে।’
৭ মাস আগে
নির্বাচনি ইশতেহার অনুযায়ী কর্মপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নের আহ্বান শিল্পমন্ত্রীর
সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার-২০২৪ অনুযায়ী কর্মপরিকল্পনা দ্রুত বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিতে এবং কর্মপন্থা নির্ধারণে কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
একই সঙ্গে শিল্প মন্ত্রণালয়কে আধুনিক, যুগোপযোগী ও গতিশীল হিসেবে গড়ে তুলতে কর্মকর্তাদের আরও আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বাজারের কোনো এনার্জি ড্রিংকে মাদকদ্রব্যের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি: শিল্পমন্ত্রী
মঙ্গলবার রাজধানীর মতিঝিলে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে শিল্প মন্ত্রণালয় আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী ও নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনাসমূহ ও চলমান প্রকল্পসমূহ দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। তাছাড়া মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমকে গতিশীল ও বেগবান করার লক্ষ্যে নতুন নতুন প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে।
মন্ত্রী এ সময় সততা, দেশপ্রেম, দায়িত্ববোধ ও টিমওয়ার্কের সঙ্গে কাজ করার জন্য কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানান।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও আওতাধীন দপ্তর-সংস্থার প্রধানরা ছিলেন।
শিল্প সচিব বলেন, সবাই কম-বেশি আনন্দের মধ্যে দিয়ে এবারের ঈদ উদযাপন করেছে। তাছাড়া এবারের ঈদ যাত্রা বেশ নির্বিঘ্ন ছিল। সাধারণ জনগণকে কোনো ভোগান্তি পোহাতে হয়নি।
জাকিয়া সুলতানা বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয়ের কর্মপরিবেশ অত্যন্ত চমৎকার। এটি একটি পরিবারের মতো। এরকম পরিবেশ সাধারণত অন্য কোনো মন্ত্রণালয়ে দেখা যায় না।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বর্তমান সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার ২০২৪ এর আলোকে শিল্প মন্ত্রণালয় প্রণীত "কর্মপরিকল্পনা ২০২৪-২০২৮" শীর্ষক পুস্তিকার মোড়ক উন্মোচন করেন।
আরও পড়ুন: জনগণের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম, পাশে আছি: শিল্পমন্ত্রী
রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অভিযানের ঘোষণা শিল্পমন্ত্রীর
৮ মাস আগে
জনগণের সুখে-দুঃখে পাশে ছিলাম, পাশে আছি: শিল্পমন্ত্রী
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, আমি সবসময় আমার নির্বাচনি এলাকার জনগণের সুখে-দুঃখে, সমস্যা-সংকটে পাশে ছিলাম, পাশে আছি, পাশে থাকব।
শনিবার (৬ এপ্রিল) নরসিংদী জেলার বেলাবো উপজেলা পরিষদ মাঠে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নিজস্ব উদ্যোগে বেলাবো উপজেলার প্রান্তিক ও নিম্ন আয়ের ৫০০ পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে আমি দ্বিতীয়বারের মতো মন্ত্রী হয়েছি। জনগণের সুখে-দুঃখে আরও নিবিড়ভাবে পাশে থেকে প্রধানমন্ত্রীর আস্থার প্রতিফলন ঘটাতে চাই।
আরও পড়ুন: রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বিশেষ অভিযানের ঘোষণা শিল্পমন্ত্রীর
ঈদ উপহারের প্রতি প্যাকেটে রয়েছে- চাল, ডাল, তেল, চিনি, দুধ, পোলাও চাল ও সেমাই।
এসময় শিল্পমন্ত্রী উপজেলার আনসার ও গ্রাম পুলিশ সদস্যসহ অন্যান্য অসহায় মানুষের মাঝে ঈদ উপহার হিসেবে নগদ অর্থও বিতরণ করেন।
বেলাবো উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ছিলেন- উপজেলা চেয়ারম্যান সমসের জামান ভূইয়া রিটন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মনিরুজ্জামান খান, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শারমিন আক্তার খালেদা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, বেলাবো থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজিজুর রহমান, জেলা পরিষদ সদস্য মেরাজ মাহমুদ ও ইশরাত জাহান তামান্না, জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী খান রিপন, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক শরীফ উদ্দিন খান মোমেন, সদর ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী শাফি প্রমুখ।
আরও পড়ুন: বাজারের কোনো এনার্জি ড্রিংকে মাদকদ্রব্যের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি: শিল্পমন্ত্রী
৮ মাস আগে
বাজারের কোনো এনার্জি ড্রিংকে মাদকদ্রব্যের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি: শিল্পমন্ত্রী
শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বৃহস্পতিবার সংসদে বলেছেন, টাইগার, স্পিড ও গুরুর মতো যেসব কোমল পানীয় বাজারে পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলো কার্বোনেটেড পানীয় হিসেবে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই) থেকে যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লাইসেন্স নিয়েছে।
তিনি আরও জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর পানীয় পণ্যের নমুনায় (স্পিড, রয়্যাল টাইগার, ব্ল্যাক হর্স, বুলডোজার, পাওয়ার, গুরু, গিয়ার, স্ট্রং ও রেড বুল) কোনো ধরনের মাদকদ্রব্যের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি।
সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর (ভোলা-৩) প্রশ্নের উত্তরে এসব তথ্য জানান শিল্পমন্ত্রী।
প্রশ্নে সংসদ সদস্য বলেন, এনার্জি ড্রিংকগুলো এনার্জির নামে মানবদেহে ভয়াবহ রোগ প্রবেশ করাচ্ছে এবং অনেক ব্র্যান্ডের এনার্জি ড্রিংকে মাদকদ্রব্যও রয়েছে। ২৭টি এনার্জি ড্রিংক বিএসটিআইয়ের জাল লাইসেন্স ব্যবহার করে পণ্য বিক্রি করছে। এনার্জি ড্রিংকে যৌন উদ্দীপক উপাদান মেশানো হচ্ছে। কর ফাঁকি দেওয়ার জন্য এনার্জি ড্রিংকগুলো কোমল পানীয়তে পরিণত হয়েছে। এসব অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হলে বিএসটিআই এসবের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে কি না জানতে চান তিনি।
আরও পড়ুন: অবৈধ মাদক প্রতিরোধে সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা করছে সরকার
উত্তরে শিল্পমন্ত্রী আরও বলেন, সরকার এ পর্যন্ত ২৭৩টি পণ্য বিএসটিআইয়ের আওতায় নিয়ে এসেছে। দেশে এনার্জি ড্রিংকসকে বাধ্যতামূলক পণ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয় না। তবে, স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত টাইগার, স্পিড, গুরু ও অন্যান্য পানীয়, যা দেশে বাজারজাত করা হচ্ছে, যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কার্বনেটেড পানীয় হিসেবে বিএসটিআই লাইসেন্স সংগ্রহ করেছে।
গত এক বছরে ২৩৭টি পানীয়ের নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়েছিল। বাংলাদেশের মান অনুযায়ী সবগুলো নমুনা উত্তীর্ণ হয়েছিল বলে জানান নুরুল মজিদ।
তবে তিনি আরও বলেন, পানীয়র সঙ্গে মাদকদ্রব্য মিশ্রণ এবং এনার্জি ড্রিংকসের নামে বাজারজাতকরণের বিরুদ্ধে নজরদারি অব্যাহত রয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: সিলেটে বিএসটিআইয়ের অভিযানে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
১০ মাস আগে
দেশীয় ব্র্যান্ডের গাড়ি তৈরিতে দ. কোরিয়ার সহযোগিতা চাইলেন শিল্পমন্ত্রী
দেশের নিজস্ব ব্র্যান্ডের গাড়ি তৈরির বিষয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার সহযোগিতা চেয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
তিনি বলেন, আমরা অবকাঠামোখাতে ব্যাপক উন্নতি করেছি। এখানে বিনিয়োগ করার অনেক ক্ষেত্র রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা এ সুযোগ নিতে পারে। আমরা নিজস্ব ব্র্যান্ডের গাড়ি তৈরির চেষ্টা করছি। এ বিষয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছ থেকে আমরা সহযোগিতা প্রত্যাশা করি।
বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর শিল্প মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে যান বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক। এ সময় শিল্পমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত এ ব্যাপারে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে বলেন, বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে হুন্দাই গাড়ি উৎপাদন শুরু হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার আরেক বিখ্যাত কোম্পানি কিয়া বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করতে আগ্রহী।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা ইস্যুতে ৪০ লাখ ডলার সহায়তা দেবে দক্ষিণ কোরিয়া
বাংলাদেশের ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের বিষয় উল্লেখ করে রাষ্ট্রদূত বলেন, স্থানীয়ভাবে বড় বড় শিল্প কারখানা স্থাপনে জোর দেওয়া প্রয়োজন। এ ব্যাপারে দক্ষিণ কোরিয়া সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।
তিনি আরও বলেন, শ্রমশক্তি হিসেবে যারা দক্ষিণ কোরিয়ায় যায়, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা ভাষা দক্ষতায় দুর্বল। কাজেই জনবল পাঠানোর সময় তাদের কারিগরি দক্ষতার পাশাপাশি ভাষাগত দক্ষতা অর্জন করাও জরুরি।
রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশে কর্মরত কোরিয়ান ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও টেকনিশিয়ান বা কর্মীদের ভিসা জটিলতার কারণে বিভিন্ন সমস্যা মোকাবিলা করতে হয়। তারা যদি তিন মাসের পরিবর্তে দীর্ঘমেয়াদি ভিসা পায়, তাহলে তাদের কার্যক্রম চালানো আরও সহজ হবে। এ ব্যাপারে রাষ্ট্রদূত শিল্পমন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন।
শিল্পমন্ত্রী এ ব্যাপারে স্বরাষ্টমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলা এবং প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করার বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে আশ্বস্ত করেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম বন্দরে নামল দ. কোরিয়া থেকে আসা রেলকোচের মিটারগেজ চালান
মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন একমাত্র সমাধান: দ. কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত
১ বছর আগে
২০০৯ সাল থেকে বিসিক এস্টেটে ৩ হাজারের বেশি শিল্প কারখানা গড়ে উঠেছে: শিল্পমন্ত্রী
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বৃহস্পতিবার সংসদে বলেন, ২০০৯ সাল থেকে বিসিক শিল্পাঞ্চলে তিন হাজারের বেশি শিল্প কারখানা গড়ে উঠেছে।
তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের তিন মেয়াদে ৫ হাজার ৬৬৭টি শিল্প প্লটে ৩ হাজার ৬৪টি শিল্প কারখানা স্থাপন করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, সারাদেশে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) ৮২টি শিল্প এস্টেট স্থাপন করা হয়েছে।
এসব শিল্প এস্টেটে ১২ হাজার ৩১৩টি শিল্প প্লট রয়েছে। এর মধ্যে ১০ হাজার ৭৫০টি প্লটে ৫ হাজার ৮৪৪টি শিল্প কারখানা স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া ১ হাজার ৫৬৩টি শিল্প প্লট বরাদ্দের অপেক্ষায় রয়েছে।
আরও পড়ুন: কর্ণফুলী পেপার মিলস আবার ঘুরে দাঁড়াবে: শিল্পমন্ত্রী
দেশে চিনির কোনো অভাব নেই: শিল্পমন্ত্রী
বিএসটিআইয়ের বৈশ্বিক মানকে শক্তিশালী করতে সরকার কাজ করছে: শিল্পমন্ত্রী
১ বছর আগে