মাছ জব্দ
নিষেধাজ্ঞার মাঝেও সাগরে জেলেরা, মাছ জব্দ
গত ২০ মে থেকে সাগরে সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ করেছে মৎস্য বিভাগ, যা চলবে আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত। নিষেধাজ্ঞা চলাকালে মাছ ধরার কারণে তা জব্দ করেছে কোস্টগার্ড।
রবিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ভোলার দৌলতখান ঘাটের ঢাকাগামী একটি লঞ্চ থেকে প্রায় এক হাজার কেজি অবৈধ সামুদ্রিক মাছ ও জাটকা ইলিশ জব্দ করা হয়। কোস্টগার্ড ও মৎস্য বিভাগের যৌথ অভিযানে ঢাকাগামী তাসরিফ লঞ্চ থেকে মাছগুলো জব্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: চাঁদপুরে ১০৬ মণ ইলিশ ও জাটকাসহ বিভিন্ন জাতের মাছ জব্দ
এ বিষয়ে দৌলতখান উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান জানান, হাতিয়া ও চরফ্যাশনের সামরাজ ঘাট থেকে বিপুল পরিমাণ সামুদ্রিক মাছ তাসরিফ লঞ্চযোগে ঢাকা যাচ্ছিল। এসময় কোস্টগার্ডের সহায়তায় দৌলতখান ঘাটে লঞ্চটি এসে পৌঁছালে অবৈধ সব মাছ জব্দ করা হয়।
জব্দ করা সামুদ্রিক মাছগুলো ইলিশা লঞ্চঘাটে নামানো হয়। পরে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার উপস্থিতিতে স্থানীয়দের মাঝে সেগুলো বিতরণ করা হয়।
৫ মাস আগে
চাঁদপুরে বিষাক্ত জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দ
চাঁদপুরের তিন নদীর মোহনা সংলগ্ন এলাকায় শনিবার বিশেষ অভিযানের মাধ্যমে সাতশ কেজি বিষাক্ত জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড।
বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট খন্দকার মুনিফ তকি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে যানা যায় শরীয়তপুরের আলুবাজার ফেরিঘাট সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বিষাক্ত জেলিযুক্ত চিংড়ি বাজারজাত করার উদ্দেশে যাত্রীবাহী ট্রলার যোগে চাঁদপুর মোহনায় আনা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: নাটোরে ১০ হাজার মিটার জাল ও ৭০ কেজি ইলিশ জব্দ
এ সংবাদের ভিত্তিতে স্টেশন কমান্ডার চাঁদপুর সাব-লেফটেন্যান্ট রুহান মঞ্জুরের নেতৃত্বে চাঁদপুর মোহনা সংলগ্ন মেঘনা নদীতে যাত্রীবাহী ট্রলারে অভিযান পরিচালনা করে ওই সব চিংড়ি জব্দ করা হয়। চিংড়ির প্রকৃত মালিক খুঁজে না পাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
অভিযানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা কুলসুম মনির, চাঁদপুরের সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহবুব রশীদ উপস্থিত ছিলেন। তাদের উপস্থিতিতে জব্দকৃত চিংড়িগুলো মাটিতে পুঁতে বিনষ্ট করা হয়।
আরও পড়ুন: মুন্সীগঞ্জে ৬০ মণ জাটকা ইলিশ জব্দ
৩ বছর আগে