সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের প্রতীকী অনশন
তিন দফা দাবিতে প্রতীকী অনশন করেছে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মরত তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের সমন্বয়ে গঠিত ‘সিমেবি কর্মচারী পরিষদ’- এর উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) বেলা ১১টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে প্রতীক অনশন কর্মসূচি পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মচারীরা। এসময় তারা বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেন।
দাবিগুলো হলো- চাকরি স্থায়ীকরণ, বেতন-ভাতা নিয়মিতকরণ ও কর্মস্থলে কর্মচারীদের কাজের পরিবেশ নিশ্চিতকরণ।
এক পর্যায়ে দুপুর দেড়টায় অনশনস্থলে এসে আন্দোলকারীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) কর্মচারি পরিষদের সভাপতি ও আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারি ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সাদেক আহমদ, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারি পরিষদের সভাপতি সুরুজ মিয়া।
আরও পড়ুন: সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের মৌন মিছিল
এসময় তাদের সঙ্গে শাবিপ্রবি কর্মচারি পরিষদ ও সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারি পরিষদের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আন্দোলনকারীরা জানান, প্রায় এক বছর যাবত বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারির বেতন-ভাতা বন্ধ রয়েছে। নানা জটিলতার কারণে নিয়োগ প্রক্রিয়া ঝুলে আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দু’দফায় জনবল নিয়োগের জন্য সার্কুলার আবেদন করলেও নানা জটিলতায় নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেনি। আন্দোলনকারীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃষ্টি কামনা করেন।
দীর্ঘদিন যাবত বেতন-ভাতা বন্ধ থাকায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। বিষয়টি নিয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বারবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেও তিনি কেবল আশ্বস্তই করে যাচ্ছেন।
সিমেবি কর্মচারী পরিষদের সদস্য সচিব নাদিম সীমান্ত জানান, তিন দফার বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি চালিয়ে যাব। আগামীতে আরও কঠোর কর্মসূচির ডাকা দেওয়া হবে বলে তিনি হুঁশিয়ারি দেন।
তিনি শেখ হাসিনার সুদৃষ্টি কামনা করেন।
আরও পড়ুন: সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের মানবপ্রাচীর
১ বছর আগে
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের মৌন মিছিল
চাকরি স্থায়ীকরণ, বেতন-ভাতা নিয়মিত করণ ও কর্মস্থলে কর্মচারীদের কাজের পরিবেশ নিশ্চিতকরণের ৩ দফা দাবিতে মৌন মিছিল কর্মসূচি পালন করেছে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মরত তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের সমন্বয়ে গঠিত ‘সিমেবি কর্মচারী পরিষদ’ এর উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
রবিবার (৮ অক্টোবর) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে শুরু হয়ে নগরীর চৌহাট্টা প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালের সামনে গিয়ে মৌন মিছিলটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সমাপ্ত হয়।
আন্দোলনকারীরা জানান, প্রায় এক বছর যাবত বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা বন্ধ রয়েছে। নানা জটিলতার কারণে নিয়োগ প্রক্রিয়া ঝুলে আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দু’দফায় জনবল নিয়োগের জন্য সার্কুলার আবেদন করলেও নানা জটিলতায় নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেনি।
আন্দোলনকারীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃষ্টি কামনা করেন।
আরও পড়ুন: সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের মানবপ্রাচীর
তারা জানান, দীর্ঘদিন যাবত বেতন-ভাতা বন্ধ থাকায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। বিষয়টি নিয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বারবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেও তিনি কেবল আশ্বস্তই করে যাচ্ছেন।
সিমেবি কর্মচারী পরিষদের সদস্য সচিব নাদিম সীমান্ত জানান, ৩ দফার বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
আগামীতে আরও কঠোর কর্মসূচির ডাকা দেওয়া হবে বলে তিনি হুঁশিয়ারি দেন।
আরও পড়ুন: সিলেটে গোলাপগঞ্জ থানার ওসিকে প্রত্যহারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
সিলেটে ছাদে ফুটবল খেলতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
তিনিও শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
দাবিগুলো হলো- নিঃশর্তে সকল পর্যায়ের কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ীকরণ করতে হবে। প্রায় এক বছর যাবত বেতন বন্ধ থাকায় কর্মচারিরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তাই অনতিবিলম্বে সকল বকেয়া বেতন-ভাতাদি পরিশোধসহ বেতন-ভাতা নিয়মিত করণ করতে হবে। কর্মস্থলে কর্মচারীদের কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন অবিলম্বে নিজস্ব স্থায়ী জায়গায় স্থানান্তরের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
১ বছর আগে
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের মানবপ্রাচীর
চাকরি স্থায়ীকরণ, বেতন-ভাতা নিয়মিতকরণ ও কর্মস্থলে কর্মচারীদের কাজের পরিবেশ নিশ্চিতকরণের তিন দফা দাবিতে মানবপ্রাচীর কর্মসূচি পালন করেছেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীরা।
বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে হাতে হাত ধরে মানবপ্রাচীর কর্মসূচি পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত সব পর্যায়ের কর্মচারী।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মরত তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের সমন্বয়ে গঠিত ‘সিমেবি কর্মচারী পরিষদ’-এর উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
দাবিগুলো হলো- নিঃশর্তে সব পর্যায়ের কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ীকরণ করতে হবে; অনতিবিলম্বে সব বকেয়া বেতন-ভাতাদি পরিশোধসহ বেতন-ভাতা নিয়মিতকরণ করতে হবে এবং কর্মস্থলে কর্মচারীদের কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।
আরও পড়ুন: বঙ্গমাতার নামে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ অনুমোদন
আন্দোলনকারীরা জানান, প্রায় এক বছর ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন-ভাতা বন্ধ রয়েছে। নানা জটিলতায় নিয়োগ প্রক্রিয়া ঝুলে আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দু’দফায় জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তির দিলেও, নানা জটিলতায় নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেনি।
এ ছাড়াও, দীর্ঘদিন বেতন-ভাতা বন্ধ থাকায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। বিষয়টি নিয়ে তারা বারবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. এ এইচ এম এনায়েত হোসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেও তিনি কেবল আশ্বস্তই করে যাচ্ছেন।
সিমেবি কর্মচারী পরিষদের সদস্য সচিব নাদিম সীমান্ত জানান, তিন দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত ধারাবাহিক কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
আগামীতে আরও কঠোর কর্মসূচির ডাক দেওয়া হবে বলেও তিনি হুঁশিয়ারি দেন।
তিনি এই সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
আরও পড়ুন: সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিবিএস প্রথম পেশাগত পরীক্ষা শুরু রবিবার
সংসদে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বিল উত্থাপন
১ বছর আগে
বঙ্গমাতার নামে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ অনুমোদন
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট নামকরণের অনুমতি দিয়েছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট।
বৃহস্পতিবার ট্রাস্টের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণের অনুমতি দেন।
আরও পড়ুন: সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিবিএস প্রথম পেশাগত পরীক্ষা শুরু রবিবার
এর আগে গত ২৮ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সদস্য সচিব বরাবর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোর্শেদ আহমদ চৌধুরীর নতুন নামকরণের জন্য আবেদন করেন।
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন ও সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিবসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী।
আরও পড়ুন: সংসদে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বিল উত্থাপন
উল্লেখ্য, গত ২৫ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় সিন্ডিকেট সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোর্শেদ আহমদ চৌধুরী বঙ্গমাতার নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণের প্রস্তাব করলে তা সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়। এর আগে সিলেট-৩ আসনের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব গত ১৬ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলতুন্নেছা মুজিবের নামে নামকরণের প্রস্তাব করেন। এরপর এই দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করে আধাসরকারিপত্র (ডিও) দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।
৩ বছর আগে
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিবিএস প্রথম পেশাগত পরীক্ষা শুরু রবিবার
সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সিলেট বিভাগের ৬টি সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সের প্রথম পেশাগত পরীক্ষা রবিবার (২৪ অক্টোবর) থেকে শুরু হতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে কৃর্তপক্ষ।
এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. বিলাল আহমদ চৌধুরী জানান, ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস কোর্সের প্রথম পেশাগত পরীক্ষা এ বছরের মে মাসে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও কোভিড-১৯ মহামারির কারণে তা অক্টোবর মাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ, হবিগঞ্জের শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, জালালাবাদ রাগিব রাবেয়া মেডিকেল কলেজ, নর্থ ইস্ট মেডিকেল কলেজ, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ ও পার্ক ভিউ মেডিকেল কলেজের ২০১৯-২০ শিক্ষা বর্ষের মোট ৬৫৫ জন শিক্ষার্থী নিজ নিজ কেন্দ্রে এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন। পুরো বিষয়টি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রায় একটি মাইলফলক।
আরও পড়ুন: সংসদে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বিল উত্থাপন
এ ব্যপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই সিলেটবাসীর দাবি ছিল একটি পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের। এ জনদাবিকে গুরুত্ব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৮ সালের ১ অক্টোবর অনুমোদন হয় সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন। একই বছরের ২০ নভেম্বর আমি উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি আন্তর্জাতিক মানের গবেষণাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা অব্যাহত রেখেছি।’
তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রার অংশ হিসেবে এমবিবিএস কোর্সের প্রথম পেশাগত পরীক্ষা গ্রহণ শুরু হচ্ছে। আশাকরি সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতায় আমরা সফলভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারব। সেই সাথে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনা ও উদ্ভাবনের দ্বার উন্মোচন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন উপাচার্য।
আরও পড়ুন: সিলেটে ভারতের লাইফ সাপোর্ট অ্যাম্বুলেন্স হস্তান্তর
প্রসঙ্গত, দেশের চিকিৎসা ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষা, গবেষণা ও সেবার মান এবং সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণ ও উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০১৮ সালের ১ অক্টোবর জাতীয় সংসদে অনুমোদন হয় সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১৮। একই বছরের ২০ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজের তৎকালীন অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী যোগদান করেন।
উপাচার্য নিয়োগের পর নগরীর চৌহাট্টায় স্থাপিত অস্থায়ী কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম। মাত্র তিন বছরে সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় দেশের অন্যান্য নবপ্রতিষ্ঠিত মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চেয়ে অনেক এগিয়ে গেছে।
৩ বছর আগে