ভূমিমন্ত্রী
সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বাড়িতে যেতেই কর্ণফুলী টানেল করা হয়েছে: প্রেস সচিব
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের নিজের বাড়িতে যাওয়ার জন্য কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘এটি আমাদের এখন প্রয়োজন ছিল না। আরও ১০ বছর পরে এই টানেল হলে ভালো হতো।’
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এনইসি সম্মেলন কক্ষে ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ডিজেএফবি) আয়োজিত ডিজেএফবি টকে একক আলোচনায় শফিকুল আলম এসব কথা বলেন।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে শফিকুল আলম বলেন, ‘সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বাড়ি চট্টগ্রামের আনোয়ারায়। সেখানে তেমন কিছু নেই। নিজের এলাকায় যাওয়ার জন্য তিনি কর্ণফুলী টানেল প্রকল্প নেন। আপনারা খোঁজ নিয়ে দেখেন।’
টানেল এলাকায় ৪৫০ কোটি টাকায় সাত তারকা মানের হোটেল করা হয়েছে এবং ‘এটা অপচয়’ বলেও মন্তব্য করেন প্রেস সচিব।
তিনি বলেন, ‘তিনি ২০৪১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকবেন ধরে নিয়ে এ আয়োজন করেছেন। তার বাড়ি আনোয়ারায়। এজন্য টানেল নির্মাণ করেছেন।’
আরও পড়ুন: দেশের আইনশৃঙ্খলার অবনতি হওয়ায় সন্ধ্যা থেকেই টহল বাড়বে: প্রেস সচিব
প্রেস সচিব বলেন, ‘বর্তমান সরকার ধসে পড়ার (কলাপসড) সম্মুখীন একটি অর্থনীতি পেয়েছে। যেকোনো সময় ধসে পড়তে পারে। গত ছয় মাসে অর্থনীতির অনেক উন্নতি হয়েছে যা অকল্পনীয় (মিরাকল)।’
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর টানেলটি উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরের দিন সেটি যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
৩ দশমিক ৩২ কিলোমিটার দীর্ঘ সুড়ঙ্গটি কর্ণফুলী নদীর পশ্চিম তীরের পতেঙ্গাকে পূর্ব পাশের আনোয়ারার সঙ্গে সংযুক্ত করেছে।
৬৩ দিন আগে
ভারতে পালানোর সময় সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ আটক
ঝিনাইদহ থেকে সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও খুলনা-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ও এক নারীসহ ৪ জনকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
অবৈধভাবে ভারতে পালানোর সময় রবিবার (৬ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে মহেশপুরের শ্রীনাথপুর সীমান্ত থেকে তাদেরকে আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: শার্শা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশের সময় আটক ৪
এদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে মহেশপুর ৫৮ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল শাহ মো. আজিজুস শহীদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, অবৈধভাবে ভারতে পালানোর সময় ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্ত থেকে সাবেক ভূমিমন্ত্রীকে আটক করা হয়েছে। নারায়ণ চন্দ্র চন্দকে সোমবার (৭ অক্টোবর) সকালে মহেশপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় আটক ৫
দিনাজপুরে অবৈধভাবে সীমান্ত পার হওয়ার সময় আটক দুই
২০৫ দিন আগে
২০২৬ সালের মধ্যে বিডিএস কার্যক্রম শেষ করার নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর
২০২৬ সালের মধ্যে এস্টাব্লিশমেন্ট অব ডিজিটাল ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ইডিএলএমএস) প্রকল্পের আওতায় চলমান বিডিএস কার্যক্রম শেষ করার জন্য প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ।
এ সময় এক ব্যক্তি, এক খতিয়ান ও এক দাগ ব্যবস্থা বাস্তবায়নের ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: ভূমি সেক্টরে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে ভূমিমন্ত্রীর নির্দেশ
ভূমিমন্ত্রীর অফিস কক্ষে বাংলাদেশ ডিজিটাল জরিপের (বিডিএস) আওতাভুক্ত ইডিএলএমএস প্রকল্প এবং দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আসা এই প্রকল্পের সহযোগী সংস্থার কর্মকর্তারা বুধবার (১০ জুলাই) প্রকল্পের অগ্রগতি এবং ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা বিষয়ে জানাতে ভূমিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় ভূমিমন্ত্রী এ নির্দেশ দেন।
প্রকল্প কর্মকর্তারা ভূমিমন্ত্রীকে জানান, বিডিএস কার্যক্রমের ৩৭ শতাংশ অগ্রগতি হয়েছে। ইডিএলএমএস প্রকল্প এলাকায় পিলার বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। প্লট টু প্লট জরিপ কাজ শুরু হবে। তারা প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন, নির্ধারিত এলাকায় সময়ের মধ্যেই ইডিএলএমএস প্রকল্পের আওতায় বিডিএস অপারেশনের কাজ শেষ করা সম্ভব হবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার ডিজিটাল জরিপ বিশেষজ্ঞরা ভূমিমন্ত্রীকে জানান, তারা বাংলাদেশে অন্যান্য এলাকায় ডিজিটাল ভূমি জরিপ পরিচালনার পাশাপাশি ল্যান্ড ভ্যালুয়েশন (ভূমি মূল্যায়ন) নিয়েও কাজ করতে ইচ্ছুক। এ সময় ভূমিমন্ত্রী সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এসময় ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. খলিলুর রহমান, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ, ইডিএলএমএস প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মো. জহুরুল হকসহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের অন্য কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন স্যামসাংয়ের প্রকল্প ব্যবস্থাপক জিহওয়ান মিন ও জিওমেক্সসফটের সিইও ড. জেয়ইয়ং ইউ।
আরও পড়ুন: ন্যায্যতার ওপর ভিত্তি করে ভূমিসেবা দিতে এসিল্যান্ডদের ভূমিমন্ত্রীর নির্দেশ
ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সময়কাল হবে প্রতি বছরের ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত: ভূমিমন্ত্রী
২৯৪ দিন আগে
ভূমি সংস্কার বোর্ডের সক্ষমতা বাড়াতে কাজ চলছে: ভূমিমন্ত্রী
ভূমি সংস্কার বোর্ডের সক্ষমতা বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ।
মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ভূমি ভবনে ভূমি সংস্কার বোর্ডের সভাকক্ষে এ বোর্ডের কার্যক্রম নিয়ে আয়োজিত এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
সভায় আরও ছিলেন ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সবুর মন্ডল।
স্মার্ট ভূমি সেবা বাস্তবায়ন করতে ভূমি মন্ত্রণালয় মাঠ পর্যায়ের বিভিন্ন কার্যক্রম সরাসরি তত্ত্বাবধান করছে বলে জানান ভূমিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: সরকারি-খাস জমি রক্ষায় সর্বদা সতর্ক থাকার নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর
তিনি বলেন, স্মার্ট ভূমিসেবা কার্যক্রম বাস্তবায়ন সম্পন্ন হলে মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত সংস্থাগুলো স্মার্ট ভূমিসেবার দৈনন্দিন কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করবে এবং ভূমি মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা পালন করবে।
ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, অবৈধ দখলে থাকা খাস ও সরকারি জমি চিহ্নিত করতে হবে। যেসব জলমহাল ভরাট ও বেদখল হয়েছে তাও চিহ্নিত করতে হবে এবং পুনরুদ্ধারের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
এ সময় ভূমি মন্ত্রণালয়ের ১৮০ দিনের কর্মসূচির আওতায় ভূমি সংস্কার বোর্ডের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাসময়ে শেষ করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান।
সভায় আরও ছিলেন ভূমি সংস্কার বোর্ডের সদস্য শশাঙ্ক শেখর ভৌমিকসহ ভূমি মন্ত্রণালয় এবং ভূমি সংস্কার বোর্ডের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: পরিবেশ ও জলবায়ু নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভূমি মন্ত্রণালয় কাজ করছে: ভূমিমন্ত্রী
৩৯৩ দিন আগে
নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযোদ্ধাদের গল্প পৌঁছে দিতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
নতুন প্রজন্মের কাছে অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গল্প পৌঁছে দিতে হবে বলে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ।
রবিবার (২৪ মার্চ) বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ৫৩ বছর পূর্তি উপলক্ষে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে আয়োজিত ‘স্বাধীনতা উৎসব ২০২৪’এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতে প্রতিষ্ঠানের আধুনিকায়ন গুরুত্বপূর্ণ: সমবায় প্রতিমন্ত্রী
ভূমিমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে বীর মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। বিজয়ের পর তারা জাতির পিতার নেতৃত্বে শুরু করেছিলেন সোনার বাংলা গড়ার কাজ।’
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে ভবিষ্যতে নতুন প্রজন্মকেই এর নেতৃত্ব দিতে হবে।
এসময় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে রাশিয়া ও ভারতের সহায়তার কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করে তিনি বলেন, রাশিয়ার স্ট্র্যাটেজিক ও ভারতের ট্যাকটিক্যাল সহায়তা মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বিজয় ত্বরান্বিত করেছিল।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, রাশিয়ান হাউস ইন ঢাকা এবং মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের যৌথ উদ্যোগে এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে ২৬ জন মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে ছিলেন, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান, ঢাকাস্থ রাশিয়ান হাউজের পরিচালক পাভেল দভয়চেনকভ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, মুক্তিযোদ্ধা একাডেমি ট্রাস্ট চেয়াররম্যান ড. আবুল কালাম আজাদ।
আরও পড়ুন: তামাকজাত পণ্যে অতিরিক্ত কর আরোপ করতে উদ্যোগ নেওয়া হবে: পরিবেশমন্ত্রী
গাজায় গণহত্যা মানব সভ্যতার কলঙ্কজনক অধ্যায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪০২ দিন আগে
পরিবেশ ও জলবায়ু নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভূমি মন্ত্রণালয় কাজ করছে: ভূমিমন্ত্রী
সরকারের পরিবেশ ও জলবায়ু নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভূমি মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ।
তিনি বলেন, এর মধ্যে রয়েছে- ল্যান্ড জোনিং প্রকল্প ও বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে প্রোগ্রাম।
এসব উদ্যোগের মাধ্যমে টেকসই ভূমি ব্যবহার চর্চার উৎসাহ ও প্রয়োগের মাধ্যমে দেশে পরিবেশগত ক্ষতি কমিয়ে আনা হবে।
আরও পড়ুন: ৬০ বিঘার বেশি জমি থাকলে মালিক পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারবেন: ভূমিমন্ত্রী
শনিবার (২ মার্চ) খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু অ্যাকাডেমিক ভবনের ‘সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে’ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান অনুষদ আয়োজিত দুই দিনব্যাপী পরিবেশবিষয়ক দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সম্মেলনের এবারের প্রতিপাদ্য- ‘টাইম ফর ন্যাচার অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট’ অর্থাৎ, প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনার জন্য এখনই সময়।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, ল্যান্ড জোনিং প্রকল্পের আওতায় আমরা মৌজা ও প্লটের ওপর ভিত্তি করে একটি ডিজিটাল ম্যাপ ও ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা প্রণয়ন করব।
এর মধ্যে জমির গুণমান মূল্যায়নের ভিত্তিতে কৃষি, আবাসিক, বাণিজ্যিক, পর্যটন এবং শিল্প বিকাশের মতো নির্দিষ্ট ব্যবহারে জমিকে শ্রেণিবদ্ধ করা হবে।
তিনি বলেন, ল্যান্ড জোনিং প্রকল্পের তথ্য-উপাত্ত ও ম্যাপ কাজে লাগিয়ে, ‘ভূমি জোনিং ও সুরক্ষা আইন’-এর মাধ্যমে অপরিকল্পিত নগরায়ন, আবাসন, গৃহ নির্মাণ, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড এবং শিল্প-সড়ক নির্মাণ রোধ করা হবে। এড়া ভূমির শ্রেণি বা প্রকৃতি বজায় রেখে পরিবেশ রক্ষা ও খাদ্যশস্য উৎপাদন অব্যাহত রাখা হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, এ ছাড়া কৃষি জমি, বন, টিলা, পাহাড়, নদী, খাল ও জলাশয় রক্ষাসহ ভূমির পরিকল্পিত ও সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে। পরিকল্পিত জোনিংয়ের মাধ্যমে ভূমির ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহারে রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা হবে।
এ সময় ল্যান্ড জোনিং প্রকল্পটি ‘প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা’য় অপরিহার্য হিসেবে পরিগণিত হবে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: ভূমিসেবার বিষয়ে সাইবার নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে সরকার: ভূমিমন্ত্রী
এর আগে বক্তব্যের শুরুতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ভূমিমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে আমাদের বিজয়ের পর বঙ্গবন্ধু সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে দূষণ মোকাবিলা এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন, উদ্যোগ নিয়েছিলেন দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুধাবন করেছিলেন টেকসই পদক্ষেপ না নিলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে স্মার্ট সোনার বাংলা অর্জন করা সম্ভব হবে না।
তাই তিনি বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়নের বিরূপ প্রভাব থেকে রক্ষা এবং দেশে দূষণমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে বলিষ্ঠ নীতি ও পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন।
তিনি ২০১১ সালে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়নকে সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায় আনার উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং গ্রহণ করেন দীর্ঘ মেয়াদী ব-দ্বীপ পরিকল্পনা।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ইমেরিটাস এবং জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা এবং জীববিজ্ঞান স্কুলের ডিন অধ্যাপক ড. আবুল কালাম আজাদ।
আরও পড়ুন: জনকল্যাণে যথাযথ ভূমিসেবা নিশ্চিত করতে কাজ করুন: ভূমিমন্ত্রী
৪২৪ দিন আগে
ভূমিসেবার বিষয়ে সাইবার নিরাপত্তায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে সরকার: ভূমিমন্ত্রী
ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ বলেছেন, সরকার ভূমিসেবা সহজীকরণের পাশাপাশি ভূমিসেবা ব্যবস্থায় সাইবার নিরাপত্তার বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, ভূমি লেনদেনসহ সংশ্লিষ্ট অসংখ্য কাজ নিয়মিত পরিচালিত হচ্ছে। এসব ভূমিসেবা নির্বিঘ্নে দিতে হলে ভূমিসেবা কাঠামোর নিশ্ছিদ্র সাইবার নিরাপত্তা অপরিহার্য।
মঙ্গলবার (২৪ জানুয়ারি) রাজধানীর ভূমি ভবনের সভাকক্ষে ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: পুঁজিবাজারে গতি আনতে প্রকৃত উদ্যোক্তাদের উৎসাহ দিতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
মন্ত্রী স্পর্শকাতর তথ্য সুরক্ষা ও ভূমিসেবা অবকাঠামোর প্রতি নাগরিকদের আস্থা সমুন্নত রাখতে একটি শক্তিশালী ও সহনশীল সাইবার নিরাপত্তা কাঠামোর প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্বারোপ করেন।
মন্ত্রী বলেন, সরকার সব ডিজিটাল সেবায় সাইবার নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছে এবং ভূমিসেবাও এর ব্যতিক্রম নয়। রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর তথ্যের নিরাপত্তা, নাগরিকদের সম্পত্তি সম্পর্কিত তথ্য এবং সম্পত্তি লেনদেন সম্পর্কিত তথ্যের নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করার বিষয়টি মাথায় রেখে আমাদের কাজ করতে হবে।
ভূমিসেবা কাঠামোর সাইবার নিরাপত্তায় ভূমি মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। যেমন—নিয়মিত ল্যান্ড সার্ভিস সাইটের দুর্বলতা পরীক্ষা (ভালনারেবিলিটি টেস্ট), সাইবার বিশেষজ্ঞ নিয়োগ এবং ভূমিসেবা ব্যবস্থা অবকাঠামোর একটি সমন্বিত আইসিটি নিরাপত্তা নির্দেশিকা (কম্পেহেনসিভ আইসিটি গাইডলাইন) প্রণয়ন।
এসব বিষয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে ভূমিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে ভূমিসেবা ব্যবস্থায় সাইবার সিকিউরিটি ব্যবস্থাকে এমনভাবে শক্তিশালী করার ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে সর্বাধুনিক ও নির্ভরযোগ্য সাইবার সিকিউরিটি সিস্টেম সহজে ইন্টিগ্রেট (সংহত) করা যায়।’
আরও পড়ুন: জনকল্যাণে যথাযথ ভূমিসেবা নিশ্চিত করতে কাজ করুন: ভূমিমন্ত্রী
পরিবেশ সুরক্ষায় চিংড়ি মহালের ফাঁকা স্থানে সবুজায়নের নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর
৪৬২ দিন আগে
জনকল্যাণে যথাযথ ভূমিসেবা নিশ্চিত করতে কাজ করুন: ভূমিমন্ত্রী
ভূমি মন্ত্রণালয় ও এর আওতাভুক্ত দপ্তর বা সংস্থার কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উদ্দেশে ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ বলেছেন, আপনাদের প্রতি আমি অনুরোধ করছি, জনকল্যাণে যথাযথ ভূমিসেবা নিশ্চিত করতে কাজ করুন। একই সঙ্গে সতর্কও করছি যেন এর ব্যত্যয় না হয়।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) রাজধানীর ভূমি ভবনে অবস্থিত কেন্দ্রীয় সেমিনার হলে আয়োজিত ‘ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত দপ্তর বা সংস্থা সমূহের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিতকরণ’ সভায় ভূমিমন্ত্রী এই আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ভূমি মালিকদের স্মার্ট কার্ড দেয়া হবে: ভূমিমন্ত্রী
ভূমিমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেন, আমাকে প্রধানমন্ত্রী একটা মিশন নিয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছেন। তা হচ্ছে দক্ষ, স্বচ্ছ ও জনবান্ধব ভূমিসেবা নিশ্চিত করা। স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা বাস্তবায়ন করে এই মিশন পূরণ করতে আমি দৃঢ়ভাবে সংকল্পবদ্ধ।
তিনি আরও বলেন, আমার বিশ্বাস, ভূমি মন্ত্রণালয়ের আমরা সবাই নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করলে ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যা চাচ্ছেন তা পূরণ করা সম্ভব।
আরও পড়ুন: পরিবেশ সুরক্ষায় চিংড়ি মহালের ফাঁকা স্থানে সবুজায়নের নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর
ভূমি মন্ত্রণালয়ে কর্মরত সবার বেতন জনগণের ট্যাক্সের টাকা থেকে আসে- বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়ে ভূমিমন্ত্রী বলেন, বিত্তশালী ও বিত্তহীন সব নাগিরকই প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ট্যাক্স দেন। চাকরি করে নাগরিক সেবা দেওয়ার কর্তব্য যথাযথভাবে পালন না করার অর্থ হচ্ছে চাকরির উপার্জন হালাল না হওয়া।
মন্ত্রী বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন, নারী অধিকার নিশ্চিতকরণ, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, শিল্প ও খনিজ সম্পদ, কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা এবং সর্বোপরি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলাসহ উন্নয়নের সব ক্ষেত্রে ভূমি প্রয়োজন। এজন্য টেকসই, জবাবদিহিমূলক ও জনবান্ধব ভূমি সংস্কার বাস্তবায়ন সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের অংশ।
আরও পড়ুন: ৬০ বিঘার বেশি জমি থাকলে মালিক পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারবেন: ভূমিমন্ত্রী
৪৭০ দিন আগে
পরিবেশ সুরক্ষায় চিংড়ি মহালের ফাঁকা স্থানে সবুজায়নের নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর
পরিবেশ সুরক্ষায় চিংড়ি মহালে অবস্থিত প্রশস্ত ফাঁকা স্থানে সবুজায়নের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী।
আজ বুধবার (৮ নভেম্বর) ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় চিংড়িমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এই নির্দেশ দেন ভূমিমন্ত্রী। এই সময় ভূমি সচিব মো. খলিলুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:বর্তমান সরকারের মেয়াদেই ভূমি অপরাধ আইন প্রণয়নের চেষ্টা চলছে: ভূমিমন্ত্রী
ভূমিমন্ত্রী বলেন, ভূমি মন্ত্রণালয়ের নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষার ব্যাপার বিবেচনা করেই গ্রহণ করা হয় এবং সেই অনুযায়ী কাজ করা হয়। এই ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কঠোর অনুশাসন রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের জলবায়ু অভিযোজন ও প্রশমনের ওপর প্রভাব হ্রাসে গৃহীত কার্যক্রমে ভূমি মন্ত্রণালয় অন্যতম সহযোগী।
তিনি আরও বলেন, কৃষি জমি সুরক্ষার লক্ষ্যে প্রক্রিয়াধীন আইন, ল্যান্ড জোনিং প্রকল্পসহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প জলবায়ু অভিযোজন ও প্রশমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সাইফুজ্জামান চৌধুরী এই সময় বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ গ্রহণ করে লবণাক্ততা প্রবণ উপকূলীয় এলাকা, চিংড়ি চাষ ইত্যাদি বিবেচনা করে চিংড়ি মহালে অবস্থিত প্রশস্ত ফাঁকা স্থানে উপযুক্ত উদ্ভিদ রোপণের জন্য বলেন। এ ছাড়া পানি নিষ্কাশনের সময় যেন চিংড়ি মহাল নিকটবর্তী বাঁধের ক্ষতিসাধন না হয় সে ব্যাপারেও লক্ষ্য রাখার নির্দেশ দিয়েছেন মন্ত্রী।
ভূমি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, কক্সবাজার ও সাতক্ষীরা জেলার মাঠ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং চিংড়ি চাষ ও ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তিরা সভায় ছিলেন।
প্রসঙ্গত একইদিন দুপুরে সরকারি জলমহাল ইজারা প্রদান সংক্রান্ত কমিটির ৭৪তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে উপস্থিত ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, মৎস্য অধিদপ্তর, সমবায় অধিদপ্তর এবং মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা। হবিগঞ্জ, রাঙ্গামাটি, মৌলভীবাজার ও নাটোরের জেলা প্রশাসক সভায় নিজ-নিজ জেলা থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন।
আরও পড়ুন: ৬০ বিঘার বেশি জমি থাকলে মালিক পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারবেন: ভূমিমন্ত্রী
ভূমি মালিকদের স্মার্ট কার্ড দেয়া হবে: ভূমিমন্ত্রী
৫৩৯ দিন আগে
৬০ বিঘার বেশি জমি থাকলে মালিক পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারবেন: ভূমিমন্ত্রী
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জানিয়েছেন, উত্তরাধিকার সূত্রে অর্জিত জমি ৬০ বিঘার বেশি হলে ভূমির মালিক তার পছন্দ অনুযায়ী জমি বেছে নিতে পারবেন।
বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩’ এবং সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) ৬০ বিঘার বেশি কৃষি জমির মালিক হওয়া যাবে না- এমন বিধান রেখে জাতীয় সংসদে ভূমি সংস্কার আইন পাস হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, এ আইনে ব্যক্তিগতভাবে ৬০ বিঘার বেশি কৃষি জমির মালিক কেউ হতে পারবেন না।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুর আমলে এটা ১০০ বিঘা ছিল। এরশাদ এসে ৬০ বিঘা করেছেন। কিন্তু অনুমতি নিয়ে কোনো কোম্পানি ৫০০ কিংবা ১ হাজার বিঘা জমি নিতে পারবে।
আরও পড়ুন: আ.লীগের প্রতি বরাবরই দুর্বলতা আছে পুলিশের: ভূমিমন্ত্রী
তিনি বলেন, আইনের পাঁচ নম্বরে বলা আছে- উত্তরাধিকার সূত্রে অর্জিত জমি ৬০ বিঘার বেশি হলে ভূমির মালিক তার পছন্দ অনুসারে ৬০ বিঘা জমি রাখতে পারবেন। অবশিষ্ট জমি সরকারি বিধির মাধ্যমে ক্ষতিপূরণের বিনিময়ে খাস করতে পারবেন। এ ছাড়া ৬০ বিঘার বেশি থাকলে সেটি কেউ বিক্রিও করে দিতে পারেন বলে জানান ভূমিমন্ত্রী।
কার কার ৬০ বিঘার বেশি জমি আছে, তা সরকার কীভাবে জানবে, সে বিষয়টিও খোলাসা করেন ভূমিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আমাদের কাছে এ সংক্রান্ত ডাটাবেজ আসছে। তখন সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। দেশের যেকোনো জায়গায় জমি থাক না কেন, তা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ডাটাবেজ দেখে বলা যাবে আপনার নামে কতটুকু জমি আছে।
তিনি আরও বলেন, আপনি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন। কিন্তু যখন এ ভূমি দান করতে যাবেন, তখন নতুন করে রেকর্ড করতে হবে। এখন কেউ যদি কাউকে জমি দান করেন, যাকে দান করা হচ্ছে, তার যদি এরই মধ্যে ৬০ বিঘা জমি থাকে, সেই দান তিনি নিতে পারবেন না। যদি সেক্ষেত্রে ৬০ বিঘার কম জমি থাকে, তাহলে যতটুকু কম ততটুকু নিতে পারবেন।
আরও পড়ুন: ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে ইমরানকে বরখাস্ত করা হয়েছে: আইনমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার শর্তসাপেক্ষে মুক্তির মেয়াদ ৬ মাস বাড়ানো হবে: আইনমন্ত্রী
৫৯৫ দিন আগে