মোস্তাফা জব্বার
শিক্ষার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের অন্য দক্ষতাও অর্জন করতে হবে: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, শিক্ষার্থীদের জীবনে অগ্রগতি করতে হলে প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতাও অর্জন করতে হবে।
তিনি বলেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ক্যারিয়ার গড়ার একটি ছোট অংশ মাত্র। জীবনে উন্নতি করতে হলে শিক্ষার পাশাপাশি অন্যান্য দক্ষতাও অর্জন করতে হবে। এর মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলী ও যোগাযোগ দক্ষতা বিকাশ অন্যতম।’
আরও পড়ুন: টেশিসকে ডিজিটাল হাবে পরিণত করতে সরকার বদ্ধপরিকর: মোস্তাফা জব্বার
বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ কনফারেন্স হলে 'লিডারশিপ স্কিলস ফর স্মার্ট বাংলাদেশ' শীর্ষক সিম্পোজিয়ামে এসব কথা বলেন মন্ত্রী। অ্যাকশনিস্ট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এ সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত হয়।
সিম্পোজিয়ামে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) প্রতিনিধি দলের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ড. বার্ন্ড স্প্যানিয়ার।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অ্যাকশনিস্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক এ এন এম ফখরুল আমিন ফরহাদ।
অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন মহিউদ্দিন ভূঁইয়া ও খাদিজা আক্তার উর্মি। স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানটির হেড অব কমিউনিকেশন রাইসা নাসের।
আলোচনায় ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেডের চেয়ারম্যান মাসুদ খান বলেন, 'আমরা আমাদের মনের দ্বারা পরিচালিত। সুতরাং আমাদের ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবনে আমাদের মনোবিজ্ঞানের অনেক প্রভাব রয়েছে। এজন্য মানসিক সুস্থতা আমাদের জন্য অপরিহার্য। আমাদের নেতিবাচকতা কাটিয়ে উঠতে হবে এবং ইতিবাচক মানসিকতা রাখতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘মানসিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি আমাদের শারীরিক প্রশিক্ষণও গুরুত্বপূর্ণ। সক্রিয় থাকতে শারীরিক ব্যায়ামের বিকল্প নেই।’
এটুআই প্রোগ্রামের হেড অব সোশ্যাল ইনোভেশন মানিক মাহমুদ বলেন, শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ও কর্মজীবনের দক্ষতার বিশাল ব্যবধান সম্পর্কে সচেতন নয়। ‘কর্মজীবন সম্পর্কে দক্ষতার অভাবের কারণে তারা কর্মস্থলে সমস্যার সম্মুখীন হয়।’
স্টার সিনেপ্লেক্সের চেয়ারপারসন মাহবুব রহমান বলেন, 'দক্ষতার বিষয়টি আমরা কখনই উপেক্ষা করতে পারি না। ওয়ার্ড, পাওয়ারপয়েন্ট, এক্সেলসহ অনেক দক্ষতার প্রয়োজন হবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এবং আমাদের এটি গুরুত্বসহকারে শিখতে হবে। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে।’
আরও পড়ুন: স্মার্ট বাংলাদেশের মূল ভিত্তি ডিজিটাল সংযুক্তি: মোস্তাফা জব্বার
মোবাইল ডাটা ৩ দিনের প্যাকেজ আর নয়, সর্বনিম্ন মেয়াদ ৭ দিন: মোস্তাফা জব্বার
১ বছর আগে
স্মার্ট বাংলাদেশের মূল ভিত্তি ডিজিটাল সংযুক্তি: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশের মূল ভিত্তি হচ্ছে ডিজিটাল সংযুক্তি। ডিজিটাল সংযুক্তি এবং ডিজিটাল দক্ষতা এই দুইয়ের মিশেলে গড়ে উঠবে স্মার্ট বাংলাদেশ।
তিনি আরও বলেন, এই লক্ষ্যে দেশের প্রতি ইঞ্চি ভূমিতে ডিজিটাল সংযুক্তি পৌঁছাতে হবে এবং প্রতিটি মানুষকে ডিজিটাল যন্ত্র ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন নিশ্চিত করতে শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর ত্বরান্বিত করতে হবে।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড মিলনায়তনে আয়োজিত তিন দিনব্যাপী ‘রোড টু স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১’ শীর্ষক পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান আতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: মোবাইল ডাটা ৩ দিনের প্যাকেজ আর নয়, সর্বনিম্ন মেয়াদ ৭ দিন: মোস্তাফা জব্বার
রোড টু স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১ শীর্ষক পরিকল্পনা প্রণয়ন কর্মশালা কমিটির আহ্বায়ক সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ওয়াসিকা আয়েশা খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ডা. দ্বীন মোহাম্মদ নুরুল হক এবং হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক কামরুজ্জামান বক্তৃতা করেন।
মন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট জনসম্পদ গড়ে তুলতে শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তরের আবশ্যকতা তুলে ধরে বলেন, প্রযুক্তি ব্যবহারের অদক্ষতার কারণে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন যাতে ব্যাহত না হয় পরিকল্পনা প্রণয়নে এই বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।
স্মার্ট বাংলাদেশ রূপান্তরের জন্য প্রশাসনিক রূপান্তরের প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা করে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশকে বাদ দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলছি তা নয়। শিক্ষা, কৃষি এবং স্বাস্থ্যসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যাপক হারে ডিজিটাইজেশন করতে হবে।’
আরও পড়ুন: টেশিসকে ডিজিটাল হাবে পরিণত করতে সরকার বদ্ধপরিকর: মোস্তাফা জব্বার
কৃষি খাতে আইওটি ব্যবহার এই খাতের অগ্রগতির জন্য অসাধারণ হতে পারে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। স্মার্ট বাংলাদেশের বিস্তারিত পথনকশা তৈরিতে এই কর্মশালা ফলপ্রসূ অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মোস্তাফা জব্বার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির পথ বেয়ে ডিজিটাল সংযুক্তি দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকাসহ দেশের প্রায় প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, হাওরের প্রত্যন্ত উপজেলা খালিয়াজুরীতে বসে সাধারণ মানুষ অনলাইনে বিশেষজ্ঞ চক্ষু চিকিৎসা নিতে পারছে যা অভাবনীয়।
তিনি বলেন, দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগের ফলে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট দেশের ২০০টি উপজেলায় বিশেষায়িত চিকিৎসা প্রদান করছে। দেশের প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিকেও উচ্চগতির ডিজিটাল সংযোগের সুযোগ কাজে লাগিয়ে গ্রামের অসহায় মানুষদের উন্নত চিকিৎসা সেবা প্রদান করা সম্ভব।
আরও পড়ুন: মানসিক শক্তি না থাকলে বইয়ের পেশায় থাকা যায় না: মোস্তফা জব্বার
১ বছর আগে
মোবাইল ডাটা ৩ দিনের প্যাকেজ আর নয়, সর্বনিম্ন মেয়াদ ৭ দিন: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, মোবাইলের ডাটার ক্ষেত্রে তিন দিনের মেয়াদ নিয়ে সম্প্রতি আমার কাছে অনেক প্রশ্ন এসেছে। অনেকে বলেছেন তারা ৩ দিনের জন্য কেনা ডাটা শেষ করতে পারেন না।
তিনি বলেন, মেয়াদ হিসেবে ৩ দিন খুব কম হয়। সেজন্য এখন আমরা সেটি তুলে দিচ্ছি।
রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিটিআরসি ভবনে আয়োজিত ‘মোবাইল ফোন অপারেটরসমূহের ডাটা এবং ডাটা-সংশ্লিষ্ট প্যাকেজ সম্পর্কিত নতুন নির্দেশিকা-২০২৩ বাস্তবায়নবিষয়ক উপস্থাপনা’শীর্ষক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে যে- ৩ দিনের প্যাকেজ তুলে দিয়ে গ্রাহকের সুবিধার্থে তা এখন সর্বনিম্ন মেয়াদ ৭ দিনের করা হয়েছে এবং ১৫ দিনের প্যাকেজ বাদ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: টেশিসকে ডিজিটাল হাবে পরিণত করতে সরকার বদ্ধপরিকর: মোস্তাফা জব্বার
মন্ত্রী বলেন, আমরা ইন্টারনেটের মেয়াদভিত্তিক প্যাকেজ সংখ্যা কমিয়েছি। কারণ, মেয়াদের সংখ্যা বেশি থাকলে গ্রাহক কনফিউজড হয়। আমরা ডাটা প্যাকের সর্বনিম্ন মেয়াদ করেছি ৭ দিনের। এর চেয়ে কম মেয়াদের যেকোনো ডাটা প্যাকেজ বিক্রি করা যাবে না। এতে গ্রাহক পুরো ডাটা ব্যবহার করতে পারবেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, বর্তমানে মোবাইল ডাটার দাম ও গুণগত মান গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। একসময় তা বিলাসী পণ্য ছিল, এখন তা প্রান্তিক পর্যায়ে চলে গেছে।
নতুন নির্দেশিকা উপস্থাপন করেন- বিটিআরসির সিস্টেমস অ্যান্ড সার্ভিসেস বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাসিম পারভেজ।
প্যাকেজ সংখ্যা ও মেয়াদ-
একটি অপারেটরের নিয়মিত (রেগুলার প্যাকেজ), বিশেষ প্যাকেজ (সিসিএসটি), রিসার্চ ও ডেভেলমেন্ট (আরএন্ডডি), সব ধরনের ব্র্যান্ড মিলিয়ে (ফ্ল্যাক্সিবল প্ল্যান অনুযায়ী) প্যাকেজের সংখ্যা হবে ৪০টি, যা আগে ছিল ৮৫টি।
এ ছাড়া, সব প্যাকেজের সময়সীমা হবে ৭ দিন, ৩০ দিন ও আনলিমিটেড, যা আগে ছিল ৩ দিন, ৭ দিন, ১৫ দিন ও ৩০ দিন।
আনলিমিটেড প্যাকেজের সংখ্যা ও ডাটা ভলিউম-
প্রতিটি অপারেটর তিনটি ভিন্ন ভলিউমে আনলিমিটেড ডাটা প্যাকেজ অফার করতে পারবে আর তা হবে ২৫ জিবি, ৫০ জিবি ও ৭৫ জিবি। অর্থাৎ উক্ত তিনটি ভলিউমের যেকোনো একটি আনলিমিটেড প্যাকেজ হিসেবে গণ্য হবে। বিটিআরসির অনুমোদন নিয়ে পরবর্তীতে ভলিউম পরিবর্তন করা যাবে।
আরও পড়ুন: প্রচলিত গণমাধ্যমের বিদ্যমান ধারা ভবিষ্যতে সম্পূর্ণরূপে বদলে যাবে: মোস্তাফা জব্বার
ফ্ল্যাক্সিবল প্ল্যান প্যাকেজ ডিজাইন-
যেসব গ্রাহক (মাই জিপি, মাই রবি, মাই বিএল, মাই টেলিটক) ব্যবহার করে তারা তাদের পছন্দ অনুযায়ী টকটাইম, ডাটা ভলিউম, সোশ্যাল প্যাক, এসএমএস ইত্যাদি নির্বাচন করে নিজের প্যাকেজ নিজেই ডিজাইন করতে পারবেন। প্রদর্শিত মূল্য গ্রাহকের পছন্দ হলে নিজেই তার মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে প্যাকেজটি গ্রহণ করতে পারবে এবং এটি একটি রেগুলার প্যাকেজ হিসেবে গণ্য হবে।
বোনাসসহ অব্যবহৃত ডেটা ক্যারি ফরওয়ার্ড (অব্যবহৃত ডাটা নতুন প্যাকেজে যুক্ত হওয়া)-
নতুন নির্দেশিকায় মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে একই প্যাকেজ কিনলে ডেটা ক্যারি ফরওয়ার্ড হবে। একই ভলিউমের ৭ বা ৩০ দিন মেয়াদের প্যাকেজ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই গ্রাহক উক্ত প্যাকেজ আবার কিনলে ডেটা ক্যারি ফরওয়ার্ড হবে। ক্যারি ফরওয়ার্ড করা যাবে সর্বোচ্চ ৫০ জিবি ডাটা পর্যন্ত।
এ ছাড়া গ্রাহককে অপারেটররা প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৩টি প্রমোশনাল এসএমএস দিতে পারবে, যা পূর্বে ছিল চারটি। সামাজিক প্যাকেজের ক্ষেত্রেও মেয়াদের মধ্যে একই প্যাক পুনরায় গ্রহণ করলে অব্যবহৃত ডাটা ক্যারি ফরওয়ার্ড হবে এবং বোনাস হিসেবে প্রদান করা ডাটাও ক্যারি ফরওয়ার্ডের অন্তর্ভূক্ত হবে।
ডাটা শেষ হওয়ার পূর্বে গ্রাহককে অবহিতকরণ-
একজন গ্রাহককে প্যাকেজের সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়ার পূর্বে নতুন প্যাকেজ অফার প্রদান করলে অফারটি অবশ্যই একই প্যাকেজ হতে হবে এবং অন্য দুটি প্যাকেজ তার ব্যবহারের প্যাটার্নের ওপর ভিত্তি করে হতে পারে। যেকোনো প্যাকেজের মেয়াদ শেষ হওয়ার একদিন আগে গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে ডাটার মেয়াদ শেষ হওয়ার নোটিফিকেশন পাঠাতে হবে। অব্যবহৃত ডাটা ক্যারি ফরওয়ার্ডের ক্ষেত্রেও মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে চলতি প্যাক পুনরায় কেনার নিদের্শনা উক্ত এসএমএস এ থাকবে।
মোস্তাফা জব্বার আরও বলেন, বর্তমানে মোবাইল ডাটার দাম ও গুণগত মান গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। একসময় তা বিলাসী পণ্য ছিল, এখন তা প্রান্তিক পর্যায়ে চলে গেছে।
তিনি বলেন, নতুন প্যাকেজের নীতিমালাটি আগামী ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হবে। আর এটা এমন নয় যে পরিবর্তন করা যাবে না। গ্রাহকের কল্যাণে যদি পরিবর্তন করতে হয়, তাহলে তা করা হবে। শুধু ব্যবসায়ী মোটিভে বিটিআরসি কাজ করে না। বিটিআরসি জনগণের স্বার্থ রক্ষার্থেই কাজ করে।
আরও পড়ুন: আমরা ডাকঘর ডিজিটাল করার কাজ শুরু করেছি: মোস্তাফা জব্বার
মন্ত্রী বলেন, আমরা ভয়েস কলের জন্য সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন রেট ফিক্স করে দিয়েছিলাম। যার ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া গেছে। অপারেটররা তো ব্যবসা করতেই এসেছে। তবে তার একটা সীমা আছে। ব্যবসা করতে গিয়ে প্রতারণা করলে সেটা টেকসই হয় না। ফলে ক্ষুদ্র মেয়াদ ও অসংখ্য প্যাকেজ দেওয়ার ফলে গ্রাহকরা বিভ্রান্ত হয়েছেন। প্যাকেজের সংখ্যা বর্তমানে অনেকটাই কমিয়ে আনা হয়েছে।
১ বছর আগে
টেশিসকে ডিজিটাল হাবে পরিণত করতে সরকার বদ্ধপরিকর: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগাযোযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে (টেশিস) গুণগত মানের ডিজিটাল যন্ত্র উৎপাদনের হাব হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার বদ্ধপরিকর।
বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তর মিলনায়তনে আয়োজিত ‘টেশিসের ভৌত অবকাঠামো আধুনিকায়ন, নতুন ডিজিটাল ডিভাইস উৎপাদন ও সংযোজন প্লান্ট স্থাপন এবং বিদ্যমান প্লান্টসমূহের উৎপাদন–সংযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণের সমন্বিত সম্ভাব্যতা’ সমীক্ষার খসড়া প্রতিবেদন সংক্রান্ত কর্মশালায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: প্রচলিত গণমাধ্যমের বিদ্যমান ধারা ভবিষ্যতে সম্পূর্ণরূপে বদলে যাবে: মোস্তাফা জব্বার
তিনি বলেন, বিদ্যমান অবকাঠামো এবং ডিভাইস উৎপাদনের প্লান্টসমূহের আধুনিকায়নের পাশাপাশি স্মার্ট ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, সিমকার্ড, ব্যাটারি সেল (লিথিয়াম-আয়ন) চার্জার, পাওয়ার ব্যাংক, রাউটার ও আইওটি, রোবটিক্স ডিভাইস উৎপাদনে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের কাজ চলছে।
মন্ত্রী টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে স্মার্ট বাংলাদেশের উপযোগী ডিজিটাল যন্ত্র উৎপাদনে সক্ষম প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন, শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তরের অভিযাত্রা শুরু হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী দিনে বইয়ের পরিবর্তে শিক্ষার্থীদের হাতে ট্যাব কিংবা ল্যাপটপ দিতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষার্থীদের হাতে ল্যাপটপ পৌঁছে দিতে ২০১৫ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ টাস্কফোর্স বৈঠকে টেশিসকে শক্তিশালী করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছেন। সে লক্ষ্য বাস্তবায়নে টেশিসকে পুরোপুরি প্রস্তুত করার কাজ আমরা শুরু করেছি।
তিনি আরও বলেন টেশিসকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করাই একমাত্র লক্ষ্য নয়, এর সাথে আবেগ জড়িয়ে আছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেন। টেশিসকে শক্তিশালী করার দায়িত্ব গ্রহণের জন্য আমাকেই বলা হয়েছিল। এটা আমার আবেগের জায়গা।
আরও পড়ুন: আমরা ডাকঘর ডিজিটাল করার কাজ শুরু করেছি: মোস্তাফা জব্বার
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, দক্ষ জনবল ও প্রয়োজনীয় অবকাঠামো থাকা সত্ত্বেও টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে লাগসই ডিজিটাল যন্ত্র উৎপাদন ও সংযোগের জন্য নির্ভরযোগ্য করে গড়ে তোলা যাবে না তা হতে দিতে পারি না।
সমীক্ষার খসড়া প্রতিবেদনের ওপর তার বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন মন্ত্রী। তিনি টেশিসকে লাভজনক ডিজিটাল যন্ত্র উৎপাদক প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা ও তার প্রতিকারের উপায়সহ বিভিন্ন কারিগরি বিষয় চূড়ান্ত সমীক্ষা প্রতিবেদনে স্পষ্ট করার পরামর্শ ব্যক্ত করেন। সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের মতামতসহ কারিগরি বিভিন্ন বিষয় সন্নিবেশিত করে সম্ভাব্য স্বল্প সময়ের মধ্যে এটি চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তুত করার জন্য তিনি নির্দেশ দেন।
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ, কে, এম, আমিরুল ইসলাম, জিনাত আরা ও মোহাম্মদ রেজাউল করিম, টেলিযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
১ বছর আগে
প্রচলিত গণমাধ্যমের বিদ্যমান ধারা ভবিষ্যতে সম্পূর্ণরূপে বদলে যাবে: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল রূপান্তরের ধারাবাহিকতায় প্রচলিত গণমাধ্যমের বিদ্যমান ধারা ভবিষ্যতে সম্পূর্ণরূপে বদলে যাবে।
মন্ত্রী সোমবার ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংবাদিক সমিতি-ঢাকা আয়োজিত বৃহত্তর ময়মনসিংহের প্রয়াত স্মরণীয়, বরণীয় সাংবাদিক স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ‘ডিজিটাল প্রযুক্তির ক্রমবিকাশে আগামী দিনগুলোতে কাগজের পত্রিকা থেকে তথ্য খুঁজে নেওয়ার অবস্থাও বিরাজ করবে না। ইতোমধ্যেই প্রতিমুহূর্তেই সংবাদ আপডেটের প্রয়োজনীয়তা ক্রমেই পাঠকের কাছে অপরিহার্য হয়ে ওঠছে। এক সময়কার অডিও, প্রিন্ট ও টিভিভিত্তিক গণমাধ্যম এখন ইন্টারনেটভিত্তিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিস্তার লাভ করছে। আর এই অবস্থা সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্যই নয়, সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের জন্যও একটি বড় চ্যালেঞ্জ।’
বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংবাদিক সমিতি-ঢাকা‘র সভাপতি মোল্লা জালাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ব বিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান, সাবেক সিনিয়র সচিব আবদুস সামাদ, সাংবাদিক নেতা মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, কুদ্দুস আফ্রাদ, সাংবাদিক ফায়জুস সালেহীন, ইউসুফ শরীফ প্রমূখ।
আরও পড়ুন: অ্যান্ড্রয়েড ফোনে বিজয় কি-বোর্ড ব্যবহারকারীর জন্য বাধ্যতামূলক নয়: মোস্তাফা জব্বার
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংবাদিক সমিতি-ঢাকা‘র সাধারণ সম্পাদক উদয় হাকিম।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী স্বাধীনতার পর সাংবাদিকতার রূপান্তর ঘটেছে উল্লেখ করে বলেন, বঙ্গবন্ধু সাংবাদিকদের সম্মান করতেন। তিনি দেশে সাংবাদিকতার বিকাশে অভাবনীয় ভূমিকা রেখেছেন। স্বাধীনতা পরবর্তী সাংবাদিকদের মধ্যে মত ও পথের ভিন্নতা থাকলেও সাংবাদিকতার স্বার্থে সবাই ছিলেন আপসহীন।
অবিভক্ত ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাফা জব্বার বলেন, স্বাধীনতার পর মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে আমি যখন সাংবাদিকতা শুরু করি তখন পাঁচ বছরের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা ছাড়া জাতীয় প্রেসক্লাবে তরুণ সাংবাদিকদের প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ছিল। আমরা সেই নিয়ম পরিবর্তনে বাধ্য করি নতুন গঠনতন্ত্র তৈরি করে তরুণ সাংবাদিকদের প্রেসক্লাবকে ঠিকানা সৃষ্টি করতে সমর্থ হই।
তিনি বলেন, বৃহত্তর ময়মনসিংহের মাটিই কেবল উর্বর নয়, সাংবাদিকতা, শিল্প সাহিত্যে এই অঞ্চলের মানুষের অবদান অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কাদামাটি মেখে রাজধানীতে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যয়ন শেষে আমি নিজেও এই জাতির জন্য কিছুটা হলেও অবদান রাখতে পেরে বৃহ্ত্তর ময়মনসিংহের মানুষ হিসেবে নিজেকে ধন্য মনে করছি।
মন্ত্রী সাংবাদিক হিসেবে প্রয়াত আবুল কালাম শামসুদ্দীন, আবুল মনসুর আহমদ, মুজীবুর রহমান খাঁ, খোন্দকার আবদুল হামিদ, সৈয়দ নুরুদ্দীন, হাসান হাফিজুর রহমান, মীর নুরুল ইসলাম, আতাউস সামাদ, রাহাত খান, আসাফ উদ্দৌলা, বজলুর রহমান, ফকির আশরাফ, রফিক আজাদ, শফিউল হক প্রমূখের অবদান তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: নগদ-এর অর্জন মানে ডাক বিভাগের অর্জন: মোস্তাফা জব্বার
তিনি নতুন প্রজন্মের সাংবাদিকদের নিজেদের প্রতিভার বিকাশে তাদের জীবনী ও লেখনী অধ্যয়ন করার আহ্বান জানান।
তিনি প্রয়াত সাংবাদিকদের ন্যায় ঐ অঞ্চলের জীবিত সাংবাদিকদের জীবনী সমন্বিত করে একটি বিশেষ প্রকাশনা তৈরির জন্য আয়োজকদের প্রতি আহ্বান জানান।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, বাংলাদেশের সাংবাদিকতা জগতে বৃহত্তর ময়মনসিংহের সাংবাদিকদের ভূমিকা অবিস্মরণীয়। এ অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছেন আবুল মনসুর আহমদ, হাসান হাফিজুর রহমান, রাহাত খান, রফিক আজাদ এর মতো দেশবরেণ্য সাংবাদিকগণ।
সাংবাদিকদের সঙ্গে নিজের ঘনিষ্ঠতা ও সুসম্পর্কের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বর্তমান যুগ প্রচার-প্রসারের যুগ। আর এক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করে থাকেন সাংবাদিকগণ।
প্রতিমন্ত্রী আশা প্রকাশ করে বলেন, সাংবাদিকগণ মূল ধারার সংবাদের পাশাপাশি দেশের শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির সংবাদও গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করবেন।
কে এম খালিদ বলেন, ১৭৮৭ সালের ১ মে ঐতিহ্যবাহী ময়মনসিংহ জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়। ময়মনসিংহ শহর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮১১ সালে আর এ শহরের জন্য জায়গা দেন আমার নির্বাচনী এলাকা মুক্তাগাছার জমিদার রঘুনন্দন আচার্য। তাছাড়া মুক্তাগাছার জমিদাররা আনন্দ মোহন কলেজসহ ময়মনসিংহ শহরের প্রায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা করেছেন। সে বিবেচনায় প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে ময়মনসিংহের সঙ্গে মুক্তাগাছার রয়েছে নিবিড় ও অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক।
অসীম কুমার উকিল দৈনিক বাংলার বাণী পত্রিকায় তার সাংবাদিক জীবনের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, সাংবাদিকতা থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি।
মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, প্রয়াতদের নীতি আদর্শে নিজেদের তৈরি করতে পারলে জাতীয় পর্যায়ে সাংবাদিকদের অসাধারণ অবদান রাখার সুযোগ আছে।
সভাপতির বক্তৃতায় মোল্লা জালাল বলেন, ব্রিটিশ ভারতের গোটা বাংলায় সাংবাদিকতার বিকাশ ও প্রতিষ্ঠায় বৃহত্তর ময়মনসিংহের প্রাতস্মরণীয় ব্যক্তিগণ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন।
তিনি বলেন, শিল্প সাহিত্য ও সাংবাদিকতায় বৃহ্ত্তর ময়মনসিংহ সৃজনশীলতার এক উর্বর জনপদ।
পরে কেক কেটে ময়মনসিংহ জেলা প্রতিষ্ঠার ২৩৬তম বার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
আরও পড়ুন: ডিজিটাইজেসন বা পদ্ধতিগত রূপান্তরের ফলে ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য’ দূর হচ্ছে: মোস্তাফা জব্বার
১ বছর আগে
ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটির বেশি সিম ব্যবহারকারী
পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরে গত পাঁচ দিনে রাজধানী ঢাকা ছেড়েছেন এক কোটির বেশি সিম ব্যবহারকারী মানুষ।
রবিবার (২৩ এপ্রিল) বিকালে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানিয়েছেন।
মন্ত্রীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ঈদুল ফিতরের দিন ঢাকা থেকে বেরিয়ে গেছেন ১৬ লাখ সাত হাজার ৫৪৬ জন। আর ঢাকায় ঢুকেছেন তিন লাখ ৯৯ হাজার ১৮১ জন।
আরও পড়ুন: সৌদিতে ২০২৪ সাল থেকে ওষুধ উৎপাদন করবে বেক্সিমকো
তাদের মধ্যে গ্রামীণফোনের সাত লাখ ২৯ হাজার ৪৫০, রবির তিন লাখ ১৫ হাজার ৬১৩, বাংলালিংকের পাঁচ লাখ ৪৫ হাজার ৯৫৬ এবং টেলিটকের ১৬ হাজার ৫২৭টি সিম ব্যবহারকারী।
এর আগে ১৮, ১৯, ২০ এপ্রিল (মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার) এ ৩দিনে ঢাকা ছেড়েছেন ৫৩ লাখ ৫৪ হাজার ৮৩২ সিম ব্যবহারকারী।
একই সময়ে ঢাকায় এসেছে ১৯ লাখ পাঁচ হাজার ৯০২ সিম ব্যবহারকারী।
এর মধ্যে ২০ এপ্রিল-মোবাইল অপারেটরের হিসাবে গ্রামীণফোনের আট লাখ ২৫ হাজার ৯৪৪টি, রবির সাত লাখ ৫৪ হাজার ৪৮২টি, বাংলালিংকের আট লাখ ২৮ হাজার ৯৬টি এবং টেলিটকের ৪৫ হাজার ৩৮৭টি।
১৯ এপ্রিল ঢাকা ছেড়েছে গ্রামীণফোনের পাঁচ লাখ ৭৯ হাজার ৮৭৮টি সিম, রবির চার লাখ ১৬ হাজার ৯৫৫টি, বাংলালিংকের ছয় লাখ ৫৮ হাজার ২৫২টি, টেলিটকের ১৭ হাজার ৫৬০টি সিম।
আর ১৮ এপ্রিল গ্রামীনফোনের তিন লাখ ৩৪ হাজার ২৯৫টি, রবির তিন লাখ দুই হাজার ২৮৪, বাংলালিংকের পাঁচ লাখ ৭৩ হাজার ৫০৯টি এবং টেলিটকের ১৮ হাজার ১৯০টি সিম।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ঈদের ছুটিতে এবার সবচেয়ে বেশি ঢাকা ছেড়েছেন গ্রামীণফোনের সিম ব্যবহাকারীরা। ছুটির মধ্যে ঢাকায় বেশি ঢুকেছেন বাংলালিংক সিম ব্যবহারকারী।
চাঁদরাত পর্যন্ত গ্রামীণফোনের সর্বোচ্চ ৩১ লাখ ১০ হাজার ১০ হাজার ৯৬৪টি সিম ঢাকার বাইরে গেছে।
আর বাংলালিংকের ১৫ লাখ ৫১ হাজার ১৯৬টি সিম ব্যবহারকারী ঢাকা ছেড়েছেন।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার ১২.২৮ লাখ মোবাইল সিম ব্যবহারকারী ঢাকা ছেড়েছেন: মন্ত্রী
পঞ্চগড়ে বেক্সিমকোর টাকা আত্মসাৎ মামলায় আ. লীগ নেতা গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
টেলিটকের কাছে ১ হাজার ৬৯৫ কোটি টাকা বকেয়া: মন্ত্রী
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার সংসদে বলেছেন, রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানি টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের কাছে সরকারের প্রায় এক হাজার ৬৯৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে।
মঙ্গলবার আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য একেএম সরওয়ার জাহানের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে দিনের অধিবেশন শুরুর পর সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্ব পেশ করা হয়।
আরও পড়ুন: টেলিটকের ইন্টারনেট ডাটার মেয়াদের সীমাবদ্ধতা থাকবে না: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
এসময় মোস্তাফা জব্বার বলেন, মোট বকেয়ার মধ্যে থ্রিজি স্পেকট্রাম অ্যাসাইনমেন্ট ফি বাবদ এক হাজার ৫৮৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা, স্পেকট্রাম চার্জের জন্য ২৭ কোটি ১৫ লাখ টাকা, রাজস্ব ভাগ বাবদ ৩৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা এবং এসওএফ (সার্ভিস অর্ডার ফর্ম) এর ৪৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।
তিনি আরও বলেন, সিটিসেলের কাছে সরকারের ১২৮ কোটি ৬৯৮ লাখ টাকা বকেয়া রয়েছে।
আরও পড়ুন: ডলার সাশ্রয়ে টেলিটকের ২৩৬ কোটি টাকার প্রকল্প স্থগিত
টেলিটকের তারেককে গ্রেপ্তারে রেড নোটিশ জারির নির্দেশ হাইকোর্টের
১ বছর আগে
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে বিজয় কি-বোর্ড ব্যবহারকারীর জন্য বাধ্যতামূলক নয়: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, অ্যান্ড্রয়েড ফোনে বিজয় কি-বোর্ড অ্যাপলিকেশন ব্যবহারকারীর জন্য বাধ্যতামূলক নয়।
বুধবার(২৫ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের আজ দ্বিতীয় দিন। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে এ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দ্বিতী দিনের দ্বিতীয় অধিবেশনে ডিসিদের সঙ্গে আলাপের সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি একটি ব্যাখ্যা দেব, সেটি হচ্ছে বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন) একটি শব্দ ব্যবহার করেছে ‘বাধ্যতামূলক’, শব্দটি বিভ্রান্তিকর।’
আরও পড়ুন: নগদ-এর অর্জন মানে ডাক বিভাগের অর্জন: মোস্তাফা জব্বার
তিনি আরও বলেন, ‘যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আপনি যেকোনো অ্যাপলিকেশন রাখতে পারেন, আন-ইনস্টল করতে পারেন, নতুন করে ইনস্টল করতে পারেন। অতএব বাধ্যতামূলক শব্দ প্রয়োগ করার কিছু নেই। এটি বাধ্যতামূলক নয়।’
মন্ত্রী বলেন, ‘উৎপাদক অথবা আমদারিকারক বাংলা লেখার সুবিধা তৈরি করে দেয়ার জন্য একটি সফওয়্যার দিয়ে দেবেন। ব্যবহারকারী সেই সফটওয়্যার ব্যবহার করবে কি করবে না, সেটি সম্পূর্ণ তার এখতিয়ার।’
আরও পড়ুন: আমরা ডাকঘর ডিজিটাল করার কাজ শুরু করেছি: মোস্তাফা জব্বার
১ বছর আগে
নগদ-এর অর্জন মানে ডাক বিভাগের অর্জন: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘একটি প্রতিষ্ঠানের অর্জনকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। নগদ ডাক বিভাগের একটি সেবা।’
তিনি বলেন, ‘নগদ-এর যখন অর্জন হয়, তখন সেটি ডাক বিভাগেরও অর্জন। যখন নগদ-এর প্রবৃদ্ধি হয়, আমাদের প্রবৃদ্ধি হয়।এটি তো আমাদের জন্য একটি বোনাস। নগদ ডাক বিভাগের সন্তানের মতো।’
বুধবার আগারগাঁওয়ে ডাক ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে ‘নগদ’ কর্তৃপক্ষ ডাক বিভাগের প্রাপ্য অংশের চার কোটি ৫০ লাখ ৪৬ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করে।
এসময় মোস্তাফা জব্বার বলেন, নগদ সম্পর্কে অনেক বিভ্রান্তি ও ভুল তথ্য আছে। সেসব সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। শুধুমাত্র নগদ ও বিকাশের মধ্যে যে পরিমাণ ক্যাশ আউট চার্জের পার্থক্য আছে, তাতে কয়েক হাজার কোটি টাকা জনগণের সাশ্রয় হয়েছে। এই যে জনগণের কয়েক হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে, এই কৃতিত্ব তো নগদ-কে দিতে হবে। দেশ ও জাতির জন্য নগদ-কে প্রয়োজন।
আরও পড়ুন: 'নগদ' এর সাফল্যে একটি মহল বরাবরই নাখোশ: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
নগদ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়েছে, নগদ-এর অস্তিত্বই দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বাঁচিয়েছে। দেশে ভালো কাজ করলে পা ধরে নামানোর চেষ্টা করা হয়। নগদ কেবল দেশের কাজ করেনি, অনেকের স্বার্থেও আঘাত করেছে। নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য অনেকে ঘায়েল করার চেষ্টা করবে। আমরা শুরু থেকে নগদ-এর সাথে ইতিবাচক ছিলাম, আছি, থাকব।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘মানুষের ধাক্কার জন্য নগদ পড়ে যাবে, এটা বিশ্বাস করার সুযোগ নাই। মানুষ চেষ্টা করবে, কিন্তু আমাদের পরাজিত করতে পারবে না। আমাদের বিরুদ্ধে নানাভাবে অপপ্রচার করা হয়েছে। কিন্তু আমরা মনে করি এসব অপপ্রচার আমাদের কাছে কোনো বিষয় না।’
তিনি বলেন, নগদ এই সময়ে যে পরিমাণ গ্রাহক তৈরি করেছে এবং যে পরিমাণ টাকা লেনদেন করে; তা অন্য কারো পক্ষে করা সম্ভব না। ১৭টি এমএফএস-এর পক্ষে এটি সম্ভব হয়নি। নগদ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, দেশ ও জাতির জন্য তাদের টিকে থাকা জরুরি। নগদ যদি না থাকতো ২০১৯ সাল থেকে এই পর্যন্ত যে পরিমাণ জাতীয় অর্থের সাশ্রয় হয়েছে, এটা হতো না।
নগদ প্রসঙ্গে মোস্তাফা জব্বার তার আশার কথা জানিয়ে বলেন,‘ নগদ-এর এমডি বা কর্মীদের নিয়ে আমার বিশ্বাস আছে। অনেকে অনেক চেষ্টা করবে, কিন্তু তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না নগদ। এরমধ্যে আমাকে নিয়ে, ডাক বিভাগ নিয়ে, নগদ নিয়ে অনেক অপপ্রচার করা হয়েছে। তাতে নগদ থেমে থাকেনি।’
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. খলিলুর রহমান বলেন, ‘আমাদের পেছনে শত্রু আগে ছিল, এখনো আছে। আমি মনে করি যে, শত্রু শেষ হয়ে যাবে না, এটা চলতে থাকবে। এরমধ্য দিয়ে কাজ করে যেতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমি এখানে (নগদ-এর সাথে ডাক অধিদপ্তরের) কোনো ঝামেলা দেখছি না, সবই স্পষ্ট আছে। আজকের মেসেজটা যখন নিউজ আকারে যাবে, তখন একটি স্পষ্ট জবাব দেয়া সম্ভব হবে।’
অনুষ্ঠানে ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. হারুনুর রশীদ,‘নগদ’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক, ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক মো. সাফায়েত আলমসহ ‘নগদ’ ও ডাক অধিদপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ২০℅ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
আন্তর্জাতিক লিডারশিপ পুরস্কার পেলেন ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক সাফায়েত
২ বছর আগে
ফেসবুককে আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ফেসবুককে আরও কার্যকর উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
তিনি বলেন, ‘ড্রয়িং রুমের আলোচনার মতই ফেসবুক মানুষের অনুভূতি প্রকাশের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পাশাপাশি কোন কোন ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন ও গুজব ছড়ানোসহ এটির অপব্যবহার ভয়ংকর অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সমাজ কিংবা রাষ্ট্রই নয় এটি ফেসবুকের জন্যও একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ফেসবুককে আরও কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।’
মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) সচিবালয়ে ফেসবুকের বাংলাদেশ বিষয়ক কর্মকর্তা সাবনাজ রশীদ দিয়া ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠককালে মন্ত্রী এই আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল নিরাপত্তার জন্য আইপিভি-৬ ভার্সন অপরিহার্য: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বাংলাদেশ ফেসবুকের একটি বড় বাজার উল্লেখ করে বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় দেশব্যাপী ইন্টারনেটসহ শক্তিশালী টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের ন্যায় ফেসবুকের বাংলাদেশে এখাতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার সুযোগ রয়েছে।
মন্ত্রী ২০১৮ সালে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সাথে বার্সেলোনায় প্রথম বৈঠকের ধারাবাহিকতায় গত ৫ বছরে পারস্পরিক সৌহাদ্যপূর্ণ সম্পর্কের কথা তুলে ধরে বলেন, আমরা এখন দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার মাধ্যমে অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারছি।
মোস্তাফা জব্বার ফেসবুককে বাংলাদেশের আইন ও বিধিবিধান মেনে চলা ছাড়াও দেশ ও দেশের বাহির থেকে রাষ্ট্রীয়, সামাজিক এবং ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও সম্মান বিঘ্নিতকর মিথ্যা ও গুজব বা অপপ্রচারমূলক উপাত্ত প্রচার ছাড়াও সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা, রাষ্ট্রদ্রোহিতা, পর্নোগ্রাফি ও বাংলাদেশের সামাজিক-সাংস্কৃতিক মূল্যবোধবিরোধী উপাত্ত প্রচার না করতে সরকারের মনোভাব ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির মাধ্যমে পৃথিবীর ১৬৫টি ভাষায় ফেসবুক তার কর্মকাণ্ড পরিচালনাকে পৃথিবীর সকল ভাষার প্রতি ফেসবুকের বিরল সম্মান প্রদর্শন বলে উল্লেখ করেন।
সাবনাজ রশীদ দিয়া বলেন, অন্যান্য দেশের পলিসি, আইন আর বাংলাদেশের অনেকটাই ভিন্ন, আমরা ক্ষতিকর কনটেন্টের বিষয়ে সতর্ক আছি। যে কোনো বিধি-বিধানের ক্ষেত্রে অবশ্যই মানুষের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিবেচনায় রাখা উচিত। আমাদের পলিসিতে ঝুঁকিপূর্ণ কনটেন্টের বিষয়ে সচেতন থাকার বিষয়ে সরকার থেকেও বারবার বলা হয়েছে, আমরা সেই আলোকে ব্যবস্থাও নিয়েছি।
তিনি ফেসবুক কর্তৃক বাংলাদেশে ডিজিটাল অবকাঠামো নির্মাণের আশ্বাস ব্যক্ত করেন। ইতোমধ্যে ফেসবুক প্লাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যবসা করার সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১০ লাখ মানুষকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে বলে দিয়া মন্ত্রীকে অবহিত করেন। যে কোনো আইন করার সময় স্টেকহোল্ডার, সুশীল সমাজ ও ব্যবসায়িক প্রতিনিধি- সবার বক্তব্য নেয়া উচিত। বিটিআরসি ওটিটি গাইডলাইন তৈরিতে এটি করায় ফেসবুক প্রতিনিধি সন্তোষ প্রকাশ করেন।
পরে মন্ত্রী ফেসবুক প্রতিনিধিকে তার লেখা বইয়ের একটি সেট ও মুজিব জন্মশতবর্ষের ডাকটিকিট অ্যালবাম উপহার প্রদান করেন।
আরও পড়ুন: প্রতিটি থানায় সাইবার ইউনিট গঠন করা প্রয়োজন: টেলিযোগাযোগমন্ত্রী
২ বছর আগে