অর্জিত স্বাধীনতা
ছাত্র-জনতার অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করবে যুবদল: মঈন খান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, ছাত্র-জনতা যে স্বাধীনতা অর্জন করেছে, তা কোনোভাবেই বৃথা যেতে দেওয়া যাবে না। ছাত্র-জনতার অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করবে যুবদল।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: বর্তমান সরকারের সংস্কার অনুসরণ করে হবে ভবিষ্যৎ সংস্কার: ডা. মঈন খান
মঈন খান বলেন, লুটপাট-চুরি নয়, শৃঙ্খলা-সততা আর দেশপ্রেমিক রাজনীতি করে বাংলাদেশকে সম্মানের দেশ হিসেবে পরিচিত করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, এজন্য যুবদলের সদস্যদের প্রশিক্ষিত হবার পাশাপাশি ন্যায়-নীতি আর নিষ্ঠা প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধ করতে হবে।
পলাশ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক নিছার আহমদে খানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পলাশ উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুস সাত্তার, জেলা যুবদলের যুগ্ন আহ্বায়ক শাহেন শাহ শানু, সদস্য সচিব হাসানুজ্জামান হাসান,উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব বখতিয়ার হোসেন ভুইয়া, যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ খান প্রমুখ।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ সরকারের একমাত্র সাফল্য অর্থ পাচার: মঈন খান
১ মাস আগে
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় অর্জিত স্বাধীনতা বৃথা যেতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় অর্জিত স্বাধীনতা কখনোই বৃথা যেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ঢাকা সেনানিবাসে আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা যে স্বাধীনতা অর্জন করেছি তা ব্যর্থ হতে পারে না।’
প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
রবিবার সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২১ উপলক্ষে খেতাবপ্রাপ্ত নির্বাচিত মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের উত্তরাধকিারীদের জন্য আয়োজিত সংবর্ধনা এবং সশস্ত্র বাহিনীর শান্তিকালীন পদক বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক প্রাপ্তদের মধ্যে উপহার ও পুরস্কার তুলে দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকারের প্রধান লক্ষ্য দেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা (সোনার বাংলা) হিসেবে গড়ে তোলা।
তিনি বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। দেশের অগ্রগতি যেন থেমে না যায়...এই বছরের সশস্ত্র বাহিনী দিবসে এটাই আমাদের শপথ।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার সশস্ত্র বাহিনীর মতো দেশের স্বাধীনতার সঙ্গে একীভূত প্রতিষ্ঠানকে আধুনিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বৈশ্বিক মানদণ্ডে উন্নীত করতে চায়।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে। তাই আমরা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি নিয়েছি, যাতে গ্রামীণ এলাকার তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ এসব উন্নয়নের ফল পেতে পারে।’
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
৩ বছর আগে