শবনম ফারিয়া
৮ জুন চরকির পর্দায় আসছে ‘আন্তঃনগর’
নগরের ইটপাথরে মিশে আছে কত বেদনা আর ভালোবাসার উষ্ণ গল্প। তেমনই হরেক রকম গল্প থেকে ছেঁকে নেওয়া কিছু গল্পের সমাহার হয়েছে চরকির অরিজিনাল সিনেমা ‘আন্তঃনগর’-এ। পরিচালক গৌতম কৈরী নৈপুণ্যের সঙ্গেই গল্প লেখা ও পরিচালনার কাজটি করেছেন। এটি মুক্তি পাবে আগামী ৮ জুন রাত ৮টায় চরকির পর্দায়।
‘আন্তঃনগর’ এর অভিনয় করেছেন- শ্যামল মাওলা, রুনা খান, সোহেল মন্ডল, শবনম ফারিয়া, আশীষ খন্দকার, প্রান্তর দস্তিদার, নিদ্রা নেহা, জয় রাজ ও নাফিস আহমেদসহ অনেককে।
এই সিনমায় সিএনজিচালকের চরিত্রে দেখা যাবে শ্যামল মাওলাকে।
সেই অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আন্তঃনগর-এ কাজ অভিনয় করাটা একটু কঠিন ছিল আমার জন্য। কেননা, প্রতিদিন সিএনজি চালাতে হয়েছে। সিএনজি চালাতে চালাতে হাতে ফোসকা পরে গেছিল। সেই সঙ্গে অভিনয়; সব মিলিয়ে একটা মিশ্র পরিস্থিতি। সহশিল্পী হিসেবে রুনা আপুর সঙ্গে কাজ করতে ভালোলাগে। এই সিনেমার গল্প বলার থেকে দেখতে বেশি ভালো লাগবে। কারণ কাজটা বেশ মৌলিক।’
আরও পড়ুন: চঞ্চল -বাপ্পার হাতে টেলিসিনে অ্যাওয়ার্ড ২০২৩
এদিকে প্রথমবারের মতো চরকির কোনো কাজে দেখা যাবে রুনা খানকে।
তিনি বলেন, ‘সিনেমায় আমার সহশিল্পী ছিলেন শ্যামল ও জয় রাজদা। তারা দুজনেই গুণী অভিনেতা। প্রতিটি সিনেমার পরিচালক নিজের মতো করে তাদের গল্প দেখানোর চেষ্টা করেন। সেদিক থেকে আন্তঃনগরের বলার ধরন এক ভিন্ন রকম ছিলো। আশা করছি দর্শকরা এটা দারুণভাবে উপভোগ করতে পারবে।’
‘আন্তঃনগর’-এ আছেন সোহেল মণ্ডলও।
তার কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে বলেন, ‘গৌতম কৈরির সঙ্গে অনেক আগে থেকেই পরিচয় ছিলো। পরিচালক হিসেবে তিনি বেশ বন্ধুসুলভ। পুরো টিম ছিলো ক্রিয়েটিভ তাই কাজের অভিজ্ঞতা দারুণ। শবনম ফারিয়ার একজন ফূর্তিবাজ শিল্পী তাই দারুণ সময় কেটেছে কাজের সময়। এটা আমাদের চারপাশের মানুষের গল্প। প্রেম, দ্রোহ, থ্রিল সব বিষয়ও আছে। দারুণ একটি গল্প এটি তবে দর্শকরা কীভাবে নেয় সেটা হলো বিষয়।’
অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া বলেন, ‘এই সিনেমায় যারা আছেন সবার সঙ্গেই আগে কাজের অভিজ্ঞতা ছিলো। রুনা আপার সঙ্গে সিরিয়ালে দীর্ঘ সময় কাজ করেছি। শ্যামল দা, সোহল ভাই সবাই পছন্দের মানুষ। তাই তাদের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা বেশ।
ফারিয়া আরও বলেন, ‘এই সিনেমার গল্প নারীদের জীবন যুদ্ধ নিয়ে। এটা আমাদের খুব কাছের গল্প। কাজটা নিয়ে আমার অনেক প্রত্যাশা। চরকি ভিন্ন ধরনের ভালো গল্প বলে। সেদিক থেকে এই গল্পটা নিয়ে প্রত্যাশা অনেক বেশি।’
‘আন্তঃনগর’ নিয়ে পরিচালক গৌতম কৈরি বলেন, ‘আমার প্রথম সিনেমা আন্তঃনগর। মিশ্র এক অনুভূতির মধ্য দিয়েই যেতে হয়েছে আমাদের। আন্তঃনগর-এ সকল অভিনয়শিল্পী নিজেদের সর্বোচ্চটুকু দিয়েই কাজটি করেছে। এখানে দুইজন নতুন অভিনয়শিল্পীর সঙ্গে দর্শক পরিচিত হবে। তাদের ডেডিকেশন লেভেলের প্রশংসা করতেই হবে।’
আরও পড়ুন: ‘সুলতানপুর’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ২ জুন
প্রকাশ পেল ‘সুলতানপুর’ সিনেমার দ্বিতীয় গান ‘বোকা মন’
১ বছর আগে
জীবনের আড়াই বছর মরা গাছে পানি দিয়ে গেছি: শবনম ফারিয়া
ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শবনম ফারিয়াকে নিয়ে আলোচনা যেন থামছেই না। একের পর এক খবরের শিরোনামে আসছেন তিনি। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে তার বিবাহবিচ্ছেদের কারণ। যা সামাজিক মাধ্যমে অভিনেত্রী নিজেই জানিয়েছেন।
তবে এ সবকিছু নিয়েই ‘জল ঘোলা’র মতো অবস্থা দাঁড়িয়েছে। এ কারণে ফারিয়া বেশ কিছুদিন তার ফোন বন্ধ রেখেছেন। তবে শেষ পর্যন্ত ফেসবুকে সকল জল্পনার অবসান ঘটালেন তিনি। যেখানে তিনি পাঁচটি প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে সবার কাছে পেছনের অনেক কিছুই তুলে ধরেন। যা হুবহু নিচে তুলে ধরা হলো।
এতোদিন পর এই বিষয়টা নিয়ে কথা বলা আমার জন্য বিব্রতকর। কিন্তু এতো সংবাদকর্মী ভাইদের কল কয়দিন ফোন বন্ধ করে রাখবো? তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও কিছু কথা বলতে হচ্ছে...
আরও পড়ুন: মেহজাবীন-রাজীবের প্রেমের গুঞ্জন সত্যি হলো!
প্রথমত আমি একটা পোস্ট শেয়ার করেছিলাম যেখানে আমি কিছুটা আবেগের বসে ব্যক্তিগত একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছিলাম। শেয়ার করাটা সমস্যা না, সমস্যা হলো আমার পর্দার বাইরের জীবন এতো সাধারণ কিংবা আমার পরিবার এবং চারপাশের মানুষ আমাকে এতোই সাধারণভাবে ট্রিট করে আমি হয়তো বুঝি না যে আমিও সম্ভবত ‘তারকা তালিকায়’ পড়ি এবং আমার একটা কথা নিয়ে আলোচনা হয়! সম্ভবত সেজন্যেই প্রায়ই কিছুটা ব্যক্তিগত কথা লিখে ফেলি।
মূল কথায় আসি - আমি আমার সেই পোষ্টে কোনোভাবেই কোন ব্যক্তিকে নিয়ে অভিযোগ করিনি। সম্পূর্ণ অভিযোগ ছিল আমাদের সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির দিকে! ডিভোর্স জিনিসটা এতো নোংরা ভাবে না দেখলে হয়তো অনেকগুলো মেয়ের এভাবে জীবন দিতে হতো না!
আমার পয়েন্ট ছিল যেদিন হাতের আঙুল ভাঙে সেদিনই আমি বুঝতে পেরেছিলাম এই বিয়ে অলরেডি টক্সিক হয়ে গেছে! কিন্তু আমরা জীবনের প্রায় আড়াই বছর একটা মরা গাছে পানি দিয়ে গেছি শুধু মাত্র ‘মানুষ কি বলবে’ এটা ভেবে!
দ্বিতীয়ত আমি বিবাহ্ বিচ্ছেদের পরে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি আমার জীবনে যিনি ছিলেন তাকে সম্মান দেখাতে। যদিও ওনার প্রতি আমার অভিযোগ রাগ ক্ষোভ কোনটারই অভাব নেই। আমি শিওর ওনারও একই অনূভুতি! আমার বিশ্বাস উনিও সর্বোচ্চ সম্মান দেখাতেই চেষ্টা করেছেন!
এখন আঙুল ভাঙার বিষয়টা অবশ্যই সত্যি, কিন্তু এমন না যে বিষয়টা ও ইচ্ছে করেই করেছে! রাগারাগির এক পর্যায় হাতাহাতি হয়, তারপর আমার আঙুল ভেঙে যায়। তাহলে এখন উনি অস্বীকার কেন করছেন? হটাৎ এমন পাবলিক প্রতিক্রিয়া হলে আপনি কি করবেন?
আপনিও ডিনাই করবেন!
আরও পড়ুন: ৩০ ডিসেম্বর থেকে ‘চরকি’তে দেখা যাবে ‘রেহেনা মরিয়ম নূর’
তৃতীয়ত নিউজ যখন আমার নামের সাথে এসেছে, যার নাম বারবার আসছে তিনি বিষয়টা অস্বীকার করছেন; আর এতো বছর পর যেহেতু কথা উঠছে তখন প্রমাণ করা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য। কিন্তু হাসপাতালের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ কিংবা বিল কার কার্ড থেকে পরিশোধ হয়েছে সেগুলো বের করার সুযোগ এখনো আছে। কিন্তু এখনও যেহেতু সেই ব্যক্তির মা কল করলে আমি তাকে এখনও ‘মা’ ছাড়া অন্য কিছু ডাকতে পারি না, তাই মা এবং আমার নিজের সম্মান রক্ষার্থে বিষয়টা এখানেই শেষ করতে চাই!
পুরোনো বিষয় ঘেটে কিচ্ছু পাবো না আমরা দুজন। এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করার ইচ্ছা থাকলে বিচ্ছেদের সময়ই আমি এতো প্রেম না দেখিয়ে এসবই বলতাম। হয়তো তখন আমি যেসব সমালোচনা হজম করেছি তা করতে হতো না। লাভটা আমারই হতো।
চতুর্থত, কোথায় যেন সংবাদ দেখলাম এতোদিন পর জানা গেল কি কারনে বিচ্ছেদ হয়েছে আমাদের, এই ঘটনাই নাকি কারন। বুঝলাম এখনও সবার খুব জানার আগ্রহ আমাদের বিচ্ছেদের কারণ কি! আমাদের আসলে সে অর্থে কখনো সংসারই করা হয়নি। কারণ আমাদের নিজেদের কখনো কোন বাসা ছিল না! ওদের তিন বেডের বাসায় ওর মা ওরা চার ভাই, ভাবি, ভাতিজি এবং দুইজন বুয়া থাকতো! সেখানে আমার থাকার জন্য যে ঘর বরাদ্দ্য ছিল সেটার সাথে এটাচড কোন ওয়াশরুম ছিল না। ওর মার বেডরুমে ৭জনের সাথের ওয়াশ রুম শেয়ার করতে হতো। তাই আমি খুব বেশিদিন সেই বাসায় থাকিনি। আমরা তিন বোন এতো ছেলেদের ঘরে এডজাস্ট করতে সমস্যা হতো। তাছাড়া আমার শুটিংয়ের জন্য অনেক কস্টিউম/প্রপ্স অনেক কিছু থাকে। আলাদা একটা কস্টিউম রুমই লাগে! আর আমার মায়ের বাসা আর তাদের বাসা কাছাকাছি হওয়ায় এবং দুজনেরই বাবা না থাকায় আমরা দুজন দুজনের মার সাথে থাকতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতাম! এর ফলে স্বাভাবিক নিউ ম্যারিড কাপলের মধ্যে যেসব ইন্টিমেসি থাকে তা আমাদের মধ্যে ছিল না! মূলত এই কারণেই আমরা আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্তে আসি।
পঞ্চমত এতোদিন পরে এ কথা উঠলো কেন?
আরও পড়ুন: নতুন বছরে ঢাকার সিনেমায় নাসিরুদ্দিন শাহ
উত্তর ‘আমার দোষ’! আমি অতি আবেগি হয়ে ঘরের কথা পরকে জানিয়েছি। এভাবে একটা পাবলিক প্ল্যাটফর্মে লেখার আগে এইটার ফলাফলগুলো আমার ভাবার দরকার ছিল! কিন্তু একটা বিষয় না বললেই নয়, অনেকের মন্তব্য আমার সেই বিচারপতির মতো লাগছে যিনি বলেছিলেন রেপ হওয়ার তিনদিন পর কেন কেইস করেছে? আরও আগে করা উচিত ছিল।
তবে এ বিষয়টা নিয়ে তখনও আমি আমার ব্যক্তিগত ফেসবুকে লিখেছিলাম যেখানে আমাদের দুই পরিবারের সদস্যরাই ছিল। কিন্তু পাবলিক প্রোফাইলে এসব লিখলে কি হয় তা তো এবার দেখলামই! জোর করে একজন ভিলেন বানাতে হবেই! অথচ এখান থেকে শিক্ষনীয় হতে পারতো, আমাদের মতো যেন কেউ জীবনের মুল্যবান সময় এভাবে নষ্ট না করে।
এবার আশা করি সবাই সবার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন। যেহেতু শুরুটা আমাকে দিয়ে শেষটাও আমি টানতে চাই। সবার দোয়া চাই। আমাদের প্রতি একটু সহনশীল হোন। আমরা দুইজনই আমাদের জীবনে অনেকখানি এগিয়ে নিয়েছি। দুজনই নতুন করে জীবন শুরু করার মানসিকতার মধ্য যাচ্ছি! আমার কোন বিষয়ে দয়া করে ওই ভদ্রলোককে টানবেন না! শুনেছি উনি এখন ভাল আছেন। শান্তিমতো ঘুমাচ্ছে। ওনাকে শান্তিমতো ঘুমাতে দেন।
৩ বছর আগে
ইভ্যালির প্রতারণা: মিথিলা ও শবনম ফারিয়াকে ৮ সপ্তাহের আগাম জামিন
প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় অভিনেত্রী রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়াকে আট সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। আট সপ্তাহ পর তারা নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাদের জামিন বিবেচনা করতে বলা হয়েছে।
সোমবার সশরীরে হাজির হয়ে তারা আগাম জামিনের আবেদন জানালে বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমানের হাইকোর্ট এই আদেশ দেন।
আদালতে মিথিলার পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ইমতিয়াজ ফারুক। এবং শবনম ফারিয়ার পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ন, অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না ও অ্যাডভোকেট জেসমিন সুলতানা। জামিন শুনানি শুরুর আগে বিকেল ৩টার দিকে তারা আদালতে হাজির হন।
আরও পড়ুন: ইভ্যালির প্রতারণা: আগাম জামিন চেয়ে আবেদন মিথিলা ও শবনম ফারিয়ার
উল্লেখ্য, গত ৪ ডিসেম্বর সাদ স্যাম রহমান নামে ইভ্যালির এক গ্রাহক ধানমণ্ডি থানায় মামলাটি করেন। মামলায় ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল, চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন, তাহসান খান, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়াসহ নয়জনকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মামলার অভিযোগের ব্যাপারে ধানমণ্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকরাম আলী মিয়া জানান, মামলায় বাদী অভিযোগ করেন, আসামিরা তার তিন লাখ ১৮ হাজার টাকা আত্মসাতে সাহায্য করেছে। তার টাকা তিনি এখনো উদ্ধার করতে পারেননি। তাই তিনি বাধ্য হয়ে মামলা করেছেন। এ মামলায় অভিনেত্রী রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়া আগাম জামিন চেয়ে রবিবার হাইকোর্টে আবেদন করেন।
আরও পড়ুন: গ্রেপ্তার হতে পারেন তাহসান, মিথিলা ও ফারিয়া
অনন্য মামুনের পরিচালনায় নিরব-মিথিলার চলচ্চিত্র ‘অমানুষ’-এর শুভমুক্তি ডিসেম্বরে
৩ বছর আগে
ইভ্যালির প্রতারণা: আগাম জামিন চেয়ে আবেদন মিথিলা ও শবনম ফারিয়ার
দেশের আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির হয়ে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় আগাম জামিন চেয়ে আবেদন করেছেন অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়া।
মিথিলার পক্ষে আইনজীবী নিয়াজ মোর্শেদ এবং ফারিয়ার পক্ষে করেন আইনজীবী জেসমিন সুলতানা পৃথক আবেদন দুটি দাখিল করেন।
আগামীকাল সোমবার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে এই আবেদনের শুনানি হতে পারে।
আরও পড়ুন: ইভ্যালির সিইও রাসেলের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরার আদালতে মামলা
এর আগে গত ৪ ডিসেম্বর সাদ স্যাম রহমান নামে ইভ্যালির এক গ্রাহক ধানমণ্ডি থানায় মামলাটি করেন। মামলায় ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল, চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন, তাহসান খান, রাফিয়াত রশিদ মিথিলা ও শবনম ফারিয়াসহ নয়জনকে আসামি করা হয়েছে।
এ মামলায় ইভ্যালির এমডি মোহাম্মদ রাসেল ও চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মামলার অভিযোগের ব্যাপারে ধানমণ্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইকরাম আলী মিয়া জানান, মামলায় বাদী অভিযোগ করেন, আসামিরা তার তিন লাখ ১৮ হাজার টাকা আত্মসাতে সাহায্য করেছে। তার টাকা তিনি এখনো উদ্ধার করতে পারেননি। তাই তিনি বাধ্য হয়ে মামলা করেছেন।
আরও পড়ুন: ইভ্যালির গ্রাহকরা ৬ মাস পাওনার জন্য বোর্ডকে চাপ দিতে পারবেন না: হাইকোর্ট
ইভ্যালি পরিচালনায় বিচারপতি মানিককে প্রধান করে ৫ সদস্যের বোর্ড
৩ বছর আগে