প্রতিহিংসা
বিএনপি সরকারে গেলে প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ করা হবে: অমিত
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি সরকার গঠন করতে পারলে দেশ থেকে প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ হবে বলে মন্তব্য করেছেন যশোর-৩ (সদর) আসনের ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে শহরের একটি অভিজাত হোটেলে যশোর প্রেসক্লাব আয়োজিত এক সভায় এ কথা বলেন তিনি।
অনিন্দ্য ইসলাম বলেন, নির্বাচনে বিজয়ী হতে পারলে তরিকুল ইসলামের সন্তান হিসেবে, আপনাদের ভাই হিসেবে, আমি এমন কোনো কাজ করবো না যাতে মাথা হেট হয়ে যায়। সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থানই ছিল যশোরের রাজনীতির ঐতিহ্য। বিগত দেড় দশকে সেই ঐহিত্যকে ভূলুণ্ঠিত করা হয়েছে। বিজয়ী হতে পারলে সেই ঐহিত্য পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে একটি শান্তিপূর্ণ ও উন্নত যশোর উপহার দেওয়া হবে আমার প্রাথমিক দায়িত্ব।
নির্বাচনে প্রার্থীদের ঝুঁকির বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি স্রষ্টায় বিশ্বাস করি। আমি বিশ্বাস করি, তিনি যা কপালে লিখবেন, তা-ই হবে। আর রাজনীতি মানেই হলো ঝুঁকি। বিগত ১৬ বছর আমিসহ বিএনপির নেতা-কর্মীরা চরম ঝুঁকি নিয়েই ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক সংগ্রামে রাজপথে থেকেছি। এখন নির্বাচনের সময় এসে সেই বিষয় নিয়ে ভাবলে হবে না। আপনারা শুধু দোয়া করবেন।
প্রেসক্লাব যশোরের সভাপতি জাহিদ হাসান টুকুনের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক এসএম তৌহিদুর রহমান ও সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সাধারণ সম্পাদক এসএম ফরহাদের সঞ্চালনায় এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন, বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট মো. ইসহক, অ্যাডভোকেট জাফর সাদিক, গোলাম রেজা দুলু, লোকসমাজের প্রকাশক শান্তনু ইসলাম সুমিত, যশোর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার রবিউল ইসলাম, নগর সভাপতি চৌধুরী রফিকুল ইসলাম মুল্লুক চাঁদ, সদর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক আঞ্জারুল হক খোকন।
সাংবাদিকদের মধ্যে সভায় আলোচনা করেন যশোর সংবাদপত্র পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মবিনুল ইসলাম মবিন, সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, যশোর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সাজেদ রহমান, যশোর জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শেখ দিনু আহমেদ, লোকসমাজের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আনোয়ারুল কবির নান্টু, প্রেসক্লাব যশোরের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বিনয় কৃষ্ণ মল্লিক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আহসান কবীর প্রমুখ।
১০ দিন আগে
গোটা পৃথিবী হিংসা-প্রতিহিংসা ও হানাহানিতে বিভক্ত: মির্জা ফখরুল
গোটা পৃথিবী বিভক্ত হয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘হিংসা, প্রতিহিংসা, হানাহানি গোটা পৃথিবীময় চলছে। এটা থেকে বেরিয়ে আসার একমাত্র পথ হচ্ছে মানুষে মানুষের মধ্যে ভালোবাসা সৃষ্টি করা, মানুষের মধ্যে প্রেম সৃষ্টি করা ও মানুষে মানুষের মধ্যে নতুন করে বেঁচে থাকার জন্য একটা নতুন সমাজ গড়ে তোলা।’
বুধবার (৩০ এপ্রিল) দুপুর দেড়টার দিকে ঠাকুরগাঁও সেন্ট মাদার তেরেসা স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন বিএনপির মহাসচিব।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রধান লক্ষ্য ছিল সত্যিকার অর্থে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র তৈরি করা। সবার মতামতের ভিত্তিতে যে রাষ্ট্র গড়ে ওঠে, সেটাই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র।’
আরও পড়ুন: দলীয় নেতাকর্মীদের কেউ অন্যায় করলে পুলিশে দিতে বললেন মির্জা ফখরুল
তিনি বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র থেকে অনেক দিন বঞ্চিত ছিলাম। আমরা আবার সুযোগ পেয়েছি। আমাদের ছেলে-মেয়েরা বুকের তাজা রক্ত দিয়ে আমাদের নতুন বাংলাদেশ তৈরি করার সুযোগ করে দিয়েছে। যেখানে সত্যিকার অর্থে আমরা একটা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে পারি।’
উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সল আমিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলী, সহসভাপতি ওবায়দুল্লাহ মাসুদসহ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা।
২৪০ দিন আগে
রাজনৈতিক প্রতিহিংসা থেকে খালেদা জিয়াকে নিয়ে মিথ্যা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী: ফখরুল
প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে খালেদা জিয়াকে নিয়ে মিথ্যা বলেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকালে ‘শ্রমিক-কর্মচারি’ কনভেনশনে ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি মহাসচিব এই মন্তব্য করেন।
ফখরুল বলেন, ‘শেখ হাসিনা আজ ভয়েস অব আমেরিকার সঙ্গে কথা বলেছেন। সেখানে তিনি সম্পূর্ণ মিথ্যা বলছেন।’
আরও পড়ুন: আবারও সিসিইউতে খালেদা জিয়া
তিনি দাবি করেন, ‘খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতির মামলা নেই। তারা যে দুই কোটি ৩৩ লাখ টাকার কথা বলে, তা এখন 8 কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে... এটা ব্যাংকে আছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটকে রাখা হয়েছে, যাতে তিনি রাজনীতি করতে না পারেন।’
এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার গুরুতর শারীরিক অবস্থার জন্য সরকারকে দায়ী করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই সরকার তাকে অন্যায়ভাবে মিথ্যা মামলায় বন্দি রেখে চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে।’
আরও পড়ুন: ক্ষমতায় থাকার জন্য খালেদা জিয়াকে বন্দি করে রাখা হয়েছে: ফখরুল
ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার ভয়ঙ্কর দানব, লুটেরা, 'বর্গিদের' মতো সরকার। তারা বিদেশে সম্পদ পাচার করে বাগান তৈরি করছে। আর আমার দেশে মানুষ অসহায় ও ক্ষুধার্ত।’
শ্রমিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এই শ্রমিক শ্রেণী অতীতে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে। আমি বিশ্বাস করি, শ্রমিকরাই এবার অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।’
‘ইনশাআল্লাহ, আমাদের বিজয় সুনিশ্চিত। আমরা এই সরকারকে পদত্যাগ করে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে পারব।’
মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের সামনের সড়কে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল ও সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদ যৌথভাবে ‘দ্রব্যমূল্য, মজুরি কমিশন, জাতীয় বেতন স্কেল, ন্যূনতম মজুরি, শ্রম পরিস্থিতি এবং ন্যূনতম মজুরি’ এবং সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে এ সম্মেলনের আয়োজন করে।’
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের নেতা আ স ম আবদুর রব, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ।
আরও পড়ুন:দেশে ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় 'ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্রঐক্য' গঠন
৮১৮ দিন আগে
প্রতিহিংসাবশত ড. ইউনূসকে কারাগারে পাঠানোর ষড়যন্ত্র করছে সরকার: ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে কারাগারে পাঠানোর ষড়যন্ত্র করছে।
তিনি বলেন, ‘এই সরকার গুণীজনদের ন্যূনতম সম্মান দেখাতে জানে না। ড. ইউনূস বাংলাদেশের একমাত্র ব্যক্তি যিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তারা (সরকার) এখন তার বিরুদ্ধে এমনভাবে লেগেছে, যেন তাকে জেলে ঢুকিয়েই ছাড়বে।’
বৃহস্পতিবার এক আলোচনা সভায় বিএনপির এই নেতা বলেন, ক্ষমতাসীন দলের একজন মন্ত্রী বলেছেন, এমনকি আমেরিকার প্রেসিডেন্টকেও জেলে যেতে হয়েছে।
ফখরুল বলেন, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ এক নয়।
আরও পড়ুন: গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান সম্ভব: ফখরুল
তিনি বলেন, ‘আপনারা (সরকার) ব্যক্তিগত প্রতিহিংসার কারণে ড. ইউনূসকে কারাগারে পাঠানোর চেষ্টা করছেন। আপনারা তাকে জেলে পাঠানোর চেষ্টা করছেন এবং শত্রুতার কারণে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করে তাকে নির্যাতন করার চেষ্টা করছেন।’
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে ইস্যু করে বিএনপি রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের অপচেষ্টা করছে বলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি।
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের ড. ইউনূসের ওপর নির্ভর করার কোনো কারণ নেই। আমরা এ দেশের মানুষের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল। আমরা বিশ্বাস করি, এই দেশের জনগণই সব ক্ষমতার উৎস এবং জনগণ তাদের সরকার প্রতিষ্ঠা করবে ও নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করবে।’
তিনি বলেন, তাদের দল সরকার পরিবর্তনে এগিয়ে আসতে উৎসাহিত করতে জনগণের কাছে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ এবার আর পার পাবে না: ফখরুল
ফখরুল বলেন, ‘নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে চান না কেন? কারণ, এটা খুব ভালো করেই জানেন, আপনারা যদি তা করেন তাহলে ১০টি আসনও পাবেন না।’
স্বৈরাচারী শাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের বিরুদ্ধে নব্বই দশকের গণঅভ্যুত্থান সম্পর্কিত বইয়ের মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের বিএনপিপন্থী ছাত্র নেতারা এই আলোচনা সভার আয়োজন করেন।
বইটি লিখেছেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ডাকসুর সাবেক ভিপি আমানউল্লাহ আমান।
আরও পড়ুন: সরকার পতনে ছোট-বড় সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান ফখরুলের
৮৪২ দিন আগে
খালেদা জিয়ার প্রতি সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা রয়েছে: ফখরুল
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকার রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও তাকে বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি দিচ্ছে না।
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের আয়োজিত মানববন্ধনে এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।
এ সময় ফখরুল বলেন, আমাদের চেয়ারপার্সন গুরুতর অসুস্থ, দেশে তার চিকিৎসা সম্ভব নয়। কিন্তু সরকার তাকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে দিতে চায় না। এটা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ছাড়া আর কিছুই নয়।
তিনি বলেন, সরকার বিএনপি চেয়ারপার্সনকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার সুযোগ দিতে রাজি হচ্ছে না। কারণ তারা তাকে প্রচণ্ড ভয় পায়।
বিএনপির জ্যেষ্ঠ এই নেতা আরও বলেন, মানুষ রাস্তায় নামছে। আমরা বিশ্বাস করি আরও বেশি লোক আমাদের আন্দোলনে শামিল হবে। এবং আমরা অবশ্যই খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশ পাঠাতে সরকারকে বাধ্য করতে আরও জোরদার আন্দোলন করতে পারব।
এসময় খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার বিষয়ে সরকারের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য জনগণের সঙ্গে একাত্ম হয়ে রাস্তায় নামার জন্য পেশাজীবীদের প্রতি আহ্বান জানান ফখরুল।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য `অপ্রত্যাশিত’: মির্জা ফখরুল
তিনি বলেন, দলের বর্তমান আন্দোলন শুধু খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য নয়। এটি সমগ্র জাতির মুক্তির আন্দোলন।
বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করে বলেন, সরকার ‘দুঃশাসনের’ মাধ্যমে গণতন্ত্র ও জাতির সকল অর্জন ধ্বংস করছে।
তিনি বলেন, এজন্য আমাদের এই ফ্যাসিবাদী, ভয়ংকর দানব আওয়ামী লীগ সরকারকে পরাজিত করতে হবে এবং দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে সকল রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ করে জনগণের সঙ্গে একজোট হয়ে শক্তিশালী আন্দোলন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না আশা প্রকাশ করে বলেন, দেশের ১৮ কোটি মানুষ তার জন্য দোয়া করছেন। আশা করছি খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে মানুষের মাঝে ফিরে আসবেন। তবে আমি আপনাদের (বিএনপি) তার (খালেদার) চিকিৎসা ও মুক্তির জন্য যে আন্দোলন শুরু করেছেন তা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।
মান্না আরও বলেন, সরকার খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় থাকার বাধা হিসেবে বিবেচনা করে বলেই, তাকে বিদেশে যেতে দিতে চায় না।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে না দিলে কোটি মানুষ রাজপথে নামবে: ফখরুল
খালেদা জিয়াকে ‘হত্যার’ ষড়যন্ত্র করছে সরকার: ফখরুল
১৪৭৫ দিন আগে