ওজন
চুয়াডাঙ্গায় ৪ কেজি ওজনের স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ২
চুয়াডাঙ্গার সীমান্তবর্তী দর্শনা এলাকা থেকে স্বর্ণ পাচারের অভিযোগে রেজাউল ও ইসরাফিল নামে দুই যুবককে আটক করা হয়েছে।
এ সময় তার কাছ থেকে চার কেজি ওজনের চারটি স্বর্ণের বার ও মোটরসাইকেল জব্দের দাবি করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশ।
আরও পড়ুন: সোনামসজিদ ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে ৭টি স্বর্ণের বার জব্দ, গ্রেপ্তার ১
বুধবার (৩১ জুলাই) দুপুরে দর্শনা পৌর শহরের কাঁচাবাজার এলাকা থেকে স্বর্ণসহ তাদের আটক করা হয়।
ডিবি পুলিশ জানায়, লোকনাথপুর এলাকায় একটি মোটরসাইকেলের গতিবিধি তাদের সন্দেহ হয়। তখন ওই মোটরসাইকেলটি অনুসরণ করে দর্শনা কাঁচাবাজার এলাকা পর্যন্ত পৌঁছালে গাড়িটি গতিরোধ করা হয়।
এসময় মোটরসাইকেল ফেলে পালানোর চেষ্টা করে মোটরসাইকেলের দুই আরোহী। পরে তাদের ধাওয়া দিয়ে আটক করা হয়। এর মধ্যে রেজাউলের কোমরের বেল্টের সঙ্গে জড়ানো একটি কাপড়ের ব্যাগ জব্দ করা হয়। ওই ব্যাগের ভেতর থেকে চারটি স্বর্ণের বার পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় ৮টি স্বর্ণের বার জব্দ, গ্রেপ্তার ১
৪ মাস আগে
সীতাকুণ্ডে ৩০ মণ ওজনের ‘কালা চাঁন’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিক্রির জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত ৩০ মণ ওজনের ব্রাহমা জাতের ‘কালা চাঁন’। কপালে চাঁদের মতো একটি দাগ থাকায় এর মালিক লাভলু ষাঁড়টির নাম দিয়েছেন ‘কালা চাঁন’।
উপজেলার ভাটিয়ারী ইউনিয়নের টোব্যাকো গেট এলাকায় বিশাল আকৃতির ষাঁড়টি চার বছর ধরে লালন-পালন করেছেন লাভলু। এই ষাঁড়টির দাম ধরা হয়েছে ১২ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় ১ জন নিহত, ৬টি গরুর মৃত্যু
সীতাকুণ্ড উপজেলায় আলোচনার তুঙ্গে রয়েছে ‘কালা চাঁন’। আর এই বিশাল আকৃতির গরু দেখতে প্রতিদিন ভিড় জমাচ্ছেন উৎসুক জনতা।
‘কালা চাঁনে’র দৈর্ঘ্য প্রায় ১০ ফুট ও উচ্চতা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি বলে জানান ষাঁড়টির মালিক লাভলু।
এ ব্যাপারে গরুর মালিক লাভলু বলেন, পরম মমতায় চার বছর ধরে ষাঁড়টি যত্ন সহকারে লালন-পালন করে আসছি। আমি ষাঁড়টিকে ‘কালা চাঁন’ বলে যা ইঙ্গিত করি তাতে সাড়া দেয়।
আরও পড়ুন: অসুস্থ গরুর মাংস বিক্রির অভিযোগে ২ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
তিনি আরও বলেন, প্রতিদিন প্রায় ২০ কেজি কাঁচা ঘাস, ছোলা ভুট্টা, ডাবরি, সুজি, ভুষি, খড় ও সবরি কলা খেতে দেওয়া হয়। দিনে দুই থেকে তিনবার গোসল করানো হয় এবং নিয়মিত পশু চিকিৎসকের পরামর্শেই চলে ‘কালা চাঁনের’ পরিচর্যা।
৬ মাস আগে
জেলের জালে ১৫০ কেজি ওজনের হাঙর
বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে আটকা পড়েছে ১৫০ কেজি ওজনের একটি হাঙর। শনিবার (৯ ডিসেম্বর) হাঙরটি জালে আটকা পড়ে।
পরে আনোয়ারায় উপকূলীয় রায়পুর ইউনিয়নের খোর্দ্দ গহিরার উঠান মাঝির ঘাট এলাকায় প্রায় সাত ফুট লম্বা হাঙরটি নিয়ে আসা হয়।
আরও পড়ুন: মেক্সিকোতে পর্যটকবাহী নৌকায় হাঙরের ধাক্কা, আহত ৬
জেলেরা জানান, শনিবার ইঞ্জিনচালিত ট্রলার নিয়ে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে যান কাইয়ুম মাঝি। সন্ধ্যায় বিশাল আকৃতির হাঙরটি জালে আটকা পড়ে। রাতে সেটি উঠান মাঝির ঘাটে নিয়ে আসা হয়। হাঙরটি এই মৌসুমের সবচেয়ে বড়।
আনোয়ারা উপজেলার সিনিয়র মৎস্য অফিসার রাশিদুল হক বলেন, হাঙর মাছ ধরা ও বিক্রি করা বাংলাদেশের জীববৈচিত্র্য আইনে নিষিদ্ধ। তারপরও মানুষ এটা শিকার করছে।
চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য দপ্তর সূত্র জানায়, ১২ বছর আগেও বাংলাদেশে যে সংখ্যায় হাঙর ছিল, এখন তা অনেক কমে এসেছে। বছর তিনেক ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে উচ্চ মূল্যের কারণে হাঙর শিকারের প্রবণতা বেড়েছে। এ কারণে বাংলাদেশে বড় আকারের হাঙর প্রায় বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: বরগুনায় ১০ মণ হাঙর জব্দ
হাইতিতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৫
১ বছর আগে
ওজন কমাতে ১০ কার্যকরী পানীয়
ওজন কমানোর জন্য সর্বোত্তম উপায় হলো নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা। একদম শূন্য ক্যালোরির হওয়ায় অতি সাধারণ এই খাবার পানি কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই শরীরকে সরাসরি হাইড্রেটেড রাখতে পারে। যারা ইতোমধ্যে নিয়মিত পানি খাওয়ার অভ্যাসের সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিয়েছেন তাদের সুষম খাবারের সঙ্গে আর কোন পানীয়র সংযোজনের প্রয়োজন পড়ে না। তবে একটু মুখরোচক ও শরীরের তাৎক্ষণিক চাঙ্গা ভাবের জন্য যারা পানির সঙ্গে যথাযথ পুষ্টিও পান করতে চাইছেন তাদের জন্যও রয়েছে উপযুক্ত উপায়। ১০ কার্যকরী পানীয়র ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।
ওজন কমানোর জন্য ১০ পানীয়
জাম্বুরা ও ডালিমের শরবত
ওজন কমাতে জাম্বুরা খুবই কার্যকরী। এটি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা এবং পোস্ট-গ্লুকোজ ইনসুলিনের মাত্রা উন্নত করে দেহের স্থুলতা কমায়। আর ডালিম প্রদাহ কমাতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে যা মূলত ওজন হ্রাসের দিকে ধাবিত করে।
আরও পড়ুন: কঠোর ডায়েটের স্বাস্থ্য ঝুঁকিসমূহ জেনে নিন
নারকেলের পানি
অল্পের মধ্যে পুরো একবেলা আহারের জন্য নারকেলের জুড়ি নেই। এর পানি ক্ষুধা দমন করে এবং অল্পতেই তৃপ্তি মিটিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি কিডনির সঠিক কার্যকারিতার জন্যও ভালো।
মধু দিয়ে লেবুর শরবত
লেবু এবং মধুর মিশ্রণ ওজন কমানোর জন্য সেরা পানীয়গুলোর মধ্যে একটি। কারণ মধু অন্ত্রের সমস্যা প্রতিরোধ, কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। ফলশ্রুতিতে দেহ স্বাস্থ্যসম্মত ওজন হ্রাসের দিকে এগিয়ে যায়। অন্যদিকে, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ লেবু দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে, টক্সিন বের করে দেয়, শরীরে পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্য সুরক্ষায় পিংক সল্ট বা হিমালয় লবণের উপকারিতা
আপেল সিডার ভিনেগার
এই বহুল জনপ্রিয় কম ক্যালোরির ভিনেগারটি মুখের রুচি বাড়ায়, রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায়, ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করে, উচ্চ রক্তচাপকে স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে, অন্ত্রের স্বাস্থ্য উন্নতি করে। ফলে অন্যান্য মুখরোচক ফ্যাটযুক্ত খাবারের একটি সেরা বিকল্প হিসেবে এটি কাজ করে।
পেঁপের শরবত
পেঁপের সুস্বাদু শরবত অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি এবং রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: লাল চাল: কেন খাবেন এবং কারা এড়িয়ে চলবেন?
৩ বছর আগে