কুয়াশা
চট্টগ্রাম-বরিশাল বিভাগে হালকা বৃষ্টিসহ সারাদেশে থাকতে পারে কুয়াশা: বিএমডি
চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
শুক্রবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ দেশের বাকি অংশে প্রধানত শুষ্ক পরিস্থিতি থাকতে পারে।
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশায় ঢেকে যেতে পারে। এছাড়া কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে। এই কুয়াশাচ্ছন্ন থাকার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগ বিঘ্নিত হতে পারে। এজন্য যাত্রী এবং ভ্রমণকারীদের জন্য সতর্কতা অবলম্বন করার আহ্বান জানানো হয়েছে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, নওগাঁ জেলাসহ রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং এর প্রভাব অন্যান্য এলাকায়ও বিস্তৃত হওয়ার আভাস পাওয়া যাচ্ছে।
রাতের তাপমাত্রা (১-২) ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এতে ঠান্ডা আবহাওয়া বিরাজ করতে পারে। তবে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা তুলনামূলকভাবে অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আরও পড়ুন:চট্টগ্রামে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিসহ সারা দেশে ঘন কুয়াশা হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
১০ মাস আগে
চট্টগ্রামে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিসহ সারা দেশে ঘন কুয়াশা হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে দেশের বাকি অংশে প্রধানত শুষ্ক আবহাওয়ার পূর্বাভাস থাকলেও অস্থায়ীভাবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত পুরো দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা ঢেকে যেতে পারে, কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত তা অব্যাহত থাকতে পারে।
এই কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার ফলে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্বে সবচেয়ে দূষিত ঢাকার বাতাস
ফলে ভ্রমণকারী এবং যাত্রীদের সতর্কতা অবলম্বন করার আহ্বান জানিয়েছে আবহাওয়া পূর্বাভাসে।
এতে আরও বলা হয়েছে, সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এদিকে কর্তৃপক্ষ নাগরিকদের সর্বশেষ আবহাওয়ার প্রতিবেদনের সঙ্গে আপডেট থাকতে এবং ভ্রমণের সময় সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দেওয়া হযেছে।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
১০ মাস আগে
২ দিন পর তাপমাত্রা বাড়তে পারে: আবহাওয়া অফিস
কুয়াশার কারণে সারা দেশে শীতল আবহাওয়া থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ৬টা থেকে আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলীতে ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা জানান, ‘আগামী দুই দিন পর তাপমাত্রা বাড়তে পারে।’
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং কোথাও কোথাও তা দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য স্থানে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
কুয়াশার কারণে উড়োজাহাজ চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন ও সড়ক যোগাযোগ সাময়িকভাবে ব্যাহত হতে পারে।
সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দক্ষিণাঞ্চলে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং দেশের অন্যান্য স্থানে এটি প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
সারা দেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
ইউএনবি'র কুড়িগ্রাম সংবাদদাতা জানান, হাড় কাঁপানো ঠাণ্ডায় জেলার দৈনন্দিন জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।
ঘন কুয়াশার কারণে সূর্য অদৃশ্য থাকায় রাস্তায় লোকজনকে নিজেদের উষ্ণ রাখতে আগুন জ্বালাতে দেখা গেছে।
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ইনচার্জ সুবল চন্দ্র সরকার জানান, আজ (বৃহস্পতিবার) জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তিনি বলেন, আরও দুই দিন শীতের এই পরিস্থিতি বিরাজ করতে পারে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে বৃষ্টির কারণে যোগাযোগব্যবস্থা ব্যাহত, আরও বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া অফিসের
১১ মাস আগে
দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, গভীর রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আরও পড়ুন: মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ আরও ২-৩ দিন অব্যাহত থাকতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
শুক্রবার প্রকাশিত আবহাওয়া অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়, রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ সকাল ৬টা থেকে পূর্বের ২৪ ঘণ্টায় পঞ্চগড়ের তেতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে ৩১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
অধিদপ্তর আরও জানায়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আরও পড়ুন: সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা, আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
১ বছর আগে
আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন থাকায় ঢাকার ৩টি ফ্লাইট নামলো সিলেটে
ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকায় নামতে না পেরে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে তিনটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট।
রবিবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে ভিন্ন তিনটি দেশ থেকে এ ফ্লাইটগুলো আসে। ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামতে না পেরে বাধ্য হয়ে ফ্লাইট তিনটি আসে সিলেটে।
ফ্লাইট তিনটি আসে সিঙ্গাপুর, ওমান ও কাতার থেকে। সবক’টি ফ্লাইটই ছিল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং: ওসমানী বিমানবন্দরে ৮ ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ
বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, ঘন কুয়াশার কারণে রবিবার ভোর থেকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইট কার্যক্রম বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। বেশ কিছুসংখ্যক ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণ করতে ব্যর্থ হয়। ঢাকার আকাশে অনেকক্ষণ চক্কর দিয়ে জ্বালানি সংকটে পড়ার শঙ্কায় এসব ফ্লাইট বিভিন্ন বিমানবন্দরে ডাইভার্ট হয়।
ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কর্মরত ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের সহকারি ব্যবস্থাপক সৈয়দ বেলায়েত আলী লিমন জানান, ঢাকায় অবতরণ করতে না পেরে সিঙ্গাপুর থেকে আসা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ওসমানী বিমানবন্দরে এসে রবিবার সকাল ৮টা ২০ মিনিটে অবতরণ করে। কাতারের দোহা থেকে আসা ফ্লাইট অবতরণ করে সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে।
এছাড়া ওমানের মাসকাট থেকে আসা আরেকটি ফ্লাইট সকাল ৯টা ১০ মিনিটে ওসমানীতে অবতরণ করে।
ঢাকার আকাশে কুয়াশা কেটে যাওয়ার পর ফ্লাইট তিনটি সিলেট থেকে ফিরে যায়।
আরও পড়ুন: রাজশাহী-কক্সবাজার রুটে বিমানের ফ্লাইট শুরু ১৭ নভেম্বর
সিলেট-শারজাহ্ রুটে বিমানের ফ্লাইট চালু
১ বছর আগে
শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা- ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস- কুড়িগ্রামের রাজারহাট ও পঞ্চগড়ের তেতুলিয়ায় রেকর্ড করা হয়েছে।
ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘দেশের কিছু এলাকায় মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ আরও দুই থেকে তিনদিন অব্যাহত থাকতে পারে।’
অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে, ‘রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগ এবং গোপালগঞ্জ, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, ফেনী, যশোর, কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা ও বরিশাল জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।’
এছাড়া সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে।
সারাদেশে দিনের ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ বছর আগে
দেশের বিভিন্ন জেলায় শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে
দেশের কিছু জেলায় শুক্রবার শৈত্যপ্রবাহের প্রভাব দেখা গেছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগ এবং গোপালগঞ্জ, টাঙ্গাইল, যশোর, ময়মনসিংহ, মৌলভীবাজার ও কুষ্টিয়া জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে।
আগামী দুই দিন শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর (বিএমডি) জানিয়েছে, দেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশের সঙ্গে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে, নদী অববাহিকায় মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার সম্ভাবনা এবং মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আরও পড়ুন: দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে
বুলেটিনে জানানো হয়েছে, সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় শ্রীমঙ্গলে এক মিলিমিটার এবং মাইজদী কোর্টে ৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আরও পড়ুন: সূর্যের দেখা মিলছে না, পঞ্চগড়ে শৈত্যপ্রবাহ
২ বছর আগে
‘মাসুদ রানা’র লেখক-প্রকাশক কাজী আনোয়ার হোসেন আর নেই
জনপ্রিয় রহস্যধর্মী সিরিজ ‘মাসুদ রানা’র লেখক ও প্রকাশক কাজী আনোয়ার হোসেন মারা গেছেন। বুধবার বিকালে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
কাজী আনোয়ার হোসেনের পুত্রবধূ মাসুমা মাইমুর এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি লেখেন, ‘গত অক্টোবরের ৩১ তারিখ প্রোস্টেট ক্যান্সার ধরা পড়ে আব্বার (কাজী আনোয়ার)। মাঝে পাঁচ বার হসপিটালাইজড ছিলেন। চিকিৎসার সুযোগ খুব একটা পাওয়া যায়নি। একটা ব্রেইন স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাক হয়ে সব শেষ হয়ে গেল। ১০ জানুয়ারি থেকে লাইফ সাপোর্টে ছিলেন তিনি।’
কাজী আনোয়ার হোসেনের বোন ও ছায়ানটের সভাপতি সানজিদা খাতুন জানান, গতকাল তাকে বারডেমে ভর্তি করে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেয়া হয়।
আরও পড়ুন: বাঙালি কার্টুনিস্ট নারায়ণ দেবনাথ আর নেই
আগামীকাল সকালে তার নামাযে জানাজা ও দাফন হবে বলেও জানান তিনি।
জাতীয় অধ্যাপক, বিজ্ঞানী, লেখক ও শিক্ষাবিদ কাজী মোতাহার হোসেন ও সাজেদা খাতুনের ঘরে ১৯৩৬ সালের ১৯ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন কাজী আনোয়ার হোসেন।
তিনি ১৯৫২ সালে সেন্ট গ্রেগরি স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। তিনি জগন্নাথ কলেজ (বর্তমানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে বিএ এবং ১৯৮১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন।
পাঠন নন্দিত রহস্যধর্মী সিরিজ ‘মাসুদ রানা’র জন্য ব্যাপক পরিচিত কাজী আনোয়ার হোসেন ১৯৬৩ সালে সেগুনবাগিচায় ‘সেগুনবাগান প্রকাশনী’ হিসেবে তার প্রথম প্রেস ব্যবসা শুরু করেন। তার প্রথম প্রকাশনার নাম ছিল ‘কুয়াশা-১’ এবং এটি প্রকাশিত হয় ১৯৬৪ সালের জুন মাসে।
আরও পড়ুন: ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রেসিডেন্ট ডেভিড সাসোলি আর নেই
পরবর্তীতে প্রকাশনা সংস্থার নাম পরিবর্তন করে ‘শেবা প্রকাশনী’ রাখেন তিনি। কাজী আনোয়ার হোসেন ১৯৬৬ সালে ‘মাসুদ রানা’ সিরিজের প্রথম সংস্করণ ‘ধ্বংস পাহাড়’ প্রকাশ করেন।
কাজী আনোয়ার হোসেন বিখ্যাত গায়িকা ফরিদা ইয়াসমিনকে বিয়ে করেন। তাদের তিন সন্তান হলেন- ছেলে কাজী মাইমুর হোসেন, কাজী শাহনূর হোসেন ও মেয়ে শাহরিন সোনিয়া।
বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য কাজী আনোয়ার হোসেন ১৯৭৯ সালে স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার, ১৯৭৪ সালে ‘মাসুদ রানা’ চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্য ও সংলাপের জন্য বাচসাস পুরস্কার এবং ১৯৬৬ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পান।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ নেতা জয়নাল হাজারী আর নেই
২ বছর আগে
রবিবার সারাদেশে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের সম্ভাবনা
আবহাওয়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রবিবার সারাদেশে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে সম্ভাবনা করা হচ্ছে।
আবহাওয়া অফিসের এ কে এম রুহুল কুদ্দুস বলেছেন, ১৯ ও ২০ ডিসেম্বর রাজশাহী, যশোর, পাবনা, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, খুলনা, ফরিদপুর, বগুড়া, দিনাজপুর ও রংপুর জেলাসহ দেশের পশ্চিমাঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ থেকে ১০ ডিগ্রির মধ্যে থাকতে পারে।
তবে ২০ ডিসেম্বরের পর তাপমাত্রা বাড়তে পারে।
শনিবার সকাল ৯টার দিকে পঞ্চগড়ের তেতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কক্সবাজার জেলার টেকনাফে ২৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আরও পড়ুন: আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে, দেশের কোথাও কোথাও সকালের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে।
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেলেও দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
৩ বছর আগে