পাঠ্যবই
পাঠ্যবই নিয়ে মিথ্যাচারকে প্রশ্রয় দেয়ার সুযোগ নেই: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, দেশে একশ্রেণীর অপশক্তি পাঠ্যবইয়ে যে তথ্য নেই, সেই তথ্য আছে বলে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। মিথ্যাচারকে প্রশ্রয় দেওয়ার কখনো সুযোগ নেই।
তিনি বলেন, আমাদের যদি ভুল থাকে ভুল স্বীকার করে সংশোধন করবো। ইতোমধ্যে যেখানে ভুল দেখা গেছে, তখনই দায়িত্বশীলদের দিয়ে সংশোধন করে দেয়া হয়েছে। নতুন কারুকলামের পাঠ্যবইয়ে কোথাও কোথাও ভুল থাকতে পারে, এগুলো সংশোধনের জন্য দুটি কমিটি করে দিয়েছি। যখনই ভুলগুলো চিহ্নিত হবে তা সঙ্গে সঙ্গে সংশোধন করা হবে।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১ টায় যশোর শামস্-উল-হুদা স্টেডিয়ামে ৬ দিনব্যাপী ৫১তম শীতকালীন জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া প্রতিযোগিতা-২০২৩ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী।
এসময় দীপু মনি বলেন, তবে যেখানে ভুল নেই, বইয়ে ভুল নিয়ে মিথ্যাচার করছে একটি অপশক্তি। তারা দেশকে পিছিয়ে নিয়ে যেতে চাই। যারা মিথ্যাচার করছে সেই অপশক্তি প্রচেষ্টাকারীদের প্রতিহত করবো ঐক্যবদ্ধ থেকেই।
এ সব মিথ্যা অপপ্রচারে কান না দেয়ার আহ্বান জানান তিনি।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন ছিলো স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার। তারই কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দিপ্ত পদক্ষেপে এগিয়ে চলছে সেই পথ। আমাদের অনেক লক্ষ্য রয়েছে। ২০৩০ সালে উন্নত সম্মৃদ্ধ, টেকসই বাংলাদেশ গড়ার। দেশ গড়বার জন্য যেমন সম্ভাবনা রয়েছে তেমনি চ্যালেঞ্জও রয়েছে। সম্ভাবনাকে সম্ভব করতে সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নিজেদের তৈরি করতে হবে। সেই তৈরি হওয়ার জন্য আমাদের শিক্ষার্থীদের যুগোপযোগী শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে।
আরও পড়ুন: পাঠ্যবইয়ে ত্রুটি নিয়ে ২টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে: দীপু মনি
তিনি বলেন, তারা যেন সুস্থ ধারায় সুন্দর মন নিয়ে কর্মের লক্ষে এগিয়ে যেতে পারে, তারই অংশ হিসেবে বিগত শিক্ষাব্যবস্থাকে রুপান্তর করা হয়েছে। নতুন কারুকলামে শিক্ষা ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীরা জ্ঞানের দক্ষতা বৃদ্ধি, চিন্তা করবার দক্ষতা, সমসাময়িক বিষয়ে সমাধানের দক্ষতা অর্জন করতে পারবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- শিক্ষামন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, যশোর-৩ আসনের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের সিনিয়র সচিব কামাল হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. ওমর ফারুক, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হাবিবুর রহমান, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড ঢাকার চেয়ারম্যান প্রফেসর তপন কুমার সরকার, জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ার্দার।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর-এর চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.আহসান হাবিব।
আরও পড়ুন: এনসিটিবি’র নতুন পাঠ্যক্রমের ৩ পাঠ্যবইয়ে ৯ ভুল সংশোধন
নতুন পাঠ্যপুস্তকে চুরির অভিযোগ স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ জাফর ইকবালের
১ বছর আগে
পাঠ্যবইয়ে ভুল থাকলে সংশোধন করা হবে: দীপু মনি
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি জানিয়েছেন, পাঠ্যবইয়ে ভুল থাকলে তা সংশোধন করা হবে।
তিনি বরেন, এ বছরের পাঠ্যপুস্তকগুলো পরীক্ষামূলক এবং ৬২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষা করা হয়েছে। এর পরেও ত্রুটি থাকতে পারে এবং সেগুলো সংশোধন করা হবে।
মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) রাতে চাঁদপুর প্রেসক্লাবের এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আরও পড়ুন: দেশ-বিদেশের শ্রম বাজার মাথায় রেখে শিক্ষা কাঠামো তৈরি করা হচ্ছে: শিক্ষামন্ত্রী
নবম ও ১০ম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ে ‘ত্রুটি’ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের কথা উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এ বছর প্রকাশিত ৯ম-১০ম শ্রেণির পাঠ্যবই নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন।
তবে এই পাঠ্যপুস্তকগুলো নতুন নয়, এটি ২০১৩ সাল থেকে রয়েছে। তবে অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি হতে পারে এবং সংশোধন করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, যদি কেউ এই বইগুলোতে ত্রুটি খুঁজে পান, আমাদের জানান এবং আমরা তা সংশোধন করব।
মন্ত্রী বলেন, শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন ছাড়া ভালো শিক্ষার্থী পাওয়া অসম্ভব। ‘রোট লার্নিং’ কার্যকর হচ্ছে না। এজন্য আমরা শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তনের চেষ্টা করছি। আমরা কাজ করে শেখার উৎসাহিত করার চেষ্টা করছি। একজন শিক্ষক গাইডের ভূমিকা পালন করবেন।
প্রতিদিন মূল্যায়ন করা হবে। শিক্ষাও মজার হওয়া উচিত। আমরা শুধু সার্টিফিকেট পাই কিন্তু বলতে পারি না যে আমরা সত্যিই শিখেছি।
এছাড়া চাকরির বাজারে দক্ষতার ফাঁক রয়েছে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী।
তিনি বলেন, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষারও পরিবর্তন হবে। আমরা চাই আমাদের শিক্ষার্থীরা চাকরির বাজারের জন্য প্রস্তুত থাকুক। আমরা চাই তারা উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় যাক।
এছাড়া তারাই সোনার বাংলার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করবে।
তিনি বলেন, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এই বছরের জন্য বিতরণ করা পাঠ্যপুস্তকের তিনটিতে পাওয়া নয়টি ভুল সংশোধন করেছে। এনসিটিবি ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩ এ এই বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে এবং তাদের ওয়েবসাইটে সংশোধন পোস্ট করেছে।
এছাড়া ৯-১০ শ্রেণির তিনটি পাঠ্যবইয়ে ভুলগুলো ধরা পড়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও বিশ্ব সভ্যতার ইতিহাস’-এ চারটি, ‘বাংলাদেশ অ্যানড গ্লোবাল স্টাডিজ’-এ তিনটি এবং ‘সিভিক অ্যান্ড সিটিজেনশিপ’-এ দুটি ভুল পাওয়া গেছে। এনসিটিবি তাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিতভাবে সমস্ত সংশোধন প্রদান করেছে।
এছাড়া বিশিষ্ট লেখক ও শিক্ষাবিদ ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল এবং অধ্যাপক হাসিনা খান তাদের সম্পাদিত নতুন ক্লাস ৭ বিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তকে পাওয়া চুরির বিষয়বস্তুর জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
এদিকে সোমবার জারি করা এক বিবৃতিতে তারা দায়িত্বও নিয়েছে।
এছাড়া এ বছর থেকে নতুন পাঠ্যক্রমের অংশ হিসেবে ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তক ‘অনুসন্ধানী পথ’ হিসেবে শিক্ষার্থীদের মাঝে ছাপিয়ে বিতরণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: পাঠ্যবইয়ে ভুল থাকলে সংশোধন করা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
পাঠ্যবইয়ের কাগজ বেশি ব্রাইট হলে চোখের জন্য ক্ষতি হতে পারে: শিক্ষামন্ত্রী
১ বছর আগে
এনসিটিবি’র নতুন পাঠ্যক্রমের ৩ পাঠ্যবইয়ে ৯ ভুল সংশোধন
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এই বছরের জন্য বিতরণ করা পাঠ্যপুস্তকের তিনটিতে পাওয়া ৯ ভুল সংশোধন করেছে।
এনসিটিবি ১৫ জানুয়ারি এই বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে এবং তাদের ওয়েবসাইটে সংশোধন পোস্ট করেছে।
৯ম-১০ম শ্রেণির তিনটি পাঠ্যবইয়ে ভুলগুলো ধরা পড়ে।
‘বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা’-এ চারটি, ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়’-এ তিনটি এবং ‘পৌরনীতি ও নাগরিকতা’-এ দুটি ভুল পাওয়া গেছে।
এনসিটিবি তাদের ওয়েবসাইটে বিস্তারিতভাবে সমস্ত সংশোধন প্রদান করেছে।
এর আগে, প্রখ্যাত লেখক ও শিক্ষাবিদ মো. জাফর ইকবাল এবং অধ্যাপক হাসিনা খান নিজেদের সম্পাদিত ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তকে চুরির বিষয়বস্তু পাওয়া নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন।
আরও পড়ুন: নতুন পাঠ্যপুস্তকে চুরির অভিযোগ স্বীকার করে দুঃখ প্রকাশ জাফর ইকবালের
সোমবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বইটির সম্পাদনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট লেখকরাও তাদের দায়িত্ব স্বীকার করেছেন।
এ বছর থেকে নতুন পাঠ্যক্রমের অংশ হিসেবে ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞানের পাঠ্যপুস্তক 'অনুসন্ধানী পথ' হিসেবে শিক্ষার্থীদের মাঝে ছাপিয়ে বিতরণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় প্রকাশিত একটি নিবন্ধে, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক শিক্ষামূলক সাইট থেকে এই বইটির কিছু অংশ অনুলিপি করার অভিযোগ উঠেছে।
তারা বিবৃতিতে বলেছে, ‘বইয়ের এই বিশেষ অংশ এবং ওয়েবসাইটের একই লেখার তুলনা করলে আমাদের কাছে অভিযোগটি সত্য বলে মনে হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: পাঠ্যবইয়ে ভুল থাকলে সংশোধন করা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
পাঠ্যবইয়ের কাগজ বেশি ব্রাইট হলে চোখের জন্য ক্ষতি হতে পারে: শিক্ষামন্ত্রী
১ বছর আগে
পাঠ্যবইয়ে ভুল থাকলে সংশোধন করা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, নতুন শিক্ষাক্রমে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে এ বছর যে বইগুলো গেছে সেগুলো পরীক্ষামূলকভাবে গেছে। তাই পাঠ্যবইয়ে ভুল থাকলে সংশোধন করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, আমরা ৩৩ হাজার মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষামূলকভাবে বইগুলো দিয়েছি। প্রতিনিয়ত আমাদের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কাছ থেকে আমরা ফিডব্যাক নিবো। সারা বছর বইগুলোকে আমরা পরিমার্জন ও পরিশীলন করব।
আরও পড়ুন: দেশ-বিদেশের শ্রম বাজার মাথায় রেখে শিক্ষা কাঠামো তৈরি করা হচ্ছে: শিক্ষামন্ত্রী
শনিবার (১৪ জানুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরে ছাত্রলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ষষ্ঠ-সপ্তম ও প্রথম শ্রেণিতে যে যে বইগুলো গেছে সেগুলোতে কোথাও ভুল থাকতে পারে। কোনো কোনো বিষয় নিয়ে কারও অস্বস্তি থাকতে পারে। আমাদেরকে জানাবেন, আমরা আগামী বছরের জন্য সেগুলো সংশোধন করব এবং বাকি ক্লাসের বইগুলো আমরা সেই আলোকে তৈরি করব।
নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমরা এখন একটি সময় উপযোগী শিক্ষাক্রম প্রণয়ন করেছি। কারণ সামনে ২০৩০ সালে আমাদের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের একটি বিষয় রয়েছে। যেটি আমাদের আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার। যেখানে ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এখানে চার নম্বরে যেটি রয়েছে সেটি হল শিক্ষা এবং সেটি সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে।
এছাড়া শিক্ষার লক্ষ্য পূরণ হলে বাকিগুলোও সহজে পূরণ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
আরও পড়ুন: পাঠ্যবইয়ের কাগজ বেশি ব্রাইট হলে চোখের জন্য ক্ষতি হতে পারে: শিক্ষামন্ত্রী
কলেজে ভর্তির চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পড়ালেখার মান নিশ্চিত করা: শিক্ষামন্ত্রী
১ বছর আগে
পাঠ্যবইয়ের কাগজ বেশি ব্রাইট হলে চোখের জন্য ক্ষতি হতে পারে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, পাঠ্যবইয়ের কাগজ বেশি ব্রাইট হলে, তা চোখের জন্য ক্ষতি হতে পারে।
তিনি বলেন, এ বছর ছাপানো পাঠ্যবইয়ের কাগজের মান খারাপ নয়, ব্রাইটনেস কম, কিন্তু মান ভালো।
এছাড়া কাগজের রং কিছুটা ভিন্ন হলেও, তা নিউজপ্রিন্ট নয়।
আরও পড়ুন: নতুন কারিকুলামে শিক্ষকের দায়িত্বশীলতা নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী যা বললেন
বুধবার (৪ জানুয়ারি) সকালে চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যে বকনা বাছুর বিতরণ করেন শিক্ষামন্ত্রী।
এরপর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ছাপানো কাগজ অনেক বেশি সাদা বা ব্রাইট হলে, তা চোখের জন্য ততো ভালো না, চোখের ক্ষতি হতে পারে। আমাদের দেশে সবাই মনে করে, বই যত বেশি সাদা হবে তত বেশি ভালো, কিন্তু তা নয়।
দীপু মনি বলেন, করোনা মহামারির ও বৈশ্বিক মন্দার পর নানা প্রতিবন্ধকতা পার করে এবার বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেয়া হয়েছে। যে সব শিক্ষার্থী কিছু বই পাননি, এসব বইগুলো আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তাদের হাতে পৌঁছে যাবে, ইনশাল্লাহ।
তিনি আরেক প্রশ্নের জবাবে বলেন, মেট্রোরেলের ভাড়া কম হওয়ায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ভাড়া কম নেয়ার কোন পরিকল্পনা এখনো নেয়া হয়নি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানজিদা শাহনাজ, জেলা মৎস্য অফিসার গোলাম মেহেদী হাসান, আওয়ামী লীগ নেতা তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটোয়ারী, আলী আরশাদ মিয়াজিসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা।
আরও পড়ুন: রাজশাহীতে কলেজ অধ্যক্ষ লাঞ্ছিতের ঘটনায় শিক্ষামন্ত্রী বিব্রত
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ফের করোনায় আক্রান্ত
১ বছর আগে
বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে পাঠ্যবই পাবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার বলেছেন, করোনাভাইরাস এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী সঙ্কটের মধ্যে সরকার জনগণের অর্থ সাশ্রয়ের জন্য কিছু কঠোরতামূলক ব্যবস্থা আরোপ করলেও, শিশুদের জন্য বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপার বিষয়ে কোনো আপস করেনি সরকার।
তিনি বলেন, ‘...আমরা শিশুদের বিষয়গুলো ভুলে যাইনি, আমরা তাদের পাঠ্যবই ছাপানোর ক্ষেত্রে আপস করিনি। হ্যাঁ, আমরা অন্যান্য খাত থেকে অর্থ সঞ্চয় করার চেষ্টা করছি (মিতব্যয়ী ব্যবস্থা আরোপ করার মাধ্যমে), তবে আমরা তাদের (শিশুদের) বই ছাপানোর দিকে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে ২০২৩ সালের বিনামূল্যে পাঠ্যবউ বিতরণ কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, করোনাভাইরাস এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে সবকিছুর দাম বেড়েছে, যার কারণে সরকার সরকারি ব্যয়ে কিছু কঠোরতামূলক ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয়েছে। তবে এতে বছরের প্রথম দিনেই শিশুদের জন্য পাঠ্যবই মুদ্রণ ও বিতরণে কোনো প্রভাব ফেলেনি।
তিনি উল্লেখ করেন, সরকার করোনাভাইরাস, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং সব পণ্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ সব বাধা উপেক্ষা করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়তে শিশুদের সকল সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে, কারণ তারাই লক্ষ্য অর্জনের চালিকাশক্তি।
আরও পড়ুন: আগামী বছরে পরিক্ষামূলকভাবে কয়েকটি শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী বই আসছে
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের বাচ্চাদের এমনভাবে বড় করব যাতে তারা আগামী দিনে প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে এবং যা তাদের আসন্ন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করার জন্য প্রস্তুত করতে পারে।’
তিনি শিশুদের কৌতূহলকে উদ্দীপিত করে তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে বিশেষ মনোযোগ দেয়ার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘সেদিকে দৃষ্টি রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য তাদেরকে (শিশুদের) দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সঠিক শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে কারিগরি ও প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করাই সরকারের প্রধান লক্ষ্য।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পূর্ণ জনসংখ্যা প্রযুক্তিগতভাবে স্মার্ট হবে, তারা পিছিয়ে থাকবে না।’
তিনি বলেন, দেশের শিশুদের আন্তরিকতার সঙ্গে গড়ে তুলতে পারলে বিশ্বের কোনো শক্তি দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি ঠেকাতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের সময় থেকে এখন পর্যন্ত সরকার টেলিভিশনের মাধ্যমে ‘আমার স্কুল আমার ঘরে’ উদ্যোগ নেয়ায় শিশুরা ঘরে বসেই পড়াশোনা করছে।
তিনি বলেন, ‘সংসদ টিভির মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে একাডেমিক অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়েছে। এগুলো বিটিভির মাধ্যমেও পরিচালিত হয়েছে। আমি মনে করি শিক্ষা মন্ত্রণালয় সবসময় সংসদ টিভি ব্যবহার করতে পারে।’
তিনি আরও প্রকাশ করেছেন যে শিক্ষার জন্য সরকারের একটি পৃথক টেরেস্ট্রিয়াল টিভি চ্যানেল চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালের পর যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারা এদেশের মানুষকে নিরক্ষরতামুক্ত করার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে আবার শিক্ষা কমিশন গঠন করে।
আরও পড়ুন: পাঠ্যবই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর
তিনি আরও বলেছেন, তারা সাক্ষরতার হার বাড়ানোর জন্য একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করেছে এবং বয়স্ক লোকদের সাক্ষরতার বিষয়টিও এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, শিক্ষা মানুষকে দারিদ্রমুক্ত রাখার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। ‘সুতরাং, সমগ্র জাতিকে শিক্ষিত করার জন্য আমরা নতুন পদক্ষেপ নিয়েছি এবং আমরা একটি নতুন শিক্ষা কমিশন গঠন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, কিন্তু ৫ বছরের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় আওয়ামী লীগ সরকার এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারেনি।
তিনি বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর তারা দেশকে আবার অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে এবং এটাই বাস্তবতা।
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনে মানুষ নৌকায় ভোট দিয়েছিল, আমরা আবার সরকার গঠন করেছি। তারপর থেকে আমরা আবার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি কিভাবে আমরা এই দেশের মানুষকে নিরক্ষরতা থেকে মুক্ত করব এবং ২০১০ সাল থেকে আমরা বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ শুরু করেছি।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এবং শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
আরও পড়ুন: বৈশ্বিক বিশ্ববিদ্যালয় র্যাঙ্কিংয়ে স্থান পেয়েছে যেসব বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়
১ বছর আগে
পাঠ্যবই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার ২০২৩ শিক্ষাবর্ষের প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে পাঠ্যই বিতরণে কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী শনিবার সকালে তার কার্যালয়ে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দিয়ে এই পাঠ্যবই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
এ সময় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, প্রাথমিক এবং গণশিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: আগামী বছরে পরিক্ষামূলকভাবে কয়েকটি শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী বই আসছে
এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় আগামীকাল সারাদেশে ‘জাতীয় পাঠ্যবই উৎসব’ উদযাপন করবে।
এই বছর ৪ কোটি ৯ লাখ শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রায় ৩৩ কোটি ৯১ লাখ নতুন পাঠ্যপুস্তক বিতরণের জন্য মন্ত্রণালয়গুলো প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকার ২০১০ সাল থেকে এ পর্যন্ত সারাদেশে মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৪৩৪ দশমিক ৪৫টিরও বেশি পাঠ্যবই বিনামূল্যে বিতরণ করেছে।
আরও পড়ুন: দেশ-বিদেশের শ্রম বাজার মাথায় রেখে শিক্ষা কাঠামো তৈরি করা হচ্ছে: শিক্ষামন্ত্রী
সরকারি মাধ্যমিকে ভর্তির ডিজিটাল লটারির ফল প্রকাশ
১ বছর আগে
দেশবিরোধী অপশক্তি পাঠ্যবই নিয়ে গুজব ছড়িয়ে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করছে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, দেশবিরোধী অপশক্তি পাঠ্যবই নিয়ে গুজব ছড়িয়ে দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করছে।
তিনি বলেন, আসলে সারা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের শিক্ষাক্রমকে ঢেলে সাজানো হয়েছে। এতে ইসলাম শিক্ষা বইয়ের কোনো কিছুই বাদ দেয়া হয়নি। বরং নৈতিক শিক্ষার ওপরে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। অন্য সকল ধর্মের কথাও বলা হয়েছে।
সোমবার বিকালে চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী ইউনিয়নের গাজীনগর গ্রামে সাবেক উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান কায়কোবাদ চুন্নুর স্মরণে আয়োজিত শোকসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কখনো ইসলাম বিরোধী নয়, বরঞ্চ ইসলামপন্থী।
আরও পড়ুন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নয়, টিকায় জোর দেয়া হচ্ছে: দীপু মনি
তিনি তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান যারা ধর্মের নামে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে এবং মানুষকে উস্কানী দিচ্ছে।
ফেসবুকে যারা এ ব্যাপারে অপপ্রচার করছেন তাদের প্রতি নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, আসলে তারা না জেনেই এসব অপপ্রচার করছেন এবং তারা এফবিতে যেসব বইয়ের ছবি দেখাচ্ছেন সেগুলো এদেশের বই না , এগুলো ভারতের বই।
মন্ত্রী আরও বলেন, আসলে এরা একটি চক্র। এরা আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশকে অস্থিতিশীল করতে ও দেশে প্রতিকূল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য নতুন নতুন চক্রান্ত করছে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি হুমায়ুন কবীর প্রধানীয়া। এছাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান নুর হোসেন পাটোয়ারী ও মোস্তাফিজ চোকদারসহ প্রমুখ নেতারা সভায় বক্তব্য রাখেন।
আরও পড়ুন: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে: দীপু মনি
দেশের শিক্ষার মান ভালো: দীপু মনি
২ বছর আগে
৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ৯৫ শতাংশ পাঠ্যবই প্রতিষ্ঠানে পৌঁছে যাবে: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ৯৫ শতাংশের বেশি পাঠ্যবই প্রতিষ্ঠানে পৌঁছে যাবে। বাকি বই আগামী ৭ জানুয়ারির মধ্যে পৌঁছে যাবে এবং সময় মতো শিক্ষার্থীরা বই হাতে পেয়ে যাবে।
বৃহস্পতিবার শিক্ষামন্ত্রী রাজধানীর মাতুয়াইলে ছাপাখানা পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘১৭ কোটির বেশি বই বাঁধাই হয়ে গেছে। আগামী তিন-চার দিনের মধ্যে সবটাই হয়ে যাবে। তারপরও স্বল্প সংখ্যক বাদ থাকতে পারে। সেটাও আমরা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে শিশুদের হাতে দিতে পারব।’
আরও পড়ুন: আগামী বছরের মাঝামাঝি হতে পারে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা: শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী বলেন,‘অতিমারির কারণে এ বছরও বই উৎসব করার মতো পরিস্থিতি আমাদের নেই। সব স্কুলেই ক্লাস ধরে ধরে বিতরণ করা হবে। যখন যে শিক্ষার্থীর বই পাওয়ার কথা সে সময় শিক্ষার্থীরা বই পাবে। এতে কোনও রকম সমস্যা হবে না।’
দীপু বলেন, ‘বই ছাপার কাজ সবটুকুই শেষ হয়ে গেছে। এনসিটিবির পক্ষ থেকে সপ্তাহে দুই দিন প্রেস পরিদর্শনে আসে। ২০০টি প্রেসে কাজ চলছে ১৫৮টি মাধ্যমিকে আর ৪২টি প্রাথমিকে। আর যে কোম্পানিকে দায়িত্ব দেয়া আছে, তারা নিয়মিত পরিদর্শনে আসে।
২০২৩ সাল থেকে দেশে নতুন শিক্ষাক্রম শুরু হচ্ছে। ২০২২ সালে নতুন শিক্ষাক্রমের পাইলটিং করা হবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশের ৬০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নতুন শিক্ষাক্রমের পাইলটিং শুরু হবে।
আরও পড়ুন: ইউনেস্কোর হাই লেভেল স্টিয়ারিং কমিটিতে শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, নিম্নমানের বই দিলে সরবরাহকারী মূদ্রণ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পুরোপুরি ক্লাস শুরু করার বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘ওমিক্রন নিয়ে এখনও শেষ কথা বলার সময় আসেনি। আমরা ইউরোপ, আমেরিকায় দেখছি ব্যাপকভাবে ওমিক্রন ছড়াচ্ছে। আমাদের আরও একটু দেখার দরকার। আমরা ভালো আছি, কিন্তু আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। আমাদের দেশে করোনা সংক্রমণ বাড়ে মার্চ মাসে। কাজেই মার্চ না আসা পর্যন্ত আমরা বলতে পারব না আমরা নিরাপদ অবস্থায় আছি কিনা। অন্য প্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক অবস্থায় যাওয়া যাবে না। আমরা স্কুলকে বলতে পারি না, শিক্ষার্থী অর্ধেক বাড়িয়ে দাও। মার্চে যদি না বাড়ে তাহলে আমরা বলতে পারি পুরো সময় ধরে বিদ্যালয় চলবে।
২ বছর আগে