মো. সবুজ
কুষ্টিয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা আটক
কুষ্টিয়া আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে জালয়াতি করে পাসপোর্ট করার সময় মো. সবুজ নামে এক রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়েছে।
বুধবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে পৌনে দুইটার দিকে তাকে আটক করে কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক মো. সাজ্জাদ হোসেন।
আরও পড়ুন: ভাসানচর থেকে পালিয়ে আসা নারী, শিশুসহ ৭ রোহিঙ্গা আটক
আটক মো. সবুজ, কুষ্টিয়া পৌর ১৭নং ওয়ার্ড ঢাকা ঝালুপাড়া গ্রামের ঠিকানা ব্যবহার করেছেন। এতে বাবার নাম মো. খেদের আলী ও মাতা মরিয়ম বেগম লিখেছেন।
পাসপোর্ট অফিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার মো. সবুজ আবেদনপত্র জমা দেন। আবেদনপত্রের সঙ্গে নিজের ভোটার আইডি কার্ড, নাগরিক সনদ দাখিল করেন।
পরে পাসপোর্ট অফিসের কর্মকতা হাসান আলীর আবেদনকারীকে সন্দেহ হয়। এরপরই তদন্তের মাধ্যমে শনাক্ত করে তাৎক্ষণিক রোহিঙ্গা ব্যক্তিকে আটক করা হয়।
কুষ্টিয়া আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, বুধবার সোয়া ১টার দিকে সবুজ আবেদনপত্র জমা দেন। আবেদনপত্রের সঙ্গে নিজের ভোটার আইডি কার্ড ও নাগরিক সনদ দাখিল করেন।
তিনি আরও বলেন, পরে ফিঙ্গারপ্রিন্ট করার সময় আবেদনকারীকে সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এরপরই তদন্তের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে তিনি একজন রোহিঙ্গা। পরে তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: শ্রীমঙ্গলে শিশু ও নারীসহ ১৬ রোহিঙ্গা আটক
কুমিল্লা সীমান্ত থেকে ৩০ রোহিঙ্গা আটক
১ বছর আগে
খুলনায় শ্যালক ও শ্বশুরের মারধরে যুবকের মৃত্যু!
খুলনা মহানগরীতে শ্যালক ও শ্বশুরের মারধরে মো. সবুজ (৩০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। নগরীর মিয়াপাড়া পাইপের মোড়ের নতুন রাস্তা গলির একটি বাড়িতে শনিবার (২৯ জানুয়ারি) বিকালে এ মারধরের ঘটনা ঘটে। ওই বাড়িতে স্ত্রীকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন সবুজ।
জানা গেছে, শনিবার দুপুরে স্ত্রীর সঙ্গে সবুজের ঝগড়া হয়। পরে তার শ্বশুর সিদ্দিক ও শ্যালক সাগর এসে তাকে বেধড়ক মারধর করেন। মারধরের সময় তারা সবুজের মাথায় ও বুকে ইট এবং ছুরি দিয়ে আঘাত করেন। এতে সবুজের গুরুতর জখম হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রাতেমৃত্যু হয়।
খুলনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল-মামুন বলেন, সবুজ শ্যালক-শ্বশুরের মারধরের আঘাতে মারা গেছেন কি না তা নিয়ে তদন্ত চলছে। এ নিয়ে আমাদের একটি দল মাঠে কাজ করছে। সবুজের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো মামলা দায়ের করা হয়নি।
আরও পড়ুন: ফতুল্লায় পোশাক শ্রমিককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করে মাথা আলাদা করা হয় মুসলিমার!
২ বছর আগে