মাথাপিছু আয়
মাথাপিছু আয় এখন ২৭৮৪ মার্কিন ডলার: বিবিএস
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৮৪ মার্কিন ডলার, যা গত অর্থবছরের তুলনায় সামান্য বেড়েছে।
সোমবার (২০ মে) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
চলতি অর্থবছর শেষ হতে আর মাত্র কয়েকদিন বাকি। অর্থনৈতিক পরিস্থিতির বিদ্যমান প্রবণতা থেকে এই তথ্য প্রস্তুত করেছে বিবিএস।
আরও পড়ুন: বিবিএস জরিপ: মানুষের গড় আয়ু কমে দাঁড়িয়েছে ৭২.৩ বছরে
বিবিএস বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে অস্থায়ী জিডিপির প্রবৃদ্ধি দাঁড়াবে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশে, যা আগের ২০২২-২৩ অর্থবছরে ছিল ৫ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
বর্তমানে মাথাপিছু আয় ৩ লাখ ৬১ হাজার টাকা, যা গত অর্থবছরে ছিল ২ লাখ ৭৩ হাজার টাকা।
টাকার অবমূল্যায়নের কারণে স্থানীয় মুদ্রায় মাথাপিছু আয়ের পরিমাণ বেড়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস।
আরও পড়ুন: চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বাংলাদেশের জিডিপি বৃদ্ধি পেয়েছে ৬.০৭%: বিবিএস
৭ মাস আগে
'স্মার্ট বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় ১২,৫০০ ডলার, দারিদ্র্যসীমা ৩ শতাংশের কম হবে'
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, মাথাপিছু আয় হবে কমপক্ষে সাড়ে ১২ হাজার মার্কিন ডলার এবং 'স্মার্ট বাংলাদেশ'-এ ২০৪১ সালের মধ্যে অর্জন করা লক্ষ্যমাত্রা-তে ৩ শতাংশেরও কম মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকবে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট পেশ বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমাদের 'স্মার্ট বাংলাদেশে' মাথাপিছু আয় হবে কমপক্ষে সাড়ে ১২ হাজার ডলার; ৩ শতাংশেরও কম মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকবে এবং চরম দারিদ্র্য শূন্যে নেমে আসবে; মূল্যস্ফীতি ৪-৫ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে; বাজেট ঘাটতি জিডিপির ৫ শতাংশের নিচে থাকবে; রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত ২০ শতাংশের ওপরে হবে; এবং বিনিয়োগ হবে জিডিপির ৪০ শতাংশ।’
২০৪১ সালের মধ্যে 'স্মার্ট বাংলাদেশ' গড়তে গত দেড় দশকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক ও অবকাঠামোসহ সব ক্ষেত্রেই অভূতপূর্ব উন্নতি সাধন করেছে এবং একটি উন্নত ও সমৃদ্ধির টেকসই ভিত্তি স্থাপন করেছে।
‘এর ভিত্তিতেই ২০৪১ সালের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর চিন্তা অনুযায়ী আমাদের 'স্মার্ট বাংলাদেশ' হবে। চারটি প্রধান স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে ‘স্মার্ট বাংলাদেশের’ স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে- (১) স্মার্ট নাগরিক (২) স্মার্ট সরকার (৩) স্মার্ট সোসাইটি এবং (৪) স্মার্ট ইকোনমি।
আরও পড়ুন: ২০২৩-২৪ অর্থবছর থেকে সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালু করা হবে
তিনি বলেছেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশে বাংলাদেশ শতভাগ ডিজিটাল অর্থনীতি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক সাক্ষরতা অর্জন করবে। ‘স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে যাবে সবার দোরগোড়ায়। স্বয়ংক্রিয় যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং টেকসই নগরায়ন সহ নাগরিকদের প্রয়োজনীয় সমস্ত পরিষেবা তাদের দোরগোড়ায় থাকবে। একটি কাগজবিহীন এবং নগদবিহীন সমাজ তৈরি করা হবে।’
সবচেয়ে বড় কথা, স্মার্ট বাংলাদেশে ন্যায়বিচার ও সমতাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠিত হবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘বর্তমান মেয়াদের জন্য আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারের অন্যতম অঙ্গীকার হলো টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করা। প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন। এখন তিনি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার জন্য একটি মহৎ দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেছেন, যা জনগণের সর্বোচ্চ কল্যাণ নিশ্চিত করবে।
আরও পড়ুন: ৭৬১,৭৮৫ কোটি টাকার জাতীয় বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী
১ বছর আগে
বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২৮২৪ ডলার
বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৮২৪ ডলার।
সোমবার অনুমোদিত মন্ত্রণালয় ও বিভাগসমূহের ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় বছরে ৯ শতাংশ বেড়ে ২০২১-২২ অর্থবছরে দুই হাজার ৮২৪ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
মাথাপিছু আয় ২০২১ অর্থবছরে ছিল দুই হাজার ৫৯১ ডলার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্ব তার কার্যালয়ে বৈঠকে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে ২০২২ সালের মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর কার্যকারিতা-সম্পর্কিত বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
আরও পড়ুন: দেশের মাথাপিছু আয় বেড়ে ২৮২৪ মার্কিন ডলার
পরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
ল্যাটিন ভাষায় মাথাপিছু শব্দের অর্থ মাথা। মাথাপিছু আয় একটি সূচক যা প্রতিটি ব্যক্তি একটি দেশ বা অঞ্চলে কত টাকা আয় করে।
এই পরিমাপ জনপ্রতি গড় আয় নির্ণয় করতে সাহায্য করে, একটি নির্দিষ্ট এলাকায় জনসংখ্যার জীবনযাত্রার মান নির্ধারণে সহায়তা করে।
যদিও মাথাপিছু আয় মোট অভ্যন্তরীণ পণ্য এবং মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় গণনা করে। এটি মুদ্রাস্ফীতি, দারিদ্র্য, সঞ্চয় এবং অর্থনৈতিক কল্যাণের মতো কারণগুলো বিবেচনা করতে পারে না।
আরও পড়ুন: দেশে মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ ২৪,৮৯০ টাকা
মাথাপিছু আয় বেশি দেখানোর জন্য সরকার কম জনসংখ্যা দেখাচ্ছে: ফখরুল
২ বছর আগে
মাথাপিছু আয় বেশি দেখানোর জন্য সরকার কম জনসংখ্যা দেখাচ্ছে: ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বৃহস্পতিবার অভিযোগ করেছেন, শুধু মাথাপিছু আয় বেশি দেখানোর জন্য সরকার সদ্য প্রকাশিত '৬ষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২'-এ দেশে জনসংখ্যা কম দেখিয়েছে।
তিনি বলেছেন, ‘দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় বেশি দেখানোর জন্য (প্রকৃত চিত্রের চেয়ে) জনসংখ্যা কম দেখানো হয়েছে। আমরা সাধারণত আমাদের দেশে ১৮ কোটি লোক গণনা করি। কিন্তু জনসংখ্যা ১৬ কোটি গণনা করা হলে মাথাপিছু আয় আরও অনেক বেশি দেখানো সহজ হবে।’
দলের চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে শুমারির প্রাথমিক ফলাফলের প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি মহাসচিব এ মন্তব্য করেন।
তিনি আরও বলেন, পরিকল্পনামন্ত্রী নিজেই স্বীকার করেছেন আদমশুমারির হিসাব সঠিক না। বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সঠিকভাবে সংগ্রহ করা হয়নি।
এর আগে বুধবার ষষ্ঠ আদমশুমারির অস্থায়ী তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)।
জনশুমারি ও গৃহগণনার প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুসারে, দেশের মোট জনসংখ্যা হল ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬, আগের ১.৩৭ শতাংশের জায়গায় ১.২২ শতাংশ বৃদ্ধির হার।
ফখরুল বলেন, ‘প্রতিটি বাড়ি থেকে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করে জাতীয় জনগণনা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে হবে।
কিন্তু সরকার ভুল তথ্য দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত ও প্রতারণা করছে। পুরো সরকারই প্রতারণার ওপর প্রতিষ্ঠিত। এটা সম্পূর্ণ ভুয়া সরকার।’
এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপি নেতা বলেন, সরকার গণতন্ত্র ও নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করায় দেশ দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক সংকটের সম্মুখীন। ‘নির্বাচন গণতন্ত্রের প্রধান পথ বা প্রবেশদ্বার। সারা দেশের মানুষ এখন জোর গলায় বলছে, আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকলে এদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না।
ফখরুল বলেন, ‘এমনকি নির্বাচন কমিশন বলতে বাধ্য হচ্ছে যে, বড় দলগুলোর অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। এমন পরিস্থিতিতে, সরকার জনগণের চাহিদাকে বাইপাস করে বিষয়টিকে অন্য দিকে মোড় নেয়ার কৌশল গ্রহণ শুরু করেছে।’
আরও পড়ুন: ২০২১ সালে আয়ের চেয়ে এক কোটি ১০ লাখ টাকা বেশি খরচ করেছে বিএনপি
বিদ্যুৎ বিভ্রাট: ৩ দিনের প্রতিবাদ কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
২ বছর আগে
দেশের মাথাপিছু আয় বেড়ে ২৮২৪ মার্কিন ডলার
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) অস্থায়ী হিসাব অনুযায়ী দেশের মাথাপিছু আয় দুই হাজার ৫৯১ মার্কিন ডলার থেকে দুই হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে।
মঙ্গলবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এ তথ্য জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এতে যোগ দেন।
মান্নান বলেন, ‘আমাদের মাথাপিছু আয় ২০২১-২২ অর্থবছরে দুই হাজার ৮২৪ বা দুই লাখ ৪১ হাজার ৪৭০ টাকায় পৌঁছেছে, যা গত অর্থবছরে (২০২১-২২) ছিল দুই হাজার ৫৯১।’
আরও পড়ুন: চলতি অর্থবছরে জিডিপি ৬ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে: এডিবি
২০২১-২২ সালের চলতি অর্থবছরের ৬-৭ মাসের তথ্য ও পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে জিডিপির এ অস্থায়ী অনুমান করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, অনুমান অনুযায়ী ২০২১-২২ বিদায়ী অর্থবছরে জিডিপি বৃদ্ধির হার সাত দশমিক ২৫ শতাংশ, যা গত অর্থবছরে ছিল ছয় দশমিক ৯৪ শতাংশ।
দেশের জিডিপি ২০২০-২১ অর্থবছরে ৪১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (৩৫,৩০,২০০ কোটি টাকা) থেকে বেড়ে ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (৩৯,৭৬,৫০০ কোটি টাকা) হয়েছে।
তিনটি প্রধান খাতের মধ্যে কৃষি খাতে দুই দশমিক ২০ শতাংশ, শিল্প খাতে ১০ দশমিক ৪৪ শতাংশ এবং সেবা খাতে ছয় দশমিক ৩১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
আরও পড়ুন: ২০২০-২১ অর্থবছরে ৬.৯৪ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে: পরিকল্পনামন্ত্রী
২ বছর আগে
২০২০-২১ অর্থবছরে ৬.৯৪ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে: পরিকল্পনামন্ত্রী
চূড়ান্ত হিসাব অনুযায়ী, করোনা মহামারির মধ্যে ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) ৬.৯৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।
দেশটির জিডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ৪১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং মাথাপিছু আয় দুই হাজার ৫৯১ মার্কিন ডলার বেড়েছে।
মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এই পরিসংখ্যান উপস্থাপন করা হয়।
আরও পড়ুন: বন্যা ও নদীভাঙন মোকাবিলায় ১৮০৩ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন একনেকে
এসময় একনেক চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন। রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষ থেকে বৈঠকের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অন্যান্য মন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, গত অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ছয় দশমিক ৯৪ শতাংশ, যা অস্থায়ী অনুমানের পাঁচ দশমিক ৪৩ শতাংশের চেয়ে অনেক বেশি।
তিনি আরও বলেন, জিডিপির আকার শেষ পর্যন্ত অনুমান করা হয়েছিল ৪১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ৪১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অস্থায়ী অনুমানের চেয়েও বেশি।
পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, চূড়ান্ত অনুমানে মাথাপিছু আয় দুই হাজার ৫৯১ মার্কিন ডলার যা অস্থায়ী অনুমানে ছিল দুই হাজার ৫৫৪ মার্কিন ডলার।
আরও পড়ুন: চসিকের উন্নয়নে একনেকে ২৪৯০ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন
২০১৯-২০ অর্থবছরে, জিডিপি বৃদ্ধির হার ছিল ৩.৪৫ শতাংশ, যেখানে জিডিপির আকার ছিল ৩৭৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এছাড়া ২০২০-২১ অর্থবছরে কৃষি খাতে প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৩.১৭ শতাংশ, শিল্প খাতে ১০.২৯ শতাংশ এবং সেবা খাতে ৫.৭৩ শতাংশ, যা ২০১৯-২০ অর্থবছরে ছিল যথাক্রমে ৩.৪২ শতাংশ, ৩.৬১ শতাংশ এবং ৩.৯৩ শতাংশ।
২ বছর আগে