ইংরেজি ভাষা
টোফেল পরীক্ষার নিবন্ধন করবেন যেভাবে
উচ্চশিক্ষায় ইংরেজি ভাষা দক্ষতা যাচাইয়ের একটি প্রমিত নিরীক্ষণ ব্যবস্থা টোফেল বা টিওইএফএল; পূর্ণরূপ টেস্ট অব ইংলিশ অ্যাজ এ ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ। ১৯০টিরও বেশি দেশের ১১ হাজারেরও বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির প্রধান যোগ্যতা হিসেবে মূল্যায়ন করা হয় এই পরীক্ষার ফলাফল। এই পরীক্ষা পদ্ধতি প্রণয়ন এবং বিশ্ব জুড়ে এর পরিচালনার নেপথ্যে থাকা সংস্থাটির নাম এডুকেশনাল টেস্টিং সার্ভিস (ইটিএস)। শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার ভিত্তি ইটিএস টোফেল স্কোর প্রস্তুত করে, যার মেয়াদ থাকে ২ বছর। এই স্কোর সরাসরি ইটিএস-এর পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের কাঙ্ক্ষিত বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো হয়। চলুন, উচ্চশিক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ টোফেল পরীক্ষার নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্বন্ধে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
টোফেল পরীক্ষার নিবন্ধনের পূর্বে যা জানা জরুরি
নিবন্ধনের মাধ্যম
ইটিএস-এর ওয়েবসাইট (www.ets.org/)-এর পাশাপাশি এই নিবন্ধনের জন্য রয়েছে টোফেল অ্যাপ- মাইটোফেল। এটি বিনামূল্যেই পাওয়া যাবে অ্যাপেলের অ্যাপ স্টোর বা গুগল প্লে’তে। তবে অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনটি শুধুমাত্র কেন্দ্রে যেয়ে সশরীরে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। টোফেল আইবিটি (ইন্টারনেট-বেইজড টেস্ট) হোম সংস্করণ কিংবা কাগজ সংস্করণের জন্য অবশ্যই ইটিএস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে হবে।
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ
টোফেল আইবিটি পরীক্ষা সপ্তাহে ৬ বার অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। কোনো একটি অনুমোদিত কেন্দ্রে যেয়ে অথবা উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করে ঘরে বসেও এই টেস্টে অংশ নেওয়া যায়।
আরো পড়ুন: ফিনল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা: আবেদন পদ্ধতি, খরচ, ও স্কলারশিপসহ যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা
এছাড়া টোফেল এক বছরে ৫০ বারেরও বেশি অনুষ্ঠিত হয়। তাই শিক্ষার্থীরা যতবার খুশি পরীক্ষা দিতে পারেন। তবে প্রথম অ্যাপয়েন্টমেন্টের ১২ দিনের মধ্যে টোফেল রিটেক দেওয়া যায় না।
পরিবর্তনযোগ্য সময়সীমা
পরীক্ষা কেন্দ্র এবং তারিখ সংক্রান্ত যাবতীয় হালনাগাদকৃত তথ্য ইটিএস অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পাওয়া যায়। এগুলো যে কোনো সময় বিভিন্ন কারণে পরিবর্তন হতে পারে। তাই অ্যাপয়েন্টমেন্টের সর্বশেষ অবস্থা যাচাইয়ের জন্য নিয়মিত ইটিএস অ্যাকাউন্ট চেক করা জরুরি। অনেক ক্ষেত্রে সব পরীক্ষার তারিখে সব কেন্দ্র খোলা থাকে না।
পরীক্ষার সঠিক দিনক্ষণ নির্ধারণ
পরীক্ষার দিন থেকে প্রায় ৬ মাস আগে নিবন্ধন উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। সাধারণত পরীক্ষার তারিখের স্লটগুলো খুব দ্রুত পূর্ণ হয়ে যায়। তাই কাঙ্ক্ষিত তারিখ ও কেন্দ্র পেতে যত শিগগিরই সম্ভব নিবন্ধন করা উচিত। বিশেষ করে পরীক্ষার দিন থেকে প্রায় ৪ মাস আগে নিবন্ধন করলে পছন্দের স্লট পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আরো পড়ুন: রোমানিয়ায় উচ্চশিক্ষা: আবেদন পদ্ধতি, খরচ, স্কলারশিপ ও যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা
পরীক্ষার তারিখগুলো এমনভাবে নির্ধারণ করা উচিত যেন তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাথমিক আবেদন বা সময়সীমার কমপক্ষে ২ থেকে ৩ মাস আগে পড়ে।
টোফেল নিবন্ধন ফি
বর্তমানে নিয়মিত টোফেল অনলাইন নিবন্ধন ফি ২০৫ মার্কিন ডলার বা প্রায় ২৪ হাজার ৯৩ টাকা (১ মার্কিন ডলার = ১১৭ দশমিক ৫২ বাংলাদেশি টাকা)। নিয়মিত নিবন্ধন পরীক্ষার ৭ দিন আগে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপরেও নিবন্ধন নেওয়া হয়, তবে তা বিলম্বিত নিবন্ধন হিসেবে গ্রাহ্য হয় এবং তার জন্য অতিরিক্ত ৪০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৪ হাজার ৭০১ টাকা) ফি দিতে হয়। পরীক্ষার দিনের ঠিক ২ দিন আগে এই বিলম্বিত নিবন্ধনও বন্ধ হয়ে যায়।
প্রয়োজনীয় যোগাযোগের নাম্বার
নিবন্ধনসহ টোফেল সংক্রান্ত যে কোনো সমস্যায় সরাসরি চ্যাট করার জন্য https://auto.proctoru.com/chat/ -এই লিংকে যেতে হবে। এছাড়া সার্বক্ষণিক যোগাযোগের জন্য রয়েছে ফোন নাম্বার: ১-৬০৯-৭৭১-৭১০০।
আরো পড়ুন: আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা: আবেদনের পদ্ধতি, খরচ, স্কলারশিপ ও যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা
টোফেল পরীক্ষার নিবন্ধন পদ্ধতি
ইটিএস-এ অ্যাকাউন্ট তৈরি
নিবন্ধনের আগে প্রথম কাজ হচ্ছে ইটিএস পোর্টালে একটি অ্যাকাউন্ট খোলা। এর জন্য সরাসরি চলে যেতে হবে www.ets.org/mytoefl-লিংকে। অতঃপর ইউজার নেম, ই-মেইল ঠিকানা, এবং কয়েকটি নিরাপত্তামূলক প্রশ্নোত্তর সেট করতে হবে। পরবর্তী পর্যায়ে প্রদানকৃত ই-মেইল ঠিকানায় সেই ইউজার নেম ও একটি অস্থায়ী পাসওয়ার্ডসহ একটি বার্তা পাঠানো হবে। এই নাম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অ্যাকাউন্টে লগ ইন করার পরে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে বলা হবে। এখানে নিজের পছন্দমতো একটি পাসওয়ার্ড সেট করার মাধ্যমেই সফলভাবে অ্যাকাউন্ট তৈরির কাজ সম্পন্ন হবে।
নিবন্ধনের প্রয়োজনীয় তথ্যাবলি প্রদান
অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে গেলে প্রার্থীর ইটিএস আইডি তার মাইটোফেল হোমে প্রদর্শিত হবে। এবার নিবন্ধনের স্ক্রিনে এই আইডিসহ প্রার্থীর ব্যক্তিগত তথ্যসহ বিভিন্ন বিবরণী চাওয়া হবে। এখানে বিশেষ করে (*) তারকাচিহ্ন বিশিষ্ট ঘরগুলো নির্ভুলভাবে পূরণ করা জরুরি। এখানে প্রার্থীর নামের বানান অবশ্যই তার পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি কার্ড)-এর সাথে হুবহু মিল থাকতে হবে। সঙ্গত কারণেই নিবন্ধন ফর্ম পূরনের সময় পাসপোর্ট ও এনআইডি কার্ড সঙ্গে রাখা অপরিহার্য। সব তথ্য দেওয়া হয়ে গেলে প্রার্থীর প্রোফাইলে তার প্রত্যেকটি প্রদর্শিত হবে।
পরীক্ষার দিনক্ষণ ও কেন্দ্র নির্ধারণ
এ অংশে টোফেল কেন্দ্র ও তারিখ নির্বাচন করতে হবে। স্ক্রিনে প্রদর্শিত তারিখগুলোর পরে পরীক্ষার নির্দিষ্ট কেন্দ্রগুলোর তালিকা দেখাবে। যে কোনো কেন্দ্রের ওপর ক্লিক করলে নির্বাচিত তারিখের জন্য সুনির্দিষ্ট সময়সূচিগুলো দেখা যাবে।
আরো পড়ুন: অস্ট্রিয়াতে উচ্চশিক্ষা: আবেদন পদ্ধতি, খরচ ও স্কলারশিপসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা
স্কোর পাঠানোর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম লিপিবদ্ধ করা
টোফেল স্কোরের প্রাপক হিসেবে সর্বোচ্চ ৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম অন্তর্ভূক্ত করা যায়। এই অন্তর্ভূক্তির শেষ সময় পরীক্ষার আগের দিন রাত ১০টা পর্যন্ত। এরপরে অতিরিক্ত প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম যুক্ত করার জন্য ২০ মার্কিন ডলার (প্রায় ২ হাজার ৩৫১ টাকা) করে ফি দিতে হবে। সেই সময়ের পরে ইতোমধ্যে লিপিবদ্ধকৃত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নাম পরিবর্তন করা বা সম্পূর্ণ মুছে ফেলা যাবে না।
বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোডগুলো ইটিএস-এর ওয়েবসাইটেই (www.ets.org/toefl/test-takers/) পাওয়া যায়।
সংযুক্তি আপলোড ও নিবন্ধন রিভিউ
এখানে উল্লেখকৃত তথ্যাবলির সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় শনাক্তকরণ নথিপত্র আপলোড করতে হবে। সেই সাথে একটি ব্যক্তিগত মোবাইল নাম্বারও উল্লেখ করা জরুরি।
আরো পড়ুন: চেক প্রজাতন্ত্রে উচ্চশিক্ষা: পড়াশোনার খরচ ও স্কলারশিপসহ যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা
নিবন্ধন ফি পরিশোধ
এটিএস-এ সর্বাধিক গৃহীত পরিশোধের মাধ্যমগুলোর মধ্যে রয়েছে ক্রেডিট এবং ডেবিট কার্ড। ভিসা, মাস্টারকার্ড, আমেরিকান এক্সপ্রেস এবং ডিস্কভার-এর মতো ডুয়েল কারেন্সি কার্ডগুলো দিয়ে নিবন্ধনকরণ চলাকালেই অনলাইনে ফি প্রদান করা যায়।
নিশ্চিতকরণ ই-মেইল
সবশেষে নিবন্ধন সফলভাবে সম্পন্ন হলে প্রার্থীর ইটিএস অ্যাকাউন্টে পরীক্ষার তারিখ ও কেন্দ্রের বিবরণসহ একটি বার্তা পাঠানো হবে।
পরিশিষ্ট
সর্বসাকূল্যে, অনলাইনে টোফেল পরীক্ষার নিবন্ধন ব্যবস্থাটি নিরবচ্ছিন্ন হওয়ায় তা যথেষ্ট সহজ, এবং বেশ সাবলীলতার সাথেই তা সম্পন্ন করা যায়। পছন্দমতো পরীক্ষার দিনক্ষণ ও স্থান নির্বাচনের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৪ মাস আগে নিবন্ধন করা উচিত। অবশ্য নানা কারণে যে কোনো সময় পরীক্ষার কেন্দ্র ও সময় পরিবর্তন হতে পারে। তাই ইটিএস প্ল্যাটফর্মে প্রকাশিত সর্বশেষ নোটিশগুলো নিয়মিত চেক করা অপরিহার্য। পরবর্তীতে প্রয়োজনে রিশিডিউলের বিকল্প থাকলেও আগে থেকে একটি সুষ্ঠু কর্মপরিকল্পনা নিয়ে প্রতি পদক্ষেপে অগ্রসর হওয়া উচিত। কেননা একটি কাঙ্ক্ষিত স্কোর নির্বিঘ্ন ও ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
আরো পড়ুন: কীভাবে আইইএলটিএস পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করবেন?
৩ মাস আগে
কীভাবে আইইএলটিএস পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করবেন?
ইংরেজি ভাষা দক্ষতার জন্য একটি আন্তর্জাতিক প্রমিত নিরীক্ষণ পদ্ধতি ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টেস্টিং সিস্টেম সংক্ষেপে আইইএলটিএস। বিদেশে উচ্চশিক্ষা, চাকরিসহ নানা কারণে অভিবাসনের পূর্বশর্ত হিসেবে উত্তীর্ণ হতে হয় এই পরীক্ষায়। ইংরেজি ভাষাভাষি দেশগুলোর পাশাপাশি অন্যান্য ভাষার রাষ্ট্রগুলোও আইইএলটিএস স্কোরকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এছাড়া বাংলাদেশে বিভিন্ন ধরনের বহুজাতি প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়োগের ক্ষেত্রেও মূল্যায়ন করা হয়ে থাকে এই যোগ্যতাকে। এই পরিপ্রেক্ষিতে চলুন জেনে নিই, কিভাবে আইইএলটিএস পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করবেন।
আইইএলটিএস নিবন্ধনের জন্য যা জানা জরুরি
বাংলাদেশে আইইএলটিএস টেস্ট নিয়ে থাকে ব্রিটিশ কাউন্সিল ও আইডিপি (ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম) এডুকেশন। দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরেই এই প্রতিষ্ঠান দুটির একাধিক কেন্দ্র রয়েছে। এগুলোতে সশরীরে নিবন্ধন করে টেস্টগুলোতে অংশগ্রহণ করা যায়। প্রতি মাসেই পূর্ব নির্ধারিত নির্দিষ্ট তারিখগুলোতে অনুষ্ঠিত হয় বিভিন্ন মডিউলের পরীক্ষা।
মূলত একাডেমিক ও জেনারেল ট্রেনিং (জিটি)- এই দুই ক্যাটাগরিতে নিবন্ধন নেওয়া হয়ে থাকে। যদি উচ্চশিক্ষা গ্রহণের উদ্দেশ্যে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া হয়, তাহলে ক্যাটাগরি হবে একাডেমিক। আর চাকরি বা অন্য কারণে অভিবাসন প্রার্থীদের জিটি নির্বাচন করতে হবে।
আরো পড়ুন: রোমানিয়ায় উচ্চশিক্ষা: আবেদন পদ্ধতি, খরচ, স্কলারশিপ ও যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা
পরীক্ষা কম্পিউটারে অথবা সরাসরি কাগজে (চিরাচরিত পরীক্ষা পদ্ধতি) দেওয়া যায়। কম্পিউটার বেইজ্ড টেস্টের ক্ষেত্রে স্কোর পেতে সময় লাগে ৩ থেকে ৫ দিন। অপরদিকে, পেপার বেইজ্ড টেস্টের ফলাফল আসতে প্রায় ২ সপ্তাহ সময় লাগতে পারে।
নিবন্ধনের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও বৈধ পাসপোর্ট ছাড়া আর কোনো কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় না। কম্পিউটার বা কাগুজে এবং একাডেমিক বা জেনারেল; সর্বক্ষেত্রে আইইএলটিএস টেস্টের জন্য বর্তমান নিবন্ধন ফি ২২ হাজার ৫০০ টাকা।
ধাপে ধাপে আইইএলটিএস পরীক্ষার নিবন্ধন পদ্ধতি
ব্রিটিশ কাউন্সিলে আইইএলটিএস নিবন্ধন
টেস্ট টেকার পোর্টালে অ্যাকাউন্ট তৈরি
শুরুতেই https://eamidentity.britishcouncil.org/account/login- লিংকে যেয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ওয়েবসাইটের এই অংশটির নাম টেস্ট টেকার পোর্টাল। এখানে প্রয়োজন হবে প্রার্থীর নাম, জন্ম তারিখ, এবং একটি ই-মেইল ঠিকানা। অতঃপর একটি অনন্য পাসওয়ার্ড দিয়ে এবং নিবন্ধনের শর্তাবলীতে সম্মতি সূচক টিক চিহ্ন দেওয়ার মাধ্যমে শেষ হবে অ্যাকাউন্ট তৈরির কাজ।
আরো পড়ুন: আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা: আবেদনের পদ্ধতি, খরচ, স্কলারশিপ ও যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা
এই পোর্টালে অ্যাকাউন্ট করার সুবিধা হলো- পুরো নিবন্ধন একবারে না করে প্রার্থী প্রয়োজনমতো বিরতি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে সামগ্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন। এছাড়া পরবর্তীতে আইইএলটিএস স্কোর চেক করা এবং উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে টিআরএফ (টেস্ট রিপোর্ট ফর্ম) পাঠানো যাবে এই পোর্টালের মাধ্যমে।
টেস্ট ক্যাটাগরি নির্বাচন
লগইনের পর স্ক্রিনের উপরের বাম কোণে ‘বুক নিউ টেস্ট’-এ ক্লিক করতে হবে। এরপর আসবে টেস্ট ক্যাটাগরি নির্বাচনের পালা। একাডেমিক বা জেনারেল ট্রেনিং থেকে যে কোনো একটি বেছে নিতে হবে।
পরের ধাপে দেশ ও বিভাগ নির্বাচনের পর ফরম্যাট হিসেবে কাগুজে বা কম্পিউটার বেইজ্ড যে কোনো একটি বাছাই করতে হবে।
আরো পড়ুন: অস্ট্রিয়াতে উচ্চশিক্ষা: আবেদন পদ্ধতি, খরচ ও স্কলারশিপসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা
প্রতিবন্ধীদের জন্য রয়েছে অ্যাক্সেসিবিলিটি রিকোয়ারমেন্ট বিকল্প। এই ক্যাটাগরিতে তাদের জন্য স্ক্রাইব, সহায়ক প্রযুক্তি, পরিবর্তিত শ্রবণ সিডি, শ্রবণ প্রতিবন্ধী সংস্করণ বা পরীক্ষার স্থানে শ্রবণসহায়ক ডিভাইস বহন করার সুযোগ থাকে।
বিভিন্ন মডিউলের টেস্টগুলো দেখার জন্য প্রথমে কাঙ্ক্ষিত তারিখটি বেছে নিতে হবে। বাছাই করা নির্দিষ্ট তারিখে ভেন্যু ও নিবন্ধন ফিসহ দিনের বিভিন্ন সময়ের টেস্টগুলো দেখা যাবে। এগুলোর মধ্য থেকে পছন্দসই সময় ও ভেন্যু অনুযায়ী ‘বুক টেস্ট’-এ ক্লিক করে টেস্ট বাছাই করা যাবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজপত্র সরবরাহ
পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদনের এই মূল ধাপে ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন হবে। এখানে মাতৃভাষা ও টেস্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য যোগ করতে হয়। অতঃপর সংযুক্তি হিসেবে আপলোডের জন্য প্রস্তুত রাখতে হবে পাসপোর্ট বা এনআইডি কার্ডের স্ক্যান কপি।
আরো পড়ুন: চেক প্রজাতন্ত্রে উচ্চশিক্ষা: পড়াশোনার খরচ ও স্কলারশিপসহ যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা
পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার তারিখ যদি কাছাকাছি থাকে, তবে আইইএলটিএসে নিবন্ধনের আগেই রিনিউ করে নেওয়া আবশ্যক।
রিভিউ সেকশন
এ পর্যায়ে পরীক্ষার তারিখ, পাসপোর্ট এবং ব্যক্তিগত তথ্য সুক্ষ্মভাবে যাচাই করতে হয়। কোনো ভুল হলে এটিই সঠিক ধাপ তা পরিবর্তন করার।
নিবন্ধন ফি পরিশোধ
এখানে প্রার্থী তাৎক্ষণিকভাবে কিংবা পরবর্তীতে অন্য যে কোনো সময়ে ফি পরিশোধ করতে পারেন।
ঘরে বসেই ফি পরিশোধের জন্য রয়েছে কার্ড ও মোবাইল ব্যাংকিং-এর মতো অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম।
আরো পড়ুন: ডুওলিঙ্গো ইংলিশ টেস্ট কী? কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন?
এগুলোর মধ্য থেকে সুবিধাজনক উপায়টি নির্বাচন করে তার যাবতীয় বিবরণ উল্লেখ করতে হবে। ফি সফলভাবে পরিশোধ হলে প্রার্থীর ই-মেইল ঠিকানায় ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে একটি নিশ্চিতকরণ ই-মেইল পাঠানো হবে।
৩ মাস আগে
দূতাবাসে নিয়োগ: ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে চাকরি, বেতন ৯০,০০০
ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস লোকবল নিয়োগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। দক্ষ ও কর্মঠ কর্মীর খোঁজে তাদের এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়া। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমেই আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: রিয়েলটি অ্যাসিস্ট্যান্ট (রিয়েল প্রোপার্টি অ্যাসিস্ট্যান্ট)
পদসংখ্যা: ২
অভিজ্ঞতা: রিয়েল এস্টেট, মার্কেটিং, সেলস বা কাস্টমার ওরিয়েন্টেড কোনো প্রতিষ্ঠানে তিন বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে। ইংরেজি ভাষা দক্ষতার পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম
কর্মঘণ্টা: সপ্তাহে ৪৫ ঘণ্টা।
কর্মস্থল: ঢাকা
বেতন: মাসিক বেতন ৯০ হাজার টাকা। এছাড়া মার্কিন দূতাবাসের নীতিমালা অনুসারে অন্যান্য সুবিধা দেওয়া হবে।
যেভাবে আবেদন
আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের ওয়েবসাইটের এই https://erajobs.state.gov/dos-era/vacancy/viewVacancyDetail.hms_ref=rwzml2jnpt0&returnToSearch=true&jnum=37569&orgId=157 থেকে শিক্ষাগত যোগ্যতা, শর্তাবলি ও নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য ও আবেদনপ্রক্রিয়া জেনে Apply To This Vacancy বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১ আগস্ট ২০২২
পড়ুন: গুগলে কীভাবে চাকরি পেতে পারেন
কর্মজীবনে সাফল্যের জন্য কিভাবে নিজেকে গ্রুমিং করবেন?
২ বছর আগে
ইংরেজি শেখার সহজ কিছু উপায়
আন্তর্জাতিক যোগাযোগের জন্য একটি সাধারণ ভাষা হওয়াতে ইংরেজি শেখা একটি জরুরি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। উচ্চশিক্ষা এবং উন্নত ক্যারিয়ারের জন্য ইংরেজি ভাষা শেখা অপরিহার্য। বর্তমানে তথ্য-প্রযুক্তির বিকাশের ফলে এই গুরুত্বপূর্ণ ভাষাটি শেখা ক্রমেই সহজতর হচ্ছে। বাংলা মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে যে কোন বয়সের লোকেরা সহজেই আয়ত্ত্ব করতে পারছে এই বিদেশি ভাষাটি। এরপরেও অনেকের ভেতরে ইংরেজি ভীতি দেখা যায়। একদম শুরুর দিকে এরকমটা হওয়াই স্বাভাবিক। কিন্তু শেখার পদ্ধতিতে একটু পরিবর্তন আনলেই আত্মবিঃশ্বাসের সাথে ইংরেজি শেখা যাবে। চলুন তাহলে জেনে নেয়া যাক ইংরেজি শেখার সহজ উপায়গুলো।
সহজ পদ্ধতিতে ইংরেজি শেখার কিছু টিপস
উচ্চস্বরে কমিক বই পড়া
বইয়ের পোকাদের জন্য ইংরেজি শেখার সাধারণ উপায় হলো ইংরেজি সাহিত্য পড়া। ইংরেজি শেখার এই পুরাতন মাধ্যমটিকে লালন করতে যেয়ে অনেককেই রীতিমত যুদ্ধে নামতে হয়। কিন্তু এই সাহিত্যের গন্ডিটা আরও একটু ছোট করে কমিক গল্পে আবদ্ধ করলে ব্যাপারটা বেশ সহজ হয়ে যায়। ছোটবেলার ইংলিশ ফর টুডে’র কথা নিশ্চই মনে আছে! ওখানে গল্পের পাশাপাশি ছিলো প্রাসঙ্গিক ছবি। আর এটি যে কোন কিছু শেখার যৌক্তিক উপায়। কারণ ছবিটি মনে একবার গেঁথে গেলে তার প্রাসঙ্গিক শব্দ বা বাক্যটি সহজেই মনে করা যায়। তাছাড়া খবরের কাগজ বা ভারি বইয়ের মত এখানে শত শত প্যারা থাকে না। ছোট ছোট দু-এক বাক্যে আকর্ষণীয় গল্পের ছবিগুলো মজা নিয়ে ইংরেজি শেখার রসদ যোগাবে।
আরও পড়ুন: দেশের বাইরে পড়তে যাওয়ার আগে যে অভ্যাসগুলো গড়ে তোলা জরুরি
পডকাস্ট শোনা ও লিরিকযুক্ত গানের ভিডিও দেখা
ইংরেজিতে লিসেনিংয়ের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন লেকচারের রেকর্ড শোনার পরামর্শ দেয়া হয়। কোন তথ্য নির্ভর কথোপকথন অথবা বিশ্লেষণী বিশদ বিবৃতিগুলো ইংরেজি ভাষা শিক্ষার বিভিন্ন পরীক্ষায় কাজে লাগে। তবে আনন্দ নিয়ে ইংরেজি শিখতে হলে শোনা যেতে পারে কোন অনুপ্রেরণামুলক বক্তৃতা বা কৌতুক সমগ্র।
ইংরেজিতে গান শোনার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে জনপ্রিয় ভিডিও স্ট্রীমিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। শুধু শোনাই নয়; লিরিক দেখে দেখে গানটি গাওয়ার চেষ্টা করাটা নিতান্ত মজার একটা অনুশীলন হতে পারে।
সাবটাইটেলসহ ইংরেজি মুভি বা সিরিজ দেখা
এটি ইংরেজি শেখার সবচেয়ে সহজ এবং উপযুক্ত উপায়। একদম শুরুর দিকে সাবটাইটেলসহ মুভি বা সিরিজগুলো দেখলে ঘটনার সাথে প্রতিটি সংলাপ বুঝার পাশাপাশি প্রতিটি ক্ষেত্রে ইংরেজি বলার সুর ও অঙ্গভঙ্গি অনুধাবন করা যায়। এরপর পুনঃবার একই মুভি দেখলে সংলাপগুলো আরও ভালভাবে অনুসরণ করা যায়। তবে তৃতীয়বার থেকে সাবটাইটেল ছাড়াই দেখে প্রতিটি ছোট ছোট ভিডিও ক্লিপ বিশদভাবে বোঝার চেষ্টা করতে হবে। এখানে সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে- মুভি বা সিরিজটি শেষ হয়ে যাওয়ার পর অনেকে তাদের প্রিয় সংলাপ বা দৃশ্য অনুকরণ করার চেষ্টা করে। আর এভাবেই একটি ইংরেজি মুভি বা সিরিজ স্বত্বঃস্ফূর্তভাবে একজন দর্শককে ইংরেজি শিখতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: উচ্চশিক্ষায় দেশের বাইরে যেতে প্রস্তুতির ধাপগুলো জেনে নিন
কলমি বন্ধু তৈরি
এখন ফেসবুকের কল্যাণে দেশ-বিদেশের এমন অনেক বন্ধুর সাথে হরহামেশাই কথা হয়, যাদের সাথে কোন দিন দেখাই হয়নি। কলমি বন্ধুর বিবর্তিত রূপের নাম দেয়া যেতে পারে ভার্চুয়াল বন্ধু, যেটা এখন খুব স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। ইংরেজি শেখার জন্য ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপগুলোতে প্রায়ই ইংরেজিতে কথা বলার চর্চা করতে দেখা যায়। এটি ইংরেজিতে রাইটিং দক্ষতা বাড়ানোর একটি ভালো উপায়। তাছাড়া ভয়েস কলের মাধ্যমে স্পীকিং ও লিসেনিং টেস্টও করে নেয়া যেতে পারে। এখানে সাধারণ ভাষা হিসেবে ইংরেজি ব্যবহার করা ছাড়া কোন বিকল্প থাকে না। তাছাড়া বিদেশি বন্ধুটিও যখন দেশের সংস্কৃতি-সভ্যতার ব্যাপারে জানতে চায়, তখন বিভিন্ন বিষয়ের উপর সাবলীলভাবে কথা বলাটাও অনুশীলন হয়ে যায়।
গেম খেলা
একদম প্রাইমারি স্তরের জন্য তৈরি করা গেমগুলো ইংরেজি শেখার জন্য যে কোন বয়সের মানুষকে সাহায্য করতে পারে। ওয়ার্ডশেক, দ্যা গ্রামার অফ ডুম এবং ফ্রিরাইস-এর মাধ্যমে নতুন নতুন ইংরেজি শব্দ দিয়ে অনায়াসেই পরিপূর্ণ করা যাবে মস্তিষ্ককে। কোন কাজ ছাড়া অযথা স্মার্টফোন অথবা ফেসবুক ব্রাউজ করার অভ্যাসকে বদলে নেয়া যায় বাচ্চাদের এই গেমগুলো খেলা মাধ্যমে। অবশ্য এগুলো এমনভাবে আকর্ষণীয় করে বানানো হয়েছে যে, কৌতূহলী হয়ে কিছুটা দেখার জন্য গেম-এ প্রবেশ করলেও পুরো একটা গেম খেলে তবেই বেরতে হবে। ততক্ষণে দেখা যাবে দু-তিনটা নতুন ইংরেজি শব্দ বা বাক্য মাথায় ঘুরে বেড়াচ্ছে।
আরও পড়ুন: বিদেশি ভাষা শিক্ষা: যে ভাষাগুলো উন্নত ক্যারিয়ারে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে
ইংরেজিতে কথা বলার অ্যাপ ব্যবহার
শত শত বন্ধু থাকলেও ইংরেজিতে কথা বলার জন্য এক সঙ্গী খুঁজে যেখানে মুশকিলের ব্যাপার, বিভিন্ন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপগুলো সেখানে নিমেষেই সারা পৃথিবী ঘেটে খুঁজে এনে দিচ্ছে ইংরেজিতে কথা বলার বন্ধু। জনপ্রিয় অ্যাপগুলোর মধ্যে স্পীক ইংলিশ, আইটকি, ডুয়োলিঙ্গো ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এগুলোর মাধ্যমে ঘরে বসেই পৃথিবীর যে কোন প্রান্তের মানুষের সাথে ভয়েস কলে কথা বলা যায়। অপর প্রান্তে যে কথা বলছে তারও উদ্দেশ্য থাকে ইংরেজিতে কথা বলার অনুশীলন করা। তাই ইংরেজি স্পীকিং দক্ষতা বাড়ানোর জন্য এই অ্যাপগুলো হতে পারে সেরা উপায়।
ইংরেজিতে চিন্তা করা
ইংরেজি অনুশীলনকারীদের প্রায়ই দেখা যায়- কথা বলা বা লেখার সময় প্রথমে বাংলাতে ভেবে তারপর তার অনুবাদ করে ইংরেজিতে বলছে বা লিখছে। এর ফলে কথোপকথনের সময় কথার ঊত্তর দিতে এবং লিখতে উভয় ক্ষেত্রেই বিলম্ব হয়। তাছাড়া এতে ইংরেজিতে স্বত্বঃস্ফূর্ততা বা ফ্লুয়েন্সি আসে না। এমনকি অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইংরেজি বলাটা আরেও জটিল মনে হয়। এ থেকে উত্তরণের জন্য ইংরেজিতে চিন্তা করা দরকার। এর জন্য মস্তিষ্কে যথেষ্ট পরিমাণে ইংরেজি শব্দের যোগান দিতে হবে। আর এগুলো উপরোক্ত পদ্ধতিগুলোর মাধ্যমে বিশেষত ইংরেজি কমিক, মুভি, গান প্রভৃতির মাধ্যমে সম্ভব।
Read শিক্ষা সনদপত্র হারিয়ে গেলে করণীয়
পরিশেষে
সর্বপরি ইংরেজি শেখার সহজ উপায়গুলোর কার্যকারিতা উপলব্ধি করতে হলে অবশ্যই এগুলো জীবনযাত্রায় ধারণ করতে হবে। এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন ইংরেজি ভাষা শিক্ষার সদিচ্ছা। তাহলে ইংরেজি শেখার জটিলতাগুলো অনেকাংশে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।
২ বছর আগে