নিম্নচাপ
জলাবদ্ধতা নিরসনে রাজধানীতে কন্ট্রোল রুম চালু
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ঢাকায় গত কয়েকদিন ধরে প্রবল বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ফলে সৃষ্ট জলাবদ্ধতার তাৎক্ষণিক প্রতিকারে দ্রুত সাড়া নিশ্চিত করতে একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপন করা হয়েছে।
রাজধানীল কাকরাইল এলাকার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের কনফারেন্স রুমে (দ্বিতীয় তলা) নিয়ন্ত্রণ কক্ষটি স্থাপন করা হয়েছে। এটি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বাসিন্দাদের সেবা দেবে বলে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: স্বস্তির বৃষ্টিতে অস্বস্তিতে নগরবাসী
জরুরি যোগাযোগের সুবিধা প্রদান ও ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় দ্রুত কার্যক্রম গ্রহণের জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
যেকোনো প্রয়োজনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বাসিন্দাদের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ফারুক হাসান আল মাসুদের (মোবাইল: ০১৭৩৯৮২৪৮৬) সঙ্গে এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বাসিন্দারের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ড. মোহাম্মদ শফিউল্লাহ সিদ্দিক ভূঁইয়ার (মোবাইল: ০১৯৬৮৪৬৮৩৬৭) সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
১৮৮ দিন আগে
নিম্নচাপ: পটুয়াখালীতে বেড়িবাঁধ ভেঙে ২০ গ্রাম প্লাবিত
গভীর নিম্নচাপ ও অমাবস্যার প্রভাবে পটুয়াখালীর গলাচিপা ও রাঙ্গাবালী উপজেলায় টানা মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে, সঙ্গে বইছে দমকা হাওয়া। এরই মধ্যে জোয়ারের চাপে একাধিক স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে অন্তত ২০টি গ্রাম।
শুক্রবার (৩০ মে) সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, বেড়িবাঁধ ভাঙার ফলে গলাচিপা, বাউফল, দশমিনা ও রাঙ্গাবালী উপজেলার বেড়িবাঁধহীন বিভিন্ন চরের হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। এমনকি সাগরের উত্তাল ঢেউয়ের তোড়ে ধসে পড়েছে কুয়াকাটা মেরিন ড্রাইভ।
ইউএনবির পটুয়াখালীর প্রতিনিধি জানান, জোয়ারের তোড়ে গলাচিপা পৌরসভার ১, ২ ও ৩ নম্বর ওয়ার্ডে বেড়িবাঁধের বাইরের এলাকা প্লাবিত হয়েছে। সেখানে প্রায় আড়াই হাজার পরিবার এখন পানিবন্দি অবস্থায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
ওই এলাকার ঘরেগুলোতে ঢুকে পড়েছে জোয়ারের পানি। অনেক পরিবারে চুলা পর্যন্ত জ্বলেনি, ব্যবসায়ীদের মজুতকৃত ধান, ডাল ও বাদাম পানিতে তলিয়ে গেছে। তাছাড়া, গলাচিপার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নিম্নাঞ্চল বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত হয়েছে।
তিনি আরও জানান, জোয়ারের পানিতে ফেরির জেটি তলিয়ে যাওয়ায় নদীবেষ্টিত এই উপজেলার সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: উদ্বোধনের আগেই সমুদ্রে বিলীন কুয়াকাটার ‘মেরিন ড্রাইভ’
গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুল হাসান জানান, ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ দ্রুত সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পরিবারগুলোকে দ্রুত সহায়তা দেওয়া হবে বলেও তিনি আশ্বাস দিয়েছেন।
এদিকে, পানপট্টি ইউনিয়নের ৮ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডের পানপট্টি বোর্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় ৫৫/৩ নম্বর পোল্ডারের প্রায় ১০ থেকে ১৫ ফুট বেড়িবাঁধ ভেঙে পানি লোকালয়ে প্রবেশ করেছে। এতে বিবির হাওলা, গুপ্তের হাওলা, সুতিরাম ও খরিদা গ্রামসহ চারটি গ্রাম সম্পূর্ণ প্লাবিত হয়েছে।
এতে আশঙ্কা প্রকাশ করেন পানপট্টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুদ রানা। তিনি বলেন, ‘আরও ১০ থেকে ১২টি গ্রাম প্লাবিত হতে পারে। ফলে এই এলাকার প্রায় ১৫ থেকে ২০ হাজার মানুষ চরম আতঙ্কে রয়েছেন। লবণাক্ত পানিতে তলিয়ে গেছে ফসিল জমি, পুকুর ও ঘের।’
প্রতিনিধির তথ্যমতে, বেড়িবাঁধবিহীন চর কাজল ইউনিয়নের চর শিবার ধলার চর এলাকায় ২০০টি ঘর পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এছাড়া বড় চর কাজলের ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ড তলিয়ে যাওয়ায় আরও ২ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। গলাচিপা সদর ইউনিয়নের আগুনমুখা চরের ৬০টি ঘর এবং চর কারফারমার ৯০টি ঘর পানিতে ডুবে গেছে। এ ছাড়া, ঝুকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ ভেঙে যাওয়ার আতঙ্কে রয়েছেন ডাকুয়া, গজালিয়া, কলাগাছিয়া ও নলুয়াবাগীর মানুষ।
আরও পড়ুন: নদীভাঙন ও তলিয়ে যাওয়া ফসল নিয়ে দিশেহারা কুড়িগ্রামবাসী
অন্যদিকে, রাঙ্গাবালীর মৌডুবি, চরআন্ডার বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে ৫ গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে ভাটার অপেক্ষায় সময় গুনছেন। বাউফলের তেতুলিয়া নদী পাড়ের বাসিন্দারা ঝুপড়ি ঘর ছেড়ে উঁচুতে আশ্রয় নিয়েছেন। পাশাপাশি দশমিনার বাঁশবাড়িয়ার বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
নিম্নচাপের প্রভাবে ধেয়ে আসা কুয়াকাটায় সুউচ্চ ঢেউয়ে প্রায় পাঁচ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কুয়াকাটার মেরিন ড্রাইভের আদলে নির্মিত সড়কের বড় অংশ ধসে পড়েছে। পটুয়াখালীর পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী মো. রাকিব জানান, ক্ষয়ক্ষতি নিরুপন শেষে বেড়িবাঁধের ভাঙ্গন মেরামত করা হবে। এজন্য জিও ব্যাগ প্রস্তত রয়েছে।
১৮৯ দিন আগে
গভীর নিম্নচাপের তীব্রতা কমলেও ৩ নম্বর সংকেত বহাল
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করেছে। পাশাপাশি এর তীব্রতা কমে বর্তমানে স্থল নিম্নচাপ আকারে বিরাজ করছে। এরপরও সমুদ্রবন্দরগুলোতে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত বহাল রেখেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
শুক্রবার (৩০ মে) সকালে আবহাওয়ার সামুদ্রিক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, সাতক্ষীরা ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত গভীর নিম্নচাপটি উত্তর ও উত্তরপূর্ব দিকে সরে গিয়েছে। আজ (শুক্রবার) সকাল ৯টায় সেটি টাঙ্গাইল ও আশপাশের এলাকায় স্থল নিম্নচাপ আকারে অবস্থান করছে।
এটি আরও উত্তর বা উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি ঝড়িয়ে ক্রমশ দুর্বল হতে পারে বলে জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালার সৃষ্টি হচ্ছে জানিয়ে আবহাওয়া অফিস বলেছে, বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দরগুলো, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও উপকূলীয় এলাকায় ঝড়ো হাওয়া অব্যাহত থাকতে পারে।
তাই চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
এই সময়ে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নিম্নচাপের প্রভাবে ১৬ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা
এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, গভীর নিম্নচাপটি সাগরদ্বীপ ও খেপুপাড়ার মধ্য দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি সাতক্ষীরার ওপর দিয়ে আরও উত্তর বা উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমান্বয়ে দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
তবে নিম্নচাপের প্রভাবে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও রংপুর বিভাগ পর্যন্ত অগ্রসর হয়েছে। ফলে রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো কিংবা হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ (শুক্রবার) সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ছয় ঘণ্টায় ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় মেঘলা আকাশ এবং বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১২ থেকে ১৮ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে, যা অস্থায়ীভাবে ঘণ্টায় ৩০ কিমি পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে। এই সময়ে এই এলাকার দিনের তাপমাত্রা কিছুটা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, ৩ নম্বর সংকেত অব্যাহত
সকাল ৬টায় ঢাকায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ২৬ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ১ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
১৮৯ দিন আগে
নিম্নচাপের প্রভাবে ১৬ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি বাংলাদেশের উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করেছে। আজ সন্ধ্যায় নিম্নচাপটি উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে। এর প্রভাবে দেশের অন্তত ১৬ জেলার বিভিন্ন স্থানে ২ থেকে ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) এক বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় থাকা গভীর নিম্নচাপটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সাগরদ্বীপ ও বাংলাদেশের খেপুপাড়ার কাছে দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম শুরু করেছে। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে আজ সন্ধ্যা নাগাদ উপকূল অতিক্রম শেষ করতে পারে।
এরপর এটি ধীরে ধীরে দুর্বল হতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
আবহাওয়ার এই বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার। এটি দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের কাছের এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
আরও পড়ুন: লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, ৩ নম্বর সংকেত অব্যাহত
এ ছাড়া, অমাবস্যা ও গভীর নিম্নচাপের কারণে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, ভোলা, হাতিয়া, সন্দ্বীপ, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের কাছের দ্বীপ ও চর ২ থেকে ৪ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। এ সময় ঝোড়ো হাওয়াও থাকতে পারে।
এ কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
পাশাপাশি উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়েই থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১৮৯ দিন আগে
স্বস্তির বৃষ্টিতে অস্বস্তিতে নগরবাসী
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে আজ সকাল থেকেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শুরু হয়েছে বৃষ্টিপাত। তীব্র গরমের পর এই বৃষ্টি কিছুটা স্বস্তি আনলেও দৈনন্দিন কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটাতে শুরু করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) ঢাকায় তেমন ভারী না হলেও সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। এতে কর্মব্যস্ত মানুষ ও শিক্ষার্থীরা পড়েছেন দুর্ভোগে। স্বস্তির বৃষ্টি মুহূর্তেই এসব মানুষের দীর্ঘশ্বাসে পরিণত হয়েছে।
সকালে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে বৃষ্টি মাথায় নিয়েই যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায় যাত্রীদের।
সকাল ১০টার দিকে গুলিস্তান ফুলবাড়িয়া ও বিজয়নগর মোড়ে টানা বৃষ্টির মধ্যে গণপরিবহন পেতে হিমশিম খেতে দেখা যায় যাত্রীদের। যেকোনো বাস থামতেই ভিড় ঠেলে কার আগে কে উঠে বৃষ্টি থেকে মাথা বাঁচাবেন তা নিয়ে দেখা যায় প্রতিযোগিতা।
আগামীকালও এমন মাথার উপরে জল আর পায়ের তলায় প্যাঁচপ্যাচে কাদা নিয়ে দিন কাটাতে হতে পারে রাজধানীবাসীর। তবে শনিবার (৩১ মে) থেকে এই বৃষ্টি কমে আসতে পারে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আরও পড়ুন: অতি ভারী বর্ষণে পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের শঙ্কা: বিএমডি
আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানান, এ বছর স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে আগেই শুরু হয়েছে বর্ষা মৌসুম। এতে রংপুর বিভাগ বাদে প্রায় সব অঞ্চলেই বেশ বারবার বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে, তবে ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেওয়ার সম্ভাবনা কম।
১৮৯ দিন আগে
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, ৩ নম্বর সংকেত অব্যাহত
উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটির প্রভাবে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় জেলাগুলোতে গত তিন দিন ধরে বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। এর প্রভাবে সমুদ্রবন্দরগুলোকে দেখানো ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত আজও অব্যাহত রেখেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) আবহাওয়ার এক বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকা এবং উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন লঘুচাপটি আরও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে।
এটি আজ (বৃহস্পতিবার) সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৬৫ কিলোমিটার, পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫৩০ কিলোমিটার, মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫২০ কিলোমিটার এবং কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৪২৫ কিলোমিটার পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তর বা উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে।
নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৪ কিলোমিটারের মধ্যে গড়ে একটানা সর্বোচ্চ দমকা হাওয়ার বেগ ঘণ্টায় ৪০ কিলোমিটার, যা দমকা আকারে ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ (তিন) নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পাশাপাশি উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে বলা হয়েছে এবং পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়েই থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
১৯০ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে নিম্নচাপ: আবহাওয়া অধিপ্তর
আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন এলাকায় একটি নিম্নচাপ তৈরি হতে পারে এক পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে,বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী পাঁচ দিনের মধ্যে এটি তৈরি হতে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে মৌসুমী লঘুচাপ অবস্থান করছে, যা উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত।
আরও পড়ুন: ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে ঢাকার বাতাস
এতে আরও বলা হয়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু'এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে হালকা বৃষ্টি অথবা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আরও পড়ুন: তাপমাত্রা কমেছে, শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা
৩৭৯ দিন আগে
বাংলাদেশে আঘাত হানা সবচেয়ে ভয়াল ১০টি ঘূর্ণিঝড়
অনন্য ভৌগলিক অবস্থানের কারণে ঘন ঘন বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড়ের শিকার হয়ে এসেছে বাংলাদেশ। দেশের উপকূল স্পর্শ করে বিস্তৃত বঙ্গোপসাগরের উত্তরাংশ অনেকটা ফানেল-আকৃতির। ফলে স্থলভাগের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় ভয়াবহ জলোচ্ছ্বাসে রূপ নেয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঝড়গুলো। আর এই বিভীষিকার নির্মম শিকারে পরিণত হয় হাজার হাজার মানুষ। এই দুর্যোগপ্রবণতার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে কয়েক শতাব্দির ইতিহাস। চলুন, স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ ১০ ঘূর্ণিঝড়ের ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বিধ্বংসী ১০টি সাইক্লোন
বাকেরগঞ্জ সাইক্লোন, ১৮৭৬
১৮৭৬ সালের ২৭ অক্টোবর বঙ্গোপসাগরের গভীরে সৃষ্টি হওয়া নিম্নচাপ ২৯ অক্টোবর নাগাদ ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেয়। অতঃপর ৩০ অক্টোবর আরও প্রবল হয়ে তা উত্তর বঙ্গোপসাগরের দিকে অগ্রসর হয়। ঘূর্ণিঝড়ের আশপাশে সেসময় বাতাসের গতি উঠেছিল ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২২০ কিলোমিটার।
ওই ঘূর্ণিঝড় থেকে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে পানির উচ্চতা ছিল ১২ দশমিক ২ মিটার। আর এই মাত্রা অব্যাহত রেখেই ৩১ অক্টোবর ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়ে বরিশালের ব্যাকেরগঞ্জ উপজেলার ওপর। পাশাপাশি আঘাত হানে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিসহ ব্রিটিশ ভারতের উপকূল বরাবর, যেটি বর্তমানে বরিশালে মেঘনা নদীর মোহনার কাছাকাছি একটি স্থান।
ঘূর্ণিঝড়টির আঘাতে সেবার হতাহতের সংখ্যা হয়েছিল প্রায় ২ লাখ, যাদের অর্ধেকই মারা গিয়েছিল জলোচ্ছ্বাসে। এ ছাড়াও ঘরবাড়িসহ সম্পদের অপূরণীয় ক্ষতিসাধন করে ১ নভেম্বর থামে ঘূর্ণিঝড়। কিন্তু এরপর আরও অনেক মানুষ মারা যায় ঘূর্ণিঝড়-পরবর্তী দুর্ভিক্ষ ও মহামারিতে।
আরও পড়ুন: কিভাবে নেবেন ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার প্রস্তুতি
চট্টগ্রাম সাইক্লোন, ১৮৯৭
কুতুবদিয়া দ্বীপের কাছাকাছি এলাকায় এই ঘূর্ণিঝড়টি আছড়ে পড়ে ১৮৯৭ সালের ২৪ অক্টোবর। ঝড় ও জলোচ্ছ্বাস মিলে ওই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে হতাহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ১৪ হাজারে। ঝড়-পরবর্তী সময়ে কলেরা মহামারিতে আরও ১৮ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়।
খুলনার ঘূর্ণিঝড়, ১৯৬১
১৯৬১ সালের ৯ মে সংঘটিত হওয়া এই ঘূর্ণিঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছিল বাগেরহাট ও খুলনার বেশকিছু অঞ্চল। ঝড়ো হাওয়ার গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১৬১ কিলোমিটার, আর জলোচ্ছ্বাসে ঢেউয়ের উচ্চতা পৌঁছেছিল ২ দশমিক ৪৪ থেকে ৩ দশমিক ০৫ মিটারে।
ঝড়ে ১১ হাজার ৪৬৮ জন নিহতের অধিকাংশই ছিল চর আলেকজান্ডারের অধিবাসী। জলোচ্ছ্বাসে ভেসে যাওয়া গবাদি পশুর সংখ্যা ছিল ২৫ হাজার। অবকাঠামোগত ক্ষয়ক্ষতির মধ্যে বিশেষ করে নোয়াখালী ও হরিনারায়ণপুরের মধ্যকার রেলপথটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
৫৫৫ দিন আগে
ঘূর্ণিঝড় ‘রিমালে’ পরিণত হয়েছে নিম্নচাপটি, বন্দরে ৭ নম্বর সংকেত
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘রিমালে’ পরিণত হয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সংস্থাটির ঘূর্ণঝড়-সংক্রান্ত এক বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এ অবস্থায় পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত নামিয়ে ৭ নম্বর সর্তক দেখাতে বলা হয়েছে। সেইসঙ্গে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ওই সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে বর্তমান উত্তর-পশ্মিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংগ্ন এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ‘রিমালে’ পরিণত হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ আতঙ্ক, প্রস্তুত ৩৫৯ আশ্রয়কেন্দ্র
ঘুর্ণিঝড়টি শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৪০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪০৫ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের আশপাশের এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালা, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩ থেকে ৫ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় ‘রিমালের’ প্রভাবে রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।
তাই পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে সতর্ক করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় রেমাল: খুলনায় প্রস্তুত ৬০৪ আশ্রয়কেন্দ্র
ঘূর্ণিঝড় রেমাল: সাতক্ষীরায় বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া
৫৫৮ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত নিম্নচাপ ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমে পরিণত হয়েছে
দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমে পরিণত হয়েছে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ‘দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত নিম্নচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমে পরিণত হয়েছে।
বুলেটিনে বলা হয়েছে, এটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে।
সব সমুদ্রবন্দরকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারী সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আগামী পাঁচ দিন দিনের প্রথমার্ধে দেশের দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আজ সারাদেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। গভীর রাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও হালকা কুয়াশা পড়তে পারে।
আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় মিধিলি: বিদ্যুৎহীন ঝালকাঠি, গাছপালা-ফসলের ক্ষতি
ঘূর্ণিঝড় মিধিলি: পটুয়াখালীতে ঘরবাড়ি ও আমনের ক্ষতি
ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’: জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
৭৩২ দিন আগে