হার্ট
সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক: কারণ, লক্ষণ ও প্রতিরোধ
সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক, চিকিৎসা শাস্ত্রে যেটি এসএমআই (সাইলেন্ট মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন) নামে পরিচিত। আশঙ্কাজনিত কোনো উপসর্গ না থাকায় এই স্বাস্থ্য সংক্রান্ত জটিলতাটি অগোচরেই থেকে যায়। হৃদরোগ জনিত এই সমস্যা আগে থেকে টের পাওয়ার কোনো উপায় বা মেডিকেল টেস্ট নেই।
কয়েক সপ্তাহ বা মাস পরে বারবার শ্বাসকষ্ট বা বুক জ্বালাপোড়ার কারণে ডাক্তারের সরণাপন্ন হলে পরীক্ষা-নিরিক্ষায় তখন ধরা পড়ে। এই স্বাস্থ্য সমস্যা বড় ধরনের হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। এমনকি হার্ট ফেইলিউরের মাধ্যমে মৃত্যুর কারণও হতে পারে।
তাই চলুন, পূর্ব সতর্কতার জন্য সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক সম্বন্ধে জরুরি বিষয়গুলো জেনে নেওয়া যাক।
বিশ্বজুড়ে সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু
প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় ২ কোটি মানুষ নানা ধরনের হৃদরোগে মারা যায়। এগুলোর মধ্যে ৬০ শতাংশেরই মৃত্যুর কারণ হার্ট অ্যাটাক।
জেএএমএ (জার্নাল অফ অ্যামেরিকান মেডিকেল অসোসিয়েশন) কার্ডিওলজিতে ২০১৮ সালে নীরব হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি নিয়ে একটি সমীক্ষা প্রকাশিত হয়। সেখানে দেখা যায় যে, পূর্ব উপসর্গ দেখা দিয়ে যে হার্ট অ্যাটাকগুলো হয় তার ৫ বছরের মধ্যে মারা যাওয়া লোকের সংখ্যা ৮ শতাংশ। আর উপসর্গ বিহীন হার্ট অ্যাটাকের পর ৫ বছরের মধ্যে মারা যাওয়া লোকের সংখ্যা ১৩ শতাংশ।
আরও পড়ুন: উচ্চ রক্তচাপ (হাই প্রেশার) হলে যা এড়িয়ে চলা উচিত: ক্ষতিকর খাবার, পানীয়, অভ্যাস
কেবল নিউজ নেটওয়ার্কের একটি গবেষণায় দেখা যায়, আকস্মিক কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে মারা যাওয়া লোকদের ৪২ দশমিক ৪ শতাংশেরই পূর্বে এসএমআইয়ের রেকর্ড আছে।
সাইলেন্ট ইস্কিমিয়া হিসেবে পরিচিত এই হার্ট অ্যাটাকের পরে বিভিন্ন হৃদরোগে মৃত্যুর ঝুঁকি ৩৪ শতাংশে বেড়ে যায়।
সিডিসি (সেন্টার্স ফর ডিজিস কন্ট্রোল এ্যান্ড প্রিভেন্শন) অনুসারে, প্রতি ৫ টিতে ১টি হার্ট অ্যাটাক সাইলেন্ট হয়ে থাকে, যেখানে ব্যক্তি বুঝতেই পারেন না যে তার হৃৎপিণ্ডটি নষ্ট হয়ে গেছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছর নতুন হার্ট অ্যাটাক হওয়ার রোগীর সংখ্যা প্রায় ৬ লাখ ৫ হাজার এবং একাধিকবার হার্ট অ্যাটাক হওয়া রোগীর সংখ্যা ২ লাখ। এদের মধ্যে প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজারই এই নিরব ঘাতকের শিকার।
আরও পড়ুন: জিমে অনুশীলনের সময় সম্ভাব্য দুর্ঘটনা এড়ানোর উপায়
ভারতে সমস্ত হার্ট অ্যাটাকের প্রায় ৪৫ শতাংশ সাইলেন্ট ইস্কিমিয়া।
৭ মাস আগে
হার্টের রিংয়ের দামে বৈষম্য কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
দেশে হৃদরোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহৃত সবচেয়ে আধুনিক স্টেন্টের (হার্টের রিং) বৈষম্যমূলক দাম কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। দুই সপ্তাহের মধ্যে বিবাদীদের এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির। তাকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট বায়েজীদ হোসাইন, নাঈম সরদার ও ব্যারিস্টার সোলায়মান তুষার।
এ বিষয়ে মোহাম্মদ হুমায়ন কবির বলেন, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর যে দাম নির্ধারণ করেছে তা বৈষম্যমূলক। এর ফলে চারটি প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্যদের জন্য যে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে তারা ওই দামে হার্টের রিং আমদানিই করতে পারবে না। ফলে বাজারে কেবল টিকে থাকবে চারটি প্রতিষ্ঠান। এর ফলে বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি হয়। সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়বে। আশা করছি, বিবাদীরা যথাসময়ে রুলের জবাব দেবেন।
এর আগে গত রবিবার ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের এই বৈষম্যমূলক দামে অসন্তুষ্ট হয়ে ওশান লাইফ লিমিটেডসহ ১১টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।
আরও পড়ুন: চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে নির্দেশনা চেয়ে মেজর হাফিজের রিট
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সাতটি প্রতিষ্ঠান ও একজন ব্যক্তিকে রিটে বিবাদী করা হয়।
গত ১২ ডিসেম্বর ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর বাংলাদেশে হার্টের রিংয়ের দাম ঠিক করে। আর ভারতের জাতীয় ওষুধের দাম নির্ধারণ কর্তৃপক্ষ গত ৩১ মার্চ তাদের দেশে স্টেন্টের দাম ঠিক করে দেয়।
দুই দেশের তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, প্রায় সব মানের স্টেন্টের দাম বাংলাদেশে ভারতের চেয়ে সর্বোচ্চ তিন গুণ বেশি। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর দেশে ২৭টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের জন্য স্টেন্টের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করেছে।
অধিদপ্তরের প্রকাশিত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এই দাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে জাতীয় নীতিমালা বা মার্কআপ ফর্মুলা অনুসরণ করা হয়েছে মাত্র চারটি প্রতিষ্ঠানের বেলায়। যুক্তরাষ্ট্রের এই চার প্রতিষ্ঠানের একই মানের স্টেন্টের মূল্য দাঁড়িয়েছে ভারতের প্রায় তিন গুণ।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের তফসিল স্থগিত চেয়ে করা রিট খারিজ
নির্বাচনের পুনঃতফসিল চেয়ে ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের রিট আবেদন
১০ মাস আগে
ইউনাইটেডে বিশ্ব হার্ট দিবস পালন
‘ইউজ হার্ট ফর এভরি হার্ট’- এই শ্লোগান নিয়ে এবার পালিত হলো বিশ্ব হার্ট দিবস ২০২২। এ উপলক্ষ্যে ইউনাইটেড হেলথকেয়ার সার্ভিসেস লিমিটেড এ হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয় ও দেশের সকল হৃদরোগীদের সুস্থতা কামনা করে দিনটি বিশেষভাবে পালন করা হয়।
এ উপলক্ষ্যে সকালে, চিকিৎসক, নার্স অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার উপস্থিতিতে ইউনাইটেড হসপিটাল, এম এ রশীদ হসপিটাল - জামালপুর এবং মেডিক্স - ধানমন্ডিতে র্যালির আয়োজন করা হয়। র্যালি শেষে আগত রোগীদের বিনামূল্যে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার জন্য হৃদরোগ বিষয়ক স্বাস্থ্য বুথ উদ্বোধন করা হয়। ইউনাইটেড হেলথকেয়ার সার্ভিসেস লিমিটেডের ডিরেক্টর মেডিকেল সার্ভিসেস ডা. মাহবুব উদ্দিন আহমেদ, ইউনাইটেড হসপিটালের হৃদরোগ বিভাগের চিফ কার্ডিয়াক সার্জন এন্ড ডাইরেক্টর কার্ডিয়াক সেন্টার ও স্বনামধন্য হৃদরোগ সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর কবির, সিনিয়র কনসাল্টেন্ট ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. কায়সার নাসরুল্লাহ খান, ডা. ফাতেমা বেগম, ডা. রেয়ান আনিস, ডা. এ এম শফিক এবং সিনিয়র কনসাল্টেন্ট ও কার্ডিয়াক সার্জন ডা. সাইদুর রহমান, ডা. রেজাউল হাসান এবং ডা. আবুল কালাম মহিউদ্দিন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ইউনাইটেড হাসপাতালে বিশ্ব কিডনি দিবস পালিত
এ সময় ডা. মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বলেন, ইউনাইটেড কার্ডিয়াক কেয়ার সেন্টার হৃদরোগ চিকিৎসায় দেশ সেরা। ১৬ বছর ধরে প্রাইভেট হেলথ সেক্টরে আমরা সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে আসছি। যার প্রকৃত উদাহরণ হৃদরোগ চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা। এখন আমাদের দেশের বেশিরভাগ হৃদরোগী আমাদের দেশেই চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন। বাংলাদেশে ইউনাইটেড হসপিটালেই প্রথমবারের মতো মেকানিক্যাল হার্ট ইমপ্ল্যান্ট, একমো, ট্রান্সক্যাথেটার এওর্টিক ভাল্ভ ইমপ্লান্ট পদ্ধতির চিকিৎসাসহ অনেক সফলতার গল্প তৈরি হয়েছে। এখন আমাদের লক্ষ্য বিশ্বমানের স্বাস্থ্য সেবাকে কি কি উপায়ে আরও সাশ্রয়ী করা যায়। এরই অংশ হিসেবে আমরা ঘোষণা করছি মাত্র ৯৫ হাজার টাকার পিটিসিএ (স্টেন্টিং) প্যাকেজ এবং ২০ হাজার টাকার এনজিওগ্রাম প্যাকেজ। এছাড়া ইউনাইটেড হসপিটালে বর্তমান ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি এখন থেকে দুই লাখ ৫০ হাজার টাকায় ওপেন হার্ট সার্জারি করা যাবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের স্বনামধন্য কার্ডিয়াক সার্জন এবং ইউনাইটেড কার্ডিয়াক সেন্টার এর ডিরেক্টর ডা. জাহাঙ্গীর কবির হার্ট চিকিৎসায় সাশ্রয়ী এই প্যাকেজগুলোর উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন- ইউনাইটেড কার্ডিয়াক কেয়ার সেন্টারের হৃদরোগ বিভাগের চিফ কনসালটেন্ট ও স্বনামধন্য হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. এন এ এম মোমেনুজ্জামান এর উত্তরসূরি ডা. সামসুন নাহার, ডা. আফরীদ জাহান, ডা. তুনাজ্জিনা আফরিন হার্টের এই অপারেশনগুলো করবেন।
আরও পড়ুন: ইউনাইটেড এর ১৬ বছর পূর্তিতে সাশ্রয়ী কার্ডিয়াক প্যাকেজের উদ্বোধন
উল্লেখ্য ডা. জাহাঙ্গীর কবির এরই মধ্যে ২৫ হাজারেরই বেশি হার্ট সার্জারি করেছেন। তিনিই বাংলাদেশের প্রথম ৪২ বছর বয়সী এক নারীর হৃদযন্ত্রে মেকানিক্যাল হার্ট ইমপ্ল্যান্ট করেছেন।
উল্লেখ্য, বিশ্ব হার্ট দিবস উপলক্ষে ইউনাইটেড হেলথকেয়ার সার্ভিসেস লিমিটেড সপ্তাহব্যাপী সামাজিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে, যার মধ্যে বিভিন্ন ক্লাবে ও কর্পোরেট হাউসে সচেতনতামূলক সেমিনার কার্যক্রম, অনলাইন ও ফেসবুক লাইভ ওয়েবিনার এবং বিভিন্ন টেলিভিশনে আলোচনা সভায় ইউনাইটেড কার্ডিয়াক কেয়ার সেন্টারের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের উপস্থিতি ও পরামর্শ প্রদান।
আরও পড়ুন: ইউনাইটেড হসপিটালে হেপাটাইটিস দিবস পালিত
২ বছর আগে
খালেদা জিয়ার হার্টে আরও দুটি ব্লক, ৭২ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার হার্টে আরও দুটি ব্লক এবং কিছু জটিলতা থাকায় ৭২ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘শনিবার চিকিৎসার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে করোনারি এনজিওগ্রাম করে বিএনপি চেয়ারপার্সনের হার্টে তিনটি ব্লক পাওয়া গেছে। একটাতে এনজিও গ্রামের সঙ্গে সঙ্গে স্টেন্টিং করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘৭২ ঘণ্টা অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত চিকিৎসকরা তার বর্তমান স্বাস্থ্যের অবস্থা সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করতে রাজি নন। তিনি এখন সিসিইউতে চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন।’
আরও দুটি ব্লক সম্পর্কে জাহিদ বলেন, কিডনি ও লিভারের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা থাকায় ওনার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে চিকিৎসকরা এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।
তিনি বলেন, অন্য দুটি ব্লক অপসারণের জন্য যে ওষুধের প্রয়োজন তা তার কিডনিকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জাহিদ বলেন, পরিবারের কোনো সদস্য ও বিএনপি নেতাদের এখন তার সঙ্গে দেখা করতে দেয়া হচ্ছে না।
তিনি বিএনপি চেয়ারপার্সনের দ্রুত সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।
পড়ুন: বিদেশে চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে আইনি প্রক্রিয়া মানতে হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
এর আগে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় শনিবার ভোররাতে খালেদা জিয়াকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
শনিবার বিকালে খালেদা জিয়ার হার্টে একটি রিং পরানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর আগে এক জরুরি বৈঠকে তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার মাইল্ড হার্ট অ্যাটাক হওয়ায় এভারকেয়ার হাসপাতালে তার চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড এনজিওগ্রাম করার সিদ্ধান্ত নেয়।
তিনি বলেন, হার্ট অ্যাটাকের পর বিএনপি চেয়ারপার্সন শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালত পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিলে তাকে কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। পরে একই বছর আরেকটি দুর্নীতির মামলায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
করোনার কারণে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকার খালেদা জিয়াকে তার গুলশানের বাড়িতে থাকার এবং দেশ না ছাড়ার শর্তে সাজা স্থগিত করে একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সাময়িকভাবে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়।
পড়ুন: খালেদা জিয়ার হার্টে রিং বসানো হয়েছে: ফখরুল
ফের হাসপাতালে খালেদা জিয়া
২ বছর আগে
রক্তে সুগার থাকলে হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়ে
ডায়াবেটিস থাকলে হার্ট ফেইলিওর হয়ে প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কা বেশি বলে সতর্কবাণী শোনালেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কার্ডিয়োথোরাসিক ভাস্কুলার সার্জন নরেশ ত্রেহান।
৪ বছর আগে