বিড়ি
বিড়ি শ্রমিকদের মজুরি বাড়ানোর দাবি
বিড়ি শিল্পের শ্রমিকরা তাদের মজুরি বৃদ্ধি এবং বিড়ি কারখানায় ৬ দিনের কর্ম সপ্তাহের ব্যবস্থা রাখার দাবি জানিয়েছেন।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মে দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশন আয়োজিত সমাবেশ থেকে তারা এ দাবি জানান।
বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান, সহ-সভাপতি নাজিম উদ্দিন, প্রচার সম্পাদক শামীম ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন যুগ্ম সম্পাদক হারিক হোসেন।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তারা বিড়ি শিল্পে শ্রমিকদের সুরক্ষার জন্য একটি আইন, ২০২৩-২০২৪ সালের বাজেটে বিড়ির ওপর বিদ্যমান শুল্ক হ্রাস এবং শিল্পটিকে বাঁচাতে বিড়ির ওপর ১০ শতাংশ অগ্রিম আয়কর প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।
বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের নেতারা জানান, দেশের লাখ লাখ শ্রমিক শ্রমনির্ভর বিড়ি শিল্পে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে।
কিন্তু বিদেশি বহুজাতিক কোম্পানির ষড়যন্ত্রে এই ঐতিহ্যবাহী দেশীয় শিল্প ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে বলেও জানান তারা।
আরও পড়ুন: বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ড: ৭০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি দোকান মালিক সমিতির
ডিএসএ বাতিলের দাবি জানিয়েছে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলো
১ বছর আগে
বিড়ি শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধির দাবি
মজুরি বৃদ্ধি ও সপ্তাহে ছয় কর্মদিবসের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশন। বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের কাছে এ দাবিতে তারা এক সমাবেশের আয়োজন করেন।
সমাবেশে তাদের দাবি পূরণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের সদস্যরা।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি এম কে বাঙ্গালী, সহ-সভাপতি নাজিম উদ্দিন ও লোকমান হাকিম, সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল গফুর, যুগ্ম সম্পাদক হারিক হোসেন ও প্রচার সম্পাদক শামীম ইসলাম প্রমুখ।
বিড়ি শিল্পে শ্রমিকদের সুরক্ষার জন্য একটি আইন প্রণয়নে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ফেডারেশন।
আরও পড়ুন: বকেয়া বেতনের দাবিতে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি
শ্রমিকদের বেঁচে থাকা ও শিল্পটিকে বাঁচানোর জন্য সদস্যরা ২০২২-২৩ বাজেটে বিড়ির ওপর বিদ্যমান শুল্ক হ্রাসের পাশাপাশি ১০ শতাংশ আগাম ট্যাক্স প্রত্যাহারের দাবি করেন।
বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের নেতারা বলেন, বিড়ি শ্রমিকেরা এখনো তাদের অধিকার ও ন্যায্য মজুরির জন্য লড়াই করছেন।
তারা বলেন, ‘বিড়ি শ্রমিকদের সুরক্ষা আইন সময়ের প্রয়োজন।’
বহুজাতিক সিগারেট কোম্পানিগুলো এদেশের মানুষের ফুসফুস পোড়াচ্ছে। আর কিছু সরকারি কর্মকর্তা তাদের (বহুজাতিক সিগারেট কোম্পানিগুলোর) একচেটিয়া আধিপত্য তৈরিতে সহায়তা করছে বলে অভিযোগ করেছেন ফেডারেশনের সদস্যরা।
আরও পড়ুন: তেঁতুলতলা খেলার মাঠ: মা-ছেলেকে আটকের ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি
তামাকপণ্যে কর ও মূল্য বৃদ্ধির দাবি
২ বছর আগে