ঘরমুখো
ঘরমুখো মানুষের চাপে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচলে ধীরগতি
ঈদে ঘরমুখো মানুষ ও যানবাহনের চাপ বাড়ায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে ধীরগতিতে যান চলাচল করছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ঘরমুখো মানুষজন।
বৃহস্পতিবার মহাসড়কের টঙ্গী থেকে চান্দনা মোড় পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি যানজট দেখা গিয়েছে।
গাজীপুর জেলার মহাসড়কে ভোগড়া বাইপাস পয়েন্ট, বোর্ড বাজার, টঙ্গী বাজার ও স্টেশন রোডে যানজট দেখেছেন ইউএনবি প্রতিনিধি।
আরও পড়ুন: ঈদ: লঞ্চে মোটরসাইকেল ১০ দিনের জন্য নিষিদ্ধ
আজ সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের চন্দ্রা ত্রিমোর পর্যন্ত যানজট একই ছিল।
মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে গাজীপুর চৌরাস্তায় পৌঁছাতে প্রায় চার ঘণ্টা সময় লাগছে বলেও দাবি করেছেন যাত্রী ও গাড়িচালকরা। কোথাও কোথাও গণপরিবহন পেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে মানুষকে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (ট্রাফিক) আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, গাজীপুরের মহাসড়কে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি লাঘবের জন্য ইতিমধ্যেই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। ‘যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
২ বছর আগে
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে যানজট, ভোগান্তিতে ঘরমুখো মানুষ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জে ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের কারণে ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে ঈদুল আজহার চার দিন আগে বাড়ি ফিরতে যাওয়া ঘরমুখো মানুষদের।
বুধবার বিকাল থেকে মহাসড়কের শিমরাইল, কাঁচপুর, মদনপুর ও মেঘনা এলাকায় তীব্র যানজট দেখা গেছে।
প্রচণ্ডে গরমের মধ্যে শত শত যানবাহন আটকা পড়ে চালক ও যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঈদ: লঞ্চে মোটরসাইকেল ১০ দিনের জন্য নিষিদ্ধ
ফারিয়া রহমান নামে এক ঘরমুখো যাত্রী জানান, সাইনবোর্ড এলাকা পার হওয়ার পর ধীরগতিতে যানবাহন চলাচল করছে। যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছাতে দীর্ঘ সময় লাগছে।
এদিকে পরিবহন মালিকরা অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেছেন কয়েকজন যাত্রী।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নবীর হোসেন বলেন, ঈদকে সামনে রেখে পশুবোঝাই যানবাহনের পাশাপাশি ঘরমুখো লোকজনের চাপের কারণে এ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
আরও পড়ুন: বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার ৫ জামাত
তিনি বলেন, হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়কের প্রতিটি মোড়ে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন, টহল দেয়া এবং মহাসড়কে স্থানীয় যানবাহন চলাচল না করাসহ যানজট নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে।
ওসি বলেন, যানবাহনের অতিরিক্ত চাপের কারণে মহাসড়কের কয়েকটি মোড়ে লোকজনকে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হচ্ছে যা যানজটের সৃষ্টি করেছে। আশা করছি শিগগিরই এটি স্বাভাবিক হবে।
২ বছর আগে
পাটুরিয়ায় ঘরমুখো যাত্রীর চাপ
ঈদযাত্রায় বৃহস্পতিবার ভোর রাত থেকেই পাটুরিয়া ঘাটে প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাসের ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ বাড়তে থাকে। পাশাপাশি যাত্রীবাহী বাসেরও চাপ বেড়েছে। ফলে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলগামী শত শত যানবাহন পারাপারে হিমশিমে পড়েছে ঘাট কর্তৃপক্ষ।
ফেরি কর্মকর্তারা জানান, সাধারণ পন্যবাহী ট্রাক পারাপার বন্ধ রয়েছে। বাস, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাসের সঙ্গে টার্মিনালে আটকে থাকা কিছু কিছু ট্রাকও পার করে দেয়া হচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিসির ডিজিএম মো. শাহ নেওয়াজ বলেন, গাড়ির চাপ আরও বেড়ে গেলে ফেরিগুলো ওপারে যানবাহন নামিয়া দেয়ার পর প্রয়োজনে খালি ফেরি সেখান থেকে নিয়ে আসা হবে।
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ঈদ উপলক্ষে ২১টি ফেরির মধ্যে দুটি বিকল থাকায় ১৯টি দিয়ে পারাপার করা হচ্ছে।
পড়ুন: শিমুলিয়ায় নৌপথে ঘরমুখো মানুষের ঢল
২ বছর আগে
শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ঘরমুখো মানুষের ঢল
ঈদুল ফিতরের পাঁচদিন বাকি থাকতেই পদ্মা নদী পার হওয়ার জন্য শিমুলিয়া ফেরিঘাটে কয়েক হাজার মানুষ ভিড় করেছেন। বুধবার প্রচণ্ড গরমের মধ্যেও অনেক মানুষকে ফেরিঘাটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে দেখা যায়।
ফেরি টার্মিনালের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ঘরমুখো মানুষের এই বিশাল ঢল সামলাতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন। কারণ বর্তমানে প্রতিদিন ১৮-২১টির পরিবর্তে মাত্র সাতটি ফেরি চলছে।
ইউএনবি’র সঙ্গে আলাপকালে কয়েকজন যাত্রী জানান, গত বছরের তুলনায় এ বছর ফেরির সংখ্যা কম থাকায় ভিড় এড়াতে তারা আগেই বাড়ি যাচ্ছেন।
শিমুলিয়া ঘাটের বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) পরিদর্শক মো. সোলেমান জানান, ফেরির সংখ্যা অপর্যাপ্ত হওয়ায় বর্তমানে ১৫৩টি স্পিডবোট ও ৮৩টি লঞ্চ চলাচল করছে।
আরও পড়ুন: ঢাকা-পাটুরিয়া রুটে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি
২ বছর আগে