পলাতক
কাশিমপুর কারাগার থেকে পলাতক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
কাশিমপুর কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি শাহ আলমকে (২৬) কিশোরগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
শুক্রবার রাত পৌনে ১টার দিকে শহরের গাইটাল বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-১৪ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের একটি দল।
আরও পড়ুন: নোয়াখালীতে ছাত্র হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
তিন বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় সাজাপ্রাপ্ত তিনি। কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার গাইটাল নয়াপাড়া এলাকার বাসিন্দা।
র্যাব সূত্র জানায়, কোটাবিরোধী আন্দোলন চলাকালে তিনি কাশিমপুর কারাগার থেকে পালিয়ে যান।
র্যাবের কোম্পানি কমান্ডার মো. আশরাফুল কবির বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাবের দলটি কিশোরগঞ্জ শহরের গাইটাল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয় করা হয়।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার তদন্ত কর্মকর্তা শ্যামল মিয়া বলেন, আসামিকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে ১৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ নারী গ্রেপ্তার
১ মাস আগে
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পলাতক ৩ আসামি গ্রেপ্তার
দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পলাতক তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
গ্রেপ্তার হওয়া ৩ আসামি হলেন- কুড়িগ্রামের মজিত বসুনিয়ার ছেলে মিন্টু মিয়া (৩৫), মিন্টু মিয়ার স্ত্রী মোর্শেদা বেগম (৩০) ও ভোলা জেলার হাবিবুর রহমানের ছেলে আবুল কালাম আজাদ (৫৩)।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে র্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ৬৫ বছরের বৃদ্ধ নিহত
তারা সবাই হত্যা মামলার আসামি।
র্যাব সদর দপ্তরের সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) আরিফুর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব- ৩ এর একটি দল দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার করে।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করবে র্যাব: মহাপরিচালক
সিরাজগঞ্জে জুয়া চক্রের ৬ সদস্য গ্রেপ্তার: র্যাব
১ বছর আগে
সাভারে পলাতক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধী গ্রেপ্তার
যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক এক আসামিকে শনিবার ঢাকার সাভার থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) সদস্যরা।
গ্রেপ্তার খান রোকনুজ্জামান (৭২) সাতক্ষীরার সদর উপজেলার মহব্বত আলী খানের ছেলে।
র্যাব-২ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি শিহাব করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২০২২ সালের ২৪ মার্চ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য রোকনুজ্জামানকে মৃত্যুদণ্ড দেয়।
আরও পড়ুন: নাটোরে মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মানবতাবিরোধী অপরাধে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
মানবতাবিরোধী অপরাধ: কেরানীগঞ্জে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
৭১’র মানবতাবিরোধী অপরাধ: ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
৭১’র মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি বয়োবৃদ্ধ আব্দুস শুক্কুরকে (৭৭) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৭।
তিনি কক্সবাজার জেলা মহেশখালী থানাধীন গুলগুলিয়াপাড়ার মৃত আলী রেজার ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন বলে জানায় র্যাব কর্মকর্তারা।
বুধবার (৫ জুলাই) দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব-৭ এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
আরও পড়ুন: মানবতাবিরোধী অপরাধ ত্রিশালের ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
এর আগে যুদ্ধাপরাধী বৃদ্ধ আব্দুস শুক্কুরকে কক্সবাজারের রুমানিয়াছড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক মো. নুরুল আবছার জানান, ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় কক্সবাজার জেলার মহেশখালী এলাকায় গণহত্যা, অপহরণ, আটক, নির্যাতন ও লুটপাটসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ পাওয়ায় আব্দুস শুক্কুরের বিরুদ্ধে অপরাধের তদন্ত শুরু হয়।
দেশের বিভিন্ন স্থানে নাম-ঠিকানা পরিবর্তন করে আট বছর ধরে আত্মগোপন করেও শেষ রক্ষা হয়নি একাত্তরে পাক বাহিনীর দোসর আব্দুস শুক্কুরের।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ আব্দুস শুক্কুরের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালে ২১ মে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। এর আগে তদন্তকারী সংস্থা তদন্ত শেষে প্রতিবেদন দাখিল করে আদালতে।
র্যাব-৭ জানান, মানবতাবিরোধী অপরাধে ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে র্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। গত ৩ জুলাই কক্সবাজার জেলা সদর থানার রুমানিয়াছড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে পলাতক আসামি আব্দুস শুক্কুরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: মানবতাবিরোধী অপরাধে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
আব্দুস শুক্কুর ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের বিপক্ষে সরাসরি অবস্থান নিয়ে কক্সবাজার জেলার মহেশখালী, কুতুবদিয়া ও পেকুয়া এলাকায় বাংলাদেশের নিরীহ মুক্তিকামী মানুষকে হত্যাসহ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর হিসেবে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় গণহত্যা, নির্যাতন, মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ছিল।
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ করে মহেশখালীতে গণহত্যা, লুটপাট, ঘরবাড়ি লুট ও নির্যাতন করেছে।
আব্দুস শুক্কুরকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়- আইনশৃংখলা বাহিনীর হাত থেকে গ্রেপ্তার এড়াতে ছদ্মনাম ধারণ করে নাম ও ঠিকানা পরিবর্তন করে দীর্ঘ আট বছর যাবৎ দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করেছিল।
সর্বশেষ কক্সবাজার জেলার সদর থানা এলাকায় বসবাস শুরু করে। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মানবতাবিরোধী অপরাধ: কেরানীগঞ্জে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
ঝিনাইদহে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় পলাতক স্বামী গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় পলাতক স্বামী জহুরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
মঙ্গলবার ভোরে শহরের আরাপপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার জহুরুল ইসলাম কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: যশোরের শার্শা সীমান্ত থেকে ৯টি স্বর্ণের বার জব্দ, গ্রেপ্তার ২
র্যাব-৬, ঝিনাইদহ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার ইশতিয়াক হোসাইন জানান, ১৩ মে ঝিনাইদহের আরাপপুরের একটি ভাড়া বাসায় যৌতুকের টাকা না দেওয়ায় স্ত্রী সীমা খাতুনের সঙ্গে বাক-বিতণ্ডা হয় জহুরুলের।
এক পর্যায়ে জহুরুল ইসলাম ইট ও হাতুড়ি দিয়ে সীমাকে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যায়। সেখান থেকে সীমাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় ওইদিনই নিহতের বাব কামাল হোসেন বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর র্যাব অভিযান শুরু করে।
জহুরুল আরাপপুর এলাকায় অবস্থান করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে ভোরে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
যৌতুক ও পারিবারিক কলহের কারণেই এ হত্যাকাণ্ড হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে খাদ্য কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে দুদক
নীলফামারীতে চার মাসের শিশুকে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
নড়াইলে বাল্যবিয়ের ভয়ে পলাতক, ২১ দিন পর বান্ধবীর বাড়ি থেকে কিশোরী উদ্ধার
নড়াইলের সদর উপজেলায় বাল্যবিয়ের ভয়ে বাড়ি থেকে পালানোর ২১ দিন পর বান্ধবীর বাড়ি থেকে এক কিশোরীকে (১৭) উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (৭ এপ্রিল) বিকালে তাকে পরিবারের জিম্মায় হস্তান্তর করা হয়।
ওই কিশোরী নড়াইল সদরের একটি স্কুল থেকে চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে অপহৃত কিশোরী উদ্ধার
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত ১৮ মার্চ সকালে ওই কিশোরী বাড়ি থেকে স্কুলের উদ্দেশে বের হয়। এরপরে সে আর বাড়িতে ফেরেনি। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও সন্ধান না পেয়ে তার মা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
পরে পুলিশের একাধিক টিম ওই কিশোরীর সন্ধানে অনুসন্ধানের পাশাপাশি ছায়া তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় প্রায় ২১ দিন পর ঢাকা মেট্রোপলিটনের কদমতলী থানা এলাকায় পরীক্ষার্থীর অবস্থান শনাক্ত করেন। পরে পুলিশ শুক্রবার (৭ এপ্রিল) জান্নাতি নামের এক মেয়ে বান্ধবীর বাড়ি থেকে নিখোঁজ ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে।
নড়াইল পুলিশ সুপার (এসপি) সাদিরা খাতুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, এসএসসি পরীক্ষার্থী নিখোঁজ জিডির পরপরই আমাদের প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল সুস্থভাবে তাকে উদ্ধার করা। জেলা পুলিশের একাধিক টিমের সমন্বিত প্রচেষ্টায় মেয়েটির অবস্থান শনাক্ত করে তাকে সুস্থ উদ্ধার করতে পেরেছি।
তিনি বলেন, ওই কিশোরীর পরিবার কুয়েত প্রবাসী এক ছেলের সঙ্গে তার বিয়ে ঠিক করে। তিন্তু সে পড়াশোনা করতে চায়, তাই বিয়ে করবে না বলে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়।
তিনি আরও বলেন, ওই পরীক্ষার্থীকে তার মা ও ভাইদের জিম্মায় হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়া পরিবারকেও সতর্ক করা হয়েছে তাকে যেন বাল্যবিয় না দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ৯৯৯: জাতীয় জরুরি সেবায় ফোন, কিশোরী উদ্ধার
মোবাইলে মেসেজে অপহৃত কিশোরী উদ্ধার, আটক ২
১ বছর আগে
১৭ বছর ধরে পলাতক জেএমবি সদস্য ফেনীতে গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (জেএমবি) একজন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ২০১৭ সালে বরিশালে নাশকতার পরিকল্পনাকারী হিসেবে পলাতক ছিলেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) পুলিশের সন্ত্রাসবিরোধী ইউনিট তাকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৫০০ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে দুই মামলা, গ্রেপ্তার ১০
নজরদারি ব্যবস্থা ব্যবহার করে পুলিশের একটি দল ফেনীর সোনাগাজী উপজেলা থেকে মো. এমদাদুল হককে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান (এটিইউ-এর মিডিয়া ও সচেতনতা বিভাগ) জানান, বরিশাল কোতোয়ালি থানায় নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ১৭ বছর পর সন্ধ্যায় ফেনী সদর উপজেলার সার্কিট হাউস এলাকা থেকে এমদাদুলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলাটি এখন আদালতে বিচারাধীন।
মামলা দায়েরের পর থেকে আসামি পলাতক ছিলেন এবং ২০১০ সালে ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরবে গিয়ে অবৈধভাবে চার বছর অবস্থান করেন।
২০১৪ সালে দেশে ফিরতে বাধ্য হওয়ার পরও আত্মগোপনে ছিলেন এমদাদুল।
আসলাম জানান, তিনি মাদ্রাসায় শিক্ষাদান এবং মসজিদে দৈনিক নামাজের নেতৃত্ব দেয়ার ছদ্মবেশে জঙ্গিবাদসহ বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে ব্যাংকের টাকা লুটের ঘটনায় ৭ জন গ্রেপ্তার: ডিএমপি
সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণ: তিন দিনের রিমান্ডে গ্রেপ্তার ৩ ভবন মালিক
১ বছর আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধ: ঢাকায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক দুই আসামি গ্রেপ্তার
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক দুই আসামিকে ঢাকার দক্ষিণখান ও সাভারের আশুলিয়া এলাকা থেকে গ্রেপ্তারের দাবি করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- নকিব হোসেন আদিল সরকার ও মোখলেছুর রহমান মুকুল।
র্যাব সদর দপ্তরের মিডিয়া উইংয়ের এএসপি ইমরান খান জানান, সোমবার রাতে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
তবে বিস্তারিত কিছু না জানিয়ে র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, আজ দুপুরে বিস্তারিত জানানো হবে।
আরও পড়ুন: মানবতাবিরোধী অপরাধে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড
মানবতাবিরোধী অপরাধ: সাভারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে নেত্রকোণার খলিলুরের মৃত্যুদণ্ড
১ বছর আগে
যাত্রাবাড়ী থেকে ১১ বছর পলাতক ‘হিযবুত তাহরীর সদস্য’ গ্রেপ্তার
ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরীরের এক সাজাপ্রাপ্ত সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) সদস্যরা।
গ্রেপ্তার তৌহিদুর রহমান তৌহিদ (৩২) জঙ্গি সংগঠনটির ‘দাওয়াহ’ ও অর্থ বিভাগের সক্রিয় সদস্য। সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনাল তাকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়।
সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) ও র্যাব-২ এর সিনিয়র অতিরিক্ত পরিচালক (মিডিয়া) মো. ফজলুল হক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-২ এর একটি বিশেষ দল শনিবার ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে অভিযান চালিয়ে তৌহিদকে গ্রেপ্তার করে।
আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা: হিযবুত তাহরীরের প্রধান সমন্বয়কসহ খালাস ৪
রাজধানীর হাজারীবাগ থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে দায়ের করা একটি মামলায় তৌহিদকে আসামি করা হয়। তিনি গত ১১ বছর ধরে পলাতক ছিলেন এবং জঙ্গি গোষ্ঠীটির সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা অব্যাহত রেখেছেন বলে জানান র্যাব কর্মকর্তা।
র্যাবের এই কর্মকর্তা অনুসারে, তৌহিদ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার জন্য মিটিং করা এবং মাদরাসা ও স্কুল ছাত্রদের জঙ্গিবাদে জড়িত হতে উতসাহিত করার জন্য হিযবুত তাহরীরের লিফলেট ও পোস্টার বিতরণে রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল।
তৌহিদের তথ্যের ভিত্তিতে তার সহযোগীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তার বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলছে বলে জানান র্যাবের এই সিনিয়র কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: হিযবুত তাহরীরের ছয়জনের রায় ফের পেছাল
চট্টগ্রামে সরকারবিরোধী লিফলেটসহ নিষিদ্ধ ‘হিযবুত তাহরীর’ নেতা আটক
১ বছর আগে
আদালত চত্বর থেকে ২ জঙ্গি ছিনতাই: ১০ আসামির ৫ দিনের রিমান্ড
ঢাকার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালত চত্বর থেকে পুলিশের চোখে স্প্রে করে প্রকাশক দীপন হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনিয়ে নেয়ার মামলায় ১০ আসামির আরও পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। মামলার দশ আসামিই জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সদস্য।
বৃহস্পতিবার আসামিদের ১০ দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য পুনরায় তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) পরিদর্শক মুহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ।
শুনানি শেষে ঢাকা মহানগর হাকিম শফি উদ্দিন তাদের এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- শাহীন আলম ওরফে কামাল, শাহ আলম ওরফে সালাউদ্দিন, বি এম মজিবুর রহমান, সুমন হোসেন পাটোয়ারী, আরাফাত রহমান, খাইরুল ইসলাম ওরফে সিফাত, মোজাম্মেল হোসেন, শেখ আব্দুল্লাহ, আবদুর সবুর, রশিদুন্নবী ভূঁইয়া।
২০ নভেম্বর দুপুরে ঢাকার মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালত চত্বর থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামিকে ছিনিয়ে নিয়ে যায় জঙ্গিরা। এসময় আসামি আরাফাত ও সবুরকেও ছিনিয়ে নিতে চেষ্টা করে তারা। পরে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয় আরাফাত ও সবুরকে।
এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় কোর্ট পরিদর্শক জুলহাস বাদী হয়ে ২০ জনের নামে একটি মামলা করেন। মামলায় আসামি করা হয় অজ্ঞাতনামা আরও সাত-আটজনকে।
আরও পড়ুন: আদালতে যাওয়ার পথে আসামির মারপিটে সাক্ষী নিহত, আটক ৫
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আনসার আল ইসলামের সামরিক শাখার নেতা মেজর জিয়ার (চাকরিচ্যুত মেজর) পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় আয়মান ওরফে মশিউর রহমান (৩৭), সাব্বিরুল হক চৌধুরী ওরফে আকাশ ওরফে কনিক (২৪), তানভীর ওরফে সামশেদ মিয়া ওরফে সাইফুল ওরফে তুষার বিশ্বাস (২৬), রিয়াজুল ইসলাম ওরফে রিয়াজ ওরফে সুমন (২৬) ও মো. ওমর ফারুক ওরফে নোমান ওরফে আলী ওরফে সাদ (২৮) পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামিদের ছিনিয়ে নেয়ার পরিকল্পনা করে।
এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দুটি মোটরসাইকেল যোগে আনসার আল ইসলামের অজ্ঞাতপরিচয় পাঁচ-ছয়জন সদস্য অবস্থান নেয়। এছাড়া আদালতের আশপাশে অবস্থান করা অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জন আনসার আল ইসলামের সদস্য আদালতের মূল ফটকের সামনে অবস্থান নেয়। এরপর তারা পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা তাদের কর্মকাণ্ডে বাধা দিলে আসামিদের মধ্যে কোনো একজন তার হাতে থাকা লোহা কাটার যন্ত্র দিয়ে কনস্টেবল আজাদের মুখে আঘাত করে বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়া ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে যোগ দিলে আদালত ব্যবস্থা নিবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
১ বছর আগে