জেপিসি
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল নির্বাচিত
আগামী দুই বছরের জন্য জাতীয় প্রেসক্লাবের (জেপিসি) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক ইত্তেফাকের ফরিদা ইয়াসমিন এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন দৈনিক ভোরের কাগজের শ্যামল দত্ত।
ফরিদা ইয়াসমিন পেয়েছেন ৫৬৭ ভোট এবং তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কামাল উদ্দিন সবুজ পেয়েছেন ৪০১ ভোট।
জেপিসি পরিচালনা কমিটির (২০২৩-২০২৪)সেশনের জন্য সাধারণ সম্পাদক পদে শ্যামল দত্ত ৪৯৬ ভোট পেয়েছিলেন এবং তার নিকটতম প্রার্থী ইলিয়াস খান পেয়েছিলেন ৪৭৪ ভোট।
আরও পড়ুন: শাবিপ্রবি প্রেসক্লাবের ‘মুজিব শতবর্ষ ক্রীড়া সপ্তাহ’র উদ্বোধন
সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে কবি হাসান হাফিজ (৫৫৯) এবং রেজওয়ানুল হক রাজা (৫৮৩) সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।
১৭ সদস্যের জেপিসি কার্যনির্বাহী কমিটির অন্য পদাধিকারীরা হলেন যুগ্ম সচিব আইয়ুব ভূঁইয়া (৫৪০) ও এম আশরাফ আলী (৪৯১) এবং কোষাধ্যক্ষ শাহেদ চৌধুরী (৫৭৬)।
নির্বাচিত ১০ সদস্য হলেন- ইউএনবি সম্পাদক ফরিদ হোসেন (৪৯৫), কাজী রওনাক হোসেন (৪২২), শাহনাজ সিদ্দিকী শোমা, (৩৯০), কল্যাণ সাহা (৩৮২), শাহনাজ বেগম পলি (৩৬০), সৈয়দ আবদাল আহমেদ (৩৪৭), ইউএনবি’র প্রধান প্রতিবেদক জুলহাস আলম (৩৪৫), বখতিয়ার রানা (৩৩০), মোহাম্মদ মমিন হোসেন (৩৩০) ও সিমন্ত খোকন (২৮৯)।
এর আগে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত জাতীয় প্রেসক্লাব নির্বাচনে কোনো বিরতি ছাড়াই ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয় যেখানে ১ হাজার ১০২ জন ভোটারের মধ্যে ৯৮৫ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
ভোট গণনা শেষে রাত ৮টার দিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোসাফা-ই-জামিল ফলাফল ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের নেতৃত্বে নাজমুল-মাসুদ
১ বছর আগে
কে জি মোস্তফাকে শেষ শ্রদ্ধা জানালো সাংবাদিক ও সহকর্মীরা
রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে প্রখ্যাত গীতিকার কে জি মোস্তফাকে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সাংবাদিক ও তার সহকর্মীরা।
সোমবার বেলা ১টা ৩০ এর দিকে প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে তার লাশ আনা হলে শতাধিক মিডিয়া কর্মী,কে জি মোস্তফার প্রাক্তন সহকর্মী এবং বন্ধুরা তাকে শ্রদ্ধা জানান।
সাংবাদিক ছাড়াও বিভিন্ন পেশার মানুষও প্রবীণ সাংবাদিকের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।
জেপিসি, বিএফইউজে, ডিইউজে, পিআইবি ও নোয়াখালী সাংবাদিক ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে তার কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
এর আগে প্রেস ক্লাব চত্বরে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: বিশিষ্ট গীতিকার ও সাংবাদিক কে জি মোস্তফা মারা গেছেন
এর আগে রবিবার রাত ৮টায় আজিমপুরে নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বাংলা চলচ্চিত্রের সোনালী যুগের অসংখ্য চিরসবুজ গানের কিংবদন্তি গীতিকার কে জি মোস্তফা। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর।
১৯৩৭ সালের ১ জুলাই নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে জন্মগ্রহণকারী কে জি মোস্তফা ১৯৭৬ সালে বিসিএস তথ্য ক্যাডারের অফিসার হিসেবে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরে সহকারী সম্পাদক পদে যোগ দেন এবং সিনিয়র সম্পাদক হিসেবে ১৯৯৬ সালে অবসরে যান। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভকারী কে জি মোস্তফা ইত্তেহাদ, সংবাদসহ কয়েকটি পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেন।
১৯৬০ সাল থেকে চলচ্চিত্র, বেতার এবং টেলিভিশনের হাজার গানের গীতিকার, কাব্য ও গদ্যগ্রন্থ প্রণেতা কে জি মুস্তাফা রচিত 'তোমারে লেগেছে এতো যে ভালো চাঁদ বুঝি তা জানে’, ‘আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন’ এমন অপূর্ব সব গান মানুষের মুখে মুখে ফেরে।
আরও পড়ুন: গীতিকার কে জি মোস্তফার মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রীর শোক
২ বছর আগে