প্রেমের টানে
‘বান্ধবী’র সঙ্গে দেখা করতে বরিশালে ভারতীয় নৃত্যশিল্পী, হতাশ হয়ে দেশে ফিরলেন
প্রেমকান্তো নামে এক ভারতীয় যুবক তার তথাকথিত বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করতে বরিশালে এসেছেন, কিন্তু প্রেমিকা তাকে প্রত্যাখ্যাত করেন।
প্রেমকান্ত ও মেয়েটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচয়, তারা একে অপরকে ভালোবাসতেন।
ইতোমধ্যেই তার বান্ধবী তাকে প্রত্যাখ্যান করেন এবং তার বান্ধবীর অন্য প্রেমিক হাতে তিনি নির্যাতনের শিকার হন বলে সম্প্রতি ঘটনাটি আলোচনায় উঠে আসে।
প্রতারিত ও নির্যাতনের শিকার হয়ে প্রেমকান্তো স্থানীয় পুলিশের কাছে গিয়ে অভিযোগ করেন।
আরও পড়ুন: প্রেমের টানে সীমানা পেরিয়ে বাংলাদেশে ভারতীয় তরুণী
গত ২৪ জুলাই ভারতের তামিলনাড়ু থেকে ওই যুবক প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে বাংলাদেশে আসেন। পরের দিন বরিশাল সরকারি কলেজে তাদের দেখা হয়। পরে তারা বিভিন্ন স্থানে একাধিকবার দেখা করেন। একপর্যায়ে প্রেমকান্তোকে মেয়েটির দ্বিতীয় প্রেমিকের কথা জানানো হয়।
এদিকে,প্রেমকান্তের খবর শুনে গত ২৭ জুলাই ওই ভারতীয় যুবককে মারধর করে তরুণীর আরেক প্রেমিক।
আরও পড়ুন: প্রেমের টানে ভারত থেকে বাংলাদেশে এসে ধরা কিশোরী!
প্রেমকান্তোর অভিযোগ, তিনি পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছেন। কিন্তু পুলিশ এখনো এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
পরে, বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশন ওই যুবককে ঢাকা এনে ভারতে পাঠিয়ে দেয়।
২ বছর আগে
প্রেমের সম্পর্কে বিয়ে, এবার মরিশাসের তরুণী বাংলাদেশে
ভাষা-সংস্কৃতি, ধর্ম-বর্ণের ভেদাভেদ ভুলে প্রেমের টানে সুদূর মরিশাস থেকে বাংলাদেশে ছুটে এসেছেন তরুণী। নাম তার বিবি সোহেলা (২৬)।
গত তিন বছর পূর্বে সুদূর প্রবাস মরিশাসে কাজের সুবাদে পরিচয় হয় বাংলাদেশি ছেলে মুস্তাকিন ফকিরের (২৭) সঙ্গে। পরিচয়ের সূত্র ধরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। সম্পর্কের দুই বছরের মাথায় তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
স্বামী মুস্তাকিন ফকির ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের রাধানগর গ্রামের কৃষক খবির ফকিরের ছেলে।
আরও পড়ুন: প্রেমের টানে সীমানা পেরিয়ে বাংলাদেশে ভারতীয় তরুণী
বিয়ের দেড় বছর পর স্বামীর বাড়ি বাংলাদেশের ফরিদপুরে বেড়াতে এসেছেন সোহেলা। বিদেশি বউ আসার খবরে আসপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নববধূকে দেখতে মুস্তাকিনের বাড়িতে ভীড় জমান উৎসুক জনতা।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মরিশাসের রাজধানী পোর্ট লুইস সহরের এক মুসলিম পরিবারে জন্ম সোহেলার। সেখানকার একটি ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন তিনি। বর্তমানে সে একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কর্মরত আছেন। আর সেখান থেকেই পরিচয় হয় বাংলাদেশি তরুণ মুস্তাকিনের সঙ্গে।
এ ব্যাপারে মুস্তাকিন ফকির বলেন, তিনি ঐ দেশের একটি কনস্ট্রাকশন কোম্পানিতে রাজমিস্ত্রীর কাজ করতেন। টানা দুই বছর প্রেমের সম্পর্কের একপর্যায়ে পারিবারিক ভাবে বিয়ে করেছেন তারা। মুস্তাকিন আরও জানান তার স্ত্রী এক মাসের জন্য বাংলাদেশে বেড়াতে এসেছেন।
এ ব্যাপারে মুস্তাকিনের বাবা খবির ফকির বলেন, সম্পর্ক ও বিয়ের ব্যাপারে তার ছেলে তাদেরকে আগেই জানিয়েছে। পরে তারা পরিবারের সদস্যরা মিলে বিমানবন্দরে গিয়ে পুত্রবধূ সোহেলাকে গ্রহণ করেছেন।
আরও পড়ুন: প্রেমিককে বিয়ে করতে সাঁতরে ভারত যাওয়া তরুণী কলকাতায় আটক
প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে আসা ভারতীয় সেই তরুণীকে ফিরতেই হলো
২ বছর আগে