পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
জনগণের উপকারে আসে এমন প্রকল্পের প্রস্তাব দিতে পারবেন জেলা প্রশাসকরা: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
প্রয়োজন হলে জেলা প্রশাসকরা (ডিসি) জনগণের উপকারে আসে এমন প্রকল্প গ্রহণের প্রস্তাব দিতে পারবেন বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার।
সোমবার (৪ মার্চ) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়নে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সেশন শেষে একথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: মূল্যস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রকল্প নেওয়ার ব্যাপারে তো জেলা প্রশাসকদের মূল ভূমিকা নেই। এটা মন্ত্রণালয় বা বিভাগ ভূমিকা নেয়। কিন্তু আজ আমাদের আলোচনা হয়েছে, যদি কোনো প্রয়োজন হয় তারাও (ডিসিরা) এলাকাভিত্তিক প্রকল্পের বিষয়ে প্রস্তাব দিতে পারবেন। যদি প্রকল্প জনগণের উপকারে আসে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা চাই, তাদের (ডিসিদের) মধ্য থেকেও প্রস্তাব আসুক। আর সরকার সেটা বিবেচনা করবে। শুধু উপর থেকে নিচের দিকে যাবে তা নয়, নিচের দিক থেকেও এ ধরনের প্রস্তাব আসতে পারে।’
শিক্ষা প্রকল্প নিয়ে আলোচনার প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শিক্ষাসংক্রান্ত প্রকল্প বিষয়ে আলোচনা করেছি। আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্স, কারিগরি শিক্ষা সেগুলো আমরা কীভাবে আরও বেশি করতে পারি সেটা নিয়ে আলোচনা করেছি।’
তিনি বলেন, ‘মাঠ পর্যায়ে তাদের (ডিসিদের) সুপারিশের ভিত্তিতে আমরা বিবেচনা করব। আমরা অনুরোধ জানিয়েছি, তারা (ডিসিরা) যেন বিবেচনায় নেয় সেটা যেন ওটা জনবান্ধব হয়। আমরা চাই মাঠ পর্যায় থেকে সুপারিশ উঠে আসুক।’
আরও পড়ুন: ইলিশের ডিম ছাড়তে সুযোগ করে দিতে হবে: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
উচ্চশিক্ষার মান এখনো কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
৮ মাস আগে
ইলিশের ডিম ছাড়তে সুযোগ করে দিতে হবে: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেছেন, ইলিশ মাছের দাম বেশি হলে বুঝতে হবে তার চাহিদা প্রচুর পরিমাণ। আর এ চাহিদা পূরণ করতে হলে মা ইলিশকে ডিম ছাড়তে সুযোগ করে দিতে হবে এবং মাছকে বড় হওয়ার সময় দিতে হবে। তাহলে আমরা মাছ খেতে পারব।
আরও পড়ুন: মূল্যস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাতে চাঁদপুর শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে চতুরঙ্গ সাংস্কৃতিক সংগঠন আয়োজিত ১৫তম জাতীয় ইলিশ উৎসবের সমাপনী দিনে গোল টেবিল আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, কৃষি মৌলিক পণ্যসহ ইলিশের ক্ষেত্রে সিন্ডিকেশন সম্ভব নয়। এর সিন্ডিকেট হলে ব্যবসায়ীর সংখ্যা বেড়ে যাবে। আমরা কিছু হলেই সিন্ডিকেট বলি। ৩০ থেকে ৩৫ হাজার বাজারে সিন্ডিকেট কীভাবে সম্ভব হবে!
ড. শামসুল আলম বলেন, কৃষকদের সহায়তা করা আওয়ামী লীগের অন্যতম নীতি। ইলিশের দাম ওভাবে বাড়েনি। আসলে সরবরাহ চাহিদার সঙ্গে মিলছে না। আর এজন্যে উৎপাদন বাড়াতে হবে। আসুন ইলিশ মাছকে সংরক্ষণ করে দেশকে আরও উন্নত করি।
আরও পড়ুন: উচ্চশিক্ষার মান এখনো কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী হচ্ছেন শামসুল আলম, রবিবার শপথ
১ বছর আগে
উচ্চশিক্ষার মান এখনো কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
উচ্চশিক্ষার মান এখনো কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলম।
তিনি বলেন, ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির র্যাংকিংয়ে ৫০০ টি বিশ্বিবদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশের কোনো বিশ্বিবদ্যালয় নেই। আর ৮০০ টি বিশ্বিবদ্যালয়ের মধ্যে মাত্র দুটি বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) আর নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়। এটা দুঃখজনক।’
রবিবার ( ৬ আগস্ট) সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের মাল্টিপারপাস হলে আয়োজিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই), টেক্সটাইল ও স্থাপত্য বিভাগের সামার সেমিস্টার ২০২৩-এ ভর্তি হওয়া নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এসময় প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলম বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বাড়লেও শিক্ষার মান বাড়েনি। মান বাড়ানোর জন্য সব বিশ্বিবদ্যালয়ের আরো উদ্যোগী হতে হবে।
আরও পড়ুন: জিপিএ-৫ এ প্রথম স্থানে চট্টগ্রামে কলেজিয়েট স্কুল
বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক এম মফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মেজর জেনারেল ( অব.) কাজী ফখরুদ্দিন।
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অব সাইন্স এক ইঞ্জিনিয়ার অধ্যাপক ড. আ ম ফারুক নবাগত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিভাগের শিক্ষকদের পরিচয় করিয়ে দেন।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এএনএম মেশকাত উদ্দীন ।
অনুষ্ঠানে সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, পরিচালক, শিক্ষক, কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকেরাও উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে মেয়েরা
পাসের হারের দিক দিয়ে এগিয়ে বরিশাল শিক্ষা বোর্ড
১ বছর আগে
মূল্যস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই: পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী
দেশে মূল্যস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই জানিয়ে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেছেন, আমাদের পাঁচ মাসের আমদানির সামর্থ্য রয়েছে। যেখানে তিন মাসের মাসের সামর্থ্য থাকলেই যথেষ্ট। খাদ্য আমদানি শুরু করলে আমরা ৮-৯ মাস সেটা বহন করতে পারবো। কাজেই এটিকে সংকট বলা যায় না।
শুক্রবার দুপুরে চাঁদপুর জেলা পুলিশের ফ্যামিলি ডে অনুষ্ঠানে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও করোনা পরবর্তী সময়ে সব দেশ পুনর্যাত্রা শুরু করেছিল। সে কারণে অধিক চাহিদায় মূল্যস্ফীতি দেখা দিয়েছে। তার ঢেউ বাংলাদেশেও লেগেছে। এ মূল্যস্ফীতি আমাদের কোনো কারণে নয়। এটা বৈশ্বিক।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব পরিস্থিতির কারণে আমরা সতর্ক রয়েছি। বিদেশ থেকে সাহায্য-সহযোগিতা নেয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা অতীতেও (সাহায্য) নিয়েছি, এখনো নেব।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আশঙ্কাবাদীরা বিভিন্ন ধরনের কথা বলছেন। তাদের কথায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি নিবৃত থাকতেন; তাহলে আমাদের অহংকার পদ্মা সেতু বাস্তবায়িত হতো না।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সব দেশ ঋণ করে থাকে। আমেরিকা, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, জাপান প্রত্যেকে তাদের দেশের চাইতে চার গুণ বেশি ঋণ করে থাকে। ঋণ হলো একটি ব্যবসা। কাজেই এ ব্যবসা বিনিয়োগে বাংলাদেশ অংশ নিবে এটাই স্বাভাবিক। তাছাড়া অর্থনৈতিক কোনো কার্যক্রম আমাদের বসে নেই।
তিনি বলেন, রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের অর্থনৈতিক সংকটে কথা উল্লেখ করে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে বাংলাদেশের নাম নেই। বলা হয়েছে বাংলাদেশের মূল্যস্ফীতি স্থিতিশীল রয়েছে। কাজেই বিদেশের মূল্যায়ন ও আমাদের নিজস্ব মূল্যায়নে আমরা মনে করি আমরা দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছি। এ বিষয়ে আশঙ্কাবাদীরা আশঙ্কা প্রকাশ করবেই। তাতে আমরা চিন্তিত নই।
আরও পড়ুন: বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি কম: তথ্যমন্ত্রী
কোনো ষড়যন্ত্রই দেশের উন্নয়ন ঠেকাতে পারবে না: কাদের
২ বছর আগে
একনেকে ১০ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকার ১০ প্রকল্পের অনুমোদন
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) মঙ্গলবার ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগে বিদ্যুৎ নেটওয়ার্ক বাড়ানোর লক্ষ্যে ৬ হাজার ১৭৯ কোটি টাকার প্রকল্পসহ ১০ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকার ১০টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ জুন) রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ প্রকল্পগুলোর অনুমোদন দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে বৈঠকে যোগ দেন।
সভায় ছয়টি নতুন প্রকল্প এবং চারটি সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়।
সভা শেষে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম সাংবাদিকদের বলেন, ১০টি প্রকল্পের মোট আনুমানিক ব্যয় ১০ হাজার ৮৮৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা (সংশোধিত প্রকল্পের অতিরিক্ত ব্যয়সহ)।
তিনি জানান, মোট ব্যয়ের মধ্যে পাঁচ হাজার ১৪২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা অর্থায়ন করা হবে সরকারের তহবিল থেকে, ৭৫৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা আসবে সংশ্লিষ্ট সংস্থার তহবিল থেকে এবং বাকি ৪ হাজার ৯৫৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বৈদেশিক উৎস থেকে আসবে।
ব্যয়ের দিক থেকে তিনটি বৃহত্তম নতুন প্রকল্প হলো- বিআরইবি নেটওয়ার্কের (ঢাকা-ময়মনসিংহ বিভাগ) আধুনিকীকরণ এবং সক্ষমতা বৃদ্ধি প্রকল্প যার আনুমানিক ব্যয় ছয় হাজার ১৭৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (আরএমইউ) এক হাজার ৮৬৭ কোটি আট লাখ টাকার প্রকল্প এবং মর্ডানাইজেশন অব পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন-স্মার্ট গ্রিডস ফেজ ১ প্রকল্প যার ব্যয় এক হাজার ৬৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা।
পড়ুন: একনেকে ২ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প অনুমোদন
বাকি তিনটি নতুন প্রকল্প হলো সাতশ এক কোটি ৫৩ লাখ টাকায় কিশোরগঞ্জ সড়ক বিভাগ প্রকল্পের আওতায় গৌরীপুর-আনন্দগঞ্জ-মধুপুর-দেওয়ানগঞ্জ বাজার-হোসেনপুর জেলা মহাসড়ক যথাযথ মানে উন্নীতকরণ প্রকল্প, মদনপুর-দিরাই-শাল্লা-জলসুখা-জলসুখা-আজমী হাইওয়ে প্রকল্পের সঙ্গে মদনপুর-দিরাই-শাল্লা-এর দিরাই-শাল্লা অংশ পুনর্নির্মাণ প্রকল্প ছয়শ ২৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকায় এবং মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কর্মসূচি (৬ষ্ঠ পর্যায়) প্রকল্প যার ব্যয় ৩৬৫ কোটি টাকা।
চারটি সংশোধিত প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে নলকা-সিরাজগঞ্জ-সৈয়দাবাদ আঞ্চলিক মহাসড়কের সিরাজগঞ্জ শহর অংশ (শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ থেকে ওয়াপদা জংশন পর্যন্ত) চার লেনে উন্নীতকরণ এবং অবশিষ্ট অংশকে দুই লেনে উন্নীতকরণ (১ম সংশোধিত), বগুড়া শহর থেকে মেডিকেল কলেজ পর্যন্ত সংযোগ সড়ক নির্মাণ (এন-৫১৯) (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প, বরিশাল-দিনারেরপুল-লক্ষ্মীপাশা-দুমকী জেলা মহাসড়কের ১৪তম কিলোমিটারে রাঙামাটি নদীর ওপর গোমা সেতু নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প, এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ ২৫টি (সংশোধিত ৪৬টি) উপজেলা সদর/স্থানে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশন স্থাপন (তৃতীয় সংশোধিত) প্রকল্প।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে কৃষিমন্ত্রী মুহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয় ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, পরিবেশমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এবং ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
পড়ুন: একনেকে ৫ হাজার ৮২৬ কোটি টাকার ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন
২ বছর আগে