আগাম জামিন
আগাম জামিন পেলেন জেড আই খান
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় আহাদুল ইসলাম নামে একজনকে গুলি ও মারধর করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলায় সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী জেড আই খান পান্নাকে আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।
সোমবার আদালতে উপস্থিত হয়ে আগাম জামিন চাইলে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মামলায় পুলিশ প্রতিবেদন দাখিলের আগ পর্যন্ত জেড আই খান পান্নাকে আগাম জামিন দেন।
আদালতে জেড আই খান পান্নার পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী আহসানুল করিম। তাকে শুনানিতে সহযোগিতা করেন আইনজীবী আলী আহমেদ খোকন, আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির প্রমুখ।
গত ১৭ অক্টোবর পান্নাসহ ১৮০ জনকে আসামি করে খিলগাঁও থানায় মামলাটি দায়ের করেন আহাদুলের বাবা মো. বাকের।
আরও পড়ুন: আইনজীবী জেড আই খান পান্নাসহ ১৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
এই মামলা হওয়ার বিষয়ে আইনজীবী জেড আই খান পান্না বলেন, ‘আমি যতটুকু খোঁজ পেয়েছি এবং এটা আমার নিতান্তই ব্যক্তিগত অভিমত যে, বরিশালের মুলাদীর অভ্যন্তরীণ রাজনীতির (লোকাল পলিটিক্স) সূত্রেই মামলাটি হতে পারে।’
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ১৯ জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মেরাদিয়া বাজার এলাকায় আহাদুলসহ অন্যরা বিক্ষোভ করছিলেন। এ সময় পুলিশ, বিজিবি সদস্য ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালালে আহাদুল গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
রাজধানীর খিলগাঁও থানায় করা এই মামলায় আসামি হিসেবে আছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল–মামুন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) বর্তমান মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী। এই মামলায় ৯৪ নম্বর নামটি জেড আই খান পান্নার।
২ মাস আগে
প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা: বিএনপির ৩ নেতার আগাম জামিন
রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, সরকারি কাজে বাধা দেওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ এবং ভাঙচুরের অভিযোগে রমনা মডেল থানায় করা মামলায় বিএনপির তিন আইনজীবী নেতা আগাম জামিন পেয়েছেন।
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) বিচারপতি আবু তাহের মো. সাইফুর রহমান ও বিচারপতি মো. বশির উল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টে ভাঙচুর: খোকন-কাজলসহ ১৪ জনের আগাম জামিন
আগাম জামিন পাওয়া আইনজীবীরা হলেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, আইনজীবী নিতাই রায় চৌধুরী এবং বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন।
এর আগে গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, সরকারি কাজে বাধা, ককটেল বিস্ফোরণ ও ভাঙচুরের অভিযোগে ২৯ অক্টোবর রমনা মডেল থানায় পৃথক দুটি মামলা করে পুলিশ। পৃথক এই মামলায় আগাম জামিন চেয়ে ৫ নভেম্বর হাইকোর্টে আবেদন করেন বিএনপির এই তিন আইনজীবী নেতা।
আবেদনের শুনানি থাকায় মঙ্গলবার তারা আদালতে হাজির হন।
আদালতে জামিন আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী।
তার সঙ্গে ছিলেন- আইনজীবী কায়সার কামাল, সুব্রত চৌধুরী, মো. রুহুল কুদ্দুস ও সগীর হোসেন প্রমুখ।
অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কে এম মাসুদ রুমি।
পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাসুদ রুমি বলেন, ‘তিনজনকে তিন সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। এই সময়ের মধ্যে তাদের বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে তারা দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবেন বলে প্রত্যাশা করেছেন হাইকোর্ট। তারাও (তিনজন) এ বিষয়ে আদালতকে আশ্বস্ত করেছেন।’
জামিন আবেদনকারীদের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল বলেন, জয়নুল আবেদীন, নিতাই রায় চৌধুরী ও এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী। তাদের বিরুদ্ধে মামলার এজাহারে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ নেই। এসব যুক্তিতে তাদের আগাম জামিন চাওয়া হয়েছিল।
আরও পড়ুন: ধর্ষণ মামলায় এএসপি সোহেলের জামিন মঞ্জুর
খুলনায় নারী ফুটবলারদের উপর হামলা: ৩ আসামির জামিন বাতিল
১ বছর আগে
সুপ্রিম কোর্ট বার সম্পাদকের কক্ষ ভাঙচুর: ২৫ আইনজীবীর আগাম জামিন
সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদকের কক্ষে ভাঙচুরের মামলায় ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ ২৫ আইনজীবীকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।
রবিবার (২১ মে) বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মামলায় পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করা পর্যন্ত তাদের জামিন দেন।
আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার এম আমীর উল ইসলাম ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী।
এ সময় বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: পুনর্নির্বাচন দাবি সুপ্রিম কোর্ট বারের বিএনপিপন্থীদের
জামিন পাওয়া আইনজীবীরা হলেন-বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সমিতির সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট গাজী মো. কামরুল ইসলাম সজল, বারের এডহক কমিটির আহ্বায়ক মো. মহসিন রশিদ, এডহক কমিটির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট শাহ আহমেদ বাদল, সংবিধান সংরক্ষণ কমিটির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ মামুন মাহবুব, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট কাজী মোস্তাফিজুর রহমান আহাদ, অ্যাডভোকেট মো. ঈশা, অ্যাডভোকেট নূরে আলম সিদ্দিকী সোহাগ, অ্যাডভোকেট মো. কাইয়ুম, অ্যাডভোকেট মো. সাগর হোসেন, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল করিম রেজা, অ্যাডভোকেট মো. উজ্জল হোসেন, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ওসমান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান খান, অ্যাডভোকেট মাহফুজ বিন ইউসুফ, অ্যাডভোকেট মো. রবিউল আলম সৈকত, অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম ছোটন, ব্যারিস্টার রেদোয়ান আহমেদ রানজিব, অ্যাডভোকেট মো. মাহমুদ হাসান, অ্যাডভোকেট মো. কামাল হোসেন, অ্যাডভোকেট সাকিবুজ্জামান ও আব্দুল কাইয়ুম।
গত ১৬ মে দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট বার সম্পাদকের কক্ষে ভাঙচুর চালানো হয়। এ সময় দুপক্ষের ‘হাতাহাতি’র ঘটনাও ঘটে।
ঘটনার দিন রাতেই বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের আসামি করে মামলা করেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সহকারী সুপারিন্টেডেন্ট মো. রফিকউল্লাহ।
রাজধানীর শাহবাগ থানায় করা এ মামলায় ২৫ আইনজীবীর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ১৫০ জনকে আসামি করা হয়।
আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন: ঘটনা তদন্তে বিএনপি সমর্থিত ১৪ প্রার্থীর রিট
এ মামলার এজাহারে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের বিরুদ্ধে ভাঙচুর, হামলা, নারী আইনজীবীদের যৌন হয়রানি, এক লাখ টাকা দামের স্বর্ণের চেইন, নগদ ৫০ হাজার টাকা এবং ১৫ হাজার টাকার কেসিও ঘড়ি চুরির অভিযোগ করেছেন বাদী।
গত ১৫ ও ১৬ মার্চ হট্টগোল, হামলা, ভাঙচুর, মামলা, সাংবাদিক পেটানো, প্রধান বিচারপতির কাছে নালিশ ও ধাক্কাধাক্কির মধ্যদিয়ে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির দুই দিনব্যাপী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
১৪টি পদের সব কটিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্যানেল জয়ী হয়েছেন।
দুই দিনব্যাপী নির্বাচনের শেষদিন দিনগত রাতে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
যদিও নির্বাচনে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল বিএনপি সমর্থকরা। এরপর থেকে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা আন্দোলন করে আসছেন। এর ধারাবাহিকতায় ১৬ মে মিছিল ও সমাবেশ করেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। সেদিন বার সম্পাদকের কক্ষে হামলা ও ভাঙচুর চালানো হয়।
আরও পড়ুন: আ.লীগ ‘তথাকথিত’ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচনী ব্যবস্থা ভেঙে দিয়েছে: ফখরুল
১ বছর আগে
খোকন-কায়সারসহ ২৪ আইনজীবীর আগাম জামিন
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির (বার অ্যাসোসিয়েশন) ইফতার ও দোয়া মাহফিলে হামলা, ভাঙচুর, হুমকি ও প্রাণনাশের চেষ্টার অভিযোগে করা মামলায় ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২৪ আইনজীবী আগাম জামিন পেয়েছেন।
সোমবার তারা সশরীরে হাজির হয়ে আগাম জামিনের আবেদন জানালে বিচারপতি ইকবাল কবির ও বিচারপতি এ কে এম রবিউল হাসানের বেঞ্চ তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
এছাড়া তাদের পক্ষে জামিন শুনানি করেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী।
আরও পড়ুন: আরেকটি মামলায় জামিন পেয়েছেন প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান
ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল ছাড়া জামিন পাওয়া আইনজীবীরা হলেন-ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, অ্যাডভোকেট গাজী মো. কামরুল ইসলাম সজল, অ্যাডভোকেট শাহ আহমদ বাদল, অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান খান, অ্যাডভোকেট মাহফুজ বিন ইউসুফ, ব্যারিস্টার এ কে এম এহসানুর রহমান, ব্যারিস্টার মাহাদিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট জামিউল হক ফয়সাল, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট ইউনুস আলী রবি, অ্যাডভোকেট কাজী মোস্তাফিজুর রহমান আহাদ, অ্যাডভোকেট মির্জা আল মাহমুদ, ব্যারিস্টার মেহেদী হাসান, অ্যাডভোকেট নূরে আলম সিদ্দীকী সোহাগ, অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম ছোটন, অ্যাডভোকেট মহসিন কবির রকি, অ্যাডভোকেট ফয়সাল সিদ্দীকি, অ্যাডভোকেট সফিউল আলম সপু, অ্যাডভোকেট মো. শহিদুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মনজুরুল আলম সুজন, ব্যারিস্টার রেদওয়ান আহমদ রানজিব ও অ্যাডভোকেট মো. ইসা। এর আগে রবিবার ২৪ আইনজীবীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৫০ থেকে ৬০ জন বিএনপিপন্থি আইনজীবীর নামে মামলা করা হয়।
শাহবাগ থানায় এজাহার দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির প্রশাসনিক কর্মকর্তা রবিউল হাসান।
মামলা বলা হয়, এই ২৪ জনসহ আরও ৫০/৬০ জন আইনজীবী ও কয়েকজন বহিরাগত হঠাৎ সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান এবং জামায়াতের নাম নিয়ে স্লোগান দিয়ে মিছিলসহ প্রথম সমিতির ২ নম্বর হল রুম পরবর্তীত ১ নম্বর হল রুম প্রবেশ করে ইফতার অনুষ্ঠানের প্রধান বিচারপতির নাম সম্বলিত সব ব্যানার ছিড়ে ফেলে এবং আইনজীবী সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত আসনের চেয়ার টেবিল ভেঙে ও কাপড় ওপরে ফেলে সমস্ত সমিতি ভবন একটি অরাজক অবস্থার সৃষ্টি করে।
এসময় উপরোক্ত আসামিদের বেআইনী কর্মকাণ্ডে বাধা দিত গেলে তারা সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট রকিবুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট পানু খান ও অ্যাডভোকেট মো. শাহনওয়াজসহ অন্যান্য আইনজীবীদের ধাক্কা দিয়ে ফেলে আহত করে।
অ্যাডভোকেট রকিবুল ইসলাম ১২ নম্বর আসামি অ্যাডভোকেট নূর আলম সিদ্দীকী সোহাগ প্রাণে হত্যার উদ্দেশ্যে কাঠের লাঠি দিয়ে মাথায় আঘাত করতে গেলে ভিকটিম হাত দিয়ে ঠেকানোর সময় তার ডান হাত মারাত্মক রক্তাক্ত হয়।
তখন উপরোক্ত আসামিরা সাধারণ আইনজীবীদের ইফতার অনুষ্ঠান অংশগ্রহণ করতে নিষেধ করে এবং ইফতার অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করলে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।
পরবর্তীতে বিকাল ৫টা ১০ মিনিটের সুপ্রিম কার্টের আপীল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক সমিতির আমন্ত্রণে ইফতার অনুষ্ঠান যোগদানর জন্য সমিতির নিচ তলার সিঁড়ি দিয় ২য় তলায় ওঠার সময় আসামিরা তাকে গালাগাল করে এবং ৭ নম্বর আসামি অ্যাডভোকেট ইউনুস আলী রবি ১, ২, ৩ ও ৪ নম্বর আসামির নির্দশে তার দিকে পানি ভর্তি বোতল ছুঁড়ে মারে সমিতির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নসহ ফৌজদারী অপরাধ করে।
সমিতির সাধারণ আইনজীবীরা আশঙ্কা করছেন উপরোক্ত আসামিরা যেকোনো সময় সংগঠিত হয়ে আরও বড় কোনো অঘটন ঘটিয় সাধারণ আইনজীবীদের পেশাগত এ পবিত্র স্থানে ব্যাপক জান-মালের ক্ষয়ক্ষতিসহ যে কোনো ধরনের বড় ক্ষতি করতে পারে।
ঘটনার পর ইফতার শেষ করে সবাই ক্লান্ত হয়ে পড়ায় এবং পর দিন শুক্রবার (৭ এপ্রিল) সমিতির অফিস বন্ধ থাকায় সমিতির নির্বাচিত নেতা ও সিনিয়র সদস্যরা এ ঘটনা সম্পর্কে আলাচনা করে এ মামলা করতে বিলম্ব হয়।
আরও পড়ুন: রানা প্লাজার সোহেল রানার জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বিএনপির ২৪ আইনজীবীর নামে মামলা
১ বছর আগে
প্রথম আলোর সম্পাদকের ৬ সপ্তাহের আগাম জামিন
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানকে ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।
রবিবার (০২ এপ্রিল) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ফিদা এম কামাল।
আরও পড়ুন: প্রথম আলোর সম্পাদকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা
আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরী ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী।
এর আগে সকালে হাজির হয়ে আগাম জামিন চেয়ে আবেদন করেন মতিউর রহমান।
গত ২৯ মার্চ ঢাকার রমনা থানায় মামলাটি করা হয়।
গত ২৯শে মার্চ আব্দুল মালেক (মশিউর মালেক) নামে একজন আইনজীবী প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান, প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামস, একজন ‘সহকারী ক্যামেরাম্যান’ এবং অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে ‘প্রিন্ট, অনলাইন এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া ব্যবহার করে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ও সুনাম ক্ষুণ্ন করার’- অভিযোগে একটি এফআইআর দায়ের করেন।
এফআইআর-এ, আইনজীবী আরও উল্লেখ করেছেন যে অভিযুক্তরা ‘দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি করার জন্য উদ্দেশ্যমূলকভাবে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছিল।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ৩১ ও ৩৫ ধারায় মামলাটি করা হয়েছে।
বাদী বলেন, শামসুজ্জামান শামসের দেওয়া সংবাদটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে, যা ‘দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে এবং দেশে-বিদেশে সমালোচনার সৃষ্টি করেছে।’
তাছাড়া বিষয়টি নিয়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির সম্ভাবনা রয়েছে বলেও মামলার বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে প্রথম আলোর সম্পাদকসহ ৩ জনকে লিগ্যাল নোটিশ
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় আগাম জামিন আবেদন প্রথম আলোর সম্পাদকের
১ বছর আগে
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় আগাম জামিন আবেদন প্রথম আলোর সম্পাদকের
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় প্রথম আলোর সম্পাদক ও প্রকাশক মতিউর রহমানের আগাম জামিন চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। গত ২৯ মার্চ ঢাকার রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
আসামিপক্ষের কৌঁসুলি প্রশান্ত কুমার কর্মকার ইউএনবিকে বলেন, আজ (রবিবার) সকালে তারা আগাম জামিনের আবেদন করেন।
বেলা ১১টার দিকে এ প্রতিবেদন দাখিলের সময় পর্যন্ত রিট আবেদনের শুনানি এখনও শুরু হয়নি বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: প্রথম আলোর সম্পাদকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা
গত ২৯ মার্চ মতিউর রহমান, প্রথম আলোর প্রতিবেদক শামসুজ্জামান শামস, অজ্ঞাতনামা 'সহকারী ক্যামেরাম্যান' সহ অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে 'প্রিন্ট, অনলাইন ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া ব্যবহার করে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি ও সুনাম ক্ষুণ্ন করার' অভিযোগে আবদুল মালেক (মশিউর মালেক) নামে এক আইনজীবী বাদী হয়ে একটি এফআইআর দায়ের করেন।
এফআইআরে আইনজীবী আরও উল্লেখ করেছেন যে অভিযুক্তরা ‘দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।’
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ৩১ ও ৩৫ ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
বাদী বলেন, শামসুজ্জামান শামসের প্রকাশিত সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ‘দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে এবং দেশে-বিদেশে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে’।
তাছাড়া এ নিয়ে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে প্রথম আলোর সম্পাদকসহ ৩ জনকে লিগ্যাল নোটিশ
১ বছর আগে
শিশু নির্যাতনের মামলায় গোপালদী পৌর মেয়রের আগাম জামিন
চুরির অভিযোগে তিন শিশুকে হাত বেঁধে গ্রাম ঘুরিয়ে মাথার চুল কেটে নির্যাতন করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার গোপালদী পৌরসভার মেয়র এম এ হালিম সিকদারকে চার সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।
তার জামিন আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: কটিয়াদীতে সাবেক ইউপি সদস্য হত্যায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ১ জনের যাবজ্জীবন
এদিকে উপস্থিত হয়ে আগাম জামিন চাইলে আদালত চার সপ্তাহের আগাম জামিন দেন।
জামিনের বিষয়টি জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমরান আহমেদ ভূইয়া।
এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি চুরির অপবাদ দিয়ে গোপালদী পৌরসভার রামচন্দ্রদী বাসস্ট্যান্ডে তিন শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে গোপালদী পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক এম এ হালিম সিকদারের বিরুদ্ধে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রামচন্দ্রদী গ্রামের জাহাঙ্গীরের ছেলে ও গোপালদী মাদসার ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী বায়েজিদ (১০)। হাসানের ছেলে ও রামচন্দ্রদী মাদরাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র সিয়াম (৮)। আর জজ মিয়ার ছেলে একই মাদরাসার শিক্ষার্থী আফরীদ (৮)।
তারা সকালে মক্তব থেকে যাওয়ার পথে গোপালদী পৌর মেয়র হালিম সিকদারের মালিকানাধীন সিকদার সাইজিংয়ের সামনে থেকে পড়ে থাকা কয়েকটি নাটবল্টু নিয়ে খেলছিল। এ সময় মেয়র তার লোকজন দিয়ে তাদের ধরে এনে হাত বেঁধে দুই ঘণ্টা আটক রেখে মারধর করেন।
পরে রামচন্দ্রদী বাসস্ট্যান্ডে এনে তাদের মাথার চুল কেটে ভয়ভীতি দেখিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: শিশু ধর্ষণ মামলায় দুই আসামির মৃত্যুদণ্ড
মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আব্দুল মজিদ গ্রেপ্তার
১ বছর আগে
অবৈধ চাল মজুত: স্কয়ারের এমডির আগাম জামিন
অবৈধভাবে চাল মজুদের অভিযোগে করা মামলায় ছয় সপ্তাহের আগাম জামিন পেয়েছেন স্কয়ার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) অঞ্জন চৌধুরী।
সোমবার আদালতে হাজির হয়ে আগাম জামিনের আবেদন করলে বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও বিচারপতি শাহেদ নুরউদ্দিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই জামিন দেন।
আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ ও ব্যারিস্টার মাহবুব শফিক। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সারওয়ার হোসেন বাপ্পী।
আরও পড়ুন: ফটো সাংবাদিক কাজলের বিরুদ্ধে আদালতের অভিযোগ গঠন
গত ১ জুন দিনাজপুর সদরে স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজের গুদামে অভিযান চালিয়ে পাঁচ হাজার ১২৪ টন আতপ চাল জব্দ করে প্রশাসন। তবে ওই মিলের মাত্র ৩১২ টন অনুমোদন রয়েছে। সে হিসাবে চার হাজার টনের বেশি চাল বেশি মজুত ছিল। এ ঘটনায় করা মামলায় মিলের ইনচার্জকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
ওইদিন দিনাজপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মর্তুজা আল মঈদ জানান, উপজেলার ১ নম্বর চেহেলগাজী ইউনিয়নের গোপালগঞ্জ বাজারে কোম্পানিটির ছয়টি গুদামে গত ৩১ মে বিকাল থেকে রাত আড়াইটা পর্যন্ত অভিযান চালানো হয়। এ সময় ছয়টি গুদামে ৫ হাজার ১২৪ টন আতপ চাল পাওয়া যায়। তবে অনুমোদন ছিল মাত্র ৩১২টন।
এ সময় কাগজপত্র ও মিলে চাল মজুতের হিসাব চাওয়া হলে মিলের ইনচার্জ জায়েদ হোসেন সময়ক্ষেপণ করতে থাকেন। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত চলাকালে মিলের কর্মকর্তারা বৈদ্যুতিক সংযোগ বন্ধ করে পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ সদস্যরা তাদের আটক করে। পরে উদ্ধার করা চাল উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের জিম্মায় দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক মুজাক্কির হত্যা: চেম্বার আদালতে ৩ আসামির জামিন স্থগিত
তিনি জানান, এ ব্যাপারে দিনাজপুর সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক বিপ্লব কুমার সিংহ রায় বাদী হয়ে মিলের স্বত্বাধিকারী অঞ্জন চৌধুরী ও মিলের ইনচার্জ জায়েদের নামে একটি অভিযোগ দেন এবং মিলের ইনচার্জকে পুলিশে দেয়া হয়। তাছাড়া চালের পরিমাণ বেমি হওয়া এটির বিচার ভ্রাম্যমাণ আদালতে করা সম্ভব না, তাই অভিযোগটি কোতোয়ালি থানায় নিয়মিত মামলা হিসেবে রেকর্ড করার জন্য পাঠানো হয়। এ ছাড়া মিলের ইনচার্জ জায়েদকে পুলিশের হেফাজতে নেয়া হয়েছে।
জব্দ চালের বাজার মূল্য প্রায় ৪১ কোটি টাকা।
২ বছর আগে
হাইকোর্টে আগাম জামিন মেলেনি বসুন্ধরার এমডির
রাজধানীর গুলশানে কলেজছাত্রী মোসারাত জাহান মুনিয়াকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে করা মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরকে আগাম জামিন দেননি হাইকোর্টে। তবে তার স্ত্রীকে ছয় সপ্তাহের জামিন দিয়ে আনভীরের জামিন আবেদন কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব আদেশ দেন। আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ্য আইনজীবী মোহাম্মদ ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন।
পড়ুন: গুলশানে তরুণী নিহত: বসুন্ধরার এমডির বিরুদ্ধে মামলা
গুলশানের একটি ফ্লাট থেকে গত ২৬ এপ্রিল রাতে কলেজছাত্রী মোসারাত জাহান মুনিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলা করেন মোসারাতের বড় বোন নুসরাত জাহান। এ মামলায় গত জুলাই মাসে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেয় পুলিশ। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত গত ১৮ আগস্ট পুলিশের দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করেন। ফলে মামলা থেকে অব্যাহতি পান সায়েম সোবহান আনভীর।
এরপর মুনিয়াকে ধর্ষণের পর হত্যার অভিযোগে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমদ আকবর সোবহান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরসহ আট জনের বিরুদ্ধে গত ৬ সেপ্টেম্বর মামলা করা হয়। ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ আদালতে মুনিয়ার বোন নুসরাত জাহান বাদী হয়ে ওই মামলা করেন। পরে আদালত মামলাটি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দেন। ওই মামলায় আগাম জামিন চেয়ে আনভীর হাইকোর্টে আবেদন জানান।
পড়ুন: মুনিয়ার মৃত্যু: বসুন্ধরার এমডিসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা
মুনিয়াকে ধর্ষণের পর হত্যা: শর্তসাপেক্ষে রিপনের হাইকোর্টে আগাম জামিন
৩ বছর আগে
দুর্নীতির মামলায় নাজমুল হুদার স্ত্রী ও মেয়ের আগাম জামিন
দুর্নীতি মামলায় সাবেক মন্ত্রী নাজমুল হুদার স্ত্রী ও দুই মেয়েকে সোমবার আট সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছে হাইকোর্ট।
৪ বছর আগে