ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ
অস্থির বৈশ্বিক পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে: প্রধানমন্ত্রী
বর্তমান অস্থির বিশ্ব পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে বলে আশংকা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘...পৃথিবীর এই অস্বাভাবিক পরিস্থিতি কতদিন চলবে তা কেউ বলতে পারে না। হয়তো পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে।’
রবিবার সংসদে ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য আফসারুল আমিনের প্রতি উত্থাপিত শোক প্রস্তাবে অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, খাদ্য ঘাটতি, মূল্যস্ফীতি, পরিচালন ও পরিবহন ব্যয় এবং বিদ্যুতের সংকট বিশ্বে সবার জীবনকে অসহনীয় করে তুলেছে।
সংসদ নেতা বলেন, সরকার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মানুষের ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিয়েছে।
তিনি উল্লেখ করেন, বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেল, কয়লা বা গ্যাসের সংকট চলছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখন কেনা খুব কঠিন। কেনা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তারপরও আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’
আরও পড়ুন: হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নয়নে একসঙ্গে কাজ করুন: প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, সরকার কাতার ও ওমানের সঙ্গে জ্বালানি ক্রয়ের চুক্তি করেছে।
তিনি আরও বলেন, সরকার জলবিদ্যুৎ আমদানির ব্যবস্থাও নিয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতোমধ্যে কয়লা কেনার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যাতে আমরা বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো পুনরায় চালু করতে পারি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশ আর্থ-সামাজিকভাবে এগিয়ে যাওয়ায় স্বাধীনতার সুফল জনগণের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে যাচ্ছে।
তিনি উল্লেখ করেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা, পাল্টা নিষেধাজ্ঞা, বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি ও জ্বালানি তেলের সংকট যার জন্য শুধু বাংলাদেশ নয়, উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে জ্বালানির ঘাটতি রয়েছে। আছে লোডশেডিং বা বিদ্যুতের সীমিত ব্যবহার। খাবার থেকে শুরু করে সব কিছুর দাম বেড়েছে। এমনকি উন্নত দেশগুলোতেও অনেক মানুষ তাদের চাকরি হারাচ্ছে।’
তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী একটি অস্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
তিনি আরও বলেন,‘আমি জানি না আগে কখনো এমন হয়েছে কিনা। সম্ভবত প্রথম বিশ্বযুদ্ধ ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর দুর্ভিক্ষ হয়েছিল।’
শেখ হাসিনা বিদ্যুৎ ব্যবহারে মিতব্যয়ীতা বজায় রাখার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: শান্তি বিঘ্নিত করতে অশুভ শক্তি উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করছে: প্রধানমন্ত্রী
এসময় তিনি বলেন, ‘আমাদেরও খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। আমাদের চেষ্টা করতে হবে। পৃথিবীর এই অস্বাভাবিক পরিস্থিতি কতদিন চলবে তা কেউ বলতে পারছে না। তবে আমাদের দেশের জনগণের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য আমরা খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সবকিছু করছি।’
তিনি বলেন, করোনাভাইরাস মহামারির ফলে সারা বিশ্বে খাদ্য সংকট, মূল্যস্ফীতি, পরিচালন ও পরিবহন ব্যয়, বিদ্যুতের ঘাটতি এবং তারপর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ প্রতিটি মানুষের জীবনকে অসহনীয় করে তুলেছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা বাংলাদেশে আমাদের সেরাটা করছি।
আফসারুল আমিনের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি ছাত্রজীবন থেকেই ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত।
প্রতিটি সংগ্রামে তিনি ভূমিকা রেখেছেন। তিনি একজন নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। দলের প্রতি তার নিষ্ঠা ও সততা ছিল অতুলনীয়।
তিনি মন্ত্রী হিসেবেও দারুণ সাফল্য দেখিয়েছেন।
শোক প্রস্তাবে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য তোফায়েল আহমেদ, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, শিক্ষা উপমন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী, ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য ওয়াসেকা আয়েশা খান, মোতাহার হোসেন, নুরুল ইসলাম নাহিদ, মুজিবুল হক চুন্নু ও মসিউর রহমান রাঙ্গা।
পরে, হাউসে সর্বসম্মতভাবে ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্যের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে শোক প্রস্তাব গৃহীত হয়।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী শোক প্রস্তাব উত্থাপন করেন।
এক মিনিট নীরবতা পালন ও মোনাজাত করা হয়।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃঢ় প্রতিশ্রুতি কামনা প্রধানমন্ত্রীর
১ বছর আগে
বৈশ্বিক সংকটের মধ্যেও শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে পাঠ্যবই পাবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার বলেছেন, করোনাভাইরাস এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী সঙ্কটের মধ্যে সরকার জনগণের অর্থ সাশ্রয়ের জন্য কিছু কঠোরতামূলক ব্যবস্থা আরোপ করলেও, শিশুদের জন্য বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপার বিষয়ে কোনো আপস করেনি সরকার।
তিনি বলেন, ‘...আমরা শিশুদের বিষয়গুলো ভুলে যাইনি, আমরা তাদের পাঠ্যবই ছাপানোর ক্ষেত্রে আপস করিনি। হ্যাঁ, আমরা অন্যান্য খাত থেকে অর্থ সঞ্চয় করার চেষ্টা করছি (মিতব্যয়ী ব্যবস্থা আরোপ করার মাধ্যমে), তবে আমরা তাদের (শিশুদের) বই ছাপানোর দিকে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ে ২০২৩ সালের বিনামূল্যে পাঠ্যবউ বিতরণ কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, করোনাভাইরাস এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে সবকিছুর দাম বেড়েছে, যার কারণে সরকার সরকারি ব্যয়ে কিছু কঠোরতামূলক ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হয়েছে। তবে এতে বছরের প্রথম দিনেই শিশুদের জন্য পাঠ্যবই মুদ্রণ ও বিতরণে কোনো প্রভাব ফেলেনি।
তিনি উল্লেখ করেন, সরকার করোনাভাইরাস, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং সব পণ্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ সব বাধা উপেক্ষা করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়তে শিশুদের সকল সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে, কারণ তারাই লক্ষ্য অর্জনের চালিকাশক্তি।
আরও পড়ুন: আগামী বছরে পরিক্ষামূলকভাবে কয়েকটি শ্রেণিতে নতুন কারিকুলাম অনুযায়ী বই আসছে
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের বাচ্চাদের এমনভাবে বড় করব যাতে তারা আগামী দিনে প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে এবং যা তাদের আসন্ন চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করার জন্য প্রস্তুত করতে পারে।’
তিনি শিশুদের কৌতূহলকে উদ্দীপিত করে তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে বিশেষ মনোযোগ দেয়ার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘সেদিকে দৃষ্টি রেখে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য তাদেরকে (শিশুদের) দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সঠিক শিক্ষা প্রদানের মাধ্যমে কারিগরি ও প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করাই সরকারের প্রধান লক্ষ্য।
তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পূর্ণ জনসংখ্যা প্রযুক্তিগতভাবে স্মার্ট হবে, তারা পিছিয়ে থাকবে না।’
তিনি বলেন, দেশের শিশুদের আন্তরিকতার সঙ্গে গড়ে তুলতে পারলে বিশ্বের কোনো শক্তি দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি ঠেকাতে পারবে না।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের সময় থেকে এখন পর্যন্ত সরকার টেলিভিশনের মাধ্যমে ‘আমার স্কুল আমার ঘরে’ উদ্যোগ নেয়ায় শিশুরা ঘরে বসেই পড়াশোনা করছে।
তিনি বলেন, ‘সংসদ টিভির মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে একাডেমিক অনুষ্ঠান পরিচালিত হয়েছে। এগুলো বিটিভির মাধ্যমেও পরিচালিত হয়েছে। আমি মনে করি শিক্ষা মন্ত্রণালয় সবসময় সংসদ টিভি ব্যবহার করতে পারে।’
তিনি আরও প্রকাশ করেছেন যে শিক্ষার জন্য সরকারের একটি পৃথক টেরেস্ট্রিয়াল টিভি চ্যানেল চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালের পর যারা ক্ষমতায় এসেছে, তারা এদেশের মানুষকে নিরক্ষরতামুক্ত করার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
তিনি বলেন, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে আবার শিক্ষা কমিশন গঠন করে।
আরও পড়ুন: পাঠ্যবই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর
তিনি আরও বলেছেন, তারা সাক্ষরতার হার বাড়ানোর জন্য একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করেছে এবং বয়স্ক লোকদের সাক্ষরতার বিষয়টিও এতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, শিক্ষা মানুষকে দারিদ্রমুক্ত রাখার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। ‘সুতরাং, সমগ্র জাতিকে শিক্ষিত করার জন্য আমরা নতুন পদক্ষেপ নিয়েছি এবং আমরা একটি নতুন শিক্ষা কমিশন গঠন করেছি।’
তিনি আরও বলেন, কিন্তু ৫ বছরের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় আওয়ামী লীগ সরকার এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারেনি।
তিনি বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর তারা দেশকে আবার অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে এবং এটাই বাস্তবতা।
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালের নির্বাচনে মানুষ নৌকায় ভোট দিয়েছিল, আমরা আবার সরকার গঠন করেছি। তারপর থেকে আমরা আবার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি কিভাবে আমরা এই দেশের মানুষকে নিরক্ষরতা থেকে মুক্ত করব এবং ২০১০ সাল থেকে আমরা বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ শুরু করেছি।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এবং শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।
আরও পড়ুন: বৈশ্বিক বিশ্ববিদ্যালয় র্যাঙ্কিংয়ে স্থান পেয়েছে যেসব বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়
১ বছর আগে
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ থেকে শুধু অস্ত্র উৎপাদনকারীরা লাভবান হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধকে অর্থহীন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার বলেছেন, এই যুদ্ধ থেকে শুধু অস্ত্র উৎপাদনকারীরাই লাভবান হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘এই যুদ্ধ অর্থহীন। কারণ আমরা দেখছি শুধু অস্ত্র উৎপাদনকারীরা মুনাফা করছে। সাধারণ মানুষের জীবন বিপন্ন।’
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সেন্টেনিয়াল কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং দেশের বিভিন্ন উপজেলায় ২৩টি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় এবং প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, এই যুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞা বিশ্ব অর্থনীতিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে।
আরও পড়ুন: ডি-৮ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের জন্য বাংলাদেশ জায়গা দিতে প্রস্তুত: প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, উন্নত দেশগুলোও গুরুতর সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছে। তারা এখন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি তেল সাশ্রয় করতে শুরু করেছে, তারা খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং এর জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মতো যেসব দেশ উন্নত হওয়ার সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে তারা এই যুদ্ধের কারণে চরম বাধার সম্মুখীন হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘এটা খুবই দুঃখজনক। তবে আমাদের অগ্রগতি বন্ধ করা উচিত নয়।’
শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্ব যখন করোনভাইরাস মহামারি ও ফলস্বরূপ অর্থনৈতিক মন্দার মুখোমুখি হয়েছিল তখন এই যুদ্ধ শুরু হয়।
তিনি বলেন, জ্বালানি তেল সাশ্রয়ে সব দেশই নানা ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে এবং আমরাও তা অনুসরণ করছি।
আরও পড়ুন: যুদ্ধে সৃষ্ট সংকট মোকাবিলায় বহুপাক্ষিক সহযোগিতা জোরদারের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশে বিপুল সংখ্যক তরুণ জনসংখ্যা থাকায় শেখ হাসিনা দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার ওপর জোর দেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি। উন্নয়নের গতি অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে আমরা দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে চাই।’
অনুষ্ঠানে কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ওপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
২ বছর আগে