হাসিনা
হাসিনাকে সমর্থন দিয়ে জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে ভারত: রিজভী
শেখ হাসিনার ‘স্বৈরাচারী’ সরকারকে সমর্থন দিয়ে ভারত বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি বলেন, ‘ভারত সরকার এবং তাদের দেশের রাজনীতিবিদদের বোঝা উচিত কেন বাংলাদেশের জনগণ তাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফেটে পড়েছে। স্বৈরাচারী সরকারকে সমর্থন করে তারা (ভারত) বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।’
রবিবার (২৬ নভেম্বর) রাজধানীর বনানী এলাকায় ঝটিকা মিছিল শেষে আয়োজিত সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে রিজভী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ যা চায়, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে ভারতের তা সমর্থন করা উচিত।
ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান ভারতবিরোধী মনোভাব নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের জেরে রিজভী এ মন্তব্য করেন।
সীমান্ত হত্যা ও বিভিন্ন অমীমাংসিত দ্বিপক্ষীয় সমস্যার জন্যও ভারতের সমালোচনা করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।
আরও পড়ুন: বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর ডাকা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ চলছে
তিনি বলেন, ‘এখন বিশ্বের সবচেয়ে রক্তাক্ত সীমান্ত বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত। সেখানে প্রায় প্রতিদিনই বিএসএফ সদস্যরা গুলি করে বাংলাদেশিদের হত্যা করছে।’
রিজভী বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে একতরফা বাণিজ্য করলেও বাংলাদেশকে তাদের দেশে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ দিচ্ছে না ভারত। তারা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্নভাবে হাজার হাজার কোটি টাকা রেমিটেন্স নিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, বর্তমান বাংলাদেশ সরকার প্রতিবেশী দেশকে যা যা প্রয়োজন সবই উদারভাবে দিয়ে গেলেও, ভারতের কাছ থেকে কিছুই পায়নি।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ অনেক রক্তের বিনিময়ে একটি যুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছে। কারো গোলাম হয়ে থাকার জন্য এদেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেনি, রক্ত বিসর্জন দেয়নি।’
রবিবার সকাল ৬টা থেকে বিরোধী দলগুলোর ঘোষিত ৪৮ ঘণ্টার অবরোধের সমর্থনে সকাল ৭টার দিকে বনানীর কামাল আতাতুর্ক এভিনিউতে বিএনপির কয়েকজন নেতা-কর্মীকে নিয়ে মিছিল বের করেন রিজভী।
মিছিলটি বনানী মাঠে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে বিরোধী দলের বিভিন্ন সরকারবিরোধী স্লোগান দিয়ে শেষ হয়।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের দেওয়া তালিকা ধরে নির্বাচনে বিজয়ী ঘোষণা করবে ইসি: বিএনপি
বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে রাশিয়ার ইতিবাচক ভূমিকা প্রত্যাশা বিএনপির: রিজভী
আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট, হাসিনার সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নেব না: মির্জা ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আমাদের বক্তব্য স্পষ্ট, হাসিনার সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নেব না।
তিনি বলেন, আগে বলা হতো এবং হাসিনা সরকারের লোকেরা এখনও বলে যে আমরা সহিংসতা করি। গত কয়েক বছরে আমরা প্রমাণ করেছি যে আমরা সহিংসতা করি না।
তিনি বলেন, আমরা সহিংসতায় বিশ্বাসী নই। সহিংসতা তারাই (আওয়ামী লীগ) করে, পরে আমাদের ওপরে দোষ চাপানোর চেষ্টা করে।
আরও পড়ুন: দাবি একটাই, শেখ হাসিনার পদত্যাগ: মির্জা ফখরুল
শুক্রবার সকালে ঠাকুরগাঁয়ের কালীবাড়িস্থ নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
আন্দোলন নিয়ে মির্জা আলমগীর বলেন, এটা ইতোমধ্যে প্রমাণিত যে বিএনপি কিভাবে আন্দোলন করতে পারে। আন্দোলন কোন ছককাটা জিনিস না। এটাতে জনগণের সম্পৃক্ততার সঙ্গে সঙ্গে দেশের রাজনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে সামগ্রিকভাবে সে আন্দোলন দানা বাঁধে।
তিনি বলেন, ইতোমধ্যেই এ সরকারের যত অপকর্ম, দুঃশাসন, দুর্নীতি এমন একটা পর্যায়ে চলে গেছে যে মানুষ আর এ সরকারকে দেখতে চায় না। এ সরকার আর সরকারের লোকেরাই আজ দেশে একটা বড় রাজনৈতিক সঙ্কট তৈরি করে রেখেছে।
তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্য খুব স্পষ্ট। হাসিনা সরকারের অধীনে আমরা কোনো ধরনের নির্বাচনে অংশ নেব না। আমরা একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সকল রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলছি, যারা আমাদের সঙ্গে আসতে চান। জামায়াতকে তারাই অবৈধ ঘোষণা করে, আবার তারাই সুযোগ করে দেয় সমাবেশসহ নানা কর্মসূচির।
এছাড়া দেশের মানুষ বুঝতে পারে তারা কী রাজনীতির অনুশীলন করে।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি নিজেদের জন্য নয় জনগণের মৌলিক অধিকারের জন্যই আন্দোলন করছে। জনগণের ভোটের অধিকার ফিরে পাওয়া, সাংবাদিকদের লেখার স্বাধীনতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা ও দলীয় কোনো সরকারের অধীনে নির্বাচন নয়, এসব বিষয় নিয়েই আমাদের আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচন করতে নিরপেক্ষ সরকার দরকার।
এই সব অধিকার আদায়ে কাজ করছে বিএনপি। গোটা পৃথিবী আজ বাংলাদেশের আন্দোলনকে সমর্থন করছে।
কর্মসূচি বিষয়ে তিনি বলেন, কর্মসূচি চলছে আমাদের। আগেও কর্মসূচি দিয়েছি আবারো নতুন কর্মসূচি আসবে। এবারেরর কর্মসূচির ধরন কিছুটা আলাদা হবে। স্বাভাবিকভাবেই দিন দিন আমাদের জনসম্পৃক্ততা বাড়ছে।
অর্থনৈতিক জোট ব্রিকসে সরকারের যোগ দেয়ার প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ব্রিকসেই যাক আর আইএমএফ এ যাক, হাসিনা সরকার কখনোই সফল হতে পারবে না, যতক্ষণ না পর্যন্ত সরকার দুর্নীতি রোধ করতে পারবে। আর এটা স্পষ্ট যে তারা দুর্নীতিতে এতটাই নিমজ্জিত হয়েছে যে সেখান থেকে তাদের বের হবার কোনো পথ নেই।
আরও পড়ুন: বিএনপি মাঠে নেমেছে, অধিকার আদায় করেই ঘরে ফিরবে : মির্জা ফখরুল
‘প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকির’ অভিযোগে মির্জা ফখরুল ও রাজশাহী বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
শেখ হাসিনার সরকার যেনতেন ভাবে ক্ষমতা ধরে রাখতে চায়: রিজভী
শেখ হাসিনার সরকার যেনতেন ভাবে ক্ষমতা ধরে রাখতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) অকাল প্রয়াত খুলনা মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আজিজুল হাসান দুলুর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনীর ওপর অনুষ্ঠিত আলোচনা ও স্মরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ৩১ জুলাই থেকে আজ পর্যন্ত জন দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে চারজন নিহত হয়েছে।গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে অংশ নেয়া মানুষকে আর গুলি করে হত্যা করা যাবে না।
এছাড়া বাঁশের লাঠিতে জাতীয় পতাকা ধারণ করে শাসক দলের সকল ব্যারিকেড ভেঙ্গে বিএনপির আন্দোলন এগিয়ে যাবে।
রিজভী বলেন, এই সরকার মিথ্যাচারী। তারা নিজেদের অপকর্মের দায় অন্যের ঘাড়ে চাপাতে চায়। ইডেন কলেজের কলঙ্কজনক ইতিহাসের জন্ম দিয়েছে তারা।
এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শেখ হাসিনার নির্দেশে ও ভিসির প্ররোচনায় ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা হয়েছে। মুন্সিগঞ্জে পুলিশের গুলিতে শাওন নিহত হলে এসপি বলেছে সে ঠেলাঠেলিতে মারা গেছে।
শেখ হাসিনা দেশ শাসন করছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, দেশের সমস্ত মিডিয়াতে তার জন্মদিনের সংবাদ ছাপতে বাধ্য করা হচ্ছে। গণমাধ্যমের মাথার ওপর ধারালো তরবারি ঝুলছে।
আরও পড়ুন: পুলিশের বিরুদ্ধে রিজভীর মামলার আবেদন খারিজ
গণতন্ত্রের মা খালেদা জিয়াকে বন্দি রাখা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারেক রহমান আন্দোলনের তরঙ্গ তৈরি করেছেন।
গুম, খুন, অপহরণ, হামলা, মামলা করে আর আন্দোলন দমন করা যাবে না।
মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এস এম শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে সমাবেশে মূখ্য আলোচক ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল।
মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন ও জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পীর সঞ্চালনায় স্মরণ সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ভারপ্রাপ্ত অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন, স্বেচ্ছাসেবক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুর বারী হেলাল, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, সহ প্রচার সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ মুজিবর রহমান, সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, সাঈদ সোহরাব, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমীর এজাজ খান, খুলনা-৩ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী রকিবুল ইসলাম বকুল, মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মো. তারিকুল ইসলাম জহীর, জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু হোসেন বাবু, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাবেক দল নেতা মো. জমির আলী।
স্মরণ সভার শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন এবং মরহুম আজিজুল হাসান দুলুর রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন জেলা ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা ফারুক হোসেন।
আরও পড়ুন: ঈদ আসলেই আওয়ামী পরিবহন সিন্ডিকেট সক্রিয় হয়ে ওঠে: রিজভী
আ’লীগের সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস বিএনপিকে ধোঁকা দেয়ার ফাঁদ: রিজভী
হাসিনা-মোদির রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্বোধন এখনো চূড়ান্ত নয়: পররাষ্ট্র সচিব
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নয়াদিল্লি সফরে যাবেন। এ জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত। তবে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্বোধন সেখানে ‘উইশ লিস্ট’ এ রয়েছে।
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘আন্তঃমন্ত্রণালয়ের এক সভায় আমরা বোঝার চেষ্টা করব আমরা কী করতে পারি। তবে এটি (রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র) উইশ লিস্টে রয়েছে।’
রবিবার ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমে বলা হয়, দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি উদ্বোধন করতে পারেন। এই প্রতিবেদনের প্রতি তার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
রবিবার দ্য হিন্দুস্তান টাইমস জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে যৌথভাবে ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের উদ্বোধন করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এটি ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কর্পোরেশন (এনটিপিসি) ও বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের একটি যৌথ অংশীদারিত্ব। যৌথ উদ্যোগের কোম্পানিটি নাম হলো- বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (বিআইএফপিসি)।
আরও পড়ুন: সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে মৈত্রী বিদ্যুৎ প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারেন হাসিনা-মোদি
খবরে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫ থেকে ৭ সেপ্টেম্বরের যে কোনো সময় ভারত সফর করবেন এবং দুই থেকে তিনদিন থাকবেন। মোদি সরকার এই সফরকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে কেননা ঢাকা ভারতের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্রদের একটি।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী মোদি দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার সুবর্ণজয়ন্তীর স্মরণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ২০২২ সালে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানান।
গত ১৯ জুন নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত জয়েন্ট কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) সপ্তম রাউন্ডের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় এবং সেখানে বাংলাদেশ ও ভারত অভিন্ন নদী ও পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরও জোরদার করতে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়।
আইটি ও সাইবার নিরাপত্তা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা, টেকসই বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করতেও একমত হয় দুই দেশ।
গত বছর উচ্চ পর্যায়ের সফরসহ একাধিক সম্পৃক্তার মাধ্যমে সম্পর্কের গতি প্রত্যক্ষ করেছে দুই দেশ।
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের আমন্ত্রণে ভারতের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রাম নাথ কোবিন্দ গত বছরের ১৫ থেকে ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশের ৫০তম বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসাবে যোগদানের জন্য বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় সফর করেন।
গত বছরের ২৬ ও ২৭ মার্চ ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীও বাংলাদেশ সফর করেন।