ইকোপার্ক
মধ্যটিলা ইকোপার্ককে সেরা দর্শনীয় স্থান করতে প্রকৃতিবান্ধব সমীক্ষার নির্দেশনা
প্রাণ-প্রকৃতি, জীববৈচিত্র্যের সমাহার, সবুজ-শ্যামলিমা আর ছোট ছোট পাহাড়ে ঘেরা অপরূপ প্রকৃতির আধার মধুটিলা ইকোপার্ক। শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সীমান্ত ঘেঁষা মধুটিলা ইকোপার্ককে জেলার সেরা দর্শনীয় স্থান হিসেবে তৈরি করতে উদ্যোগ নিয়েছে বনবিভাগ। প্রকৃতিবান্ধব সমীক্ষা করতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
ইতোমধ্যেই প্রকৃতিবান্ধব সমীক্ষা করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসাইন চৌধুরী।
আরও পড়ুন: হংকংয়ে রেকর্ড ৪৯.৯ মিলিয়ন ডলারে গোলাপী হীরা বিক্রি
৮ অক্টোবর শনিবার দুপুরে মধুটিলা ইকোপার্কে সামাজিক বনায়নের ১৪৫ জন উপকারভোগীর মাঝে তিন কোটি ২০ লাখ ৪৬ হাজার হাজার ৬৯৮ টাকা চেক বিতরণকালে প্রধান অতিথি বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি এ উদ্যোগের কথা জানান।
প্রধান বন সংরক্ষক বলেছেন, ইকোপার্ক বা জাতীয় উদ্যান তৈরির জন্য আদর্শ জায়গা মধুটিলা ইকোপার্ক। প্রাকৃতিক বনাঞ্চলের মতো একটি বন এখানে আছে। এখন আমাদের প্রয়োজন পর্যটকদের জন্য কিছু সুযোগ-সুবিধা তৈরি করে দেয়া। সেজন্য ইতোমধ্যেই আমাদের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ও সহকারী বন সংরক্ষককে বলেছি, এখানে একটি সমীক্ষা তৈরি করার জন্য।
২ বছর আগে
সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে অজগর সাপের বাচ্চা অবমুক্ত
চট্টগ্রামের চিড়িয়াখানায় কৃত্রিম পদ্ধতিতে জন্ম নেয়া ১১টি অজগর সাপের বাচ্চা সীতাকুণ্ড বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্কে অবমুক্ত করা হয়েছে।
রবিবার দুপুরে সীতাকুণ্ড উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল আলম ১১টি অজগর সাপের বাচ্চা ইকোপার্কের গভীর পাহাড়ি অরণ্যে অবমুক্ত করেন।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার কিউরেটর শাহাদাৎ হোসেন শুভ, বোটানিক্যাল গার্ডেন ইকোপার্কের রেঞ্জার মো.আলাউদ্দিন, অসিম কান্তি দাশসহ সীতাকুণ্ড ইকোপার্কের অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় ডিম থেকে জন্ম নিয়েছে ১১টি অজগরের বাচ্চা। স্থানীয়ভাবে তৈরি ইনকিউবেটরে প্রায় ৬৭ দিন ডিমগুলো রাখার পর এসব ডিম থেকে বাচ্চা ফুটে বের হয়। তিনধাপে মোট ৬৪টি অজগর সাপের বাচ্চা ইকোপার্কে অবমুক্ত করা হয়।
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার কিউরেটর শাহাদাৎ হোসেন শুভ জানান, ২০১৯ সালের জুনে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় হাতে তৈরি ইনকিউবেটরে ২৫টি অজগর সাপের বাচ্চা ফুটানো হয়। যা পরবর্তীতে বন্য পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়েছিলো। এর ধারাবাহিকতায় ৩১টি ডিম থেকে ২৮টি অজগর সাপের বাচ্চা ফোটে। এবার তৃতীয় ধাপে আরও ১১টি বাচ্চা অবমুক্ত করা হয়।
আরও পড়ুন: বাগেরহাটে সবজি খেত থেকে অজগর উদ্ধার, সুন্দরবনে অবমুক্ত
রামপালে জেলেদের জালে কুমির, সুন্দরবনে অবমুক্ত
২ বছর আগে