সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টাকে তাজউদ্দিনের জন্মশত বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানালেন সোহেল তাজ
বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক তাজউদ্দিন আহমেদের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সোহেল তাজ ও তার বোন শারমিন।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তার সঙ্গে দেখা করে আনুষ্ঠানিকভাবে এই আমন্ত্রণ জানান তাজউদ্দিনের জ্যেষ্ঠ কন্যা শারমিন আহমেদ ও একমাত্র ছেলে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সাক্ষাৎকালে শারমিন আহমেদ প্রধান উপদেষ্টাকে তার লেখা বই 'তাজউদ্দিন আহমেদ: নেতা ও পিতা' (নেতা ও বাবা)-এর একটি কপি উপহার দেন। বইটিতে তার পিতার জীবন ও রাজনৈতিক উত্তরাধিকারের বিশদ বর্ণনা রয়েছে।
১৯২৫ সালের ২৩ জুলাই জন্মগ্রহণকারী তাজউদ্দিন আহমেদ ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের প্রথম সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
১৪২ দিন আগে
আ.লীগ সভাপতির কার্যালয়ে সোহেল তাজ
প্রায় শতাধিক সমর্থক নিয়ে সাবেক প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডিস্থ রাজনৈতিক কার্যালয় পরিদর্শন করেন। বৃহস্পতিবার রাতে সেখানে গিয়ে তিনি দলটির কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন। এ ঘটনার ফলে পুনরায় তার রাজনীতিতে সক্রিয় হওয়ার জল্পনা আরও বেড়েছে।
ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সোহেল তাজ রাজনীতিতে তার সক্রিয় হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
তিনি এখনও রাজনীতিতে সক্রিয় আছেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে সোহেল তাজ বলেন, ‘আমার জন্ম একটি রাজনৈতিক পরিবারে। আওয়ামী লীগ আমার রক্তে মিশে আছে। আমি কখনোই রাজনীতির বাইরে ছিলাম না। কিছুদিন ব্যক্তিগত কাজে ব্যস্ত ছিলাম। আজ পার্টি অফিসে এসেছি, আমি এখানে নিয়মিত আসার চেষ্টা করব।’
সোহেল তাজ জানান, তিনি দলের জন্য কাজ করতে প্রস্তুত।
আরও পড়ুন: ‘হটলাইন কমান্ডো’ নিয়ে আসছেন সোহেল তাজ
তিনি বলেন, ‘২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় আমি যেমন ছিলাম, এখনও তেমনই থাকব।’
সোহেল তাজ বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে। তিনি ২০০১ সালের গাজীপুর-৪ আসন থেকে প্রথমবারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ সালে একই আসন থেকে আবারও নির্বাচিত হলে পরবর্তীতে শেখ হাসিনা তাকে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বানান। তবে এর পাঁচ মাস পরে তিনি পদত্যাগ করেন।
২০১২ সালের এপ্রিলে আবারও তিনি এমপি পদ থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর থেকেই সোহেল তাজ সক্রিয় রাজনীতি থেকে দূরে ছিলেন।
আরও পড়ুন: সোহেল তাজের অপহৃত ভাগনে উদ্ধার
১১৯৮ দিন আগে