গলা
পাবনায় কৃষককে গলা কেটে হত্যা
পাবনার আটঘরিয়ায় এক ব্যক্তিকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) সকালে নিজ বাড়ির উঠান থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহতের স্ত্রী ও স্ত্রীর কথিত প্রেমিক প্রতিবেশি এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: মানিকগঞ্জে ঘুমন্ত বড়ভাইকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ ছোটভাইয়ের বিরুদ্ধে
নিহত আলহাজ্ব হোসেন (৪০) আটঘরিয়া উপজেলার দেবোত্তর ইউনিয়নের জুমাইখিরি গ্রামের মৃত নাগর প্রামাণিকের ছেলে। তিনি কৃষি কাজ করতেন।
পুলিশ জানায়, শুক্রবার সকালে আলহাজ্ব হোসেনকে তার বাড়ির উঠানে গলা কাটা অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
আটঘরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার রাতের কোনো একসময় ওই ব্যক্তি ঘরের বাইরে বের হলে তাকে গলা কেটে হত্যা করা হয়।
ধারণা করা হচ্ছে, নিহতের স্ত্রীর পরকীয়া সম্পর্কের জেরে এ হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
তিনি আরও বলেন, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নিহতের স্ত্রী সুরাইয়া ও তার প্রেমিক প্রতিবেশি যুবক ইসমাইলকে আটক করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: গত ৩ মাসে ১২৮ শিশু হত্যার শিকার হয়েছে: আসক
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
১ বছর আগে
কাশির জন্য গলায় পেঁচিয়ে রাখা কাপড়ই হলো তার কাল!
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে ব্রহ্মপুত্র নদে ইঞ্জিনচালিত নৌকার সঙ্গে গলায় থাকা কাপড় পেঁচিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। রবিবার ভোরে ব্রহ্মপুত্র নদের জোগারপাড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত জেলাল উদ্দিন (৩৫) ওই উপজেলার উড়িয়া ইউনিয়নের মধ্য উড়িয়া গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা জানান, জেলাল উদ্দিন রবিবার ভোরে গরুর ঘাস কাটার জন্য ব্রহ্মপুত্র নদের কালাসোনার চরের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে ইঞ্জিনচালিত ছোট নৌকা নিয়ে একাই বের হয়ে যান।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় পুলিশকে ধাক্কা দিয়ে হাতকড়াসহ পালাল আসামি
কয়েকদিন থেকে শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকায় তিনি গলায় একটি কাপড় জড়িয়ে ছিলেন। পথে অসাবধানতাবশত নৌকার ইঞ্জিনের চাকার সঙ্গে গলায় জড়ানো কাপড়ের প্যাঁচ লেগে যায়। এতে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই জেলাল উদ্দিনের মৃত্যু হয়।
সকাল সাড়ে সাতটার দিকে স্থানীয় লোকজন নদীর ধারে নৌকায় ভাসমান অবস্থায় তাকে দেখতে পেয়ে তাৎক্ষণিক নিহতের পরিবারকে খবর দেয়। পরবর্তীতে বিষয়টি থানা পুলিশকে জানানো হয়।
অস্বাভাবিক মৃত্যুর বিষয়টি স্বীকার করে ফুলছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাওছার আলী বলেন, ব্রহ্মপুত্র নদে ঘাস কাটতে গিয়ে জেলাল উদ্দিনের মৃত্যু হয়েছে।
নিহতের বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় হাতকড়াসহ পালানো সেই আসামি ৫ দিন পর গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
২ বছর আগে
পুকুরে মিলল গলায় পাটা বাঁধা অবস্থায় গৃহবধূর লাশ!
সিলেটের কানাইঘাটে পুকুর থেকে গলায় পাটা বাঁধা অবস্থায় এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার সকালে বাড়ির পুকুর থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত মুসলিমা বেগম কানাইঘাট উপজেলার বীরদল আগফৌদ গ্রামের সৌদি প্রবাসী হেলাল আহমদের স্ত্রী।
আরও পড়ুন: নাটোরে এসএসসি পরীক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
পরিবার সূত্র জানায়, রবিবার রাতে শিশুসন্তান আরিফ আফসারকে নিয়ে নিজের কক্ষে ঘুমাতে যান মুসলিমা বেগম। ভোরে আরিফের কান্না শুনতে পেয়ে পরিবারের লোকজন মুসলিমাকে ডাকতে গিয়ে দেখেন বাইরে থেকে রুম বন্ধ করে দেয়া। ভেতরে ঢুকে তারা শিশু আরিফকে হাত বাঁধা অবস্থায় দেখতে পান। মুসলিমাকে ঘরে না পেয়ে পরিবারের লোকজন খুঁজতে থাকেন। একপর্যায়ে তারা বাড়ির পুকুরঘাটে তার জুতা দেখতে পান।
কানাইঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত তাজুল ইসলাম বলেন, রহস্যজনক এই নিখোঁজের খবর পেয়ে পুলিশ ওই বাড়িতে গিয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় পুকুরে তল্লাশি চালায়। এসময় গলায় পাটা বাঁধা অবস্থায় মুসলিমার লাশ উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটাকে আত্মহত্যা মনে করা হলেও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
আরও পড়ুন: উঠানের আম গাছে ঝুলছিল যুবকের লাশ!
খুলনায় কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
২ বছর আগে
নুডলস খেতে গিয়ে শিশুর গলায় আটকে গেল সেফটিপিন!
নাটোরের লালপুর উপজেলার বড় বাড্ডা এলাকায় মায়ের হাতে নুডলস খেতে গিয়ে তিন বছরের শিশু জিদনীর গলায় আস্ত একটা সেফটিপিন আটকে গেছে।
শুক্রবার সকালে শিশুর বাবা শফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বুধবার রাত ১২টার দিকে জিদনীকে নুডলস খাওয়ান মা জুলেখা বেগম। ওই সময় নুডুলসের সঙ্গে মিশে থাকা একটি সেফটিপিন জিদনীর গলায় আটকে যায়। তৎক্ষণাত সে বমি করতে শুরু করে। ধীরে ধীরে সে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ওই রাতেই বাঘার একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। পরে ওই রাতেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠায় চিকিৎসক।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
জিদনীর মা জানান, নুডলস খাওয়ানোর সঙ্গে সঙ্গে গলায় কি যেন আটকে যায়। সে তৎক্ষণাত বমি করতে শুরু করলে রাতেই বাঘার ক্লিনিক থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় এবং অপারেশনের মাধ্যমে সেফটিপিন বের করা হয়। রামেকের ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে তাকে ভর্তি করানো হয়। এখন স্যালাইন চলছে। তবে চিকিৎসক বলেছেন আর কোনো সমস্যা নেই।
আরও পড়ুন: সিলেটে ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
দুই শিশুকে বেঁধে নির্যাতন, চট্টগ্রামে ৩ পুলিশ প্রত্যাহার
২ বছর আগে