দ্বিতীয়
ঢাকায় দ্বিতীয় সার্কুলার ইকোনমি সামিট মঙ্গলবার
বাংলাদেশ সার্কুলার ইকোনমি সামিটের দ্বিতীয় সংস্করণ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মঙ্গলবার (১১ জুন)।
রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনে এ সম্মেলনের আয়োজক বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জ।
বাংলাদেশের পোশাক ও বস্ত্র শিল্পে ‘লিনিয়ার’ ব্যবসায়িক মডেল থেকে ‘সার্কুলার ইকোনমি’তে রূপান্তরের পথকে সুগম ও অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করাই এ সম্মেলনের অন্যতম লক্ষ্য।
জার্মান উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা ‘জিআইজেড’র সহযোগিতায় ও বাংলাদেশে নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের সহায়তায় আয়োজিত দিনব্যাপী এই সম্মেলনে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পাশাপাশি থাকবে চারটি প্লেনারি আলোচনা সভা।
যেখানে বিশেষজ্ঞরা পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্পে সার্কুলার অর্থনীতিবিষয়ক তাদের অভিজ্ঞতা ও মতামত তুলে ধরবেন।
বাংলাদেশ ইকোনমি সামিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক।
আরও পড়ুন: ন্যাম ও সাউথ সামিটে দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে উগান্ডায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বিশেষ অতিথি থাকবেন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান, বাংলাদেশে নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন থিজস ওয়াউডস্ট্রা এবং বাংলাদেশে জার্মান দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন জ্যান জানোস্কি।
চারটি পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনের আলোচ্য বিষয়গুলো হলো, ফরমালাইজিং দ্যা ইনফরমাল ঝুট সেক্টর, ক্লোজিং দ্য লুপ অব টেক্সটাইল ওয়েস্ট, সার্কুলার ডিজাইন: বাস্তবতা বনাম চ্যালেঞ্জসমূহ এবং ট্রান্সপারেন্সি ও ট্রেসেবিলিটি ইন সার্কুলারিটি।
এ সামিটে ইইউ ডিউ ডিলিজেন্স অ্যান্ড লেজিসেশন অন সার্কুলারিটি শীর্ষক উপস্থাপনা তুলে ধরবেন বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদলের প্রধান চার্লস হোয়াইটলি। ব্রাসেলস স্কুল অব গভর্নেন্সের রিসার্চ সেন্টারের সহপরিচালক অধ্যাপক হ্যারি কালিমো মার্কেট ইনসেন্টিভ ফর ইকো-ডিজাইনের: দ্যা কেস অব ইকো-মডুলেশন শীর্ষক উপস্থাপনা তুলে ধরবেন।
‘এ ন্যাশনাল সার্কুলার টেক্সটাইল রোডম্যাপ ফর বাংলাদেশের’ উপর আলোচনা করবেন চ্যাথাম হাউসের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো প্যাট্রিক শ্রোডার।
এই সামিটে ‘ম্যাপিং দ্য ওয়ে ফর দ্য আরএমজি সার্কুলারিটি’ শীর্ষক একটি ‘ব্রেকআউট সেশন’ থাকবে। যার আয়োজক বাংলাদেশে নেদারল্যান্ডস দূতাবাস।
বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজ উদ্দিন বলেন, ‘সার্কুলারিটি বর্তমান সাসটেইনেবল ফ্যাশনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। দেশের পোশাক ও টেক্সটাইল শিল্পে সার্কুলারিটি বাস্তবায়নের পথকে সুগম ও অগ্রযাত্রাকে বেগবান করাই বাংলাদেশ সার্কুলার ইকোনমি সামিটের অন্যতম উদ্দেশ্য।’
বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত ইরমা ভ্যান ডুরেন বলেন, ‘বাংলাদেশের আছে একটি শক্তিশালী তৈরি পোশাক শিল্প এবং অন্যদিকে সার্কুলার ইকোনমি বিষয়ে নেদারল্যান্ডসের রয়েছে জ্ঞান। এই দুটি একত্রিত করার মাধ্যমে আমরা উভয় পক্ষই লাভবান হতে পারি। এতে বাংলাদেশ যেমন অধিকতর টেকসই উৎপাদন প্রক্রিয়া থেকে লাভবান হবে, অন্যদিকে নেদারল্যান্ডস তার সার্কুলারিটি অভিমুখে অগ্রযাত্রায় একটি মূল্যবান অংশীদার হিসাবে পাবে।’
জিআইজেডের ‘প্রোগ্রাম ফর সাসটেইনেবিলিটি ইন দ্য টেক্সটাইল অ্যান্ড লেদার সেক্টরের’ প্রজেক্ট ম্যানেজার ড. মাইকেল ক্লোড বলেন, ২০৩০ সালের জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা, ২০২৫ সালের ডিকার্বনাইজেশন লক্ষ্যমাত্রা, ২০২৬/২০২৯ এ এলডিসি থেকে উত্তোরণ-এগুলো সবই অনেক দূরে মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে তা নিকটে।
তিনি আরও বলেন, ‘একটি সার্কুলার ইকোনমির দিকে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে হলে যেমন জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রাগুলির প্রতি সচেতন হতে হবে, তেমনি ব্যবসায়িক লক্ষ্যমাত্রা এবং প্রতিযোগিতা সক্ষমতার বিষয়ও সচেতন হওয়া প্রয়োজন।’
আরও পড়ুন: বৈশ্বিক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের অনবদ্য প্লাটফর্ম নারী স্পিকারদের সামিট: স্পিকার
শ্রীলঙ্কা সফরে ষষ্ঠ সামিটের প্রত্যাশা তুলে ধরলেন বিমসটেক মহাসচিব
৫ মাস আগে
মুগদায় দ্বিতীয় দিনের মতো ডিএসসিসির উচ্ছেদ অভিযান
মুগদায় দ্বিতীয় দিনের মতো উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।
সোমবার (২২ এপ্রিল) ডিএসসিসির সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাহাঙ্গীর আলমের যৌথ নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
আরও পড়ুন: খুলনায় আইসক্রিম-সেমাই কারখানায় অভিযান, ২ কারখানাকে জরিমানা
ড্যাপে চিহ্নিত নকশা অনুযায়ী মুগদার প্রধান সড়ক বিশ্বরোড থেকে শুরু করে মান্ডার হায়দর আলী বিদ্যালয় পর্যন্ত সড়ককে ৫০ ফুটে উন্নীত করতে ডিএসসিসি ও রাজউকের যৌথ উদ্যোগে এই কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।
রবিবার থেকে শুরু হওয়া এই অভিযান সোমবারও পরিচালনা করা হয়।
অভিযান প্রসঙ্গে করপোরেশনের সম্পত্তি কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, মুগদার প্রধান সড়ক বিশ্বরোড থেকে হায়দার আলী বিদ্যালয় পর্যন্ত বিদ্যমান সড়ককে ড্যাপের নকশা অনুযায়ী ৫০ ফুট প্রশস্ত করার লক্ষ্যে সড়কের উভয় পাশের স্থাপনাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে ভবন মালিকদের নোটিশও দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
মনিরুজ্জামান বলেন, আমরা স্থাপনাগুলো সরিয়ে নিতে ভবনমালিকদের অনুরোধ করেছি। সড়ক প্রশস্ত করার মাধ্যমে এলাকার উন্নয়নের স্বার্থে প্রায় সব ভবন মালিক স্বতঃস্ফূর্তভাবে তাদের স্থাপনাগুলো সরিয়ে নিচ্ছেন।
আরও পড়ুন: দুর্ঘটনা রোধে অবৈধ যানবাহনবিরোধী অভিযানের দাবি জাতীয় কমিটির
৬ মাস আগে
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি: নিউজিল্যান্ডকে ৭২ রানে হারিয়ে সিরিজ অস্ট্রেলিয়ার
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে কিউইদের ৭২ রানে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে অজিরা।
শেষ পর্যন্ত ১৭ ওভারে ১০২ রানে অলআউট হয় নিউজিল্যান্ড। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে অ্যাডাম জাম্পা নেন ৩৪ রানে ৪টি উইকেট।
বিশ্বের দ্বিতীয় স্থানে থাকা দল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পর অজিরা আরও আত্মবিশ্বাস নিয়ে জুনে ক্যারিবিয়ান ও যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিতব্য টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দিকে যাবে।
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে শেষ বলে চার মেরে ৬ উইকেটে জয় পায় অস্ট্রেলিয়া। রবিবার ইডেন পার্কে দুই দলের তৃতীয় ম্যাচ।
অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক মিচেল মার্শ বলেছেন, ‘এটা দারুণ এক জয়। আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গিয়েছিল এবং আমরা ভেবেছিলাম আমাদের ৫০ রান কম হতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তবে আমাদের বোলাররা যেভাবে বেরিয়ে এসে পারফর্ম করেছে তা অসাধারণ। গত ১২ মাসে আমাদের সব দলই অনেক কোণঠাসা হয়ে পড়েছে এবং আমরা তাদের থেকে বেরিয়ে আসার উপায় খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছি। আজকের রাতটি তারই আরেকটি উদাহরণ।’
ছয় ওভারের পাওয়ার প্লে শেষে ৭২ রানে ১ উইকেট হওয়ার পর ১৯ দশমিক ৫ ওভারে ১৭৪ রানে অলআউট হয়ে গেলে মনে হচ্ছিল অস্ট্রেলিয়া প্রতিযোগিতামূলক স্কোর থেকে পিছিয়ে পড়ছে।
আরও পড়ুন: রিদম গ্রুপের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ওপেনার ট্রাভিস হেড ২২ বলে ৫৫ রানের ইনিংস খেলে পাঁচটি ছক্কার সাহায্যে অস্ট্রেলিয়াকে দ্রুত শুরু এনে দেন। কিন্তু লকি ফার্গুসন ৪/১২ ও বেন সিয়ার্স ২-২৯ লাভ করায় নিউজিল্যান্ডের পেসাররা পরিস্থিতি ঘুরিয়ে দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসের ধারাবাহিক পতন ঘটায়।
শেষ ৯ দশমিক ৫ ওভারে ৫৯ রানে ৬ উইকেট হারায় অস্ট্রেলিয়া।
খেলা শুরুর ঠিক আগে হাঁটুতে সামান্য আঘাত পেয়ে রাচিন রবীন্দ্রকে হারায় এবং ডেভন কনওয়ে বুড়ো আঙুলে আঘাত পেয়ে এক্স-রে করার জন্য হাসপাতালে চলে যান। এরপর নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং দুর্বল হযে পড়ে। তিনি যখন দেখেন সেখানে কোনো ফ্র্যাকচার নেই তিনি মাঠে ফিরে আসেন।
কনওয়ে তখনও ব্যাট করতে অক্ষম ছিলেন এবং তার উদ্বোধনী অংশীদার ফিন অ্যালেনকে তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো গ্লাভস নিতে হয়েছিল।
ইনজুরি যাই থাকুক না কেন, ফাস্ট ও বাউন্সি উইকেটে অসাধারণ অস্ট্রেলিয়ান ফাস্ট বোলিংয়ের সামনে বিপর্যস্ত পড়ে নিউজিল্যান্ড।
প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে ছক্কা হাঁকিয়ে শেষ বলে আউট হন অ্যালেন, জশ হ্যাজেলউডের গুড লেংথ বল নিজের স্টাম্পে লেগে যায়।
উইকেটরক্ষক ম্যাথু ওয়েডের দুর্দান্ত ক্যাচ দিয়ে আউট হন উইল ইয়ং (৫)। ইয়ং প্যাট কামিন্সের একটি বল টপ-এজ করেছিলেন যা তিনি পুল করার চেষ্টা করেছিলেন এবং ওয়েড বৃত্তের প্রান্তে একটি ক্যাচ নিয়েছিলেন ফাইন লেগের দিকে দৌড়ে।
নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার নিজেকে অর্ডারে সাত নম্বরে থেকে তিন নম্বরে উন্নীত করেছিলেন।
আরও পড়ুন: বিসিবির নারী বিভাগের নতুন প্রধান হাবিবুল বাশার
মার্ক চ্যাপম্যানও একটি শর্ট বলে পড়েছিলেন, মার্শের একটি বল স্ল্যাশ করেছিলেন যা মিড অনে টিম ডেভিডের হাতে ধরা পড়েছিল। নিউজিল্যান্ডের স্কোর তখন ২৯-৪, সিরিজ বাঁচানোর আশা শেষ হয়ে যায়।
পঞ্চম উইকেটে গ্লেন ফিলিপস ও জশ ক্লার্কসন ৪৫ রানের জুটি গড়েন। কিন্তু ১০ রান করে অ্যাডাম জাম্পার বলে বোল্ড হন ক্ল্যাকসন এবং পরের বলেই অ্যাডাম মিলনে একই কায়দায় আউট হন। নিউজিল্যান্ডের স্কোর ৭৪-৬।
ট্রেন্ট বোল্টের করা ম্যাচের প্রথম ওভারে দুটি ছক্কাসহ ২০ রান করে অস্ট্রেলিয়ান অর্ডারের শীর্ষে ছিলেন হেড।
বোল্টকে ২০২২ সালের নভেম্বরের পর তার প্রথম টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য নিউজিল্যান্ড দলে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল এবং বিশ্বকাপের জন্য ব্ল্যাক ক্যাপস দলে জায়গা পাওয়ার আশা করেছিলেন। তবে তার চার ওভার ৪৯ রান দেওয়ায় তার নির্বাচনের সম্ভাবনা ম্লান হয়ে গেছে। বোল্ট এখন আর নিউজিল্যান্ডের চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড় নন, বিশ্বের বিভিন্ন টি-টোয়েন্টি লিগে খেলেন।
ওয়েলিংটনে প্রথম ম্যাচে খেলা ডেভিড ওয়ার্নারের পরিবর্তে হেডের সঙ্গে ওপেন করার জন্য স্টিভ স্মিথের নাম ঘোষণা করে অস্ট্রেলিয়া। ওয়েড এসেছিলেন ম্যাট শর্টের পরিবর্তে এবং এলিস মিচেল স্টার্কের পরিবর্তে।
তৃতীয় ওভারে স্মিথ ১১ রানে আউট হলেও হেডের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স অস্ট্রেলিয়াকে ২৪ বলে ৫০ রানে নিয়ে যায়।
অবশেষে সপ্তম ওভারে হেড আউট হন যখন মোট স্কোর ৮৫-২। এরপর থেকে অস্ট্রেলীয় ব্যাটিং দুর্বল হয় কারন ফার্গুসন কিছু অসাধারণ ফাস্ট বোলিং উপহার দেন।
সিয়ার্স এবং অ্যাডাম মিলনের সহায়তা তিনি ২/৪০ স্কোর করেন। নিউজিল্যান্ডের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে নিজেদের জায়গা পাকাপোক্ত করেছেন এই খেলোয়াড়রা।
স্যান্টনারের হাতে পড়ার আগে ২১ বলে ২৬ রান করেন মার্শ এবং মিলনের বলে ফার্গুসনের হাতে ধরা পড়ার আগে কামিন্স ২২ বলে মূল্যবান ২৮ রান করেন।
আরও পড়ুন: বিপিএল: অনুশীলনে মাথায় চোট পেয়েছেন মুস্তাফিজ
৮ মাস আগে
নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ
স্বাগতিকদের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে হারের পর বুধবার নেলসনে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ফিরে আসার আশায় রয়েছে বাংলাদেশ।
গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচের আগে বাংলাদেশের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে নেলসনের ভালো আবহাওয়া এবং সিরিজে সমতা আনার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
আরও পড়ুন: অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ: ভারতকে বিদায় করে ফাইনালে বাংলাদেশ
তিনি বৃষ্টিবিঘ্নিত প্রথম ম্যাচে তাদের ব্যাটিং ত্রুটি স্বীকার করেছিলেন, যেখানে টপ অর্ডারের শুরুটি উল্লেখযোগ্য স্কোরে রূপান্তরিত হয়নি।
চন্ডিকা বলেন, ‘উইকেটটি ক্রিকেটের জন্য ভালো দেখাচ্ছে। আউটফিল্ডটি দুর্দান্ত ও দ্রুত।’
সাদা বলের ক্রিকেটে বাংলাদেশের কখনোই নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের কথা জানা যায়নি। এই সিরিজের আগে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ইতিহাস নতুন করে লেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
তবে প্রথম ম্যাচে তাদের পরিকল্পনা ব্যাহত করার জন্য খারাপ আবহাওয়াকে দায়ী করেছিলেন চন্ডিকা।
আরও পড়ুন: অনূর্ধ্ব ১৯ এশিয়া কাপ: আশিকুরের অসাধারণ সেঞ্চুরিতে প্রথমবারের মতো শিরোপা জিতল বাংলাদেশ
তিনি বলেন, ‘আমরা ভালো শুরু পেয়েছি, কিন্তু বৃষ্টি আমাদের পরিকল্পনা নষ্ট করে দিয়েছে। আবহাওয়ার উপর আমাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।’
কিনি আরও বলেন, ‘আগামী সাধারণ নির্বাচনের নির্বাচনী প্রচারণায় জড়িত সাকিবের নেতৃত্ব এবং সর্বাত্মক দক্ষতা আন্তরিকভাবে মিস করা হচ্ছে।’
তার অনুপস্থিতিতে দল আশ্চর্যজনকভাবে সৌম্য সরকারকে দায়িত্ব দেয়। কিন্তু প্রথম ম্যাচেই ব্যর্থ হন তিনি।
সৌম্যর দুর্বল পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন করা হলে চন্ডিকা স্বীকার করেন, ‘সৌম্যর সঙ্গে কী হচ্ছে আমি জানি না। আমাদের এমন একজনকে দরকার যিনি ব্যাট ও বল উভয় দিয়েই অবদান রাখতে পারেন।’
লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনকে আগামী ম্যাচে বিবেচনা করা হতে পারে। চন্ডিকা প্রথম খেলায় রিশাদের সম্ভাব্য অন্তর্ভুক্তির ইঙ্গিত দিয়েছিলেন তবে শেষ পর্যন্ত একটি ভিন্ন সংমিশ্রণ বেছে নিয়েছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ বনাম নিউ জিল্যান্ড ওয়ানডে সিরিজ: সাকিবহীন একাদশে সৌম্যকে গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা শান্তর
১০ মাস আগে
দ্বিতীয় গ্লোবাল সাউথ সামিটে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
ভারত শুক্রবার(১৭ নভেম্বর) ভার্চুয়াল ফরম্যাটে দ্বিতীয় ভয়েস অব গ্লোবাল সাউথ সামিটের (ভিওজিএসএস) আয়োজন করবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি এই সামিটে যোগ দেবেন।
দ্বিতীয় ভিওজিএসএস ১০টি সেশনে অনুষ্ঠিত হবে।
উদ্বোধনী এবং সমাপনী অধিবেশনগুলো রাষ্ট্র / সরকার প্রধান পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হবে এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এটির উদ্বোধন করবেন।
উদ্বোধনী নেতাদের অধিবেশনের প্রতিপাদ্য ছিল‘একসঙ্গে, সবার বিকাশে, সবার আস্থা’ এবং সমাপনী নেতাদের অধিবেশনের প্রতিপাদ্য ছিল ‘দক্ষিণ বিশ্ব: একসঙ্গে সবার ভবিষ্যৎ’।
২০২৩ সালের ১২-১৩ জানুয়ারি ভার্চুয়াল ফরম্যাটে প্রথম ভয়েস অব গ্লোবাল সাউথ সামিটের (ভিওজিএসএস) আয়োজন করেছিল ভারত।
এই অনন্য উদ্যোগটি গ্লোবাল সাউথের ১২৫টি দেশকে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি এবং অগ্রাধিকারগুলো একটি সাধারণ প্ল্যাটফর্মে বিনিময়ের জন্য একত্রিত করেছে।
জি-২০ প্রেসিডেন্সির সময় ভারত গ্লোবাল সাউথের উদ্বেগগুলো যথাযথভাবে গ্রহণ করে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধান খুঁজে বের করার ক্ষেত্রে গ্লোবাল সাউথের অগ্রাধিকারগুলো যথাযথভাবে বিবেচনা করা হয় তা নিশ্চিত করতে কাজ করেছে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দ্বিতীয় ভিওজিএসএস ভারতের সভাপতিত্বকালে বিভিন্ন জি-২০ বৈঠকে অর্জিত মূল ফলাফলগুলো গ্লোবাল সাউথের দেশগুলোর সঙ্গে বিনিময় করে নেওয়ার দিকে মনোনিবেশ করবে।
আরও পড়ুন: কূটনীতিকরা স্টেশন ছাড়ার বিষয়ে কোনো তথ্য জনসম্মখে প্রকাশ করা হয় না: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র
এতে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক উন্নয়নের কারণে সৃষ্ট চ্যালেঞ্জগুলোও নিয়ে আলোচনার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও, এই শীর্ষ সম্মেলন আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, প্রতিনিধিত্বমূলক এবং প্রগতিশীল বিশ্ব ব্যবস্থার আমাদের অভিন্ন আকাঙ্ক্ষার দিকে সৃষ্ট গতি বজায় রাখার উপায়গুলো নিয়ে আলোচনার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করবে।
এ ছাড়া ‘ইন্ডিয়া অ্যান্ড দ্য গ্লোবাল সাউথ: এমার্জিং টুগেদার ফর এ বেটার ফিউচার’ শীর্ষক পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের অধিবেশন, 'মানবসম্পদের ভবিষ্যত প্রস্তুত করা' শীর্ষক শিক্ষামন্ত্রীদের অধিবেশন, 'জনকেন্দ্রিক উন্নয়নে অর্থায়ন' শীর্ষক অর্থমন্ত্রীদের অধিবেশন, 'জলবায়ু সহনশীলতা ও জলবায়ু অর্থায়নের জন্য টেকসই সমাধান' শীর্ষক পরিবেশ মন্ত্রীদের অধিবেশনসহ ৮টি মন্ত্রী পর্যায়ের অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশিরা নিজেদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে: ভারত
১১ মাস আগে
বিশ্বের দ্বিতীয় দূষিত শহর ঢাকা
বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বায়ুর মানের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। দেশের সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ঢাকার বাতাসের মান গতদিনের তুলনায় আরও বেশি ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
শুক্রবার সকাল ৯টায় অতিরিক্ত জনবহুল এই মহানগরীর বায়ুর গুণমান সূচক (একিউআই) ১৭৮ স্কোর রেকর্ড করা হয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই এবং ভিয়েতনামের হ্যানয় যথাক্রমে ১৮৮ ও ১৬৪ একিউআই স্কোর নিয়ে এ তালিকায় প্রথম ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ১০১-২০০ এর মধ্যে থাকলে ওই বায়ুকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর
এছাড়া এ মান ২০১-৩০০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং ৩০১-৪০০ এর মধ্যে থাকলে ‘বিপজ্জনক’ বলে বিবেচিত হয়। যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
দৈনিক বায়ুর গুণমান রিপোর্ট করার জন্য একটি সূচক হলো একিউআই। একটি নির্দিষ্ট শহরের বায়ু কতটা নিরাপদ বা দূষিত এবং এ বায়ু তাদের স্বাস্থ্যের ওপর কিরকম প্রভাব ফেলবে সরকারি সংস্থাগুলো জনগণকে তা জানাতে একিউআই ব্যবহার করে।
বাংলাদেশে একিউআই পাঁচটি মানদণ্ডের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ এবংপিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন।
দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা বায়ু দূষণের সমস্যায় জর্জরিত। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে নির্মাণ কাজ, রাস্তাঘাট, ইটভাটা এবং অন্যান্য উৎস থেকে দূষক কণা ব্যাপকভাবে নিঃসরণের কারণে শহরের বায়ুর গুণমান দ্রুত খারাপ হতে শুরু করে।
বায়ু দূষণ ক্রমাগতভাবে বিশ্বব্যাপী মৃত্যু এবং বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টির শীর্ষ ঝুঁকির কারণগুলোর মধ্যে স্থান করে নিয়েছে। বেশ কয়েকটি গবেষণায় জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে দূষিত বায়ুতে শ্বাস নেয়ার ফলে মানুষের হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ, ফুসফুসের সংক্রমণ ও ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) এর মতে, বায়ু দূষণের ফলে সৃস।ট বিভিন্ন রোগ যেমন-স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ১৩তম
বায়ুমানে বিশ্বের তৃতীয় দূষিত শহর ঢাকা
২ বছর আগে
প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকার ক্যাম্পেইন বাড়ল আরও ৩ দিন
কোভিড ১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধে চলমান প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের বিশেষ টিকা ক্যাম্পেইনের সময়সীমা আগামী ৮ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
সোমবার কোভিড ১৯ ভ্যাকসিনেশন বিশেষ ক্যাম্পেইন বিষয়ক এক ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।
তিনি বলেন, বিশেষ এই টিকা ক্যাম্পেইন আজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও সরকারি ছুটি ও লক্ষ্যমাত্রা পূরণ না হওয়ায় আরও তিনদিন এই কর্মসূচি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগামী ৪, ৬, ৮ তারিখ পর্যন্ত বাদ পড়া ব্যক্তিরা নির্ধারিত টিকা কেন্দ্রগুলোতে গিয়ে টিকা নিতে পারবেন। ইতোমধ্যে গত ছয়দিনে এক কোটিরও বেশি মানুষ প্রথম, দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ নিয়েছেন। এরমধ্যে প্রথম ডোজ দেয়া হয়েছে ছয় লাখ দুই হাজার ৪৮ জনকে দ্বিতীয় ডোজ দেয়া হয়েছে ১৫ লাখ চার হাজার ৬৩৮ জনকে। আর বাকিগুলো দেয়া হয়েছে বুস্টার ডোজ।
আরও পড়ুন: করোনার বিশেষ টিকাদান কর্মসূচি শুরু হবে মঙ্গলবার
আহমেদুল কবির বলেন, টিকাদানের কারণেই বর্তমানে করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা কমে এসেছে। তবে, গত কয়েকদিনে সংক্রমণ কিছুটা বাড়লেও হাসপাতালে ভর্তির হার খুবই কম। এসব চিন্তা করেই বাদ পড়াদের টিকার আওতায় আনতে নতুন করে আবারও সময় বাড়ানো হয়েছে।
এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের টিকা কর্মসূচির পরিচালক ডা. শামসুল হক বলেন, গত ছয়দিনে আমরা অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছি। টিকা কেন্দ্রগুলোতে প্রচুর মানুষ টিকা নিতে আসছে। মানুষের মধ্যে স্পৃহা তৈরি হয়েছে। এসব বিবেচনায় আরও তিনদিন এই ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। সিটি করপোরেশনগুলোকে আজকের মধ্যেই এ বিষয়ে জানিয়ে দেয়া হবে।
আরও পড়ুন: ১১ অক্টোবর থেকে জেলা-উপজেলায় শিশুদের টিকাদান শুরু: স্বাস্থ্য সচিব
পর্যাপ্ত টিকা মজুদ আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের কাছে পর্যাপ্ত টিকা মজুদ আছে। অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে স্থানীয়ভাবে সবার কাছে আমরা টিকা পৌঁছে দিয়েছি, যাদের প্রয়োজন হবে আরও পৌঁছে দিবো।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত পূর্বের জাতীয় সার্ভে অনুযায়ী টার্গেট করা মানুষের মধ্যে ৯৮ শতাংশ প্রথম ডোজ টিকা কভার হয়েছে। নতুন সার্ভে অনুসারে এখন জনসংখ্যা কম হওয়ায় টার্গেটও কমেছে সে হিসেবে আমরা প্রায় আমরা কভার করেছি। এরপর আমরা প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ আরও তিন চালিয়ে যাবো।
৮ অক্টোবরের পর প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ টিকা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাবে কিনা জানতে চাইলে টিকা কর্মসূচির পরিচালক বলেন, যৌক্তিক কারণে কেউ টিকা থেকে বাদ পড়ে থাকলে তাদের জন্যও টিকার ব্যবস্থা থাকবে। আমরা হয়তো আর এভাবে কোন ক্যাম্পেইনের আয়োজন করবো না, তবে তারা হাসপাতালের নির্দিষ্ট টিকা কেন্দ্র থেকে নিতে পারবে। এমনকি এখন যারা প্রথম ডোজ নিচ্ছে, তাদের জন্য দ্বিতীয় ডোজ সংরক্ষিত থাকবে।
আরও পড়ুন: ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য ফাইজারের টিকার অনুমোদন কানাডার
২ বছর আগে