কারওয়ান বাজার
রাজধানীতে তীব্র যানজট
রাজধানীতে মঙ্গলবার সকাল থেকেই তীব্র যানজট দেখা যাচ্ছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যানজটের মাত্রা আরও বেড়ে গিয়েছে। বিশেষ করে জাতীয় সংসদ থেকে ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার ও বাংলামোটরগামী যাত্রীদের বেশ দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
সকাল থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ওলামা মাশায়েখ বাংলাদেশ আয়োজিত সমাবেশে যোগ দিতে সারা দেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ জড়ো হতে থাকে। ঢাকার বাইরে থেকে অনেকে আসায় তাদের বহনকারী বাস ও গাড়িগুলো রাস্তায়ই পার্কিং করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: যানজট নিরসনে রাস্তা ও পার্কিংয়ের স্থান বাড়ানোর নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
গাবতলী থেকে আসা বাসচালক আফজাল বলেন, 'আসাদ এভিনিউ থেকে বাংলামোটর যেতে প্রতিদিন যেখানে ২০ মিনিট লাগে সেখানে আজকে ১ ঘণ্টারও বেশি সময় লেগেছে।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, রাজধানীর বাইরে থেকে বিপুলসংখ্যক যানবাহন ঢাকায় এসেছে। সেসব যানবাহন সড়কেই পার্কিং করায় যানজটের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে। পরে যা পুরো ঢাকাতে ছড়িয়ে গিয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকায় যানজটের জন্য অবৈধ যানবাহন-সড়কের কর্মসূচি দায়ী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১ মাস আগে
রাজধানীতে ৩ ছিনতাইকারী আটক
রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে সন্দেহভাজন তিন ছিনতাইকারীকে আটক করেছে পুলিশ।
আটকরা হলেন- মো. শাকিল (২৯), সজিব (১৯) ও মো. মালেক (৩৩)।
তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার (২৫ জুন) রাতে কারওয়ান বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় আটকদের কাছ থেকে দুটি ছুরি ও একটি ব্লেড জব্দ করা হয়।
আটকরা স্থানীয় ও পথচারীদের মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ ছিনতাইয়ে জড়িত বলে জানান ওসি।
৫ মাস আগে
বিক্রেতাদের সঙ্গে দর কষাকষিতে হতাশ ক্রেতারা
শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলোতে সব ধরনের সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা এবং মাছের দাম বেড়েছে ২০ থেকে ৫০ টাকা।
অনেক ভোক্তা, বিশেষ করে যারা নির্দিষ্ট বেতনের উপর নির্ভর করে তারা বাজারে গিয়ে হতাশ হয়ে পড়েছে এবং বর্ধিত দাম নিয়ে বিক্রেতাদের সঙ্গে দর কষাকষি করতে দেখা গেছে।
কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, মহাখালী কাঁচা বাজারসহ বিভিন্ন কাঁচা বাজার পরিদর্শন করে এই প্রতিবেদক দেখেন, কোনো সবজির কেজিই ৬০ টাকার নিচে বিক্রি হচ্ছে না। এসব সবজির দাম আগে বিক্রি হতো ৩৫ থেকে ৪৫ টাকা কেজি।
পাইকারি বাজারের ব্যবসায়ী ও সবজি সরবরাহকারীরা দেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি ও বন্যায় সবজির ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াকে দায়ী করছেন। তাই বাজারে সরবরাহ কমে গেছে।
তারা শাকসবজি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধির জন্য উচ্চ পরিবহন ও শ্রম ব্যয়কেও দায়ী করেছে।তবে মানের ভিত্তিতে কাঁচামরিচ কেজিপ্রতি ১৮০ থেকে ২২০ টাকা, শিম কেজিপ্রতি ২০০ টাকা, তাল বেগুন ৮০ থেকে ৯০ টাকা, লম্বা বেগুন ৭০ থেকে ৮০ টাকা, টমেটো ১২০ থেকে ১৮০ টাকা, গাজর ৮০ থেকে ১৪০ টাকা, আলু ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আরও পড়ুন: দেশের বাজারে কমেছে কাঁচা মরিচের দাম
এ ছাড়া, উচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি, ঢেঁড়স ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি, শসা ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি ধুন্দল ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি, কচু ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি, মুলা ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি, কাঁচা পেঁপে ৪০ টাকা কেজি, বরবটি ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি, চিচিঙ্গা ৭০ থেকে ৭৫ টাকা কেজি, কুমড়া (মাঝারি আকারের) প্রতি পিস ৮০ থেকে ১০০ টাকা, ফুলকপি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা পিস, লাউ ৬০ থেকে ৭০ টাকা পিস, চালকুমড়া ৫০ থেকে ৬০ টাকা পিস, ধনে পাতা ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। ক্যাপসিকাম (লাল) ৬০০ টাকা কেজি এবং ক্যাপসিকাম (সবুজ) ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি।
অন্যদিকে, দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকা কেজি, আমদানি করা পেঁয়াজ ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি, আমদানি করা রসুনের দাম প্রতি কেজি ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা এবং দেশি রসুন ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আমদানি করা আদা কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৬০ টাকায়, দেশি আদা মানের ভিত্তিতে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৮০ থেকে ২০০ টাকায়।
লাল মসুর ডাল প্রতি কেজি ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যেখানে আমদানি করা মসুর ডাল প্রতি কেজি ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, রূপচাঁদা ব্র্যান্ডের পাঁচ লিটার সয়াবিন তেলের বোতল ৮৬০ টাকা, খোলা সুপার পাম অয়েল ১৬০ টাকা কেজি, চিনি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি, গুড় ১৭০ থেকে ২০০ টাকা এবং চিড়া ১২০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মানভেদে চিনি ১২০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি, গুড় ২০০ থেকে ৩০০ টাকা এবং চিড়া ৯০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
মোটা চাল বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৬ টাকা কেজি, পাইজাম ৬০ থেকে ৬৪ টাকা কেজি, নাজিরশাইল ব্র্যান্ডের চাল ৭২ থেকে ৮০ টাকা কেজি, মিনিকেট ৬৬ থেকে ৬৮ টাকা কেজি, কাটারি ভোগ ৯০ টাকা কেজি দরে, পোলাও চাল (বাদশাভোগ) প্রতি কেজি ১৪০ থেকে ১৫৫ টাকা এবং কালিজিরা ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি।
ঢাকার কাঁচা বাজারে শুক্রবার ময়দা ৭০ থেকে ৮৫ টাকা কেজি এবং দুই কেজির প্যাকেট ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।শুক্রবার কারওয়ান বাজার মাছের বাজারে প্রায় ৪৫০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতিটি ৩৫০ টাকা এবং ১ কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৮০০ থেকে ২০০০ টাকায়। ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকায়।
আরও পড়ুন: শাকসবজি ও ডিমের দাম কিছুটা কমলেও সন্তুষ্ট নয় ভোক্তারা: ইউএনবি’র বাজার সমীক্ষা
অন্যান্য মাছের মধ্যে পুঁটি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৩০০ টাকা, জীবন্ত পুঁটি ৪০০ টাকা কেজি, খলিসা ৪০০ টাকা কেজি, চাপিলা ৪০০ টাকা কেজি, চাষের কই ২০০ থেকে ৩০০ টাকা কেজি, ফলি চান্দা (রূপচাদা) প্রতি কেজি ১২০০ টাকা, চান্দা ছোট ৪০০ টাকা কেজি, শৈল মাছ ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি, বাইম ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি, মেনি ৪০০ টাকা কেজি, বোয়াল ৬০০ থেকে ১২০০ টাকা কেজি।
এ ছাড়া, কাইট্টা মাছ ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি, কোরাল মাছ ৫৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি, নদীর পাঙ্গাস ৭০০ টাকা কেজি, চাষের পাঙ্গাস ২০০ টাকা কেজি, রাজপুঁটি ৪৫০ টাকা কেজি, তেলাপিয়া ২২০ টাকা কেজি, রুই মাছ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি, মাঝারি সাইজের কাতল প্রতি কেজি ২৫০-৩০০ টাকা, বড় সাইজের কাতল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি, দেশি শিং মাছ ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা কেজি, বারবেল ৮০০ টাকা কেজি, গলদা চিংড়ি ৮০০-১০০০ টাকা কেজি এবং বাগদা চিংড়ি ৬০০-৬০০ টাকা কেজি।
গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি, খাসির মাংস ১১৫০ থেকে ১১৮০ টাকায়, মাঝারি আকারের দেশি মোরগ বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা এবং মুরগি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, ফার্মের মুরগি ১৭০ থেকে ১৯০ টাকা প্রতি কেজি, ডিম (ফার্ম) প্রতি হালি (৪ পিস) ৫০ টাকা, ডিম (দেশি) ৭০ টাকা এবং ডিম (হাঁস) ৭০ থেকে ৭৫ টাকায় বিক্রি হয়।
এছাড়া, প্রতি জোড়া কবুতর বিক্রি হয় ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায়।
আরও পড়ুন: বাজারে মসলার দামের ঊর্ধ্বগতি, ঈদুল আজহার আগে বিপাকে ক্রেতারা
১ বছর আগে
জঙ্গি সম্পৃক্ততা সন্দেহে ঘরছাড়া ৪ জনসহ গ্রেপ্তার ৭: র্যাব
ঢাকা ও এর আশপাশে অভিযান চালিয়ে কুমিল্লা ও অন্যান্য এলাকা থেকে জঙ্গি সম্পৃক্ততা সন্দেহে নিখোঁজ হওয়া চারজনসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। বৃহস্পতিবার ভোরে র্যাব সদর দপ্তর থেকে এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- মাওলানা আবু তাহেরের ছেলে হোসেন আহমেদ (৩৩), মতিয়ার রহমানের ছেলে নেছার উদ্দিন ওরফে উমায়ের (৩৪), দেলোয়ার হোসেনের ছেলে বনি আমিন (২৭) ও হাসান মীরের ছেলে মো. সাবিত (১৯)। তারা সবাই পটুয়াখালী জেলার। ফয়েজ আহমেদের ছেলে ইমতিয়াজ আহমেদ রিফাত (১৯), কুমিল্লার শাহাব উদ্দিনের ছেলে হাসিবুল ইসলাম (২০) এবং গোপালগঞ্জের আনিস শিকদারের ছেলে রোমান শিকদার (২৪)।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১১ এর একটি দল মুন্সিগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও ময়মনসিংহ জেলায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে।
ঢাকার কারওয়ানন বাজারে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, এলিট ফোর্স গ্রেপ্তারদের কাছ থেকে কিছু লিফলেট, মৌলবাদী দৃষ্টিভঙ্গির বই ও একটি ট্যাব জব্দ করেছে।
তিনি বলেন, ‘কুমিল্লা থেকে নিখোঁজ হওয়া আট যুবকের মধ্যে সারতাজ ইসলাম নিলয় (২২) ১ সেপ্টেম্বর তার কল্যাণপুরের বাড়িতে ফিরে আসে এবং পরে র্যাব তাকে হেফাজতে নেয়। জিজ্ঞাসাবাদের পর র্যাব অন্যদের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিষিদ্ধ জঙ্গি গোষ্ঠী জামাত-উল-মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি), আনসার আল ইসলাম এবং হরকাতুল জিহাদ আল-ইসলামী বাংলাদেশ (হুজি-বি) দ্বারা গঠিত নতুন জঙ্গি গোষ্ঠী জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারকিয়া' তে যোগ দিতে চার ছাত্র তাদের বাড়ি ছেড়েছে।
খন্দকার আল মঈন জানান, ভোলা ও পটুয়াখালী জেলার চর এলাকায় তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে এবং এ পর্যন্ত ১৫-২০ জন নতুন দলে যোগ দিয়েছে।
কুমিল্লার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৭-২৫ বছর বয়সী সাত শিক্ষার্থী ২৩ আগস্ট থেকে নিখোঁজ রয়েছে। তারা প্রত্যেকেই ছিলেন পরস্পরের পরিচিত এবং মোবাইল ফোন ছাড়াই বাড়ি থেকে চলে যায়। এ ব্যাপারে কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
এরপর পটুয়াখালী, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গোপালগঞ্জ থেকে আরও সাত যুবক একই ধরনের পরিস্থিতিতে দুই থেকে তিন মাস ধরে নিখোঁজ হওয়ার খবর আসে।
এছাড়া গত বছরের ১৫ নভেম্বর থেকে নিখোঁজ রয়েছে সিলেটের চার যুবক।
পড়ুন: দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় কোনো ত্রুটি নেই: র্যাব মহাপরিচালক
মার্কিন প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে র্যাবের সংস্কার শুরু হতে পারে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
র্যাবের সংস্কারের প্রশ্নই আসে না: মহাপরিচালক
২ বছর আগে
সয়াবিন তেল: বাজারে দাম কমার কোন প্রভাব নেই
এখনও আগের দামেই লিটারপ্রতি ১৯২ টাকা দামে বাজারে সয়াবিন তেল বিক্রি করা হচ্ছে।
দেশের বিভিন্ন বাজারের পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা জানিয়েছেন, আগে যে দামে কেনা হয়েছিল, মঙ্গলবার তারা সেই দামে বাজারে সয়াবিন তেল বিক্রি করছেন। তাই বাজারে কম দামে সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের পাইকারি বিক্রেতা রূপক সাহা ইউএনবিকে বলেন, সরবরাহ চেইনের সমস্যার কারণে কম দামে সয়াবিন তেল পেতে আগামী দুই দিন সময় লাগবে।
রিফাইনাররা মঙ্গলবার (আজ) থেকে খোলা ও বোতলজাত তেলের শুল্ক কমানোর ঘোষণা দিলেও এখনও বোতলজাত তেল লিটারপ্রতি ১৯২ টাকা এবং খোলা তেল লিটারপ্রতি ১৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
আরও পড়ুন: সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৪ টাকা কমল
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের (ডিএনসিআরপি) মহাপরিচালক এএইচএম শফিকুজ্জামান বলেন, সয়াবিন তেলের নতুন দাম নিশ্চিত করতে তাদের মনিটরিং টিম মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে।
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন যে ইতোমধ্যেই মিল গেটে নতুন দাম কার্যকর হয়েছে এবং এটি স্বল্পতম সময়ের মধ্যে ভোক্তা পর্যায়ে কার্যকর হবে।
বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনারস অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিভিওআরবিএমএ) সোমবার থেকে সয়াবিন তেলের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে।
ঘোষণা অনুযায়ী খোলা সয়াবিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৫৮ টাকা, বোতলজাত সয়াবিনের দাম ১৭৮ টাকা এবং ৫ লিটার বোতলজাত সয়াবিনের দাম হবে ৮৮০ টাকা।
আরও পড়ুন: প্রতিকেজি পাম তেলের দাম ১২ টাকা ও চিনির দাম ৬ টাকা কমল
কমতে পারে ভোজ্যতেলের দাম: বাণিজ্যমন্ত্রী
২ বছর আগে