আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের চার কর্মকর্তার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আমেরিকান ও ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে করা মামলায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) চার কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। এই পদক্ষেপ একটি নিরপেক্ষ বিচারিক প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতার ওপর ‘সুস্পষ্ট আক্রমণ’ বলে নিন্দা জানিয়েছে আইসিসি।
স্থানীয় সময় বুধবার (২০ আগস্ট) আইসিসির ওই চার কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘোষণা দেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও।
তিনি জানান, আমেরিকান ও ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে করা মামলায় সংশ্লিষ্ট থাকার কারণে আইসিসির দুই বিচারক ও আইনজীবীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার আওতায় ওই চার ব্যক্তির যুক্তরাষ্ট্রে কোনো সম্পদ থাকলে তা জব্দ করা হবে।
দ্য গার্ডিয়ান বলেছে, গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে গত বছর নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানার সঙ্গে এসব কর্মকর্তারা জড়িত ছিলেন।
তাৎক্ষণিকভাবে ট্রাম্প প্রশাসনের এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছে জাতিসংঘ ও আইসিসি। তবে ওয়াশিংটনের এই পদক্ষেপ স্বাগত জানিয়েছে ইসরায়েল।
নেদারল্যান্ডের হেগে অবস্থিত এই আদালত বিশ্বের প্রথম আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর আগে আইসিসির সাবেক প্রধান প্রসিকিউটর করিম খানসহ আরও চার বিচারকের ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল ট্রাম্প প্রশাসন। গত মে মাসে যৌন অসদাচরণের অভিযোগে তদন্তের মুখে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান করিম খান।
নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছেন আইসিসির বিচারক কানাডার কিম্বারলি প্রোস্ট ও ফ্রান্সের নিকোলা গিলু, এবং ফিজির আইনজীবী নাজহাত শামিম খান ও সেনেগালের মামে মানদিয়ায়ে নিয়াং।
আরও পড়ুন: ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্র জড়িত নয়: ট্রাম্প প্রশাসন
যুক্তরাষ্ট্র বা ইসরায়েলের নাগরিকদের বিরুদ্ধে তদন্ত, গ্রেপ্তার, আটক বা বিচারপ্রক্রিয়ায় এই চারজন সরাসরি যুক্ত ছিলেন বলে দাবি করেন রুবিও।
আলাদা এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাদের বিরুদ্ধে তদন্ত অনুমোদনের রায়ে অংশ নেওয়ার কারণে প্রোস্টকে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে, যদিও পরে সে তদন্ত বাতিল করা হয়।
অন্যদিকে, গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে নেতানিয়াহু ও ইসরায়েলের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গালান্তের বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির অনুমোদনের জন্য নিকোলা গিলুর ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসনের তদন্ত চালিয়ে যাওয়া এবং নেতানিয়াহু ও গালান্তের বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বহাল রাখার কারণে শামিম খান ও নিয়াংকে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হয়েছে।
এই পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়ে দেওয়া এক বিবৃতিতে আইসিসি জানিয়েছে, এই সিদ্ধান্ত নিরপেক্ষ বিচারিক প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতার ওপর সুস্পষ্ট আক্রমণ। তাছাড়া এই আদালতের সদস্য রাষ্ট্রগুলো, আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা ও বিশ্বের লাখ লাখ নিরাপরাধ ভুক্তভোগীর প্রতি এই পদক্ষেপ চরম অবমাননা বলেও মন্তব্য করেছে হেগের এই আদালত।
আইসিসির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের একের পর এক নিষেধাজ্ঞা নিয়ে জাতিসংঘ অত্যন্ত উদ্বিগ্ন বলে জাানিয়েছে সংস্থাটির মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিখ। তাছাড়া, আইসিসি তাদের কাজের জন্য জাতিসংঘের পূর্ণ সমর্থন পাচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
১০৫ দিন আগে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে লন্ডনের আইনজীবীর মামলা
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার মন্ত্রিসভার সদস্য এবং কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন লন্ডনের ‘থ্রি বোল্ট কোর্ট চেম্বার্স’-এর ব্যারিস্টার মো. আশরাফুল আরেফিন।
গত ২৮ অক্টোবর রোম সংবিধির ১৫ অনুচ্ছেদের আওতায় আইসিসিতে এই অভিযোগ দায়ের করা হয়।
এতে বিস্তারিত বিবরণ, বিভিন্ন প্রতিবেদন ও ভিডিও প্রমাণের সহায়তায় শেখ হাসিনা, তার মন্ত্রিসভা এবং সহযোগীদের মানবতাবিরোধী অপরাধের নিরপেক্ষ তদন্ত চাওয়া হয়েছে।
আরও দায়মুক্তি রোধে মূল সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতেও আইসিসিকে অনুরোধ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
৩৯৭ দিন আগে
পুতিন-শি জিনপিং বৈঠক, বিচ্ছিন্ন রুশ প্রেসিডেন্টের জন্য রাজনৈতিক উৎসাহ
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়ার পর বিচ্ছিন্ন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে রাজনৈতিক উত্সাহ দিতে তার সঙ্গে বৈঠক করবেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।
এই বৈঠকের কারণ ও উদ্দেশ্য কি তার কোনো বিশদ বিবরণ দেয়নি শি’র সরকার।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে হামলার আগে শি ও পুতিন ঘোষণা করেছিলেন যে তাদের ‘সীমাহীন বন্ধুত্ব’ ছিল, তবে যুদ্ধের পুরোটা সময়ই চীন নিজেকে নিরপেক্ষ হিসেবে উপস্থাপনের চেষ্টা করেছে। এমনকি বেইজিং গত মাসে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছিল।
চীন সরকার জানিয়েছে, শি সোমবার থেকে বুধবার মস্কো সফর করবেন, তবে তিনি চলে গেছেন কিনা তার কোনও ইঙ্গিত তারা দেয়নি।
রুশ সরকার জানিয়েছে যে শি’র মধ্যাহ্নে পৌঁছানোর কথা রয়েছে এবং এরপরে পুতিনের সঙ্গে দেখা করার কথা রয়েছে।
বৈঠকের আগে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আইসিসির প্রতি একজন রাষ্ট্রপ্রধানের ‘বিচার বিভাগীয় অনাক্রম্যতাকে সম্মান করার’ এবং ‘সবকিছুকে রাজনীতিকরণ এবং ডাবল স্টান্ডার্ড ত্যাগের’ আহ্বান জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলেন আন্তর্জাতিক আদালত
চীন রাশিয়াকে তার অর্থনীতির জন্য তেল ও গ্যাসের উৎস হিসেবে এবং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে আমেরিকার আধিপত্যের বিরোধিতা করার অংশীদার হিসেবে মনে করে।
ওয়াশিংটনের আমেরিকান ইউনিভার্সিটির চীনা-রাশিয়ান সম্পর্কের বিশেষজ্ঞ জোসেফ টোরিজিয়ান বলেছেন,এ বৈঠক পুতিন ও শি’কে ওয়াশিংটনের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্কের সময়ে ‘শক্তিশালী অংশীদারিত্ব’- দেখানোর একটি সুযোগ দেবে।
টোরিজিয়ান বলেন, ‘এই বৈঠক চীনের দেয়া এমন ইঙ্গিত হতে পারে যে রাশিয়াকে সাহায্য করার জন্য তারা আরও বেশি কিছু করতে পারে; যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের আরও অবনতি হয় তবে তারা রাশিয়াকে শক্তিশালী করতে এবং ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রাশিয়াকে সহায়তা করতে আরও অনেক কিছু করতে পারে।’
প্রযুক্তি, নিরাপত্তা, মানবাধিকার এবং হংকং ও মুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির আচরণ নিয়ে বিরোধের কারণে ওয়াশিংটন, ইউরোপ এবং এর প্রতিবেশীদের সঙ্গে বেইজিংয়ের সম্পর্ক তিক্ত।
কেউ কেই ইউক্রেনীয় ভূখণ্ডে রাশিয়ার দাবি এবং তাইওয়ানের প্রতি বেইজিংয়ের দাবি একই বলে মনে করেন।
কমিউনিস্ট পার্টির দাবি, ১৯৪৯ সালে গৃহযুদ্ধের পরে চীন থেকে বিভক্ত হওয়া স্ব-শাসিত দ্বীপ তাইওয়ানকে প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে হলেও মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে একত্র হতে বাধ্য করা হবে।
শি’র সরকার তাইওয়ানের চারপাশ দিয়ে ফাইটার জেট উড়িয়ে এবং সমুদ্রে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে দ্বীপটিকে ভয় দেখানোর প্রচেষ্টা জোরদার করছে।
পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মুখে রাশিয়ার রাজস্ব বাড়াতে সাহায্য করার জন্য চীন ক্রেমলিনের থেকে তেল ও গ্যাস কেনা বাড়িয়েছে। তবে আর্থিক নিষেধাজ্ঞা ও সামরিক সহায়তার বিধানের ক্ষেত্রে ওয়াশিংটন এবং ইউরোপীয় সরকারগুলোর নির্ধারিত নিয়ম ভাঙে, এমন কোনও পদক্ষেপ নেয়নি চীন।
আরও পড়ুন: সৌদি-ইরান চুক্তির পর বিশ্বে বৃহৎ ভূমিকা রাখতে চায় চীন
গত শুক্রবার আইসিসি অভিযোগ করে যে ইউক্রেন থেকে হাজার হাজার শিশু অপহরণের জন্য পুতিন ব্যক্তিগতভাবে দায়ী। যেসব দেশের সরকার এই আদালতের কর্তৃত্ব স্বীকার করে, পুতিন তাদের দেশে গেলে তাৎক্ষণিক তাকে গ্রেপ্তার করতে তারা বাধ্য থাকবে।
পুতিন এখনও এই ঘোষণার বিষয়ে মন্তব্য করেননি, তবে ক্রেমলিন এই পদক্ষেপকে ‘আপত্তিকর ও অগ্রহণযোগ্য’ বলে প্রত্যাখ্যান করেছে।
বরং এ রায়কে অবজ্ঞা করে পুতিন ইউক্রেন থেকে রাশিয়ার ক্রিমিয়ান উপদ্বীপ দখলের নবম বার্ষিকী উপলক্ষে ক্রিমিয়া এবং দখলকৃত ইউক্রেনীয় বন্দর শহর মারিউপোল পরিদর্শন করেন।
রাশিয়ান সংবাদ প্রতিবেদনে তাকে মারিউপোলের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলতে এবং ক্রিমিয়ার সেভাস্তোপলে একটি আর্ট স্কুল এবং একটি শিশু কেন্দ্র পরিদর্শন করতে দেখা গেছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেছেন, আইসিসির উচিত ‘একটি বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রাখা এবং একজন রাষ্ট্রপ্রধানের প্রাপ্য বিচার বিভাগীয় অনাক্রম্যতাকে সম্মান করা’ এবং ‘সবকিছুকে রাজনীতিকরণ এবং ডাবল স্ট্যান্ডার্ড ত্যাগ করা উচিত’।
আরও পড়ুন: ইউক্রেন যুদ্ধের সমালোচনা করায় শিক্ষার্থীর ৮ বছরের কারাদণ্ড
ওয়াং বলেন, ‘চীন ইউক্রেনের সঙ্কটের বিষয়ে তার বস্তুনিষ্ঠ ও ন্যায্য অবস্থান বজায় রাখবে এবং শান্তি আলোচনার প্রচারে গঠনমূলক ভূমিকা পালন করবে।’
রুশ সংবাদপত্র রাশিয়ান গেজেটে সোমবার প্রকাশিত একটি নিবন্ধে শি বলেছেন যে চীন ‘সক্রিয়ভাবে শান্তি আলোচনার চেষ্টা করেছে’।
চীনের সিনহুয়া নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদনে জানা যায় যে শি বলেছেন, ‘আমার আসন্ন রাশিয়া সফর হবে বন্ধুত্ব, সহযোগিতা ও শান্তি স্থাপনের যাত্রা।’
শি আরও বলেছেন, ‘সঙ্কট সমাধানের একটি যুক্তিসঙ্গত উপায়’- খুঁজে পাওয়া যেতে পারে; যদি ‘সব পক্ষ অভিন্ন, সর্বাঙ্গীন, সহযোগিতামূলক এবং টেকসই নিরাপত্তার মনোভাব পোষণ করে।’
বেইজিংয়ে সেঙ্গে বৈঠকের পর ইরান ও সৌদি আরবের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের আশ্চর্য ঘোষণার পর শি এই সফর করছেন।
টোরিজিয়ান বলেন, শি একজন বিশ্বব্যাপী রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে নিজেবে দেখতে চান, যিনি শান্তির কথা বলে ‘গঠনমূলক ভূমিকা পালন করছেন’। কিন্তু যুদ্ধ শেষ করার জন্য শি পুতিনকে চাপ দেবেন এমন কোনও সম্ভাবনা নেই।
৯৯০ দিন আগে
ইউক্রেনে যুদ্ধাপরাধের বিষয়ে তদন্ত করবে আইসিসি
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা চালানোর কারণে দেশটিতে সম্ভাব্য যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিষয়ে ‘যত দ্রুত সম্ভব’ তদন্ত শুরু করার পরিকল্পনা করছেন বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের প্রধান প্রসিকিউটর করিম খান।
তিনি বলেছেন, তিনি ইউক্রেনে পর্যবেক্ষণ চালিয়ে যাবেন। এ সময় তিনি ‘সংযত ও আন্তর্জাতিক মানবতা আইনের প্রযোজ্য নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলার আহ্বান জানান।’
আরও পড়ুন: রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে পরবর্তী শান্তি আলোচনা বেলারুশ-পোল্যান্ড সীমান্তে
জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান মিশেল ব্যাচেলেট বলেছেন, তার কার্যালয় বৃহস্পতিবার থেকে ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনে সাত শিশুসহ ১০২ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত এবং ৩০৪ জন আহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করেছে।
তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সদস্য রাষ্ট্র নয় ইউক্রেন ও রাশিয়া। ইউক্রেন আদালতের এখতিয়ার মেনে নিয়েছে যা করিম খানকে তদন্তের ক্ষমতা দিয়েছে।
করিম খান তার দলকে অপরাধের প্রমাণ কীভাবে সংরক্ষণ করা যায় তা খুঁজতে বলেছেন এবং এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ হলো তদন্তের জন্য আদালতের বিচারকদের কাছ থেকে অনুমোদন নেয়া।
আরও পড়ুন: ৫৭১০ রুশ সেনা হত্যার দাবি ইউক্রেনের
১৩৭৪ দিন আগে
মিয়ানমারকে রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নাগরিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান
রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নাগরিকত্ব অধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য মিয়ানমার সরকারকে জরুরিভাবে পদক্ষেপ নেয়া উচিত বলে বৃহস্পতিবার মন্তব্য করেছে মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন ফরটিফাই রাইটস।
২১৪৯ দিন আগে