পর্যায়
ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালে ‘মধ্যম’ পর্যায়ে
শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’ পর্যায়ে রয়েছে। এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৯৭ নিয়ে বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ২১তম স্থানে আছে শহরটি।
পাকিস্তানের লাহোর, ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটি ও মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর যথাক্রমে ১৭৬, ১৫৯ এবং ১৫৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান শনিবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
ঢাকাসহ সকল বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
১ বছর আগে
ঢাকার বাতাসের মান সোমবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ঢাকার বাতাসের মান 'মধ্যম' পর্যায়ে রয়েছে। এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৯৪ নিয়ে বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় নবম স্থানে আছে ঢাকা।
পাকিস্তানের করাচি, ভারতের দিল্লি এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৬৫, ১৬১ এবং ১৪৬ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ৭২ ঘণ্টায় সারা দেশে আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঢাকার বাতাস রবিবার সকালে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
১ বছর আগে
শনিবার ঢাকার বাতাসের মান 'মধ্যম' পর্যায়ে
শনিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’পর্যায়ে রয়েছে।
আজ সকাল ৯টা ৪মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) অনুযায়ী ৯০ স্কোর নিয়ে ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ বাতাসের মানের তালিকায় ১৬তম স্থানে রয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, পাকিস্তানের লাহোর এবং ইরাকের বাগদাদ যথাক্রমে একিউআই স্কোরের ১৫৬, ১৩৯ এবং ১৩৪ নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থানে রয়েছে।
৫০ এবং ১০০ এর মধ্যে একটি একিউআই স্কোর গ্রহণযোগ্য বায়ু মানে 'মধ্যম' বলে বিবেচিত হয়। এছাড়া, উল্লেখযোগ্য হারে সংবেদনশীল খুব কম সংখ্যক লোকের জন্য বায়ু দুষণে স্বাস্থ্য ঝুঁকির আশঙ্কা থাকতে পারে।
১৫০ থেকে ২০০-এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়, ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, এবং ৩০১+ এর রিডিং 'বিপজ্জনক' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান আবারও 'অস্বাস্থ্যকর'
বাংলাদেশে, একিউআই পাঁচটি মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে দূষণকারী: পার্টিকুলেট ম্যাটার (পিএম১০ এবং পিএম২.৫), এনও২,সিও, এসও২ এবং ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণের সমস্যায় জর্জরিত। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
বায়ু দূষণ ক্রমাগতভাবে বিশ্বব্যাপী মৃত্যু এবং অক্ষমতার জন্য শীর্ষ ঝুঁকির কারণগুলোর মধ্যে স্থান করে নিয়েছে৷
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) হিসাবে, বায়ু দূষণের ফলে বিশ্বে প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালে 'মধ্যম'
১ বছর আগে
পাইকারি পর্যায়ে অপরিবর্তিত থাকবে বিদ্যুতের দাম: বিইআরসি
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (বিপিডিবি) পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বৃহস্পতিবার ইউএনবিকে বলেন, ‘বর্তমান দাম আপাতত অপরিবর্তিত থাকবে।’
বৃহস্পতিবার কমিশনের সিদ্ধান্ত ঘোষণার সময় বিইআরসি চেয়ারম্যান আবদুল জলিল বলেন, ‘বিপিডিবির প্রস্তাব গৃহীত হয়নি।’
তিনি অবশ্য বলেন, যদি কোনো পক্ষ ক্ষোভ বোধ করে, তাহলে তারা ৩০ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করতে পারে।
আরও পড়ুন: গ্যাসের দাম বাড়ছে না: বিইআরসি
তিনি উল্লেখ করেন, কিছু বেসরকারি কোম্পানি যারা বিপিডিবি থেকে বিদ্যুৎ কেনে তারা তাদের লেনদেনের তথ্য জমা দেয়নি।
ভার্চুয়াল বৈঠকে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এক্ষেত্রে তথ্যের অস্পষ্টতা আছে। এই কারণেই আমরা ভোক্তাদের ওপর পাইকারি পর্যায়ে দাম বৃদ্ধির প্রভাব বিশ্লেষণ করিনি।’
তিনি বলেন, বিইআরসি সিদ্ধান্ত নেয়ার সময় বর্তমান আর্থ-সামাজিক ও বিদ্যুৎ সরবরাহ পরিস্থিতি বিবেচনায় নেয়া হয়।
বিইআরসি চেয়ারম্যান বলেন, ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিইআরসি’র শেষ সিদ্ধান্তটি প্রাধান্য পাবে। কোনো দাম পরিবর্তন করা হবে না। আগের দাম অব্যাহত থাকবে।
তিনি আরও বলেন, বিপিডিবি সরকারের কাছ থেকে ১৭ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি পেয়েছে। সুতরাং, বিপিডিবি’র খরচ সামঞ্জস্য করতে কোনো সমস্যা হবে না।
রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রস্তাবের ওপর সর্বশেষ গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয় ১৮ মে।
আরও পড়ুন: ১ আগস্ট থেকে ৩ দিন গ্যাস বন্ধ থাকবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়
গ্যাস ও বিদ্যুৎ ব্যবহারে মিতব্যয়ী হওয়ার আহ্বান নসরুল হামিদের
২ বছর আগে