নয়াপল্টন
নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ে ডিবির অভিযান, ছাত্রদলের সাবেক সভাপতিসহ গ্রেপ্তার ৭
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা গুলশান বিভাগ (ডিবি)। এসময় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রওনকুল ইসলাম শ্রাবণসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।
মঙ্গলবার সারাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের কয়েক ঘণ্টা পর রাত ১২টার দিকে বিএনপি কার্যালয়ে অভিযান চালায় ডিবি।
এ অভিযানের নেতৃত্ব দেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবি প্রধান মো. হারুন-অর-রশীদ।
অভিযান শেষে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে ডিবি প্রধান জানান, বিএনপি কার্যালয়ের শৌচাগার থেকে বেশ কিছু ককটেল ও বাঁশের লাঠি উদ্ধার করা হয়েছে। শ্রাবণসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত কয়েকদিন ধরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে তারই ধারাবাহিকতায় এই অভিযান চালানো হয়। যারা গুজব ছড়াচ্ছে, অর্থায়ন করছে, অপরাজনীতি করছে, তাদের সবার নাম আমরা পেয়েছি।’
একটি রাজনৈতিক দল শিক্ষার্থীদের রাজনীতি ও কোটাবিরোধী আন্দোলনে ব্যবহার করছে দাবি করে ডিবি প্রধান বলেন, তাদের গ্রেপ্তারে ডিবি বিভিন্ন এলাকায় কাজ শুরু করেছে তবে তাদের পরিচয় এখনই প্রকাশ করা যাচ্ছে না।
এদিকে জরুরি ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, সরকারের মাস্টারপ্ল্যানের অংশ হিসেবে বিএনপি কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
এসময় বিএনপি কার্যালয়ে ডিবির অভিযানকে ‘নোংরা তামাশা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন তিনি।
৫ মাস আগে
পুলিশের নির্দেশনা মেনে বিএনপির নেতাকর্মীরা বৃহস্পতিবার নয়াপল্টন ছেড়েছেন
বিএনপির নেতাকর্মীরা তাদের পুনঃনির্ধারিত মহাসমাবেশের একদিন আগে বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) সকালে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে জড়ো হয়েছিল। যান চলাচল নির্বিঘ্ন করতে পুলিশ তাদের সরিয়ে দিতে বাধ্য হয়।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা একদল বিএনপি নেতাকর্মী সরকারবিরোধী স্লোগান দিতে দিতে বিএনপি কার্যালয়ে এসে জড়ো হন।
কর্মদিবস হওয়ায় ব্যস্ত সড়কে জনসমাগমের কারণে যান চলাচল বিঘ্নিত হওয়ায় সকাল ১১টার দিকে পুলিশ বিএনপি কার্যালয়ে এসে ১০ মিনিটের মধ্যে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের এলাকা ছেড়ে যেতে বলে।
পুলিশের নির্দেশনা মেনে বিএনপি নেতাকর্মীরা পাঁচ মিনিটের মধ্যে এলাকা ছেড়ে দেয়।
বিএনপির ঢাকা দক্ষিণ মহানগর শাখার আহ্বায়ক আবুস সালাম ও উত্তর মহানগর শাখার আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান এবং সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ বিএনপির সিনিয়র নেতারা শুক্রবার দুপুরে মহাসমাবেশে নেতাকর্মীদের সমবেত হওয়ার জন্য দলটির সমর্থকদের এলাকা ছেড়ে দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিতে দেখা গেছে।
বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে বুধবার থেকে নয়াপল্টন এলাকায় প্রিজন ভ্যান,দাঙ্গা গাড়ি ও জলকামানসহ বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: একদিন পিছিয়ে শুক্রবার নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার রওশনুল হক সৈকত বলেন, কর্মদিবসে ব্যস্ত সড়কে যে কোনো জনসমাগম হলে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হয়। ‘সুতরাং, মানুষ যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে সে জন্য আমরা এখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছি। আমরা কাউকে এখানে বিশৃঙ্খলা ও জড়ো হতে দেব না।’
দলের নেতাকর্মীদের এলাকায় আসতে নিরুৎসাহিত করতে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের কলাপসিবল গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বিএনপি কার্যালয়ের কর্মচারী শামীম আহমেদ বলেন, দলের সিনিয়র নেতাদের নির্দেশনা আছে কোনো কারণ ছাড়া দলের কর্মীদের অফিসে ঢুকতে না দিতে। ‘তাই কলাপসিবল গেট বন্ধ রাখা হয়েছে।’
এর আগে বুধবার রাতে বিএনপি তাদের মহাসমাবেশ বৃহস্পতিবারের পরিবর্তে শুক্রবার পেছানোর সিদ্ধান্ত নেয়। পুলিশ কর্তৃপক্ষের পরামর্শে গোলাপবাগ মাঠে আয়োজন করতে রাজি না হয়ে ঢাকার নয়াপল্টন এলাকায় মহাসমাবেশ করবে দলটি।
গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের ধারাবাহিক বৈঠক শেষে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ ঘোষণা দেন।
আরও পড়ুন: মহাসমাবেশের আগে বিএনপির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তারের নিন্দা রিজভীর
১ বছর আগে
একদিন পিছিয়ে শুক্রবার নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ
রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে দলীয় মহাসমাবেশ করতে রাজি না হওয়ায়, দলটির বৃহস্পতিবারের কর্মসূচি পিছিয়ে শুক্রবার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি।
বুধবার (২৬ জুলাই) রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের বৈঠক শেষে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় শুক্রবার দুপুর ২টায় দলের নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।
ফখরুল বলেন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাসী বিএনপি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের চলমান আন্দোলনকে শান্তিপূর্ণভাবে এগিয়ে নিতে বৃহস্পতিবারের পরিবর্তে শুক্রবার (২৮ জুলাই) সাপ্তাহিক ছুটির দিন দুপুর ২টায় নয়াপল্টনে পূর্বঘোষিত মহাসমাবেশের ঘোষণা দিচ্ছি।
তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, সরকার বা তার কোনো প্রতিষ্ঠান তাদের চলমান শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনের একটি অংশ এই মহাসমাবেশ আয়োজনে কোনো বাধা সৃষ্টি করবে না।
এর আগে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, পুলিশ বিএনপিকে নয়াপল্টন বা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশের অনুমতি দেয়নি। ‘বৃহস্পতিবার কর্মদিবস হওয়ায় আমরা তাদের গোলাপবাগ মাঠ বা অন্য কোনো মাঠে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছি।’
আরও পড়ুন: নতুন সমাবেশস্থল নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বিএনপি: রিজভী
ডিএমপি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের তিনটি শাখা- যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগকে তাদের নির্ধারিত সমাবেশ বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে না করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) বা মহানগর নাট্যমঞ্চে করার পরামর্শ দিয়েছে।
ডিএমপির সিদ্ধান্তের পর বিকাল ৪টায় নয়াপল্টনে তাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সমাবেশস্থলের উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বৈঠকে বসেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
বৈঠক শেষে সমাবেশস্থল নিয়ে দলীয় সিদ্ধান্তের কথা গণমাধ্যমকে জানানোর কথা ছিল ফখরুলের।
তবে ফখরুল স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা না বলে বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে গুলশানের উদ্দেশে নয়াপল্টন ত্যাগ করেন। সেখানে তারা আবার বৈঠকে বসেন।
বৈঠক শেষে রাত ৯টা ৫ মিনিটে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ফখরুল।
নয়াপল্টন এলাকায় দাঙ্গা-গাড়ি ও জলকামানসহ বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
বিকাল ৫টার দিকে বিএনপির কয়েকশ’ নেতাকর্মী দলীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হলেও পরে দলের সিনিয়র নেতাদের নির্দেশে তারা এলাকা ছেড়ে চলে যান।
সোমবার ঢাকার নয়াপল্টন বা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার আগ্রহ জানিয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে (ডিএমপি) চিঠি দেয় বিএনপি।
আরও পড়ুন: আন্দোলনে জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হলে দায় বিএনপিকেই নিতে হবে: কাদের
এর আগে, ডিএমপি প্রধান রাজনৈতিক দলগুলিকে জনদুর্ভোগের কারণ সৃষ্টি না করে তাদের কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানিয়েছিলেন।
তিনি বলেন, তারা জনগণের দুর্ভোগের কারণ হয়ে উঠলে ভবিষ্যতে তারা রাজনৈতিক সমাবেশ নিষিদ্ধ করতে বাধ্য হতে পারে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ মোট ৯টি রাজনৈতিক দল ২৭শে জুলাই রাজধানীতে সমাবেশ করার অনুমতি চেয়ে ডিএমপিকে চিঠি দিয়েছে, তবে মাত্র কয়েকটিকে অনুমতি দেওয়া হবে।
তাজিয়া মিছিলে পবিত্র আশুরা উপলক্ষে সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, রাজনৈতিক সমাবেশ করা রাজনৈতিক দলগুলোর গণতান্ত্রিক অধিকার, তবে জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ডিএমপির দায়িত্ব।
শনিবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথ প্রশস্ত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে তাদের এক দফা দাবিতে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
তাদের যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে দুপুর ২টায় রাজধানীতে জনসভা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান তিনি।
গত ১২ জুলাই মির্জা ফখরুল আনুষ্ঠানিকভাবে ‘একদফা’ আন্দোলনের ঘোষণা দেন। এক দফা দাবি আদায়ের প্রথম কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দল ও জোটগুলো ১৮ ও ১৯ জুলাই দেশব্যাপী দুই দিনব্যাপী পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করে।
বিরোধী দলের এক দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- বর্তমান ‘ফ্যাসিবাদী, স্বৈরাচারী, জনগণের ভোট লুটেরা ও অবৈধ’ আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ, বিদ্যমান সংসদ ভেঙে দেওয়া, নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন; একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের ব্যবস্থা করার জন্য নির্বাচন কমিশনের পুনর্গঠন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ সকল রাজনৈতিক রাজবন্দীর মুক্তি, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সকল পতন ও ভূতের মামলা প্রত্যাহার এবং সকল মিথ্যা সাজা বাতিল।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে গোলাপবাগ মাঠে সমাবেশ করার পরামর্শ ডিএমপির
১ বছর আগে
মির্জা ফখরুল ও আব্বাসসহ ৭জনের জামিনের আবেদন
নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ সাত জনের জামিনের আবেদনের ওপর শুনানির জন্য সোমবার দিন ধার্য করেছেন আদালত।
রবিবার ঢাকার মুক্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) রেজাউল করিম চৌধুরীর আদালতে জামিন আবেদন করেন তাদের আইনজীবীরা। সেই আবেদনের ওপর শুনানির জন্য এ দিন ধার্য করা হয়।
বাকি পাঁচজন হলেন– বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহিদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম,সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকন এবং সেলিম রেজা হাবিব।
আরও পড়ুন: পুলিশি অভিযানের ৪ দিন পর খুলল বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়
উল্লেখ্য, গত ৭ ডিসেম্বর বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। আহত হন অনেকে।
অভিযান চলাকালে নয়াপল্টন থেকে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাসসহ অনেক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
আরও পড়ুন: স্পিকারের কাছে বিএনপির ৭ সংসদ সদস্যের পদত্যাগপত্র জমা
স্পিকারকে সশরীরে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন বিএনপির ৭ সংসদ সদস্য
২ বছর আগে
বিএনপির সংবাদ সম্মেলন বিকালে
নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর এ ঘটনা নিয়ে বৃহস্পতিবার বিকালে সংবাদ সম্মেলন করবে বিএনপি।
বিকাল ৩টায় বিএনপি চেয়ারপার্সনের গুলশান কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।
গতকাল, বিকাল সাড়ে ৩টায় সংবাদ সম্মেলনের ঘোষণা দিলেও তা স্থগিত করা হয়।
গতকাল বিএনপির নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষে একজন নিহত ও শতাধিক আহত এবং প্রায় ৩০০ বিএনপি নেতাকর্মীকে আটক করা হয়।
আরও পড়ুন: ফখরুলকে নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ে যেতে বাধা
নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে যান চলাচল বন্ধ
খুলনায় ৪ দিনে বিএনপির প্রায় অর্ধশত নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
২ বছর আগে
নয়াপল্টনে বিএনপির কার্যালয়ের সামনে বোমা বিস্ফোরণ
রাজধানীর নয়াপল্টনে প্রধান বিরোধী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।
শনিবার সন্ধ্যায় এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাহউদ্দিন মিয়া ইউএনবিকে জানান, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঘটনাস্থল থেকে পাঁচ থেকে ছয়জনকে আটক করা হয়েছে।
অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর দুঃস্বপ্ন দেখছে: ফখরুল
রাজশাহীতে সমাবেশস্থলের ৫ কিলোমিটার জুড়ে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ
২ বছর আগে
নয়াপল্টনে বিএনপিকে সমাবেশ করতে দেবে কি না, তা পুলিশ কমিশনারের ব্যাপার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপিকে সমাবেশ করতে দিবে কি না তা পুলিশ কমিশনারের ব্যাপার।
তিনি বলেন, বিএনপি প্রথমে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কিংবা সংসদ ভবনের সামনের রাস্তায় সমাবেশ করতে অনুমতি চেয়েছিল। যুক্তিসঙ্গত কারণেই সংসদের সামনের রাস্তা দেয়া হয়নি।
তিনি আরও বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের অনুষ্ঠান হয়ে আসছে। ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম ছিল। বিএনপির সমাবেশ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম দুদিন আগে এগিয়ে এনে স্থানটি খালি করার ব্যবস্থা করেছেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শনিবার দুপুরে হবিগঞ্জের নবনির্মিত শায়েস্তাগঞ্জ থানা ভবন উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: পলাতক জঙ্গিদের অবস্থান শিগগিরই খুঁজে বের করা হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্ত্রী বলেন, এখন শুনছি বিএনপি তাদের কেন্দ্রীয় অফিসের সামনে নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চায়। তারা বলছে সারাদেশ থেকে অনেক মানুষ সমাগম ঘটবে ঢাকায়। এমনিতেই দুই কোটি মানুষ বসবাস করেন ঢাকায়। এমতাবস্থায় বাইরে থেকে মানুষের সমাগম হলে রাজধানীর পরিবেশ কী হবে তা সহজে বুঝা যায়।
তিনি বলেন, রাজধানীর আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখা, সচল, যানজটমুক্ত রাখতে পুলিশ কমিশনার যা যা করণীয় তাই করবেন। এখানে আমাদের কিছু বলার নেই।
তিনি বলেন, বিএনপি নাকি লাখ লাখ লোক নিয়ে আসবে। ঢাকাকে অচল করে দিবে। সরকার পতনের দাবি তুলবে। সেজন্যই তারা চাল-ডাল নিয়ে ওখানেই (দলীয় কার্যালয়ে) বসবাস করবেন। ওখানেই থাকবেন।
বিএনপির মুখপাত্র বলেছেন, ওখান থেকেই তারা নাকি সরকার পতনের ডাক দিবেন।
তিনি বলেন, তারা বন্দুকের নলের মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছেন। সেজন্যই তারা নানা ধরনের ফন্দিফিকির, নানা ধরনের ষড়যন্ত্রের চিন্তা করেন। চাল-ডাল নিয়ে আসা ইঙ্গিতও সে রকমেরই। আমরা তা ভালো করে পর্যবেক্ষণ করছি। যেটা আওয়ামী লীগ কখনোই এধরনের চিন্তা করে না। আওয়ালীগ সবসময়ই জনগণের মেন্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে।
তিনি বলেন, সরকার নতুন ও পুরাতন মিলে ১০১টি থানা ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। এরমধ্যে শায়েস্তাগঞ্জ একটি।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-বিমান প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মাহবুব আলী, স্থানীয় সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির, সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুল মজিদ খান, সিলেটের ডিআইজি মফিজ উদ্দিন আহমেদ, জেলা প্রশাসক ইশরাত জাহান ও পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলি প্রমুখ।
প্রায় দেড় একর জমিতে সোয়া আট কোটি টাকা ব্যয়ে থানা ভবন নির্মাণ করেছে গণপূর্ত বিভাগ। এর আগে মন্ত্রী মাধবপুর উপজেলার তেলিয়াপাড়ায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণ করেন।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়া ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে যোগ দিলে আদালত ব্যবস্থা নিবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
বিএনপিকে এখনও নয়াপল্টনে সমাবেশের অনুমতি দেয়া হয়নি: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
২ বছর আগে
বিএনপির সমাবেশ সফল করতে সরকার সহায়তা করছে: তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলছেন, বিএনপির সমাবেশ সফল করতে সরকার সহায়তা করছে। একই সঙ্গে ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির সমাবেশের দিন আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে বলেছেন তিনি।
বুধবার (২৩ নভেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপি নেতাদের বক্তব্য হচ্ছে খালি কলসির মতোই। ১০ ডিসেম্বর নিয়ে যেভাবে বাগাড়ম্বর তারা করছেন, এতে মনে হচ্ছে তাদের খালি কলসি বেশি বাজছে।
তিনি বলেন, ১০ ডিসেম্বর সমাবেশের মাধ্যমে বিএনপি যাতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে তা নিশ্চিত করতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ওয়ার্ডে-ওয়ার্ডে সতর্ক পাহাড়ায় থাকবেন।
আরও পড়ুন: বিএনপির বিরুদ্ধে লাল কার্ড দেখাবে জনগণ: ওবায়দুল কাদের
মন্ত্রী বলেন, তারা সরকারের পদত্যাগ দাবি করে আসছেন গেল ১২-১৩ বছর ধরে। ১০ ডিসেম্বর কতটুকু কী হবে; সেটা আমরা জানি ও বুঝি। কারণ তারা তো সারাদেশে সমাবেশ করেছেন। সমাবেশের নামে কোনো কোনো জায়গায় পিকনিক করেছেন। কোনো কোনো জায়গায় তারা বিশৃঙ্খলাও করেছেন।
এছাড়া বিভাগীয় পর্যায়ে সমাবেশের যে হাঁকডাক দিয়েছিল, তার কোনো বাস্তবিক প্রতিফলন ছিল না। আমাদের একটি জেলার কোনো একটি সহযোগী সংগঠনের সম্মেলনে সাম্প্রতিক সময়ে যত মানুষ হয়েছে, তাদের মহাসমাবেশেগুলোতেও সে রকম ছিল না।
সমাবেশে বড় দেখাতে বিএনপি একই লোক বারবার দেখাচ্ছে বলেও দাবি করেন এই আওয়ামী লীগ নেতা।
হাছান মাহমুদ বলেন, তারা বারবার একই লোককে জড়ো করেছেন। সমাবেশে যোগ দিতে বরিশাল থেকে লঞ্চে করে তাদের লোকজন চট্টগ্রামে গিয়েছেন। সিলেটের সমাবেশে গেছে কুমিল্লা থেকে। ঢাকা থেকেও গেছে। এখানেও কী হবে; আমরা জানি বুঝি।
বিএনপি যাতে সমাবেশ করতে পারে, সে জন্য সরকার সর্বোচ্চ সহায়তা করছে বলেও দাবি করেন মন্ত্রী।
তিনি জানান, আর সে জন্যই তারা নির্বিঘ্নে সমাবেশ করতে পেরেছে। আর আমরা যখন বিরোধীদলে ছিলাম, তারা যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন তারা আমাদের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালিয়েছে, বোমা হামলা চালিয়েছে। বহু মানুষকে হতাহত করেছে।
আরও পড়ুন: ছাত্রলীগের কাউন্সিল ৮ ও ৯ ডিসেম্বর
এছাড়া ‘২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় আমি নিজেও আহত হয়েছি। তাদের সমাবেশে আজ পর্যন্ত একটি পটকাও ফুটেনি। সরকার নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে। বিধায় এভাবে নির্বিঘ্নে তাদের পক্ষে সমাবেশ করা সম্ভব হয়েছে। আর মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কী কারণে নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চান? তারা বিশাল সমাবেশ করবেন, কেউ বলছেন ১০ লাখ, আবার কালকে এক টেলিভিশনে দেখলাম ২৫ লাখ। কিন্তু নয়াপল্টনের সামনে ৫০ হাজার মানুষ ধরে আরকি।’
মন্ত্রী বলেন, নয়াপল্টনের সামনে এক কিলোমিটার পর্যন্ত রাস্তা যদি বন্ধ করা যায়, তাহলে ৫০ হাজার মানুষ ধরে। তাই নয়াপল্টনে তাদের সমাবেশ করার উদ্দেশ্যের মধ্যে বোঝা যায় তাদের সমাবেশ আগে থেকেই ফ্লপ।
কাজেই সে রকম সমাবেশ করতে হলে পূর্বাচল ছাড়া আর কোনো জায়গা আমি দেখছি না। কারণ ১০ কিংবা ২০ লাখ মানুষের জন্য পূর্বাচল ছাড়া তো আর কোনো জায়গা আমাদের চোখে পড়ছে না।
তিনি আরও জানান, তারা কেন নয়াপল্টনের সামনে সমাবেশ করতে চায়। সেটি সহজেই অনুমান করা যায়। তারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়। হেফাজতে ইসলাম যে ধরনের বিশৃঙ্খা সৃষ্টি করেছে, তারাও সেটা করতে চায়। তারা প্রয়োজনে গাড়িঘোড়া ভাঙচুর, অগ্নিসন্ত্রাস করতে চায়। মানুষের সম্পদের ওপর হামলা পরিচালনা করতে চায়। এভাবে তারা বিশেষ একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চায়। বাংলাদেশের মানুষ তা হতে দেবে না।
আরও পড়ুন: রংপুর সিটি নির্বাচন: আ.লীগের মনোনয়ন পেলেন অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা
২ বছর আগে
ইসি পুনর্গঠনে রাষ্ট্রপতির সংলাপ প্রহসন ছাড়া কিছুই না: বিএনপি
নির্বাচন কমিশন (ইসি) পুনর্গঠন নিয়ে চলমান সংলাপকে বিএনপি প্রহসন বলে অভিহিত করেছে। কারণ তারা মনে করে এটি দেশে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে ভূমিকা রাখবে না।
শনিবার নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘এই সংলাপ মোটেও একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্যে নয়।’
আরও পড়ুন: বিএনপি নিজেদের বিশৃঙ্খলা আড়াল করতে সরকারকে দোষারোপ করছে: তথ্যমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘একজন পাগলও বিশ্বাস করে না, যে সরকার- তার প্রতিপক্ষকে নির্বাচনে যেতে দেয় না এবং ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে যেতে দেয় না- সেই সরকার একটি নিরপেক্ষ ইসি গঠন করবে এবং একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন করবে।’
এই বিএনপি নেতা বলেন, ‘কিন্তু তারা প্রহসনের জন্য সংলাপ করছে। এই সংলাপ প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয়,এটা জাতির সঙ্গেও তামাশা।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষে সরকার সার্চ কমিটির মাধ্যমে ইসি পুনর্গঠন করছে, দেশবাসী ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এমনটা দেখানোর জন্য সরকার এই সংলাপের আয়োজন করছে।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে ২ হাজার বিএনপি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
রিজভী বলেন, আলোচনার উদ্দেশ্য হলো আওয়ামী লীগপন্থী নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করা যা নুরুল হুদা ও রকিবউদ্দীনের নেতৃত্বাধীন সরকারের মতো সরকারের অধীনে থাকবে।
অনুষ্ঠানে জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইনসান আলম আক্কাসের নেতৃত্বে শতাধিক নেতাকর্মী রিজভীকে ফুলের তোড়া দিয়ে জাতীয়তাবাদী কৃষক দলে যোগ দেন।
উল্লেখ্য, রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ গত ২০ ডিসেম্বর সংসদে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সঙ্গে প্রথম আলোচনার মাধ্যমে নতুন ইসি গঠন নিয়ে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করেন।
বিএনপির নেতারা ইসি নিয়ে সংলাপের বিরুদ্ধে নানা মন্তব্য করলেও গত ২২ ডিসেম্বর দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, তাদের দল এখনো সংলাপে যোগদান বা বয়কটের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।
আরও পড়ুন: উস্কানি মামলায় বিএনপি নেতা আমীর খসরুর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল
তিনি বলেন, বঙ্গভবন থেকে আলোচনায় যোগ দেয়ার আমন্ত্রণপত্র পেলেই দলের স্থায়ী কমিটি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান কমিশনের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি।
আলোচনার পর সার্চ কমিটির মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি যে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন তাকে ২০২৩ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।
২ বছর আগে
নয়াপল্টনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ
রাজধানীর নয়াপল্টন এলাকায় মঙ্গলবার বিএনপি নেতা-কর্মীদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপির কিছু নেতা-কর্মী তাদের কার্যালয়ের সামনে ‘শান্তি সমাবেশ’ শেষে কাকরাইলের দিকে একটি মিছিল বের করলে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ মিছিলে বাধা দিতে গেলে বিএনপি নেতা-কর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। একপর্যায়ে পুলিশ বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর লাঠিচার্জ এবং টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।
আরও পড়ুন: সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সাথে আ’লীগ জড়িত: বিএনপি
৩ বছর আগে