জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
যাচাই-বাছাই করেই ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
যাচাই-বাছাই করেই ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয় বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
রবিবার (৩০ জুলাই) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম'র (বিএসআরএফ) উদ্যোগে আয়োজিত 'বিএসআরএফ সংলাপ' এ অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
বিএসআরএফ সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সঞ্চালনায় এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব।
জেলা প্রশাসক নিয়োগে বৈষম্য ও স্বজনপ্রীতি নিয়ে এক প্রশ্নে তিনি বলেন, কিছু কর্মকর্তাকে ডিসি হিসেবে পদায়নের পর তুলে নেওয়া হয়। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ মাঠ প্রশাসন দেখে, তারা বিষয়গুলো যাচাইবাছাই করে। একজন মানুষকে যখন ডেস্কে কাজ করতে দেখেন, তার এক ধরনের পারফরমেন্স থাকে; মাঠের কাজের ধরন কিন্তু ভিন্ন রকম।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘যাচাইবাছাই করেই ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। এদের সংখ্যা কিন্তু কম, দুই-একজন বিভিন্ন কারণে ফেইল করে। তারা হয়তো ওখানে গিয়ে অ্যাডজাস্টমেন্ট করতে পারছেন না। অনেকগুলো ঘটনা ঘটেছে যেটা আমাদের অনেক সময় এম্বারেসও করে। সেসমস্ত ক্ষেত্রে আমরা তুলে নিয়েছি।’
তিনি বলেন, আমরা চেয়েছি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন, যাতে করে আমাদের কর্মকর্তারা চমৎকারভাবে কাজ করতে পারেন এবং একই সঙ্গে কিন্তু আমাদের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে চালিয়ে নিতে পারেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যাদের তুলে নেওয়া হয়েছে তাদের ২০ জন ছিলেন ২২ ব্যাচের। আশা করছি এ মাসের মধ্যেই তারা যুগ্ম সচিব হয়ে যাবেন। কিছু কিছু ক্ষেত্রে স্থানীয়ভাবে কিছু অভিযোগ ছিল, অভিযোগগুলো দেখে মনে হয়েছে সেটা রাখা ঠিক হবে না। জনমনে বেশকিছু অস্বস্তি আছে সেজন্য আমরা তুলে নিয়েছি। দু’একজন তুলেছি মনে হয়েছে তারা ডেস্কে যেভাবে কাজ করেছেন ওখানে গিয়ে সেভাবে পারছেন না। নিয়মের বাইরে, আইনের বাইরে, বিধিবিধানের বাইরে কিন্তু কোনো কিছু করিনি। ডিসি কিন্তু একদিনে হয় না। মাঠ প্রশাসনে তাদের দুই বছর কাজ করতে হয়।
প্রতিমন্ত্রীর দাবি, প্রশাসনের ভারমূর্তি প্রতিনিয়তই উন্নত হচ্ছে, ভালো হচ্ছে, এই ভাবমুর্তি উন্নয়ন হওয়ার গতিধারা সেটা যেন ঠিক থাকে সেজন্য আমরা এই কাজগুলো করে থাকি। যোগ্যতা অনুযায়ী তাদের কতটুকু প্রশিক্ষিত করেছি সেটা অনুযায়ী তাদের পদায়ন করে থাকি। সেজন্য একথা বলার কোনো স্কোপ নেই, কারণ রাতারাতি কেউ ডিসি হয় না। আমি চাইলেই পলিটিক্যাল কাউকে ডিসি করতে পারব না।
তিনি বলেন, সরকারের পলিসি রয়েছে, আমরা অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন আমরা উপহার দিতে চাই। সেটার জন্য আমরা বদ্ধ পরিকর। প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে সেটি ব্যক্ত করেছেন। আমরা কিন্তু সেদিকে যাচ্ছি। সেটির জন্য কিন্তু সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া আছে যে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো অতিকথন বলা যাবে না, যেটি কিনা প্রশাসনে ঝামেলার সৃষ্টি হতে পারে। সেজন্য অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে সুন্দরভাবে আপনারা কাজ করবেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনার যেভাবে চাইবেন সেভাবে চলবে। আমাদের তরফ থেকে আমরা একটি নির্বাচন সুন্দর করার জন্য যতটুকু সহযোগিতা করা দরকার ততটুকু করছি।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীদের পিএস নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। বেছে-বেছে সেরা অফিসারদের সেখানে দেওয়া হয়েছিল। ভালো কর্মকর্তাদের ডিসি করা হচ্ছে। এখানে কোনো পক্ষপাতিত্ব করা হয়নি।
১ বছর আগে
ভবিষ্যতে সরকারি চাকরির আবেদনে সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ভবিষ্যতে সরকারি চাকরির আবেদনে সত্যায়নের প্রয়োজন হবে না।
তিনি জানান, এ ইস্যুতে চাকরি প্রার্থীদের ভোগান্তি দূর করতে বিষয়টি সহজ করা হবে।
রবিবার (৩০ জুলাই) সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) উদ্যোগে আয়োজিত 'বিএসআরএফ সংলাপ' এ অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিএসআরএফ সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সঞ্চালনায় এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সভাপতি ফসিহ উদ্দীন মাহতাব।
বর্তমানে সত্যায়ন প্রক্রিয়ার প্রয়োজনীয়তা আছে কিনা- সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, খুবই চমৎকার প্রশ্ন। এটা আমারও কথা। আমরা ছাত্রজীবনেও দেখেছি। একটা সিল দিয়ে মেরে দিলে তো হলো! যদিও আমারটা অর্জিনালি আছে।
তিনি বলেন, এই যে ডিজিটালাইজেশনের যুগে আপনারা নিশ্চয়ই দেখছেন, আমরা পরিবর্তনগুলো করছি। আমাদের কিন্তু এখন বিগ ডাটা। আমাদের বিগ ডাটা, ভোটার আইডিতে এগুলো সব থেকে যাবে। আপনার ভোটার আইডি কার্ড দেন, সেখানে কিন্তু আপানার সার্টিফিকেটগুলো, কোথায় কোথায় লেখাপড়া করেছেন, মেইন সার্টিফিকেটগুলোতে চলে আসবে। আপনি চাইলে অনেক ডাটা দেখে নিতে পারছেন।
আরও পড়ুন: সাংবাদিকতায় পরিবর্তন আসছে: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা যখন এটা করবো, তখন কোনো মানুষের একটা কোড নাম্বার থাকবে। সেই কোডটা দিলে কিন্তু অর্জিনাল কিনা আপনি দেখে নিতে পারছেন। সেক্ষেত্রে আমার মনে হয় এটা অল্প দিনের মধ্যেই ডিজিটালবেজড হয়ে যাবে। স্মার্ট বাংলাদেশের যে স্বপ্ন আমরা দেখছি, সেখানে আমাদের প্রত্যেকটা কাজ সহজ হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট গর্ভনমেন্টস বা সরকার ব্যবস্থা। সেক্ষেত্রে আমাদের যে বিষয়টি আছে, এগুলো আমাদের মাথার মধ্যে আছে। আপনারা কিছুদিন দেখবেন, এগুলো সবই ডিজিটালাইজড হয়ে যাবে এবং এটার (সত্যায়ন) কোনো প্রয়োজন হবে না।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, আমি কথা দিচ্ছি, আমরা যত দ্রুত পারি এটার বিষয়ে কাজ করে সহজীকরণ করে দেব, যাতে কারো ভোগান্তি না থাকে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন- বিএসআরএফ'র সহসভাপতি এম এ জলিল মুন্না (মুন্না রায়হান), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেহদী আজাদ মাসুম, অর্থ-সম্পাদক শফিউল্লাহ সুমন, দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেন (রাকিব, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক ফারুক আলম, কার্যনির্বাহী সদস্য ঝর্ণা রায়, আসাদ আল মাহমুদ, উবায়দুল্লাহ বাদল, ইবরাহীম মাহমুদ আকাশ, রাকিব হাসান, মহসীনুল করিম লেবু ও আয়নাল হোসেন।
আরও পড়ুন: নতুন অফিস সূচি ‘স্থায়ী নয়’: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
সরকার অফিসের সময় কমাতে বা ভার্চুয়াল অফিস চালু করতে পারে: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
১ বছর আগে
নতুন অফিস সূচি ‘স্থায়ী নয়’: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
সরকারি-স্বায়ত্বশাষিত প্রতিষ্ঠানে নতুন অফিস সূচি ‘স্থায়ী নয়’ বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন।
তিনি বলেন, `আমরা বলেছি আপাতত এটা করেছি পরবর্তী প্রজ্ঞাপন না দেয়া পর্যন্ত। পরবর্তী সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত এই সময়সূচি কার্যকর থাকবে। তবে এটি স্থায়ী কোন সময়সূচি না। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য নতুন এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।‘
বুধবার সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে সানলাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানি এবং সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
ফরহাদ হোসেন বলেন, এখন দিন অনেক বড়। আলোটা পাচ্ছি অনেক আগে সেক্ষেত্রে আমরা সেই আলো ব্যবহার করতে চাই। আপাতত আমাদের সেচ ব্যবস্থার ক্ষেত্রেও এটি কাজে লাগবে। তবে এটা পরে আবার আমরা অ্যাডজাস্টমেন্ট করবো।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় সরকারের পক্ষ থেকে চমৎকার সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে প্রজ্ঞাপন দিয়ে অফিস সময় এগিয়ে নেয়া হয়েছে। আগে সকাল ৯টা থেকে ৫টা পর্যন্ত অফিস থাকলে এখন সময় এক ঘণ্টা কমিয়ে এনেছি। এক ঘণ্টা আগে অফিস বন্ধ করতে পারলেও আমরা বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারব।
তিনি বলেন, আমাদের যে বিদ্যুতের উৎপাদন সেটাকে আমরা ম্যানেজ করে নিতে চাই। অফিসকে এগিয়ে নিতে আমাদের পক্ষে এটা সম্ভব।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের সকল সরকারি কর্মচারীরা কিন্তু এক ঘণ্টা আগে সঠিক সময়ে অফিসে এসেছেন। আমরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে আমরা এ কাজটা করতে পারছি। আমরা আশা করি সুন্দরভাবে সরকারের নতুন অফিসের সময়সূচি মেনে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের যে বিষয়টি সেখানে সকলেই সহযোগিতা পাবো এবং আমরা সুন্দরভাবে এটা অ্যাডজাস্টমেন্ট করে নিতে পারব।
তিনি বলেন, সকালে স্কুল আছে, সেক্ষেত্রে অফিসের নতুন সূচি কনফ্লিক্ট করবে কি না? এক্ষেত্রে আমরা চিন্তা করেছিলাম, আগে আমরা দেখি, এটা কনফ্লিক্ট করে কি না। কারণ আমাদের বেসরকারি অফিস ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো কিন্তু ৯টা থেকে আগের সময়েই আছে। তবে আজকে আমরা যে পরিস্থিতি লক্ষ্য করেছি এটি সহনীয় ও সরকারি সিদ্ধান্তটি সঠিক আছে। এখানে কোনো সমস্যা নেই।
এখন আমাদের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বা এপিএ রয়েছে। সারা বছর আমরা কী কাজ করবো তা নির্ধারিত থাকে। আমরা সরকারি সেবাটা মানুষের কাছে পৌঁছে দেব, সেজন্য দরকার আন্তরিকতা। আমরা সব অফিস প্রধানকে নির্দেশনা দিচ্ছি, এ অল্প সময়ের মধ্যে তড়িৎ গতিতে স্মার্টলি আমাদের কাজগুলো করতে হবে।’
নতুন অফিস সূচিতে কাজের গতি বাড়বে বলেও আশা করেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সাধারণত নামাজ ও খাবারের জন্য আমরা আধঘণ্টা সময় দিয়ে থাকি। যেহেতু আমরা এক ঘণ্টা সময় এগিয়ে নিয়েছি তারা যদি ১টায় খেতে যায় দেড়টার মধ্যে নামাজটা শেষ করে নেয়। তাহলে তিনি ৮টা থেকে ১টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে পাঁচ ঘণ্টা কাজ করতে পারবে। আধঘণ্টা বিরতি নেয় বাকি কাজগুলো করবে। আমরা দুই ঘণ্টা আগে বাসায় ফিরতে পারছি। এটা আমাদের জন্য বড় অনুপ্রেরণা। আমরা মনে হয় না কোন কাজ পেন্ডিং থাকবে এবং সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে কোনো অসুবিধা হবে না।
সংগঠনের সভাপতি তপন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।
আরও পড়ুন:সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর পরিকল্পনা নেই: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে নেতৃত্ব প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
২ বছর আগে
জনগণের কল্যাণে কাজ করুন: সরকারি কর্মকর্তাদের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় উন্নয়নের সুফল ভোগ করতে জনগণের কল্যাণে কাজ করার জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আপনাদেরকে জনগণের সেবক হতে হবে। মানুষের সেবা করাই সবচেয়ে বড় বিষয়। আপনাদের সবাইকে সেই নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করতে হবে।’
সোমবার (২২ আগস্ট) সাভারে বাংলাদেশ পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ট্রেনিং সেন্টারে (বিওএটিসি) ৭৩তম ফাউন্ডেশন ট্রেনিং কোর্সের কোর্স সনদ বিতরণ ও কোর্স সমাপ্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এদেশের মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করা সবার দায়িত্ব।
তিনি বলেন, ‘এটা আমাদের দেশ। দেশের সব জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব। সব সময় এটা আপনাদের মনে রাখতে হবে।’
তিনিনবীন সরকারি কর্মকর্তাদের জনগণের কল্যাণ ও দেশের উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানান।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘তৃণমূল পর্যায়ের মানুষ ভালো থাকলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন অনিবার্য হয়ে ওঠে। এটা কেউ আটকাতে পারবে না।’
অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কেএম আলী আজম এবং বিপিএটিসির রেক্টর রামেন্দ্র নাথ বিশ্বাস বক্তব্য দেন।
প্রশিক্ষানার্থীদের পক্ষে আল মাহমুদ হাসান এবং ফারজানা ইয়াসমিন বক্তব্য দেন।
৭৩তম ফাউন্ডেশন ট্রেনিং কোর্সে একটি অডিও ভিজ্যুয়াল প্রদর্শন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ করেন।
পড়ুন: ২১ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের জন্য বিএনপি-জামায়াত সরকার দায়ী: প্রধানমন্ত্রী
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরে যেতে হবে: জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধানকে শেখ হাসিনা
সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমানোর উপায় বের করছে: প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
সরকার অফিসের সময় কমাতে বা ভার্চুয়াল অফিস চালু করতে পারে: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য অফিসের সময় কমানো বা ভার্চুয়াল অফিস চালু করার বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘অফিস সময় কমিয়ে হতে পারে অথবা ওয়ার্ক ফ্রম হোম করা হতে পারে। অথবা এ দুটিই হতে পারে। অফিসে যতটুকু না করলেই না, এমনভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করার বিষয়টি চিন্তা করছি। সপ্তাহ খানেকের মধ্যে জানাবো। মানুষের কষ্ট যাতে না হয় সেটা বিবেচনায় রেখে সিদ্ধান্ত নেবো।’
তিনি বলেন, ‘আলোচনা পর্যায়ে আছে। কেউ বলছে ৯ টা ৩টা বা ৪টা, তবে এটা এখনও চূড়ান্ত হয় নি।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও আলোচনা চলছে। যেটা করলে ভালো হয় সেটাই করবো। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আমরা সিদ্ধান্তটা নেবো। আমরা সব বিষয় বিশ্লেষণ করে সঠিক কাজটি করার চেষ্টা করবো।’
আরও পড়ুন: কাল থেকে এলাকাভিত্তিক ২ ঘণ্টা লোডশেডিং
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এসএসসি পরীক্ষার্থীরা নতুন বই পাবে: শিক্ষামন্ত্রী
২ বছর আগে
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর পরিকল্পনা নেই: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর কোনো পরিকল্পনা নেই সরকারের। মঙ্গলবার সিরাজগঞ্জ-২ আসন থেকে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাবিবে মিল্লাতের এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বহুল আলোচিত বিষয়টি ব্যাখ্যা করে মন্ত্রী বলেন, চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো হলে নিয়োগ পরীক্ষা আরও প্রতিযোগিতামূলক হবে এবং ৩০ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে হতাশা তৈরি হবে।
ফরহাদ বলেন, অতীতে বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক সেশনজট থাকলেও এখন বলা যায় উল্লেখযোগ্য কোনো সেশনজট নেই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এর ফলে শিক্ষার্থীরা সাধারণত ১৬ বছরে এসএসসি, ১৮ বছরে এইচএসসি এবং ২৩/২৪ বছরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি পায়। সাধারণ প্রার্থীদের চাকরিতে প্রবেশের জন্য সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর। তাই স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পরেও তাদের চাকরির জন্য আবেদন করার জন্য কমপক্ষে ৬/৭ বছর থাকে।
আরও পড়ুন: বন্দর এলাকার দূষণ রোধে সংসদে আইন পাস
ফরহাদ হোসেন বলেন, এছাড়া ৩০ বছরের মধ্যে কোনো প্রার্থী চাকরির জন্য আবেদন করলে, নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হতে ১/২ বছর সময় লাগলেও তা গণনা করা হয় না।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি অবসরের বয়স ৫৭ থেকে ৫৯-এ উন্নীত হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই শূন্যপদের সংখ্যা কমে এসেছে।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, এ প্রেক্ষাপটে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানো হলে বিভিন্ন পদে চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে। এটি নিয়োগের ক্ষেত্রে আরও প্রতিযোগিতার কারণ হতে পারে। এটি ৩০ বছরের কম বয়সী প্রার্থীদের মধ্যে হতাশার কারণ হতে পারে।
আরও পড়ুন: পেটেন্ট মেয়াদ ২০ বছর রেখে সংসদে বিল পাস
মেয়াদ শেষ হলে পৌরসভায় প্রশাসক, সংসদে বিল পাস
২ বছর আগে
অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
হাজারো প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে বাংলাদেশকে অনেক বাধা বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয়েছে। স্বাধীনতাবিরোধীরা কখনো চায়নি এদেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাক। কিন্তু সেই সব বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের বিস্ময়। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছে।
শুক্রবার ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী এ সময় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের জন্য কাজ করার আহ্বান জানান।
বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর মমিনুর রশিদ আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন সচিব কে এম আলী আজম বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন।
পড়ুন: গণহত্যাকারীদের বিচার না করা পাকিস্তানের জন্যও লজ্জাজনক: মোমেন
বিদ্যুৎ বিভাগের ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ তুলে দেয়া হলো প্রধানমন্ত্রীর হাতে
২ বছর আগে
মন্ত্রিসভার সদস্যদের সম্পদের হিসাব দেয়ার পক্ষে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
সরকারি কর্মচারীদের পাশাপাশি মন্ত্রিসভার সদস্যদেরও সম্পদের হিসাব দেয়ার পক্ষে মত দিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, আগামী থেকে আমরা সম্পদের হিসাব দিয়ে দেব।
মঙ্গলবার সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে, বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত ‘বিএসআরএফ-সংলাপ’ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯’অনুযায়ী পাঁচ বছর পরপর সরকারি চাকরিজীবীদের সম্পদ বিবরণী দাখিল এবং স্থাবর সম্পত্তি অর্জন বা বিক্রির অনুমতি নেয়ার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এ নিয়ম মানছেন না।
সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব দিতে সম্প্রতি নতুন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
সরকারি চাকরিজীবীদের মতো প্রতিমন্ত্রী হিসেবে আপনি সম্পদের হিসাব দেবেন কি না, অন্যান্য মন্ত্রীদেরও সম্পদের হিসাব দেয়া উচিৎ? প্রশ্নে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, 'হ্যাঁ, নিশ্চয়ই।
‘আমি তখন প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, কথা দিয়েছি, আমরা নিয়মিতভাবে যেহেতু রিটার্ন জমা দেই, আমরা অবশ্যই তিন বছর পর পরই কিন্তু এটি জমা দেব। আমরা পাঁচ বছরের জন্য নির্বাচিত হই। অন্তত আমাদের এখানে একবার বা দুবার জমা পড়বেই,’ বলেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি বলেন, তথ্য অধিকার আইনে কিন্তু আপনি যে কোন মন্ত্রীর ট্যাক্স রিটার্ন কপি নিতে পারেন। কোন অসঙ্গতি থাকলে আপনারা কিন্তু অভিযোগ করতে পারেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, কোন অনিয়ম দেখলে সেখানেও কিন্তু ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়ও রয়েছে। আমাদের বিচার বিভাগ একদম স্বাধীন। এছাড়া দুর্নীতি দমন কমিশন অত্যন্ত ভালো কাজ করছে।
আরও পড়ুন: অবৈধ সম্পদ: ওসি প্রদীপ দম্পতির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র গ্রহণ
সম্পদের হিসাব দেয়ার পক্ষে প্রতিমন্ত্রী বলেন, অবশ্যই আপনার মতের সঙ্গে আমরা একমত। আমরা চাই যে স্বচ্ছতা জবাবদিহিতার জন্য আমরা আগামী থেকে সকলেই কর্মকর্তারা এবং আপনি জানেন যে নির্বাহী বিভাগের প্রধান যেমন আমাদের প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সদস্যরা সকলেই কিন্তু এ জিনিসটা আমরা দিব। তবে এটুকু বলতে চাই, প্রতি বছরই কিন্তু আমাদেরকে দিতে হচ্ছে। আমরা যারা রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত, তাদের কিন্তু এ বিষয়টি অত্যন্ত সচেতনভাবে করতে হয়, কারণ নির্বাচনী বিধি-আইন, অনেক কিছুই আছে।
আরেক প্রশ্নে তিনি বলেন, আমাদের কর্মকর্তারা যেটি মেনে চলবেন স্যার, ম্যাডাম বা এমন কিছু সম্বোধন করতে হবে এমন কোনো রীতি নাই।
বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হকের সঞ্চালনায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. শাহেনুর মিয়া এসময় বক্তব্য দেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করার আহ্বান জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর
পুলিশের ১৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের ১০ কোটি টাকার মামলা
৩ বছর আগে
করোনায় আরও ২১৮ প্রাণহানি, শনাক্ত ৩০.২৪ শতাংশ
করোনাভাইরাসে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ২১৮ জন মারা গেছেন। এনিয়ে দেশে মোট মৃত্যু ২০ হাজার ২৫৫ জনে পৌঁছেছে।এনিয়ে দেশে মোট মৃত্যু ২০ হাজার ৬৮৫ জনে পৌঁছেছে। এছাড়া একই সময়ে আরও ৯ হাজার ৩৬৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৩০. ২৪ শতাংশ। এনিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা ১২ লাখ ৪৯ হাজার ৪৮৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এ পর্যন্ত করোনায় দেশে মৃত্যুর হার ১.৬৬ শতাংশ। ২৪ ঘণ্টায় ১৪ হাজার ১৭ জনসহ মোট সুস্থ হয়েছে ১০ লাখ ৭৮ হাজার ২১২ জন। সুস্থতার হার ৮৬.২৯ শতাংশ।
আরও পড়ুন: কঠোর লকডাউন বাড়ানো নিয়ে যা বললেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে ৬৭ জন, খুলনা বিভাগে ২৭ জন, চট্টগ্রামে ৫৫ জন, রংপুরে ১৬ জন, বরিশালে ১০ জন, সিলেটে ৯ জন, রাজশাহীতে ২২ জন এবং ময়মনসিংহে ১২ জন মারা গেছেন।
দু’একদিনের মধ্যেই অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়া শুরু
জাপানের কাছ থেকে টিকা প্রাপ্তির ফলে দ্বিতীয় ডোজের চিন্তা দূর হয়েছে উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আগামী দু’একদিনের মধ্যেই অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেয়া শুরু হবে।
তিনি বলেন, ‘এই টিকার গুরুত্ব অনেক বেশি। কারণ আমাদের দেশে ১৫-১৬ লাখ লোক অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ টিকার অপেক্ষায় আছেন। আমরা কাল-পরশু থেকেই এই টিকা দ্বিতীয় ডোজ তাদের দেয়া শুরু করবো।’
শনিবার বিকাল সাড়ে ৩টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জাপানের উপহারের অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার দ্বিতীয় চালান গ্রহণ শেষে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পড়ুন: দেশে পৌঁছেছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রায় ৮ লাখ টিকা
পাটুরিয়াঘাট দিয়ে ঢাকায় ছুটছে মানুষ
জাহিদ মালেক বলেন, আমরা আজকে ৭ লাখ ৮০ হাজার ডোজ টিকা পেয়েছি। কিছুদিন আগে দুই লাখের বেশি পেয়েছি। সব মিলিয়ে ১০ লাখের বেশি পেয়েছি জাপান সরকারের কাছ থেকে। আগস্ট মাসের মধ্যই আরও ৬ লাখের বেশি টিকা আসবে। তখন সব মিলিয়ে প্রায় ৩০ লাখে বেশি পাবো আমরা।
এর আগে বিকাল ৩টা ১৫ মিনিটে টিকার বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের মাধ্যমে জাপান সরকারের উপহারের ৭ লাখ ৮১ হাজার ৩২০ ডোজ অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা ঢাকায় পৌঁছেছে। বিমানবন্দরে টিকা গ্রহণ করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী একেএম আব্দুল মোমেন।
কঠোর লকডাউন বাড়ানো নিয়ে যা বললেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৫ আগস্টের পর লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হবে কিনা তা পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর লকডাউন নিয়ে কি সিদ্ধান্ত আসবে এ বিষয়ে এখনো প্রধানমন্ত্রীর কাছে থেকে নির্দশনা পাইনি। লকডাউন নিয়ে পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিব আমরা।’
শনিবার (৩১ জুলাই) ইউএনবিকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী হয়ত ৩ অথবা ৪ আগস্টে নির্দশনা দিতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত জানালে, আমরা আগামী ৩ আগস্ট সিদ্ধান্ত জানানোর চেষ্টা করবো, ওইদিন না পারলে ৪ আগস্ট জানিয়ে দিব।
তিনি বলেন, আপাতত রপ্তানিমুখী শিল্প কলকারখানা খুলে দিচ্ছি সেটাও সীমিত পরিসরে।
৩ বছর আগে
লকডাউন বাড়ানো নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৫ আগস্টের পর লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানো হবে কিনা তা পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর লকডাউন নিয়ে কি সিদ্ধান্ত আসবে এ বিষয়ে এখনো প্রধানমন্ত্রীর কাছে থেকে নির্দশনা পাইনি। লকডাউন নিয়ে পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিব আমরা।’
শনিবার (৩১ জুলাই) ইউএনবিকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী হয়ত ৩ অথবা ৪ আগস্টে নির্দশনা দিতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত জানালে, আমরা আগামী ৩ আগস্ট সিদ্ধান্ত জানানোর চেষ্টা করবো, ওইদিন না পারলে ৪ আগস্ট জানিয়ে দিব।
তিনি বলেন, আপাতত রপ্তানিমুখী শিল্প কলকারখানা খুলে দিচ্ছি সেটাও সীমিত পরিসরে।
আরও পড়ুন: দেশে পৌঁছেছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রায় ৮ লাখ টিকা
লকডাউন বৃদ্ধির বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বাড়ানোর সুপারিশ করেছে এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, লকডাউন বাড়ানোর বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ বিভিন্নজন সুপারিশ করেছেন। সংক্রমণ কমাতে গেলে আমাদের যেসব বিকল্পগুলো আছে সেগুলো আমরা চিন্তা করছি। সার্বিক বিষয়ে যথাসময়েই সিদ্ধান্ত জানতে পারবেন।
দেশে করোনা পরিস্থিতি:
শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ের মাঝে গেলো ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ২১২ জনের। এসময় করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও ১৩ হাজার ৮৬২ জনের।
নতুন মৃত্যুসহ দেশে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৪৬৭ জনে। এছাড়া আক্রান্তের সংখ্যা ১২ লাখ ৪০ হাজার ১১৫ জন।
পড়ুন: পাটুরিয়াঘাট দিয়ে ঢাকায় ছুটছে মানুষ
বিধিনিষেধের মধ্যে শিল্প কারখানা খুললে আইনানুগ ব্যবস্থা: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৫ হাজার ৪৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এই সময় শনাক্তের হার শতকরা ৩০.৭৭ শতাংশ।
এই পর্যন্ত করোনায় দেশে মৃত্যুর হার ১.৬৫ শতাংশ। সুস্থ হয়েছেন ১০ লাখ ৬৪ হাজার ১৯৫ জন। দেশে সুস্থতার হার ৮৫. ৮১ শতাংশ।
৩ বছর আগে