প্রকল্প বাস্তবায়ন
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আগামী দিনের ‘শোকেস’ মন্ত্রণালয়ে পরিণত হতে যাচ্ছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় চলতি অর্থবছরের ৩৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
তিনি বলেন, মাতারবাড়ি সমুদ্র বন্দর, চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনাল, মোংলা বন্দরে আপগ্রেডেশন, পায়রা বন্দরের পুরোপুরি দৃশ্যমান হওয়া, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনে চারটি জাহাজ সংগ্রহ, স্থলবন্দরগুলোর উন্নয়নসহ মেরিটাইম সেক্টরে অনেক উন্নয়ন হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আগামী তিন বছরের মধ্যে অনন্য উচ্চতায় চলে যাবে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সরকারের আগামী দিনের `শোকেস` মন্ত্রণালয়ে পরিণত হতে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ঈদুল আজহায় ফেরিতে পচনশীল ছাড়া অন্যান্য পণ্য পরিবহন বন্ধ থাকবে ৭ দিন: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
মঙ্গলবার (২০ জুন) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিপত্র (এপিএ) সই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি ২০২২-২৩ অর্থবছরের শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান করেন। মন্ত্রণালয়ের অধিনস্ত ১১টি দপ্তর ও সংস্থার সঙ্গে চুক্তি সই হয়।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ শুদ্ধাচার পুরস্কার পায়। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সচিব মো. মোস্তফা কামাল এবং দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে দপ্তর ও সংস্থার প্রধানরা এপিএতে সই করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রীর ফোন করা প্রমাণ করে বিশ্বব্যাপী নেতৃত্বের কোন অবস্থানে আছেন তিনি।
আরও পড়ুন: নৌপথ নিরাপদ রাখতে আরও ডিজিপিএস স্টেশন স্থাপন করা হবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
তিনি বলেন, সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন কাজ অব্যাহত রাখতে হবে। এ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন দেশ নৌ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সংস্থায় বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
অধিনস্ত দপ্তর ও সংস্থার উদ্দেশ্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শুধু চুক্তি সই নয়, সেগুলো বাস্তবায়নে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাতে হবে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে পরিবেশবান্ধব নৌপরিবহন সেক্টর গড়ে তুলতে যুক্তরাজ্যের আগ্রহ
১ বছর আগে
প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় পরিবেশের ক্ষতি করবেন না: প্রধানমন্ত্রী
প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষতি করে এমন কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের নকশা ও বাস্তবায়ন না করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
আরও পড়ুন: সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর
সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, বৈঠকে দুই হাজার ৫৮০ কোটি টাকার কোস্টাল টাউন ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্ট প্রজেক্টের অনুমোদন দেয়ার সময় এই নির্দেশনা দেন।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, ‘আমরা অনেক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি। তবে সতর্ক থাকুন প্রকৃতির যেন কোনো ক্ষতি না হয়।’
কৃষি উৎপাদন সম্পর্কে তিনি বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতির মধ্যে শুধুমাত্র খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর ওপর জোর না দিয়ে মানসম্পন্ন খাদ্যশস্য ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার নিশ্চিত করার জন্যও জোর দেন।
প্রধানমন্ত্রী গোডাউনে খাদ্যশস্য মজুদ এবং উচ্চতর প্রযুক্তি ব্যবহার করে সঠিকভাবে খাদ্য সামগ্রী সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বারবার পুনর্বিবেচনা এড়াতে কর্তৃপক্ষকে সময়মতো প্রকল্পগুলো শেষ করতে বলেছেন।
আরও পড়ুন: জনগণের পাশে দাঁড়ানোয় সশস্ত্র বাহিনীকে সাধুবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রী
আ. লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশের অনেক পরিবর্তন হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
২ বছর আগে