গৃহবধূর মৃত্যু
নাটোরে ইঁদুর মারার ট্যাবলেট খেয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
নাটোরের সিংড়ায় কৃমির ওষুধ মনে করে ইঁদুর মারা গ্যাস ট্যাবেলট খেয়ে শারমিন বেগমে নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।
একই ঘটনায় তার তিন মেয়েকেও শংকটাপন্ন অবস্থায় বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে উপজেলার ডাহিয়া ইউনিয়নের বড়গ্রাম এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: নাটোরে ব্যাবসায়ীকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
নিহত শারমিন বেগম (৩০) ওই এলাকার ব্যবসায়ী মুরাদ হোসেনের স্ত্রী এবং শংকটাপন্ন তার মেয়েরা হল জমজ জিম খাতুন (৮), মিম খাতুন (৮) ও সিনহা খাতুন (৩)।
এলাকাবাসী জানায়, বুধবার রাত ১০টার দিকে মুরাদ হোসেনের স্ত্রী শারমিন বেগম তার তিন মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে কৃমির ওষুধ মনে করে বাড়িতে রাখা ইঁদুর মারা গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে ফেলে। তাদের ছটফাটানিতে পরিবারের লোকজন দ্রুত বগুড়ায় নিয়ে যাওয়া শজিমেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক শারমিনকে মৃত ঘোষণা করেন। সিংড়া থানার ওসি আসমাউল হক জানান, খবর পেয়ে সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে সঠিক কারণ বের করা হবে এবং আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: নাটোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতার ২ দিনের রিমান্ড
৪৭ দিন আগে
খুলনায় বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
খুলনার পাইকগাছায় বজ্রপাতে লাকি খাতুন (৪৫) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও তিনজন। আহতদের পাইকগাছা উপজেলা হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার কেওড়াতলা মৌজায় একটি মাছের ঘেরে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত লাকি উপজেলার লক্ষীখালী গ্রামের তোফাজ্জলের স্ত্রী।
আহতরা হলেন- ওড়াবুনিয়া গ্রামের মৃত হরিপদ মন্ডলের ছেলে সন্তোষ সানা ও তার স্ত্রী সুভদ্রা সানা এবং ওড়াবুনিয়া গ্রামের ফজিলা খাতুন।
পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কান্তি দাস বলেন, ‘বজ্রপাতে নিহতের লাশ সুরতহাল রিপোর্ট শেষে মর্গে পাঠানো হবে।’
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য হাসানুজ্জামান জানান, কেওড়াতলা মৌজায় শনিবার দুপুরে ভুট্টোর চিংড়ি ঘেরে চার ব্যক্তি শ্যাওলা বাছার কাজ করছিলেন। হঠাৎ করে বৃষ্টি শুরু হয়। এ সময় বজ্রপাত হলে লক্ষীখোলা গ্রামের লাকি খাতুন ঘটনাস্থলে মারা যান।
আহত সন্তোষ ও ফজিলা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। সুভদ্রা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলেও জানান তিনি।
১৫৭ দিন আগে
জয়পুরহাটে টনসিল অপারেশনে গৃহবধূর মৃত্যুর অভিযোগ
জয়পুরহাট শহরের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে টনসিল অপারেশনের পর রুমা আক্তার (২৩) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার (১৮ অক্টোবর) আনুমানিক রাত পৌনে ৯টার দিকে শহরের পূর্ব বাজারের ধানমন্ডি এলাকায় বন্ধন ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ' নামের একটি বেসরকারি ক্লিনিকে এ ঘটনাটি ঘটে।
এ ঘটনায় ওই ক্লিনিকের চিকিৎসক, নার্সসহ অন্যরা পালিয়েছে। চিকিৎসকের ভুল চিকিৎসার কারণে গৃহবধূ রুমা আক্তারের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি স্বজনদের।
গৃহবধূ রুমা আক্তার জয়পুরহাটের সদর উপজেলার নূরপুর মৃধাপাড়া গ্রামের শামীম হোসেনের স্ত্রী।
আরও পড়ুন: জয়পুরহাটে অটোরিকশা-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে কলেজছাত্র নিহত
স্বজনরা জানান, শুক্রবার আনুমানিক রাত পৌনে ৯টার দিকে তারা গৃহবধূ রুমা আক্তারের টনসিলের অপারেশন করাতে জয়পুরহাট শহরের বন্ধন ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে ভর্তি করানো হয়।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে রোগী রুমা আক্তারকে চিকিৎসক ও নার্সরা যথারীতি তার টনসিলের অপারেশন করাতে ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যান। এ সময় ক্লিনিকের চিকিৎসক আসাফউদ্দৌলা ও তানভির আহমেদের তত্ত্বাবধানে টনসিল অপারেশনের পর ওই গৃহবধূর মৃত্যু হয়।
পরে তার লাশ রেখেই ক্লিনিকের চিকিৎসক নার্সসহ অন্য সবাই পালিয়ে যান।
এ ব্যাপারে জয়পুরহাট সদর থানার ওসি (তদন্ত) মিজানুর রহমান জানান, শুক্রবার রাতে বন্ধন ক্লিনিকে রুমা আক্তার নামে এক গৃহবধূ টনসিল অপারেশনের পর মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য তার লাশ জয়পুরহাটের ২৫০শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে তার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জেনে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: জয়পুরহাট থেকে ১৬ কোটি টাকার সাপের বিষ জব্দ
১৫৭ দিন আগে
চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।
রবিবার বিকালে উপজেলার বড়বোয়ালিয়া গ্রামের আদর্শপাড়ার নিজ বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ডালিয়া খাতুন ডলি (৫৫) একই এলাকার আক্কাস আলীর স্ত্রী।
আলমডাঙ্গা হাটবোয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) কামরুজ্জামান বলেন, রবিবার বিকালে ওই গৃহবধূ নিজ ঘরে টেবিল ফ্যানে সংযোগ দিতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান।
লাশের সুরতহাল প্রস্তুত করা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
কুড়িগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বৈদ্যুতিক মিস্ত্রির মৃত্যু
ঠাকুরগাঁওয়ে আম পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
৬৩১ দিন আগে
মাদারীপুরে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
মাদারীপুরের শিবচরে সাপের কামড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ভদ্রাসন ইউনিয়নের তাহের মাদবরের কান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত সাবিকুন নাহার (৪০) একই গ্রামের রিপন মাদবরের স্ত্রী এবং তিনি দুই সন্তানের জননী।
আরও পড়ুন: সাপের কামড়ে মাগুরায় একরাতে ২ শিশুর মৃত্যু
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিরাজ হোসেন জানান, ওই গৃহবধূ রাতে এশার নামাজ পড়ে খাট থেকে নিচে নামার সময় সাপে কামড় দেয়।
পরে চিকিৎসার জন্য মাদারীপুর হাসপাতালে নেয়ার পর রাত ১০টার দিকে তিনি মারা যান।
১০১২ দিন আগে
স্বামীর লাথিতে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর মৃত্যু!
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে স্বামীর লাথিতে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক গৃহবধুর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তার মৃত্যু হয়।মঙ্গলবার ময়না তদন্তের জন্য তার লাশ কুড়িগ্রাম মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
নিহত গোলাপি বেগম (২৬)উপজেলার উত্তর ধলডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল গফুর আলীর মেয়ে এবং উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের শালঝোড়া গ্রামের কফিল উদ্দিনের (২৯)স্ত্রী।
আরও পড়ুন: রুটি বানাতে দেরি, থাপ্পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, ধলডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল গফুরের মেয়ে গোলাপী বেগমের সাথে প্রায় সাত বছর আগে একই ইউনিয়নের আব্দুস ছামাদের ছেলে কফিল উদ্দিন (২৮) এর সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পরপর দুটি সন্তান হলেও শৈশবেই মারা যায়। এ কারণে দুজনের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো।
গত সোমবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে ঝগড়ার এক পর্যায়ে কফিল উদ্দিন অন্তঃসত্ত্বা গোলাপীর তল পেটে লাথি মারলে তিনি জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্বপন নামের স্থানীয় এক গ্রাম্য চিকিৎসককে দিয়ে তার প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হলে গোলাপীকে সোমবার সন্ধ্যায় ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে স্বামীর দেয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু
ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নাঈমা হক রিফাত জানান, গোলাপীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।
ভূরুঙ্গামারী থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন জানান, বিষয়টি জানার পর লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য লাশ কুড়িগ্রাম মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্টের ভিত্তিতে মামলা করা হবে।
১২৬০ দিন আগে
খুলনায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে গৃহবধূর মৃত্যু
খুলনা মহানগরীতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।
রবিবার দুপুরে মহানগরীর ইকবালনগরে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে বলে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম নিশ্চিত করেছেন।
নিহত শ্রাবনী বেগম (৪০) ওই এলাকার রেন্ট-এ-কার ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলামের স্ত্রী।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ভবনে বিস্ফোরণ: দগ্ধ ৫
খুলনা ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বরত ফায়ার ফাইটার আবু সাইদ জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।
ফায়ার সার্ভিসের টুটপাড়া স্টেশনের ইনচার্জ মুজিবুর রহমান জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নগরীর ইকবালনগর এলাকায় কেডিএ এভিনিউয়ে করিমাবাদ সি কলোনির একটি চারতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আগুন লাগে। খবর পেয়ে টুটুপাড়া ফায়ার স্টেশনের তিনটি ও নূরনগর ফায়ার স্টেশনের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে ২০ মিনিট চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় গৃহবধূ শ্রাবনী অগ্নিদগ্ধ হন। এ ছাড়া কিছু আসবাবপত্র পুড়ে গেছে। ঘটনার সময় নিহতের স্বামী শহিদুল ইসলাম বাসায় ছিলেন না। ফায়ার সার্ভিস গৃহবধূ শ্রাবনীকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চট্টগ্রামে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতাল সূত্র জানায়, গৃহবধূ শ্রাবনী নিজ বাসায় রান্না করার সময় গ্যাসের সিলিন্ডার লিক থাকার কারণে আগুন ধরে যায়। এ সময় শ্রাবনীর শরীরের বিভিন্ন অংশ আগুনে পুড়ে যায়। পরে তার আত্মীয়-স্বজন তাকে টুটপাড়া ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় দুপুর ১টা ২০ মিনিটে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসে। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে শ্রাবনীকে দুপুর দেড়টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বনাথে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
বর্তমানে লাশ খুমেক হাসপাতালের লাশ ঘরে রয়েছে।
১৪০৯ দিন আগে
যৌতুক: গাইবান্ধায় দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী-শাশুড়ি গ্রেপ্তার
গাইবান্ধা সদর উপজেলার মালিবাড়ি গ্রামে যৌতুকের দাবিতে স্বামী-শাশুড়ির দেয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূ শারমিন আকতারের মৃত্যু হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সকালে তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামী কোরবান আলী ও শাশুড়ি কুলসুম বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: রুটি বানাতে দেরি, থাপ্পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
নিহতের স্বজনরা জানান, গত মঙ্গলবার গাইবান্ধা সদর উপজেলার মালিবাড়ি গ্রামে যৌতুক না আনতে পারায় স্বামী কোরবান আলী ও তার শাশুড়ি কুলসুম বেগম গৃহবধূ শারমিনের শরীরে আগুন লাগিয়ে দেয়। এরপর দগ্ধ অবস্থায় তাকে ঘরবন্দি করে রাখা হয়। পরে গ্রামবাসী শারমিনকে প্রথমে গাইবান্ধা জেলা হাসপাতাল ও পরে রংপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি করে । সেখানেও তার উন্নতি না হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সকালে তিনি মারা যান।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে স্বামীর দেয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু
রবিবার স্বজনরা তার লাশ গাইবান্ধার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে গেলে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজন ও গ্রামবাসী। এ সময় তারা শারমিনের হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানান।
গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) মজিবর রহমান জানান, শারমিনের বাবা শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে গাইবান্ধা থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ স্বামী কোরবান আলী ও শাশুড়ি কুলসুম বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে। মামলাটি এখন হত্যা মামলায় রুপান্তর হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: রান্না করতে গিয়ে কুড়িগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
১৪৫৮ দিন আগে
যৌতুকের জন্য নির্যাতন, বিবাহ বার্ষিকীতেই মৃত্যু গৃহবধূর
চার বছর আগে আজকের এই দিনেই (১৫ সেপ্টেম্বর) ভালোবেসে প্রেমিক বাপ্পীর সাথে গাটছাড়া বেঁধেছিলেন তাসমিম মিম। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে চার বছর পর একই দিনে না ফেরার দেশে চলে গেলেন তিনি।
১৬৫২ দিন আগে
রুটি বানাতে দেরি, থাপ্পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
মাগুরা সদর উপজেলায় রুটি বানাতে দেরি হওয়ায় স্বামীর থাপ্পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।
১৬৬৭ দিন আগে