গৃহবধূর মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।
রবিবার বিকালে উপজেলার বড়বোয়ালিয়া গ্রামের আদর্শপাড়ার নিজ বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ডালিয়া খাতুন ডলি (৫৫) একই এলাকার আক্কাস আলীর স্ত্রী।
আলমডাঙ্গা হাটবোয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) কামরুজ্জামান বলেন, রবিবার বিকালে ওই গৃহবধূ নিজ ঘরে টেবিল ফ্যানে সংযোগ দিতে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান।
লাশের সুরতহাল প্রস্তুত করা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
কুড়িগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বৈদ্যুতিক মিস্ত্রির মৃত্যু
ঠাকুরগাঁওয়ে আম পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
মাদারীপুরে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
মাদারীপুরের শিবচরে সাপের কামড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার ভদ্রাসন ইউনিয়নের তাহের মাদবরের কান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত সাবিকুন নাহার (৪০) একই গ্রামের রিপন মাদবরের স্ত্রী এবং তিনি দুই সন্তানের জননী।
আরও পড়ুন: সাপের কামড়ে মাগুরায় একরাতে ২ শিশুর মৃত্যু
শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিরাজ হোসেন জানান, ওই গৃহবধূ রাতে এশার নামাজ পড়ে খাট থেকে নিচে নামার সময় সাপে কামড় দেয়।
পরে চিকিৎসার জন্য মাদারীপুর হাসপাতালে নেয়ার পর রাত ১০টার দিকে তিনি মারা যান।
স্বামীর লাথিতে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর মৃত্যু!
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে স্বামীর লাথিতে পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা এক গৃহবধুর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তার মৃত্যু হয়।মঙ্গলবার ময়না তদন্তের জন্য তার লাশ কুড়িগ্রাম মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
নিহত গোলাপি বেগম (২৬)উপজেলার উত্তর ধলডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল গফুর আলীর মেয়ে এবং উপজেলার শিলখুড়ি ইউনিয়নের শালঝোড়া গ্রামের কফিল উদ্দিনের (২৯)স্ত্রী।
আরও পড়ুন: রুটি বানাতে দেরি, থাপ্পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, ধলডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল গফুরের মেয়ে গোলাপী বেগমের সাথে প্রায় সাত বছর আগে একই ইউনিয়নের আব্দুস ছামাদের ছেলে কফিল উদ্দিন (২৮) এর সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পরপর দুটি সন্তান হলেও শৈশবেই মারা যায়। এ কারণে দুজনের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো।
গত সোমবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে ঝগড়ার এক পর্যায়ে কফিল উদ্দিন অন্তঃসত্ত্বা গোলাপীর তল পেটে লাথি মারলে তিনি জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরে স্বপন নামের স্থানীয় এক গ্রাম্য চিকিৎসককে দিয়ে তার প্রাথমিক চিকিৎসা করানো হয়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হলে গোলাপীকে সোমবার সন্ধ্যায় ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে স্বামীর দেয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু
ভূরুঙ্গামারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর জরুরি বিভাগের চিকিৎসক নাঈমা হক রিফাত জানান, গোলাপীকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।
ভূরুঙ্গামারী থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন জানান, বিষয়টি জানার পর লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য লাশ কুড়িগ্রাম মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্টের ভিত্তিতে মামলা করা হবে।
খুলনায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে গৃহবধূর মৃত্যু
খুলনা মহানগরীতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।
রবিবার দুপুরে মহানগরীর ইকবালনগরে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে বলে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল আলম নিশ্চিত করেছেন।
নিহত শ্রাবনী বেগম (৪০) ওই এলাকার রেন্ট-এ-কার ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলামের স্ত্রী।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে ভবনে বিস্ফোরণ: দগ্ধ ৫
খুলনা ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বরত ফায়ার ফাইটার আবু সাইদ জানান, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।
ফায়ার সার্ভিসের টুটপাড়া স্টেশনের ইনচার্জ মুজিবুর রহমান জানান, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নগরীর ইকবালনগর এলাকায় কেডিএ এভিনিউয়ে করিমাবাদ সি কলোনির একটি চারতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আগুন লাগে। খবর পেয়ে টুটুপাড়া ফায়ার স্টেশনের তিনটি ও নূরনগর ফায়ার স্টেশনের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে ২০ মিনিট চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় গৃহবধূ শ্রাবনী অগ্নিদগ্ধ হন। এ ছাড়া কিছু আসবাবপত্র পুড়ে গেছে। ঘটনার সময় নিহতের স্বামী শহিদুল ইসলাম বাসায় ছিলেন না। ফায়ার সার্ভিস গৃহবধূ শ্রাবনীকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চট্টগ্রামে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতাল সূত্র জানায়, গৃহবধূ শ্রাবনী নিজ বাসায় রান্না করার সময় গ্যাসের সিলিন্ডার লিক থাকার কারণে আগুন ধরে যায়। এ সময় শ্রাবনীর শরীরের বিভিন্ন অংশ আগুনে পুড়ে যায়। পরে তার আত্মীয়-স্বজন তাকে টুটপাড়া ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় দুপুর ১টা ২০ মিনিটে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসে। সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে শ্রাবনীকে দুপুর দেড়টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বনাথে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
বর্তমানে লাশ খুমেক হাসপাতালের লাশ ঘরে রয়েছে।
যৌতুক: গাইবান্ধায় দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী-শাশুড়ি গ্রেপ্তার
গাইবান্ধা সদর উপজেলার মালিবাড়ি গ্রামে যৌতুকের দাবিতে স্বামী-শাশুড়ির দেয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূ শারমিন আকতারের মৃত্যু হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সকালে তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামী কোরবান আলী ও শাশুড়ি কুলসুম বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: রুটি বানাতে দেরি, থাপ্পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
নিহতের স্বজনরা জানান, গত মঙ্গলবার গাইবান্ধা সদর উপজেলার মালিবাড়ি গ্রামে যৌতুক না আনতে পারায় স্বামী কোরবান আলী ও তার শাশুড়ি কুলসুম বেগম গৃহবধূ শারমিনের শরীরে আগুন লাগিয়ে দেয়। এরপর দগ্ধ অবস্থায় তাকে ঘরবন্দি করে রাখা হয়। পরে গ্রামবাসী শারমিনকে প্রথমে গাইবান্ধা জেলা হাসপাতাল ও পরে রংপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি করে । সেখানেও তার উন্নতি না হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সকালে তিনি মারা যান।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে স্বামীর দেয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু
রবিবার স্বজনরা তার লাশ গাইবান্ধার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে গেলে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজন ও গ্রামবাসী। এ সময় তারা শারমিনের হত্যাকারীদের বিচারের দাবি জানান।
গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) মজিবর রহমান জানান, শারমিনের বাবা শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে গাইবান্ধা থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ স্বামী কোরবান আলী ও শাশুড়ি কুলসুম বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে। মামলাটি এখন হত্যা মামলায় রুপান্তর হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: রান্না করতে গিয়ে কুড়িগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
যৌতুকের জন্য নির্যাতন, বিবাহ বার্ষিকীতেই মৃত্যু গৃহবধূর
চার বছর আগে আজকের এই দিনেই (১৫ সেপ্টেম্বর) ভালোবেসে প্রেমিক বাপ্পীর সাথে গাটছাড়া বেঁধেছিলেন তাসমিম মিম। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে চার বছর পর একই দিনে না ফেরার দেশে চলে গেলেন তিনি।
রুটি বানাতে দেরি, থাপ্পড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
মাগুরা সদর উপজেলায় রুটি বানাতে দেরি হওয়ায় স্বামীর থাপ্পড়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।
ফরিদপুরে স্বামীর দেয়া আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু
ফরিদপুরে যৌতুকের দাবিতে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়ার ঘটনায় দগ্ধ গৃহবধূর আট দিন পর মৃত্যু হয়েছে।
পঞ্চগড়ে করোনা আক্রান্ত হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
পঞ্চগড়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে বুধবার এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।
রান্না করতে গিয়ে কুড়িগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার মিয়াপাড়া গ্রামে রবিবার সকালে রাইস কুকারে রান্না করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।