ভিডিও কনফারেন্স
রাশিয়া-বাংলাদেশ আন্তঃসরকার কমিশনের চতুর্থ অধিবেশন ভিডিও কনফারেন্সে অনুষ্ঠিত
দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক সম্পর্কের মূল প্রক্রিয়া বাণিজ্য, অর্থনীতি, বৈজ্ঞানিক ও কারিগরি সহযোগিতার (আইজিসি) ওপর রাশিয়া-বাংলাদেশ আন্তঃসরকারি কমিশনের চতুর্থ অধিবেশন সম্প্রতি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাশিয়ান প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন রাশিয়ান ফেডারেশনের ফেডারেল এজেন্সি ফর ফিশারিজের প্রধান ইলিয়া শেস্তাকভ এবং বাংলাদেশি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান।
দলগুলো বলেছে যে অস্থিতিশীল ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে উদ্ভূত লজিস্টিক ও আর্থিক অসুবিধা সত্ত্বেও বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনা রয়েছে।
তারা ‘রূপপুর’ এনপিপি প্রকল্পের ধারাবাহিক বাস্তবায়ন এবং বাংলাদেশে গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য ‘গ্যাজপ্রম ইপি ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্টস বি.ভি.’ এর সফল
কার্যক্রম সন্তুষ্টির সঙ্গে উল্লেখ করেছে। বৈশ্বিক জ্বালানি বাজারে সংকটের পটভূমিতে রাশিয়ান এলএনজি, তেল এবং তেল পণ্য কেনার সুযোগ, কয়লা শিল্পে সহযোগিতা এবং পরিবেশবান্ধব জ্বালানির যৌথ বিকাশ, বিশেষত- পারমাণবিক এবং সৌর শক্তি অনুসন্ধান করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: তৃতীয় দেশের মাধ্যমে রাশিয়ার তেল কিনতে পারে বাংলাদেশ
অভিজ্ঞতা বিনিময়, প্রযুক্তি এবং যৌথ উদ্যোগ প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতিশীল ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রেলওয়ে শিল্প, ধাতুবিদ্যা, যান্ত্রিক প্রকৌশল, রাসায়নিক শিল্প এবং প্রকৌশলকে আন্ডারস্কোর করা হয়েছে।
আইসিটি ও সাইবার নিরাপত্তায় সম্পর্ক জোরদারে পারস্পরিক আগ্রহ প্রকাশ করা হয়।
প্রতিনিধি দলগুলো কৃষি পণ্যের পারস্পরিক সরবরাহ আরও বাড়াতে, প্রয়োজনীয় ভেটেরিনারি এবং ফাইটোস্যানিটারি ডকুমেন্টেশন অনুমোদনের মাধ্যমে তাদের পরিসর বাড়াতে সম্মত হয়েছে।
বৈঠকের কাঠামোর মধ্যে বিজ্ঞান ও শিক্ষার বিষয়গুলো একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করেছে। উভয় পক্ষই ফেডারেল বাজেটের ব্যয়ে রাশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের অধ্যয়নের জন্য একাডেমিক সার্কেল এবং কোটা বৃদ্ধির মধ্যে সম্পর্কের নিবিড়তা তুলে ধরে।
আরও পড়ুন: মার্কিন নিষেধাজ্ঞা রাশিয়ার জ্বালানি আমদানিতে বাধা হবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
বাংলাদেশে মানবসম্পদ উন্নয়ন, ভূতাত্ত্বিক ও সামুদ্রিক গবেষণা পরিচালনার মতো উদ্যোগের ওপর জোর দিয়েছিল।
অংশগ্রহণকারীরা কাস্টমস সহযোগিতা, মান নিয়ন্ত্রণ এবং সার্টিফিকেশন, বেসামরিক বিমান চলাচল, যোগাযোগ, আইসিটি, শিক্ষার পারস্পরিক স্বীকৃতি, যোগ্যতা এবং একাডেমিক ডিগ্রির ক্ষেত্রে চুক্তিভিত্তিক আইনি কাঠামো সম্প্রসারণের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন।
বর্তমান নিষেধাজ্ঞার ও প্রতিবন্ধকতার পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকিং সম্পর্ক স্থাপন এবং একটি নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য নিষ্পত্তি ব্যবস্থার তাৎক্ষণিক সৃষ্টির গুরুত্বও উল্লেখ করা হয়েছে।
আলোচনার ফলস্বরূপ, পক্ষগুলো আশা প্রকাশ করেছে যে আইজিসি-এর সমন্বিত ভূমিকা আন্তঃরাষ্ট্র ও ব্যবসায়িক সহযোগিতাকে গুণগতভাবে নতুন স্তরে নিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি রাশিয়ান-বাংলাদেশের বাণিজ্যের ইতিবাচক গতিশীলতা পুনরুদ্ধারে সহায়তা করবে।
আরও পড়ুন: রাশিয়ার নিকট যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ দাবির জাতিসংঘের প্রস্তাবে ভোট দেয়নি বাংলাদেশ
১ বছর আগে
গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকার জনগণের ভোটাধিকার সুরক্ষিত রাখতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। কেননা তাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে দেশের সকলের মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করা।
তিনি বলেন, এ দেশের মানুষ তাদের সব ধরনের অধিকার ভোগ করবে। তাদের মৌলিক অধিকার, ভোটাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করা হবে। এটি আমাদের একমাত্র লক্ষ্য এবং আমরা এটির জন্য কাজ করে যাচ্ছি।
মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: জ্বালানি সাশ্রয়ে এলাকা ভিত্তিক লোডশেডিংয়ের কথা ভাবছেন প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, সরকার গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রেখে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন চায়।
আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা বলেন, তার দল গঠনের পর থেকেই জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করে আসছে।
সাম্প্রতিক কুমিল্লা সিটি নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্যে অনুষ্ঠিত অত্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ এই নির্বাচনে, জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পেরেছে। আমি মনে করি এটি নির্বাচনী ইতিহাসে একটি উদাহরণ।
এখন প্রযুক্তির যুগ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের অধিকাংশ দেশ নির্বাচনে প্রযুক্তি ও ইলেক্টোরাল ভোটিং মেশিন ব্যবহার করে।
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনও শান্তিপূর্ণ ছিল।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, জনগণ যাতে তাদের ভোটাধিকার ভোগ করতে পারে এবং অধিকার নিশ্চিত করতে পারে; সেজন্য আমরা প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নিচ্ছি।
আরও পড়ুন: আ.লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার ষড়যন্ত্র করছে একটি মহল: প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় উন্নয়নে দেশীয় সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
২ বছর আগে
ব্রিটনির থেকে ১০০ গজ দূরে থাকতে হবে আলেকজান্ডারকে
জনপ্রিয় পপ তারকা ব্রিটনি স্পিয়ার্সকে গুরুত্বরভাবে গোপনে অনুসরণের (স্টকিং) অভিযোগে তার প্রাক্তন স্বামী জেসন আলেকজান্ডারকে সোমবার অভিযুক্ত করা হয়েছে।
ভেনচুরা কাউন্টি আদালতে ৪০ বছর বয়সী জেসন আলেকজান্ডারের বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশ, ভাঙচুর ও অপকর্মের অভিযোগ আনা হয়েছে।
জেল থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আদালতে যুক্ত হওয়া আলেকজান্ডারকে তিন বছরের জন্য স্পিয়ার্স থেকে কমপক্ষে ১০০ গজ দূরে থাকতে বলেছেন বিচারক। বিচারক তার জামিনের মূল্য এক লাখ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছেন এবং এই বিষয়ে বুধবার শুনানির সময় নির্ধারণ করেছেন।
আরও পড়ুন: বিচারকদের প্রতি কোনো অভিযোগ নেই: অ্যাম্বার হার্ড
স্পিয়ার্সের আইনজীবী ম্যাথিউ রোজেনগার্ট বলেছেন, বিয়েতে প্রবেশের প্রচেষ্টা থেকে তিনটি অপকর্ম করেছে আলেকজান্ডার, যেটা সে ইনস্টাগ্রামে লাইভস্ট্রিম করেছিল।
তিনি খুব জোরালোভাবে বলেন,এটি শুধুমাত্র একটি 'বিবাহ দুর্ঘটনা'নয়, এটি একটি অনুপ্রবেশ ছিল।
ব্রিটনি ও তার দীর্ঘদিনের প্রেমিক স্যাম আসগারির বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ না পাওয়া জেমস অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করেছিল।
২০০৪ সালে বিচ্ছেদের আগে আলেকজান্ডার ও স্পিয়ার্সের বিয়ের স্থায়িত্ব ছিলো তিন দিনেরও কম।
উল্লেখ্য ক্যালিফোর্নিয়ার থাউজ্যান্ড ওকসে নিজ বাড়িতে ৪০ বছর বয়সী ব্রিটনি স্পিয়ার্স ও ২৮ বছর বয়সী স্যাম আসগারির বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে।
আরও পড়ুন: মানহানির মামলায় জনি ডেপের জয়, অ্যাম্বারকে ১০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা
২ বছর আগে
এসডিজি বাস্তবায়নে অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার করুন: প্রধানমন্ত্রী
জাতিসংঘের গৃহীত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার যথাযথভাবে পূরণ করা নিশ্চিত করতে কার্যকর উদ্যোগ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এসডিজি বাস্তবায়ন পর্যালোচনার দ্বিতীয় জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক প্রতিশ্রুতি যথাযথভাবে পূরণ এবং বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার জন্য কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন।’
অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: শিশুদের খেলাধুলায় উৎসাহিত করুন: প্রধানমন্ত্রী
তিনি অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং এর অপচয় রোধ করার পাশাপাশি এসডিজি বাস্তবায়নের জন্য নীতি সহায়তা এবং তহবিল প্রদানের ধারাবাহিকতার ওপর জোর দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এসডিজি বাস্তবায়নে নীতিগত সহায়তা এবং অর্থ প্রদান অব্যাহত রাখব, তবে আমাদের অবশ্যই অর্থের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে এবং অপচয় রোধ করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমি বিশ্বাস করি সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করলে ২০৩০ সালের আগে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে এবং আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছি এবং তা বাস্তবায়ন করে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের মর্যাদা অর্জন করতে পারব।
শেখ হাসিনা বলেন, ইনশাআল্লাহ, আমরা দেশকে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশে পরিণত করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করব।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সাফল্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
২ বছর আগে
বিদেশিদের কাছে অভিযোগ না করতে শ্রমিক নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
দেশের বিরুদ্ধে বিদেশিদের কাছে অভিযোগ না করতে শ্রমিক নেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শ্রমিক নেতাদের একটি অংশের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যতদিন আওয়ামী লীগ বা আমি ক্ষমতায় আছি, আমরা আশ্বস্ত করতে পারি সমস্যা থাকলে তা আমরা সমাধান করব।’
রবিবার প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ঐতিহাসিক মে দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানকালে এ কথা বলেন।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: পেছনের দরজায় নয়, আ’লীগ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে: প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার শ্রমিকদের কল্যাণে অনেক কিছু করেছে। তারপরও কিছু শ্রমিক নেতা আছেন যারা বিদেশি দেখলেই অভিযোগ করতে পছন্দ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এমন ঘটনার পেছনে মানসিক দারিদ্র্যতা নাকি কারো স্বার্থ জড়িত তিনি তা জানেন না।
তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের সমস্যা দেশেই সমাধান করতে সক্ষম হব। আমি শ্রমিক নেতাদের বলতে চাই বিদেশিদের সামনে কাঁদবেন না, কোনো সমস্যা হলে আমার কাছে আসুন। যদি এমন কিছু (সুবিধা) থাকে যা মালিকদের কাছ থেকে পাওয়া দরকার,তবে আমিই তা করতে পারি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যকার আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান সম্ভব।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে কেউ গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
বাংলাদেশে কেউ গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকল গৃহহীন মানুষের জন্য ঘর নিশ্চিত করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
তিনি বলেন, আমরা শতভাগ মানুষের জন্য বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে পেরেছি। এবার শতভাগ (গৃহহীন) মানুষ ঘর পাবে। বাংলাদেশে কেউ ভূমি ও আশ্রয়হীন থাকবে না।
ঈদ উপহার হিসেবে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের তৃতীয় ধাপের আওতায় সারাদেশে ৩২ হাজার ৯০৪টি গৃহ ও ভূমিহীন পরিবারের মধ্যে ঘর বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: আশ্রয়ণ-২: প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার পেল ৩৩ হাজার পরিবার
মঙ্গলবার সকালে তিনি তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে আধা-পাকা আবাস বিতরণের উদ্বোধন করেন।
শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা, বরগুনা সদর উপজেলা, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা এবং চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় চারটি গুচ্ছ আবাসন স্থানের সুবিধাভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের অন্য কোনো দেশে এমন আবাসন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে কিনা তা তিনি জানেন না।
তিনি বলেন,‘আমার কাছে ক্ষমতা হল মানুষের সেবা করা এবং মানুষের জন্য কাজ করা। সুতরাং, আজ আমি কাজ করছি যাতে বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহীন বা আশ্রয়হীন না থাকে।’
আরও পড়ুন: দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে যথাসাধ্য চেষ্টা করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
২ বছর আগে
আশ্রয়ণ-২: প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার পেল ৩৩ হাজার পরিবার
ঈদ উপহার হিসেবে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের তৃতীয় ধাপের আওতায় সারাদেশে ৩২ হাজার ৯০৪ ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে বাড়ি ও জমি প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) সকালে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এ কাজের উদ্বোধন করেন।
ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা, বরগুনা সদর উপজেলা, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা এবং চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় চারটি ক্লাস্টার ভিত্তিক আবাসন স্থানের সুবিধাভোগী ও স্থানীয় লোকজন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত হন।
আরও পড়ুন: আশ্রয়ণ-২: ৫৯ বেদে পরিবারের স্থায়ী ঘর নিয়ে নতুন জীবনের স্বপ্ন
‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে সকল ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে বাড়ি দেয়ার সরকারের উদ্যোগের অংশ হিসাবে এসকল বাড়ি ও জমি দেয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী একাধিকবার উল্লেখ করেছেন, দেশে কেউ গৃহহীন থাকবে না।
প্রতিটি ইউনিটে দুটি কক্ষ, একটি রান্নাঘর, একটি টয়লেট এবং একটি বারান্দা রয়েছে যার মূল্য দুই লাখ ৫৯ হাজার ৫০০ টাকা। ট্যাক্স ও ভ্যাটসহ এর পরিমাণ তিন লাখ ৩০ হাজার টাকা।
আরও পড়ুন: দীর্ঘ মেয়াদে কাতার থেকে এলএনজি কিনতে চায় বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী
বাড়ির পাশাপাশি প্রতিটি পরিবারকে দুই দশমিক এক একর জমির মালিকানার দলিল দেয়া হয়েছে।
এর আগে, সরকার মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় প্রথম ধাপে ২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি ৬৩ হাজার ৯৯৯টি ঘর দিয়েছে এবং ২০২১ সালের ২০ জুন ৫৩ হাজার ৩৩০টি ঘর দিয়েছে।
আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় বাড়ি নির্মাণের জন্য সারাদেশে প্রায় পাঁচ হাজার ৫১২ একর খাস জমি অবৈধ দখল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
২ বছর আগে
স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বিনিয়োগ করলে কোভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে: ডব্লিউএইচও
কোভিড-১৯ ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আনতে স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বিনিয়োগের উপর জোর দিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেয়াসুস।
৩ বছর আগে
‘মাস্ক নেই তো সেবা নেই’ নীতি কঠোরভাবে কার্যকরের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
ইউরোপ, আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কোভিড-১৯-এর দ্বিতীয় ঢেউয়ের পরিপ্রেক্ষিতে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ‘নো মাস্ক, নো সার্ভিস’ নীতি কঠোরভাবে বাস্তবায়নের জন্য প্রতিটি সরকারি ও বেসরকারি অফিসকে সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৩ বছর আগে
মেহেরপুরে ‘মুজিববর্ষে শতঘণ্টা মুজিবচর্চা’
মেহেরপুরে ‘মুজিববর্ষে শতঘণ্টা মুজিবচর্চা’ শীর্ষক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে।
৪ বছর আগে