লাহোর
এশিয়া কাপ: পাকিস্তানের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে টাইগাররা
পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিতব্য চলমান এশিয়া কাপে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল আফগানিস্তানের বিপক্ষে তাদের মূল লড়াইয়ে অংশ নিতে শ্রীলঙ্কা থেকে পাকিস্তানের উদ্দেশে যাত্রা হয়েছে।
বাংলাদেশ তাদের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে একটি হতাশাজনক হারের মুখোমুখি হয়েছিল। যেখানে তারা পাঁচ উইকেটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: এশিয়ান ফাইভস হকি: অষ্টম স্থানে বাংলাদেশ মহিলা দল
এর ফলে আফগানিস্তানের সঙ্গে টাইগারদের পরবর্তী ম্যাচ ডু অর ডাই হয়ে গেছে।
৩ সেপ্টেম্বর তাদের নির্ধারিত দ্বিতীয় ম্যাচে যদি তারা পরাজয়ের মুখোমুখি হয় তাহলে আফগানিস্তান সুপার ফোরে তাদের জায়গা নিশ্চিত করবে। বিপরীতে একটি জয় টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের আশা বাঁচিয়ে রাখবে।
নাজমুল হোসেন শান্ত একমাত্র ব্যাটার যিনি শ্রীলঙ্কার শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিরুদ্ধে তাদের প্রথম ম্যাচে টিকেছিলেন।
শান্ত বলেন, আমরা এখনও জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। আপাতত আমাদের শুধুমাত্র পরের ম্যাচে মন দেওয়া উচিত। ওই ম্যাচের পর আমরা অন্য সব বিষয় নিয়ে ভাবব।
অন্যদিকে, শান্ত প্রথম ম্যাচে পিচের অবস্থা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন।
তিনি এশিয়া কাপে দলের জন্য আরও অনুকূল উইকেট প্রত্যাশা করার কথা বলেন।
তবে, বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান তাদের পরাজয়ের কারণ হিসেবে ব্যাটসম্যানদের পারফরম্যান্সকে দায়ী করেছেন। স্কোরবোর্ডে নগণ্য স্কোর থাকা সত্ত্বেও দক্ষতার সঙ্গে তাদের ভূমিকা পালন করার জন্য তিনি বোলারদের প্রশংসা করেন।
অধিনায়কের মতে, দ্বিতীয় ম্যাচে পারফরম্যান্স ভালো করা এবং সুপার ফোরে পৌঁছানো নিশ্চিত করা এখন ব্যাটারদেরই দায়িত্ব।
বাংলাদেশ দল শুক্রবার সন্ধ্যার মধ্যে লাহোরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। যেখানে তারা শনিবার অনুশীলনে অংশ নেবে।
আরও পড়ুন: এশিয়া কাপ: শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টসে জিতে ব্যাট করছে বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ স্কোয়াডে লিটনের পরিবর্তে এনামুল
১ বছর আগে
ঢাকার বাতাস এখনও ‘অস্বাস্থ্যকর’
সবচেয়ে খারাপ বায়ু মানের সর্বশেষ তালিকায় বিশ্বে দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে বাংলাদেশের রাজধানী।
মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৫৭ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১৯৬ রেকর্ড করা হয়েছে।
মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন ও পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে ২১০ ও ১৭৯ এর স্কোর নিয়ে প্রথম এবং তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য একিউআই ১০১-২০০-এর মধ্যে স্কোর 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: দূষিত শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে ঢাকা
একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে 'খারাপ' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর 'ঝুঁকিরপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
২ বছর আগে
একিউআই: ঢাকার অবস্থান তৃতীয়
বিশ্বের সর্বাধিক দূষিত শহরের মধ্যে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। রবিবার সকাল ৯টা ৩১ মিনিটে ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) স্কোর ১৭৬ রেকর্ড করা হয়েছে। যার অর্থ হলো জনবহুল এ শহরের বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে।
পাকিস্তানের লাহোর ও মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন যথাক্রমে ১৮৮ ও ১৮৩ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ১০১ ও ২০০-এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে 'খারাপ' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর 'ঝুঁকিরপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা বাড়লেও শীতের প্রকোপ কমেনি
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’
২ বছর আগে
ঢাকা বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর
বাংলাদেশের ঘনবসতিপূর্ণ রাজধানী আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহররের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ২১৯ রেকর্ড করা হয়েছে, যা বাতাসের মানকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে নির্দেশ করে।
পাকিস্তানের লাহোর এবং ভারতের দিল্লি যথাক্রমে ১৮৭ এবং ১৮৪ একিউআই স্কোর নিয়ে এ তালিকায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে।
একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে স্বাস্থ্য সতর্কতাসহ তা জরুরি অবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ ও অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন: টানা ৪ দিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর’
২ বছর আগে
বিশ্বের তৃতীয় দূষিত শহর ঢাকা
বায়ু দূষণ বাংলাদেশের জন্য একটি অন্যতম চ্যালেঞ্জ হিসাবে অব্যাহত রয়েছে। বিশ্বের তৃতীয় দূষিত শহরের তালিকায় স্থান পেয়েছে রাজধানী ঢাকা।বিশ্বের বায়ুর মান প্রতিবেদন (একিউআই) এ বেলা ১১ টার দিকে ১৮২ স্কোর নিয়ে বাংলাদেশ খুব অস্বাস্থ্যকর অবস্থানে রয়েছে।
পাকিস্তানের লাহোর ও ভারতের দিল্লি যথাক্রমে ৪০৭ ও ৩১১ স্কোর নিয়ে প্রথম দুইটি স্থান দখল করেছে।
একিউআই মান ২০১ থেকে ৩০০ হলে, স্বাস্থ্য সতর্কতাসহ তা জরুরি অবস্থা হিসাবে বিবেচিত হয়। যার কারণে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়তে পারে নগরবাসী। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ্য রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। আর একিউআই মান ৩০১ থেকে ৪০০ হলে শহরের বাতাসের মান মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ‘ঝুঁকিপূর্ণ’। ৪০১ থেকে ৫০০ হলে এটাকে ‘মারাত্মক’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
একিউআই সূচকে ৫১ থেকে ১০০ স্কোর পাওয়ার মানে হলো বাতাসের মান গ্রহণযোগ্য। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর পাওয়ার অর্থ হচ্ছে বাতাসের মান অস্বাস্থ্যকর। এই সূচকে ৫০ এর নিচে স্কোর পাওয়ার মানে হলো বাতাসের মান ভালো।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
হঠাৎ বৃষ্টিতে ভিজল ঢাকা
৩ বছর আগে
বায়ুদূষণ: সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে ঢাকা
বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে (শীর্ষে) উঠে এসেছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা।
৩ বছর আগে
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকা: ৫ম খারাপ অবস্থানে ঢাকা
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় রবিবার সকালে পঞ্চম অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা।
৪ বছর আগে
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় তৃতীয় ঢাকা
সারাবিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় রবিবার সকালে তৃতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা।
৪ বছর আগে