পদ্মা বহুমুখী সেতু
একনেকে ১২ প্রকল্পের অনুমোদন
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) মঙ্গলবার পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণব্যয় ২৪১২ দশমিক ১৩ কোটি টাকা বাড়ানো এবং ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত সময়সীমা বাড়ানোর জন্য সংশোধিত একটিসহ মোট ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে।
১২টি প্রকল্পের মোট আনুমানিক ব্যয় ১৯ হাজার ৫৯৮ দশমিক ৮৪ কোটি টাকা। এখানে শুধুমাত্র চারটি সংশোধিত প্রকল্পের অতিরিক্ত ব্যয় হিসেব করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলানগর এলাকায় এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক চেয়ারপার্সন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘আজকের বৈঠকের আগে মোট ১৫টি প্রকল্প রাখা হয়েছিল। এর মধ্যে ১২টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে এবং দুটি স্থগিত করা হয়েছে। আর বাকি একটির সময় বাড়ানো হয়েছে।’
অনুমোদিত ১২টি প্রকল্পের মধ্যে ৮টি নতুন এবং বাকি চারটি সংশোধিত প্রকল্প।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা সচিব সত্যজিৎ কর্মকার জানিয়েছেন, মোট আনুমানিক ব্যয়ের মধ্যে প্রকল্প সহায়তা হিসেবে বিদেশি উৎস থেকে ১৩ হাজার ২০৩ দশমিক ৬৬ কোটি টাকা আসবে, এবং ৬ হাজার ২৬০ দশমিক ৭২ কোটি টাকা জিওবি তহবিল থেকে এবং বাকি ১৩৪ দশমিক ৪৬ কোটি টাকা সংশ্লিষ্ট সংস্থার তহবিল থেকে।
আরও পড়ুন: একনেকে ১৩,৬৫৫ কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়া বলেন, ভ্যাটের হার ১০ শতাংশ থেকে বেড়ে এখন ১৫ শতাংশ হয়েছে। পাশাপাশি নদী শাসনের জন্য নির্মাণ সামগ্রীর দাম এবং ডলারের দাম বেড়েছে।
তিনি আরও বলেন, প্রকল্পের তথ্যপত্রে বলা হয়েছে যে পদ্মা সেতু প্রকল্পের মূল কাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। কিন্তু এখন বাকি আনুষঙ্গিক কাজ শেষ করতে এবং ঠিকাদারদের বকেয়া পরিশোধের জন্য প্রকল্পের সংশোধন প্রয়োজন। তাই এ বিবেচনায় প্রকল্প অনুমোদন করা যেতে পারে।
ব্যয়ের পরিপ্রেক্ষিতে একনেক সভায় অনুমোদিত সবচেয়ে বড় তিনটি নতুন প্রকল্প হলো- ‘প্রোগ্রাম অন অ্যাগ্রিকালচারাল অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন, এন্টারপ্রিনিউরশিপ অ্যান্ড রেজিল্যান্স ইন বাংলাদেশ’, যার আনুমানিক ব্যয় ৬ হাজার ৯১০ দশমিক ৯৪ কোটি টাকা; ৪ হাজার ৯৮৮ দশমিক ১৪ কোটি টাকায় ‘বাংলাদেশ রোড সেফটি প্রজেক্ট’; ২ হাজার ৬২০ দশমিক ৭৭ কোটি টাকায় জিটুজি প্রকল্পের ভিত্তিতে ২টি অপরিশোধিত তেল মাদার ট্যাঙ্কার এবং ২টি মাদার বাল্ক ক্যারিয়ার জাহাজ সংগ্রহ।
প্রধানত ঐতিহ্যবাহী কৃষি ব্যবস্থাকে বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তর এবং খাদ্যশস্য উৎপাদনে বহুমুখীকরণের লক্ষ্যে ২০২৮ সালের জুনের মধ্যে দেশের ৬৪টি জেলার ৪৯৫টি উপজেলার সকল ইউনিয়নে কৃষি (পার্টনার) প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
প্রকল্পের অন্যান্য প্রধান উদ্দেশ্যগুলো হলো কৃষি পণ্য রপ্তানির জন্য কৃষি উদ্যোক্তাদের উন্নয়ন এবং জলবায়ু সহনশীল কৃষি-খাদ্য মূল্য-শৃঙ্খল সম্প্রসারণ।
সড়ক দুর্ঘটনা ও ক্ষয়ক্ষতি কমানোর পাশাপাশি সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ সড়ক নিরাপত্তা প্রকল্পটি ২০২৮ সালের জুনের মধ্যে দেশের সব উপজেলায় বাস্তবায়ন করা হবে।
অন্যান্য নতুন প্রকল্পগুলো হলো ‘ইমপ্রুভিং কম্পিউটার অ্যান্ড সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং টারশিয়ারি এডুকেশন প্রজেক্ট (আইসিএসইটিইপি)’- যার ব্যয় ১ হাজার ২১৯ দশমিক ৮০ কোটি টাকা; বরিশাল জেলার সদর উপজেলার চরকাউয়া, চাঁদমারী, জাগুয়া, লামছড়ি ও চরমোনাই এলাকা রক্ষার জন্য কীর্তনখোলা নদী ভাঙন (পর্যায়-১) থেকে ৫১২ দশমিক ৯২ কোটি টাকায় প্রকল্প; ৩ হাজার ৮০৭ কোটি টাকায় ‘এস্টাব্লিশমেন্ট অব ইনস্টিটিউট অব ন্যানোটেকনোলজি (সাভার)’; ৭৬ দশমিক ০৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘বিল্ডিং ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্ট লাইভলিহুডস ইন দ্য ভালনারেবল ল্যান্ডস্কেপস ইন বাংলাদেশ (বিসিআরএল) প্রজেক্ট’ এবং ৫৯ দশমিক ০৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘সেফার সাইবারস্পেস ফর ডিজিটাল বাংলাদেশ: এনহ্যান্সিং ন্যাশনাল অ্যান্ড রিজিওনাল ডিজিটাল ইনভেস্টিগেশন ক্যাপাবিলিটি অব বাংলাদেশ পুলিশ প্রোজেক্ট’।
অন্য তিনটি সংশোধিত প্রকল্প হলো- "কন্সট্রাকশন অব ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডুয়েলগেজ রেলওয়ে লাইন ইন প্যারালাল টু দ্য এক্সিসটিং মিটারগেজ রেলওয়ে লাইন (১ম সংশোধিত)’, যার অতিরিক্ত ব্যয় ২৭৯ দশমিক ৬৯ কোটি টাকা (বর্তমানে ব্যয় ৬৫৮ দমমিক ৩৫ কোটি টাকা); ‘রিকন্সট্রাকশন অব ময়মনসিংহ সেন্ট্রাল জেল (সংশোধিত) প্রজেক্ট’, অতিরিক্ত ব্যয় ১১২ দশমিক ৫৪ কোটি টাকা (এখন মোট ব্যয় বেড়ে ২৪০ দশমিক ১৫ কোটি টাকা হয়েছে) এবং ‘রিইন্সটলেশন এন্ড ইমপ্রুভমেন্ট অব লেভেল ক্রসিং গেটস অব দ্য ইস্টার্ন রিজিয়ন অব বাংলাদেশ রেলওয়ে (তৃতীয় সংশোধিত), এর অতিরিক্ত ব্যয় ২৫ দশমিক ৯৯ কোটি টাকা (বর্তমানে ১৩০ দশমিক ৫০ কোটি টাকা)।
একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী দেশের কারাগারগুলোতে ভার্চুয়াল কোর্ট পরিচালনার সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
ময়মনসিংহ কেন্দ্রীয় কারাগার পুনর্গঠন প্রকল্পের প্রথম সংশোধনী নিয়ে আলোচনাকালে তিনি এ নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুন: একনেকে ৪২৫২.৬৬ কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৭ হাজার ১৮ কোটি টাকার ৬ প্রকল্প অনুমোদন
১ বছর আগে
যোগাযোগ জাতীয় উন্নয়নের চাবিকাঠি: প্রধানমন্ত্রী
অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও শিল্পায়নের জন্য সারাদেশে যোগাযোগ উন্নয়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আমরা সারাদেশে সড়ক ও সেতু নির্মাণের মাধ্যমে একটি যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছি। এছাড়া আমরা নদীগুলো ড্রেজিং ও পুনরুজ্জীবিত করছি… আমরা রেল সেবা পুনরুজ্জীবিত করছি (বিভিন্ন রুটে) এবং নতুন রেল লাইন নির্মাণ করছি।’
সোমবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা।
অনুষ্ঠানে ৪৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্যার্ত মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে প্রায় ৩০৫ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তার মুখ্য সচিব আহমেদ কায়কাউস ব্যাংকগুলোর শীর্ষ প্রতিনিধিদের কাছ থেকে অনুদানের চেক গ্রহণ করেন।
আরও পড়ুন: সমৃদ্ধ দেশ গড়তে আধুনিক যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলুন, তরুণদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা বলেন, একটি শক্তিশালী যোগাযোগ নেটওয়ার্ক উন্নয়নের গতি, শিল্পায়ন ও ব্যবসা ত্বরান্বিত করার বিশাল সুযোগ তৈরি করে। ‘আমরা এটি নিয়ে কাজ করছি।’
সম্প্রতি উদ্বোধন হওয়া পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রসঙ্গে তিনি আশা প্রকাশ করেন, সেতুটি ২১টি জেলার মানুষের ভাগ্য বদলে দেবে।
তিনি বলেন, ‘বিশাল দক্ষিণাঞ্চল দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। কিন্তু এ অঞ্চলে শিল্পায়নের সুযোগ তৈরি হয়েছে। এ অঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেতুটি দক্ষিণাঞ্চলের স্থানীয় কৃষিপণ্য বিপণনের বিশাল সুযোগ সৃষ্টি করেছে এবং এ অঞ্চলের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
তিনি বলেন, দেশের জনগণ সাহস ও সহযোগিতার মাধ্যমে তার পাশে থাকায় বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছে। ‘আমার দেশের জনগণই আমার বড় শক্তি।’
চাহিদা মূল্যায়নের মাধ্যমে ফসল ও পণ্যের স্থানীয় উৎপাদন বৃদ্ধি, রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণ এবং নতুন রপ্তানি বাজার অনুসন্ধানের ওপর জোর দেন শেখ হাসিনা।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগে কুয়েতের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
তিনি বলেন, তার সরকার বাংলাদেশের জনগণের বিশেষ করে গ্রামীণ জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে স্থানীয় বাজারের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।
দেশে করোনার নতুন ঢেউয়ের প্রেক্ষিতে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে স্বাস্থ্যবিধি মানতে, বিশেষ করে মাস্ক পরতে, সকলের প্রতি আবারও আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্তৃপক্ষকে অনুদানের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সহায়তা বন্যার্ত মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।
২ বছর আগে
পদ্মা সেতুর টোল হার চূড়ান্ত করেছে সরকার
পদ্মা বহুমুখী সেতু পারাপারের জন্য বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের টোলের হার চূড়ান্ত করেছে সরকার। মঙ্গলবার সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীন সেতু বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মোটরসাইকেলের জন্য ১০০ টাকা, প্রাইভেট কার ও জিপের জন্য ৭৫০ টাকা, পিক-আপের জন্য ১২০০ টাকা, মাইক্রোবাসের জন্য ১৩০০ টাকা, ছোট বাসের জন্য (৩১টি আসন বিশিষ্ট) এক হাজার ৪০০ টাকা, মাঝারি বাসের জন্য ২০০০ টাকা (৩২টি আসন বিশিষ্ট), বড় সাইজের বাসের জন্য ২৪০০ টাকা, ছোট ট্রাক (৫ টন) এর জন্য এক হাজার ৬০০ টাকা, মাঝারি আকারের ট্রাকের জন্য (৫ টন থেকে ৮ টনের বেশি), মাঝারি আকারের ট্রাক (৮ টন থেকে ১১ টনের বেশি) ২১০০ টাকা, বড় ট্রাকের জন্য ৫৫০০ টাকা (৩ এক্সেল পর্যন্ত) ট্রেলার ট্রাকের জন্য ছয় হাজার টাকা (৪ এক্সেল) এবং ট্রেলারের জন্য (৪ এক্সেলের বেশি) ছয় হাজারের বেশি টাকা টোল নির্ধারণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা ট্রেন চালু আগামী বছরের জুনে: রেলমন্ত্রী
গত ১১ মে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বহুল আলোচিত পদ্মা সেতু জুনে উদ্বোধন করা হবে; বর্তমানে উদ্বোধনের প্রস্তুতি চলছে।
রাজধানীর সেতু বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের ১১১তম বোর্ড সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে কাদের এসব কথা বলেন।
সেতুমন্ত্রী বলেন, মূল সেতুর কাজের অগ্রগতি ৯৮ শতাংশ, নদী প্রশিক্ষণ ৯২ শতাংশ এবং কার্পেটিং কাজের অগ্রগতি ৯১ শতাংশ।
আরও পড়ুন: জুনে পদ্মা সেতু উদ্বোধন: ওবায়দুল কাদের
জুনে পদ্মা সেতু যান চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে: কাদের
২ বছর আগে
পদ্মা সেতুর বাকি ৪ স্প্যান মাঝ ডিসেম্বরের মধ্যে বসবে: মন্ত্রী
পদ্মা বহুমুখী সেতুর বাকি চার স্প্যান ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে বসবে বলে বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
৪ বছর আগে
প্রকল্পের তদারকিতে ফাস্ট ট্র্যাক মনিটরিং চান প্রধানমন্ত্রী
বিদ্যমান ১০টি দ্রুতগতির প্রকল্পের পাশাপাশি রবিবার পর্যবেক্ষণ কমিটির অধীনে আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের নজরদারির প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৪ বছর আগে