উপলক্ষ
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আলোচনা সভা
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) ও ইসলামি ঐক্য সপ্তাহ (১২-১৭ রবিউল আউয়াল) উপলক্ষে ঢাকায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকালে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল অডিটোরিয়ামে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির স্মরণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
এসময় বক্তারা বলেন, পবিত্র কোরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন রাসূলকে (সা.) রাহমাতুল্লিল আলামীন হিসেবে উল্লেখ করেছেন। অর্থাৎ, রাসূল (সা.) হলেন সমগ্র মানবজাতির জন্য পাঠানো পূর্ণাঙ্গ রহমতস্বরূপ, যার মধ্য দিয়ে আল্লাহ তার এই রহমত পৌঁছে দিয়েছেন। কোনো বিশেষ জাতি বা যুগ নয়, রাসুলের মাধ্যমে পাঠানো এই রহমতের ধারা কিয়ামত পর্যন্ত মানবজাতির জন্য বহমান থাকবে। এছাড়া আইয়ামে জাহেলিয়ার যুগে মানবতা যখন বিপন্ন হয়ে পড়েছিল, তখন মহান আল্লাহ তায়ালা মক্কার কুরাইশ বংশে মানবতার মুক্তির দূত হিসেবে মহানবী হজরত মুহাম্মদকে (সা.) পাঠিয়েছেন। যিনি এই অন্ধকারাচ্ছন্ন পৃথিবীর মানুষকে মুক্তি দিশা দেখিয়েছিলেন। তিনি ইসলাম ধর্মের মূল কাণ্ডারী হিসেবে সবার জন্য যেসব পরামর্শ ও ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ দিয়ে গেছেন তাতে তার আনুগত্য ও অনুসরণ করাই ইসলামি উম্মাহর ঐতিহাসিক ও অগ্রসরমাণ পথ চলার মূল কথা যা মুসলমানদের মধ্যকার সকল বিভেদ ও বিভাজনকে দূর করতে সক্ষম।
আরও পড়ুন: ঢাকায় ইমাম খোমেইনীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশে নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত জনাব মানসুর চাভোশি, ঢাবির কলা অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান ও সাবেক জেলা দায়েরা জজ মো. ইসমাইল মিয়া।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা লুৎফর রহমান।
আরও পড়ুন: জার্মানিতে বিএনপির আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
১ মাস আগে
ঢাকায় ইমাম খোমেইনীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ইরানের ইসলামি বিপ্লবের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম খোমেইনীর (রহ.) ৩৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১ জুন) বিকাল ৪টায় জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাকাস্থ ইরান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে অবস্থিত ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত মানসুর চাভোশি।
এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের উপাচার্য প্রফেসর ড. আনিসুজ্জামান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শাহ কাওসার মুস্তাফা আবুল উলায়ী।
ঢাকাস্থ ইরান দূতাবাসের কালচারাল কাউন্সেলর সাইয়্যেদ রেজা মীর মোহাম্মদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের প্রধান খতিব মাওলানা ড. সৈয়দ মুহাম্মদ এমদাদ উদ্দিন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন,ইমাম খোমেইনীর (রহ.) বিশ্বের সমসাময়িক ইতিহাসে অসামান্য ভূমিকা পালন করেছেন। ইরানে ইসলামী বিপ্লব প্রতিষ্ঠা করে ইতিহাস সৃষ্টিকারী হিসেবে নিজেকে পরিণত হয়েছেন। অনন্য রাজনৈতিক নেতা ইমাম খোমেইনী (রহ.) ছিলেন আধ্যাত্মিক মানবিকতার শ্রেষ্ঠ রুপকার।
বক্তারা আরও বলেন, সমগ্র বিশ্বজুড়ে আজ যেই দ্বিধাবিভক্তি আর ক্ষমতার অপব্যব্যবহার চলছে, তার বিপরীতে ইসলামি সংস্কৃতি ও সভ্যতাকে আঁকড়ে ধরে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ রাষ্ট্র গড়ে তুলেছে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান। আর এর ভিত্তি রচিত হয়েছে ইমাম খোমেনীর মতো একজন দূরদর্শী, প্রজ্ঞাবান এবং ধার্মিক রাজনীতিবিদের কারণে। শুধু মুসলিম নয়, তিনি সকল নিপীড়িত জাতি ও মানবতার জন্য কাজ করেছেন বলেই ইরানের গন্ডি ছাড়িয়ে আজ তিনি বিশ্বনেতা হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন এবং তার প্রতিষ্ঠিত ইসলামী বিপ্লবের প্রভাব আজ বিশ্বময়।
আরও পড়ুন: ইরানের প্রেসিডেন্ট-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মৃত্যুতে শোক বইয়ে সই করেছেন ফখরুল
বক্তারা বলেন, ইমাম খোমেইনীর (র.) বহুমুখী প্রতিভা তাকে এমন এক ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছিল যে তিনি ইরানের ইসলামী বিপ্লের মতো একটি মহান বিপ্লব প্রতিষ্ঠা করার সক্ষমতা রাখতেন এবং তার এই অনন্য ভূমিকা সমসাময়িক ইতিহাসের গতিপথ পাল্টে দেয়। ইমাম খোমেইনীর (রহ.) আন্দোলন ও বিপ্লবের ফলে ইসলামের পুনরুজ্জীবন ঘটে এবং ইসলামী বিশ্বের মুসলমানরা ফিরে পায় তাদের সম্মান ও মর্যাদা। এর ফলে প্রকৃত ইসলামের ভিত্তিতে ইসলামী বিপ্লবের মতবাদ (ডকট্রিন) হিসেবে বিশ্বে একটি নতুন মতবাদের (ডকট্রিনের) উদ্ভব ঘটে। যা অমুসলিমদের জন্যও ছিল নতুন।
অনুষ্ঠানে সম্প্রতি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রাইসি, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ অন্যান্য যারা নিহত হয়েছেন তাদেরকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়।
বক্তরা বলেন, ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রাইসি ও তার সঙ্গীদের মৃত্যুর ঘটনায় দেশটির অপূরণীয় ক্ষতি হলেও ইরানের সর্বোচ্চ নেতার যোগ্য নেতৃত্বে ইরান আগের মতোই সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।
আরও পড়ুন: ইরানের নতুন পার্লামেন্টে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মোখবারের ভাষণ
৫ মাস আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষে ইআরডিএফবির সেমিনার অনুষ্ঠিত
সেগুনবাগিচায় রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ‘বিজয়ের ৫৩ বছর’ শিরোনামে একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারটির আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সমন্বয়ে গঠিত গবেষণাভিত্তিক সংগঠন 'এডুকেশন, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ (ইআরডিএফবি)'।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল করপোরেশনে বিজয় দিবস উদযাপিত
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য ও ইআরডিএফবির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মেসবাহ কামাল।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূইয়া, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম ওয়াহিদুজ্জামান এবং বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের সাবেক সদস্য অধ্যাপক ড. এস. এম. আনোয়ারা বেগম।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
সেমিনারের উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ‘ইআরডিএফবির সিনিয়র সভাপতি এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল জব্বার খান।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত প্রচেষ্টায় মাত্র ৫৩ বছরে তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে আখ্যায়িত বাংলাদেশ আজ শিক্ষা ক্ষেত্রে, বস্ত্র শিল্পে, ওষুধ শিল্পে, তথ্য ও প্রযুক্তি শিল্পে উন্নতির সর্বোচ্চ শিখরে অবস্থান করছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সফলভাবে করোনা মহামারি মোকাবিলাসহ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনই নির্দেশ করে আমাদের প্রকৃত বিজয়। আমরা বীরের জাতি। রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনেছি। সুতরাং কারো রক্ত চক্ষুকে ভয় না করে শেখ হাসিনাকে আসন্ন নির্বাচনে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে তার নেতৃত্বে বিজয়ের এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ব্রাজিলে বাংলাদেশ দূতাবাসে বিজয় দিবস উদযাপিত
১০ মাস আগে
শোকাবহ আগস্ট উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৃক্ষরোপণ
বাঙালি জাতির জন্য শোকাবহ মাস আগস্টের শুরুতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির মাধ্যমে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টে শাহাদাত বরণকারী তাদের পরিবারের সদস্যদের গভীর শ্রদ্ধায় স্মরণ করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এ উপলক্ষে মঙ্গলবার (১ আগস্ট) রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমি চত্বরে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি আয়োজন করা হয়।
আরও পড়ুন: ১৬ দিনের প্রচারণা: বৃহত্তর ঢাকার জোন্টা ক্লাবের রাজধানীতে বৃক্ষরোপণ ও রিকশা র্যালির আয়োজন
এ কর্মসূচিতে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতাসহ শাহাদাত বরণকারী তাদের পরিবারের ১৬ জন সদস্যের স্মরণে ১৬টি গাছের চারা রোপণ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব) রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন, ফরেন সার্ভিস একাডেমির রেক্টর রাষ্ট্রদূত মাশফি বিনতে শামস এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা।
১ বছর আগে
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৭ দিন বন্ধ থাকবে সোনাহাট স্থলবন্দর
পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীর সোনাহাট স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম সাত দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
এ সময় বন্দরে সকল প্রকার পণ্য আমদানি রপ্তানি কাজ বন্ধ থাকবে বলে জানা গেছে।
সোনাহাট স্থল বন্দরের সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি সরকার রকিব আহমেদ জুয়েল সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: ১০ দিন পর সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু
তিনি জানান, সোনাহাট স্থলবন্দরের সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সই এক চিঠির মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
এতে বলা হয়, মুসলমানদের অন্যতম একটি ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদ উল আযহাকে সামনে রেখে সোনাহাট স্থলবন্দরের পণ্য আমদানি-রপ্তানিসহ সকল ব্যবসায়িক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ২৬ জুন (সোমবার) থেকে ২ জুলাই (রবিবার) পর্যন্ত।
সোনাহাট স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) মোহাম্মদ রহুল আমীন জানান, পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে আগামী ২৬ জুন থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত সোনাহাট স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানির কাজ বন্ধ থাকবে এবং ৩ জুলাই সোমবার থেকে পুনরায় স্থলবন্দরের সকল কার্যক্রম চালু করা হবে।
এ ব্যাপারে একটি চিঠি ইস্যু করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: ঈদ উপলক্ষে ৯ দিন বন্ধ থাকবে কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দর
সোনাহাট স্থলবন্দর সড়কের বেহাল দশা, ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা, রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
১ বছর আগে
বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের বড় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সব ধরনের পণ্য আমদানি-রপ্তানিসহ সকল কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
তবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে উভয় দেশের মধ্যে পাসপোর্টে যাত্রী পারাপার চালু রয়েছে।
বাংলাহিলি কাস্টমস সিএন্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আব্দুর রহমান লিটন জানান, আজ (বৃহস্পতিবার) সারা দেশে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের লোকজনেরা তাদের ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্নিমা উদযাপন করছে। দিনটি উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে এই দুই দেশের মধ্যে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত পণ্য আমদানি-রপ্তানিসহ সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, কাল (শুক্রবার) সাপ্তাহিক ছুটির দিন। তাই পরশু শনিবার থেকে পুনরায় শুরু হবে বন্দরের সকল কার্যক্রম।
আরও পড়ুন: বুদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপিত হচ্ছে আজ
বন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্ট লিংক লিমিটেডের সহ-ব্যবস্থাপক এসএম হায়দার জানান, সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় এই দিনটিতে বন্দরের ওয়্যারহাউজে পণ্য উঠা-নামাসহ সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। বিষয়টি বন্দর ব্যবহারকারীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আশরাফুল জানান, সপ্তাহের প্রতিদিনই সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকে। ফলে ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম সরকারি ছুটির আওতামুক্ত। তাই আজ (বৃহস্পতিবার) স্থলবন্দরের কার্যক্রমসহ পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও এই চেকপোস্ট ব্যবহার করে পাসপোর্টে যাত্রীরা ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: বিটিভিতে বুদ্ধ পূর্ণিমার বিশেষ অনুষ্ঠান ‘জয়তু বুদ্ধ সাসানং’
১ বছর আগে
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের উপহার পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা স্বরূপ রাজধানীর মোহাম্মদপুর গজনবী রোডস্থ যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে (মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার-১) যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ফল ও মিষ্টান্ন প্রেরণ করেন।
রবিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-২ গাজী হাফিজুর রহমান লিকু ও প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে উপহার সামগ্রী হস্তান্তর করেন।
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের প্রতিটি রাষ্ট্রীয় দিবস ও উৎসবে, যেমন স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, পবিত্র ঈদ ও বাংলা নববর্ষের দিনে তাদের স্মরণ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
তারা জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ কন্যার দূরদর্শী নেতৃত্বের প্রতি অবিচল আস্থা প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস নতুন প্রজন্মের নিকট তুলে ধরার জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। দেশের অপ্রতিরোধ্য উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
তারা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন যে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকলে দেশের প্রন্তিক মানুষের কল্যাণ হয় এবং মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবার ভালো থাকেন।
তারা মুক্তিযোদ্ধাদের বর্ধিত হারে ভাতা প্রদান, চিকিৎসা এবং আবাসনের সুব্যবস্থা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
মুক্তিযোদ্ধাগণ মনে করেন যে শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ একদিন জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত, সমৃদ্ধ এবং আত্মমর্যাদাশীল ‘সোনার বাংলাদেশ’ হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।
যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্য ও উপস্থিত সকলেই প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
আরও পড়ুন: স্বাধীনতা দিবসে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
১ বছর আগে
একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে ২ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের জন্য দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি।
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিভিন্ন ইউনিটের যৌথসভা শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
মাতৃভাষার প্রতি বাঙালি জাতির সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের স্বীকৃতি স্বরূপ ২১ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার একযোগে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হবে। ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে।
আরও পড়ুন: আ. লীগ যখনই ক্ষমতায় গেছে তখনই অশান্তি সৃষ্টি হয়েছে: মির্জা আব্বাস
কর্মসূচির অংশ হিসেবে মির্জা ফখরুল বলেন, দিবসটি উপলক্ষে সোমবার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় ও জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে এবং কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে।
ফখরুলের নেতৃত্বে একই দিন সকাল সোয়া ৬টায় নীলক্ষেতের বলাকা সিনেমা হলের সামনে কালো ব্যাজ ধারণ করে জড়ো হবেন দলের নেতাকর্মীরা। পরে তারা প্রথমে আজিমপুর কবরস্থানে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের কবরে ফাতেহা পাঠ করবেন এবং এরপর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।
এছাড়া সারাদেশে বিএনপির বিভিন্ন ইউনিট যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করবে।
আরও পড়ুন: ২৫ ফেব্রুয়ারি সব জেলায় পদযাত্রা, আন্দোলন অব্যাহত রাখবে বিএনপি
১ বছর আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে সন্ধ্যায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
মহান বিজয় দিবস ২০২২ উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ সম্প্রচার করবে রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার।
আরও পড়ুন: আমরা বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত রাখি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস: রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর একাত্তরের বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা
সংসদীয় গণতন্ত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখায় জাপাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
১ বছর আগে