রুল
মডেল মেঘনার আটকাদেশ কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্টের রুল
মিস আর্থ বাংলাদেশ-২০২০ বিজয়ী মডেল মেঘনা আলমকে বিশেষ ক্ষমতা আইনে দেওয়া ৩০ দিনের আটকাদেশ কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে ওয়ারেন্ট ও কারণ না জানিয়ে গ্রেপ্তার, ২৪ ঘণ্টার বেশি ডিবি হেফাজতে রাখা, আইনজীবীকে সুযোগ না দেওয়া, মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের দেওয়া আটকাদেশ কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না এবং কেন মুক্তি দেওয়া হবে না তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
রবিবার (১৩ এপ্রিল) হাইকোর্টের বিচারপতি রাজিক আল জলিল ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদির বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার, জেলা ম্যাজিস্ট্রেটেটসহ সংশ্লিস্টদের দুই সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলেছেন আদালত।
আজ (রবিবার) আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন ও আইনজীবী জাহেদ ইকবাল।
এর আগে, গত ১০ এপ্রিল আবেদনের ভিত্তিতে মেঘনা আলমকে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সেফাতুল্লাহ।
আরও পড়ুন: মডেল মেঘনাকে গ্রেপ্তারের প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি: আইন উপদেষ্টা
ওই আদেশে বলা হয়, ১৯৭৪ সনের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২ (এফ) ধারার জননিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিপন্থি ক্ষতিকর কার্য থেকে নিবৃত্ত করার জন্য এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে আবশ্যক অনুভূত হওয়ায় ১৯৭৪ সনের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ৩ (১) ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে মেঘনা আলমকে কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এই আটকাদেশে স্বাক্ষরের তারিখ থেকে ৩০ দিন কারাগারে আটক রাখার আদেশ প্রদান করা হলো। পরবর্তী সময়ে তাকে কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়। পরে ওই আটকাদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আজ (রবিবার) মেঘনা আলমের বাবা হাইকোর্টে রিট করেন।
মিস আর্থ বাংলাদেশ বিজয়ী মডেল মেঘনা আলমকে গত ৭ এপ্রিল তার ঢাকার বাসা থেকে গোয়েন্দা পুলিশ আটক করে। এরপর ১০ এপ্রিল ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তার বিরুদ্ধে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের আটকাদেশ দেন।
২০ দিন আগে
যায়যায়দিন ডিক্লারেশন অবৈধ কেন নয় জানতে চেয়ে হাইকোর্টের রুল
সাঈদ হোসেন চৌধুরী বরাবরে দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার প্রকাশক ও মুদ্রাকর হিসেবে প্রদত্ত ঘোষণাপত্র বাতিল আদেশ কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ওই যায়যায়দিন পত্রিকার প্রকাশক মুদ্রাকর হিসেবে শফিক রেহমানকে দেওয়া ঘোষণাপত্র কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না তার কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রুলে ঢাকা জেলা প্রশাসকসহ অন্য রেসপন্ডেন্টদের জবাব দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
বুধবার (২৪ মার্চ) সাঈদ হোসেন চৌধুরীর করা এক রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি রাজিক আল জলিল এবং বিচারপতি তামান্না রহমান খালিদি উভয় পক্ষের আইনজীবীদের যুক্তিতর্ক ও উপস্থাপিত কাগজপত্র পর্যালোচনা করে রেসপন্ডেন্টগণের বিরুদ্ধে এই মর্মে রুল জারি করেন।
আরও পড়ুন: যায়যায়দিনের ডিক্লারেশন ফিরিয়ে দিতে তিন দিনের আল্টিমেটাম
পত্রিকা প্রকাশের ক্ষেত্রে নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে সাংবাদিক শফিক রেহমানের এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১২ মার্চ ২০২৫ সাঈদ হোসেন চৌধুরীর বরাবরে থাকা দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার প্রকাশক ও মুদ্রাকর হিসেবে ঘোষণাপত্র বাতিল করে সরকার।
ঢাকা জেলা প্রশাসক তানভীর আহমেদের সই করা অফিস আদেশে এ তথ্য জানা যায়। এর মাত্র ৬ দিন পর ১৮ মার্চ সাংবাদিক শফিক রেহমানের নামে দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন দেওয়া হয়।
৩৮ দিন আগে
নীতিমালা ছাড়া রাষ্ট্রপতির ক্ষমার ক্ষমতা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
নীতিমালা ছাড়া সাজাপ্রাপ্ত কোনো আসামিকে ক্ষমা করার ক্ষমতা কেন অসাংবিধানিক হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। রুলে সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতা সংক্রান্ত নীতিমালা করার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, রুলে তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
সোমবার (৩ মার্চ) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ইশরাত হাসান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মহসীন কবীর রকি।
এর আগে আদালতের রায়ে চূড়ান্তভাবে দণ্ডিত অপরাধীকে রাষ্ট্রপতি বা নির্বাহী বিভাগের ক্ষমা প্রদর্শনের একচ্ছত্র ক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণের জন্য সুপারিশ করে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। এজন্য একটি বোর্ড প্রতিষ্ঠা ও সেই বোর্ডের সুপারিশের ভিত্তিতে ক্ষমা প্রদর্শনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা সুপারিশে বলা হয়েছে।
গত ৫ জানুয়ারি সংস্কার কমিশন ওই সুপারিশ সম্বলিত প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে দাখিল করা হয়। এরপর গত ২০ জানুয়ারি কোনো নীতিমালা ছাড়া সাজাপ্রাপ্ত কোনো আসামিকে ক্ষমা করার ক্ষমতার বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়।
রিটে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতা প্রয়োগে নীতিমালা করার আবেদন জানানো হয়।
আরও পড়ুন: জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার খালাসের রায় বহাল
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করেন। তিনি বলেন, ‘বছরের পর বছর রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করার ক্ষমতার চূড়ান্ত অপব্যবহার হয়েছে। বিগত সরকারের আমলে রাষ্ট্রপতি ক্ষমতার অপব্যবহার করে সাজাপ্রাপ্ত খুনিদের ক্ষমা করা হয়েছে। এর ফলে, সাধারণ জনমনে ন্যায়বিচার পাওয়া নিয়ে আশঙ্কা ও হতাশাগ্রস্ত হয়। এই ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে, নীতিমালা প্রণয়ন করা আবশ্যক।’
রিট আবেদনে বলা হয়, সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতা রয়েছে। ক্ষমা করার ক্ষমতা অবাধ, যার কোনো নীতিমালা নেই। কে, কীসের ভিত্তিতে ক্ষমা পাচ্ছেন কোনো নীতিমালা নেই। যা সংবিধানের ৭, ২৭, ৩১ ও ৩২ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এই ক্ষমতার অপব্যবহারের কারণে সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা ক্ষমা পেয়েছেন। যার মধ্যে সাবেক সেনাপ্রধানের ভাই জোসেফ, আসলাম ফকির অন্যতম।
মন্ত্রীপরিষদ সচিব, আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পার্লামেন্ট সচিব ও রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিবকে রিটে বিবাদী করা হয়। আজ (সোমবার) ওই রিটের শুনানি করে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
৬১ দিন আগে
পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে জারি করা রুলের রায় ১৭ ডিসেম্বর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলসহ সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী নিয়ে জারি করা রুলের রায়ের জন্য আগামী ১৭ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।
দীর্ঘ ২৩ কার্যদিবস শুনানি শেষে হাইকোর্ট রায়ের জন্য এদিন ধার্য করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদ উদ্দিন।
রিটকারী ‘সুজন’এর বদিউল আলমের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী ড. শরিফ ভূঁইয়া।
আরও পড়ুন: নওগাঁর পিপির বিরুদ্ধে বিচারকদের হুমকি-আদালত অবমাননার অভিযোগ
বিএনপির পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট ফারজানা শারমিন পুতুল। জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির, ব্যারিস্টার এহসান সিদ্দিকী। আর ইনসানিয়াত বিপ্লবের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ইশরাত হাসান, চার আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জুনায়েদ আহমেদ চৌধুরী, ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হামিদুল মিসবাহ।
এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলে বিএনপির পক্ষে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার পক্ষভুক্ত হন। এরপর ইনসানিয়াত বিপ্লব, গণফোরামসহ চার আবেদনকারী রুলে ইন্টারভেনর হিসেবে পক্ষভুক্ত হন।
আরও পড়ুন: সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কেন সাংঘর্ষিক নয়, হাইকোর্টের রুল
১৪৯ দিন আগে
নীতিমালা ছাড়া মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি কেন অবৈধ নয়, হাইকোর্টের রুল
সাধারণ নীতিমালা ছাড়া শাস্তি হিসেবে ‘মৃত্যুদণ্ড’ আরোপ কেন সংবিধানের কয়েকটি অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
শাস্তি হিসেবে ‘মৃত্যুদণ্ড’ দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে না, তা–ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) এ রুল দেন।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টের রায় বহাল: ভেঙে ফেলতে হবে গুলশান শপিং সেন্টার
আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সচিব এবং লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের সচিব, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে আইনজীবী ইশরাত হাসান নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন- ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আযাদ।
এ বিষয়ে আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, নীতিমালা ছাড়া মৃত্যুদণ্ড আরোপ সংবিধানের কয়েকটি (৭, ২৭, ৩১, ৩২ ও ৩৫) অনুচ্ছেদের সঙ্গে কেন সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না এবং মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন নীতিমালা করা হবে না, তা রুলে জানতে চাওয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের দুইজন সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড বিধানের বৈধতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান গত ৭ ডিসেম্বর রিটটি করেন।
আরও পড়ুন: আসামিদের গণহারে ডাণ্ডাবেড়ি পরানো যাবে না: হাইকোর্ট
রিট আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। কিন্তু এই মৃত্যুদণ্ডের বিধান সংবিধানের ৩২ ও ৩৫ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
এছাড়াও জাতিসংঘ ঘোষিত ১৯৪৮ সালের মানবাধিকার সনদ, ১৯৬৬ সালের নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি এবং ১৯৮৪ সালের নির্যাতন বিরোধী কনভেনশনে মৃত্যুদণ্ডকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ এসব দলিলে সইকারী দেশ হিসেবে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
ইতোমধ্যে বিশ্বের ১১২টি দেশ মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করেছে। রিট আবেদনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডকে অসাংবিধানিক ঘোষণার আবেদন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: অধস্তন আদালতের কক্ষ থেকে লোহার খাঁচা সরাতে নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট
৪৫৯ দিন আগে
ফখরুলের জামিনের রুল শুনানি পিছিয়েছে
প্রধান বিচারপতির বাসায় হামলার ঘটনায় রমনা থানায় করা মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিনের উপর করা রুলের শুনানি এক সপ্তাহ পিছিয়েছে।
মির্জা ফখরুলের পক্ষে সময় চেয়ে আবেদন করার পর বুধবার (৩ জানুয়ারি) বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর রুল শুনানির জন্য ৩ জানুয়ারি দিন নির্ধারণ করেছিলেন হাইকোর্ট। এদিকে আজ শুনানির জন্য এক সপ্তাহ সময় চেয়ে আদালতে আবেদন জানান ফখরুলের আইনজীবী ওয়ালী উদ্দিন।
আরও পড়ুন: নাশকতা মামলায় মির্জা ফখরুল ও আমীর খসরুর জামিন নামঞ্জুর
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিএম আব্দুর রাফেল। তিনি জানান, ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে জামিন আবেদনকারীপক্ষ সময় চেয়েছেন। আদালত এক সপ্তাহ সময় দিয়েছেন।
ক্রম অনুসারে উঠলে আবেদনকারীর পক্ষের আইনজীবী বলেন, ব্যক্তিগত অসুবিধার জন্য চলতি সপ্তাহে না করার জন্য আরজি জানাচ্ছি।
তখন আদালত এই আইনজীবীর উদ্দেশে বলেন, কার পক্ষে বলছেন? তখন এই আইনজীবী বলেন, আইনজীবী সগীর হোসেনের পক্ষে।
আরও পড়ুন: ফখরুলের জামিন শুনানির দিন ধার্য
আদালত বলেন, জামিন আবেদন দায়েরকারী আইনজীবী কে? তখন এই আইনজীবী বলেন, সগীর হোসেন।
এ সময় আদালত বলেন, ‘তখন এত আর্জেন্সি (তাড়া) দেখালেন, এখন নেই কেন?’
তখন এই আইনজীবী বলেন, ‘পারসোনাল ডিফিকাল্টিস’ (ব্যক্তিগত অসুবিধা)।
এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বি এম আবদুর রাফেল হলফনামা (রুলের জবাবসংক্রান্ত) দাখিল করেন। পরে আদালত চলতি সপ্তাহের জন্য শুনানি মুলতবি করে আদেশ দেন।
মামলাটিতে গত ২২ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়। এরপর তিনি জামিন চেয়ে গত ৫ ডিসেম্বর হাইকোর্টে আবেদন করেন।
আরও পড়ুন: মির্জা ফখরুল জামিন আবেদন আইন অনুযায়ী নিষ্পত্তির নির্দেশ বহাল
এ মামলায় তাকে কেন জামিন দেওয়া হবে না- তা জানতে চেয়ে গত ৭ ডিসেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে এক সপ্তাহের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয় রাষ্ট্রপক্ষকে।
রুলের শুনানির দিন ধার্য করতে ১৭ ডিসেম্বর আদালতে আবেদন করেন মির্জা ফখরুলের আইনজীবীরা। এর পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের একই বেঞ্চ রুল শুনানির জন্য ৩ জানুয়ারি তারিখ ধার্য করেছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় আজ বিষয়টি কার্যতালিকায় ওঠে। বিষয়টি শুনানির জন্য বেলা ১১টায় সময় ধার্য ছিল।
আরও পড়ুন: শুধু সরকারপন্থী দলগুলোই 'পাতানো' নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে: বিএনপি
৪৮৬ দিন আগে
মির্জা ফখরুলের জামিন প্রশ্নে হাইকোর্টের রুলের শুনানি রবিবার
প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন প্রশ্নে জারি করা রুল শুনানির জন্য আগামী রবিবার দিন ধার্য করা হয়েছে।
তার আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ সিদ্ধান্ত দেন।
ওই মামলায় গত ২২ নভেম্বর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন নামঞ্জুর হয়। এরপর জামিন চেয়ে ৫ ডিসেম্বর হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি।
আবেদনের শুনানি নিয়ে ৭ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রুল দেন। ওই মামলায় মির্জা ফখরুলকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয় রুলে। রাষ্ট্রপক্ষকে এক সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
বিষয়টি আজ আদালতে তুলে ধরেন মির্জা ফখরুলের আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী সগীর হোসেন।
শুনানির দিন ধার্যের আবেদন জানিয়ে জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘নোটিশ জারি হয়েছে। রুল প্রস্তুত হয়েছে।’
আরও পড়ুন: ফখরুলকে কেন জামিন নয়, জানতে চেয়ে হাইকোর্টের রুল
আদালত বলেন, উল্লিখিত হিসেবে বিষয়টি রবিবার কার্যতালিকায় আসবে। এ সময় রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বি এম আবদুর রাফেল।
পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বি এম আবদুর রাফেল বলেন, ‘মির্জা ফখরুলের জামিন প্রশ্নে জারি করা রুলের উপর কবে শুনানি হবে, রবিবার আদালত তা নির্ধারণ করবেন।’
গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষের মধ্যে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়।
পরদিন গত ২৯ অক্টোবর এ ঘটনায় রমনা মডেল থানায় মামলাটি করা হয়। এই মামলায় ২৯ অক্টোবরই মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: প্রধান বিচারপতির বাসভবন ভাঙচুর মামলা: ফখরুলের জামিন আবেদনের শুনানি ৭ ডিসেম্বর
হাইকোর্টে ফখরুলের জামিন আবেদন
৫০৬ দিন আগে
ফখরুলকে কেন জামিন নয়, জানতে চেয়ে হাইকোর্টের রুল
প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) এ মামলায় ফখরুলের জামিন চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
এক সপ্তাহের মধ্যে সরকারকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যৈষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন।
আরও পড়ুন: প্রধান বিচারপতির বাসভবন ভাঙচুর মামলা: ফখরুলের জামিন আবেদনের শুনানি ৭ ডিসেম্বর
এ সময় আদালতে মির্জা ফখরুলের পক্ষে আরও উপস্থিত ছিলেন আইনজীবী নিতাই রায় চৌধুরী, আইনজীবী ফজলুর রহমান খান, ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, ব্যারিস্টার কায়সার, আইনজীবী গাজী কামরুল ইসলাম সজল ও আইনজীবী সগীর হোসেন লিওন।
অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বি এম রাফেল।
এর আগে গত ২২ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক এ মামলায় বিএনপি মহাসচিবের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন। রবিবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করেন আইনজীবী সগীর হোসেন লিওন। এ আবেদনের ওপর শুনানির জন্য পরদিন সোমবার দিন ধার্য করেন আদালত।
উল্লেখ্য, ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ চলাকালে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা ও ভাঙচুরের অভিযোগে ২৯ অক্টোবর রমনা থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। সেই মামলায় মির্জা ফখরুল ছাড়াও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ ৫৯ নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়।
আরও পড়ুন: হাইকোর্টে ফখরুলের জামিন আবেদন
৫১৩ দিন আগে
ঢাকার দুই মেয়র ও রাজউক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে রুল
সড়কের পাশে গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গা থেকে অননুমোদিত স্থাপনা অপসারণের নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের মেয়র ও রাজউক চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবির লিটনের বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
চার সপ্তাহের মধ্যে ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র, রাজউকের চেয়ারম্যানকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আজাদ।
আরও পড়ুন: মেয়র তাপসকে নিয়ে বক্তব্য: সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে ২ মামলা
আইনজীবী মনজিল মোরেসদ জানান, ঢাকার রাস্তা থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও গাড়ি পার্কিং বন্ধে পরিবেশবাদী ও মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি)-এর পক্ষে ২০১৫ সালে একটি রিট করা হয়। সে রিটের প্রাথমিক শুনানির পর আদালত রুল দেন।
রুলে অনুমোদনহীন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, অবৈধ স্থাপনা অপসারণের কেন নির্দেশ দেয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। সেই সঙ্গে কোন কোন ভবনে গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গায় নকশাবহির্ভূত স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে, রাজউক চেয়ারম্যানকে ৬০ দিনের সে তালিকা দিতে নির্দেশ দেয়া হয়।
পরবর্তীকালে রাজউক গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকার কয়েকশ’ ভবনের তালিকা আদালতে দাখিল করে।
এরপর বিভিন্ন সময় রাজউক প্রতিবেদন দিয়ে আদালতকে জানায়, ২০১৬ সাল থেকে তারা এসব অবৈধ স্থাপনা অপসারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছে। একপর্যায়ে রুলের চূড়ান্ত শুনানি করে ২০১৯ সালের ৩ জুলাই রায় দেন হাইকোর্ট।
সে রায়ে রাজধানীতে সড়কের পাশে যেসব ভবনে গাড়ি পার্কিংয়ের জায়গায় নকশাবহির্ভূতভাবে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও দোকান তৈরি করা হয়েছে সেগুলো এক মাসের মধ্যে ভেঙে ফেলতে ভবন মালিকদের নির্দেশ দেয়া হয়।
আর ভবন মালিকরা তা না করলে পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে তা করতে রাজউককে নির্দেশ দেয়া হয়।
এক্ষেত্রে ভাঙার খরচ ভবন মালিকের কাছ থেকে আদায় করতে বলা হয়।
এছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন রাস্তা থেকে অননুমোদিত পার্কিং সরাতে আইনগত পদক্ষেপ নিতে সিটি করপোরেশনকে নির্দেশ দেন আদালত। কিন্তু এই রায় বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়ায় এবং রায়ের নির্দেশনা অনুযায়ী আদালতে প্রতিবেদন না দেয়ায় গত বছর দুই মেয়র ও রাজউক চেয়ারম্যানের কাছে আইনি নোটিশ পাঠিয়ে অনুরোধ করা হয়।
সে নোটিশের পরও পদক্ষেপ না নেয়ায় আদালত অবমাননার অভিযোগ আনতে আবেদন করা হলে মঙ্গলবার আবেদনের শুনানির নিয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন: পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকেই দায়িত্ব নিতে হবে: মেয়র আতিক
ঢাকার বায়ুদূষণ রোধে পদক্ষেপ জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট
৮১৬ দিন আগে
কক্সবাজারের ডিসি-এসপি’র বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল
পাহাড় কাটা বন্ধে পদক্ষেপ না নেয়ায় কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপারসহ (এসপি) সংশ্লিষ্ট ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ কেন আনা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
যাদের বিরুদ্ধে রুল জারি করা হয়েছে তারা হলেন-পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) আবদুল হামিদ, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক (ভিসি) মো. মামুনুর রশিদ, কক্সবাজারের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. হাসানুজ্জামান, উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান হোসেন সজিব, কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ জাকারিয়া, উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি), পরিবেশ বিভাগের কক্সবাজার জেলার সহকারী পরিচালক মো. সাইফুল আশরাফ।
এক রিট আবেদনের শুনানি শেষে মঙ্গলবার হাইকোর্টের বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে এদিন রিটের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ ও অ্যাডভোকেট রিপন বারৈ।
মনজিল মোরসেদ বলেন, পাহাড় সংরক্ষণ, পাহাড় কাটা বন্ধ ও পরিবেশ রক্ষায় ২০১২ সালের ১৯ জুলাই হাইকোর্ট এক যুগান্তকারী রায় দিয়েছেন। ওই রায়ে কক্সবাজার জেলায় পাহাড় কাটার কার্যক্রম বন্ধ করে পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশনা দেন আদালত। কিন্তু কক্সবাজারের উখিয়া ও সদর উপজেলায় পাহাড় কেটে ঘরবাড়ি ও বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এজন্য হাইকোর্টে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হয়। শুনানি শেষে আদালত সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেছেন। এছাড়া ২০১২ সালে ১৯ জুলাই এইচআরপিবি বনাম বাংলাদেশ সরকার মামলায় হাইকোর্টের রায়ের আলোকে এই রুল দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: অর্থ পাচার নিয়ে সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য বিব্রতকর: হাইকোর্ট
ওয়াসার এমডি’র বেতন-বোনাসের হিসাব চাইলেন হাইকোর্ট
সাধারণ মানুষের জন্য দরজা খোলা রাখুন: ডিসিকে হাইকোর্ট
৯৮২ দিন আগে