বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী
যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহত
রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় বাসের ধাক্কায় একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী নিহত ও অপর একজন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে যাত্রাবাড়ী থানার কাজলায় ভাঙ্গা সেতুর কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ওমর ফারুক পলকের (২০) বাবার নাম মমিনুল হক। তার বাড়ি চট্টগ্রাম জেলায় এবং তিনি বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ প্রথম বর্ষের ছাত্র।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বলেন, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এশিয়ান সিটির একটি বাস তার মোটরসাইকেলে ধাক্কা দিলে সেটি ছিটকে পড়ে। এতে মোটরসাইকেল চালক ওমর ও তার বন্ধু জুয়েল রানা আহত হন।
তিনি আরও বলেন, স্থানীয়রা তাদের ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে গেলে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চিকিৎসক ওমরকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ ওমরের লাশ উদ্ধার করে হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন বলেও বাচ্চু মিয়া জানান।
আরও পড়ুন: মাগুরার শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুল শিক্ষার্থী নিহত
প্রশিক্ষণের সময় বরিশাল ক্যাডেট কলেজ শিক্ষার্থী নিহত
১ বছর আগে
বরিশালে ট্রাফিক সার্জেন্টের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগ
বরিশালে এক ট্রাফিক সার্জেন্টের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীসহ দু’জনকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। রবিবার সন্ধ্যায় নগরীর রূপাতলী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহত সাইদুল ইসলাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র ও মারুফ মোল্লা সাইদুলের খালাতো ভাই। তারা ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার আমিরাবাদ এলাকার বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: ঢাবির এ এফ রহমান হলে শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগ
আহত সাইদুল ইসলাম বলেন, বিকালে একটা বিয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার জন্য নিজ বাড়ি থেকে খালাতো ভাই মারুফ মোল্লার সঙ্গে মোটরসাইকেলে করে বরিশাল নগরীর সাগরদি এলাকায় আসছিলাম। পথিমধ্যে রুপাতলী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ট্রাফিক পুলিশ সিগন্যাল দিলে আমরা গাড়ি থামিয়ে কাগজপত্র দেখাতে পুলিশ বক্সে যাই। তখন সার্জেন্ট শহিদুল ইসলাম আমার হেলমেট না থাকায় মামলা দিতে চান। তখন তাকে বিষয়টি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার জন্য অনুরোধ করি। কথা বলার একপর্যায়ে সার্জেন্ট শহিদুল আমাকে গালাগাল করেন। গালাগালের প্রতিবাদ করলে আমাকে মারধর করে; আমি একপর্যায়ে পুলিশ বক্সের মধ্যে অজ্ঞান হয়ে পড়ি।
তিনি আরও বলেন, আমাকে মারধরের ভিডিও করতে গিয়ে মারধরের শিকার হন আমার খালাতো ভাই মারুফও। এরপর আমাদের আত্মীয়স্বজনরা এসে আমাদেরকে হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এসব বিষয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার ফারুখ হোসেন বলেন, আমরা ওই শিক্ষার্থীকে হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলাম। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আরও পড়ুন: ঢাবির হলের ‘গেস্টরুমে’ অসুস্থ শিক্ষার্থীকে নির্যাতনের অভিযোগ
ঢাবির সূর্যসেন হলে শিক্ষার্থীকে নির্যাতন, অভিযুক্ত সেই সিফাতই
১ বছর আগে