সাদুল্লাপুর
গাইবান্ধায় শাপলা তুলতে গিয়ে ২ শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে বাড়ির পাশে শাপলা তুলতে গিয়ে বিলের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে সাদুল্লাপুর উপজেলার ইদিলপুর ইউনিয়নের রাঘবেন্দপুর কানিপাড়া গ্রামের ধারাই চতরা বিলে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: সিলেটের বুগইল বিলে লাল শাপলার সমারোহ
মৃত শিশুরা হলো- শিশু রিয়ন (৬) ও তামিম মিয়া (৭)। রিয়ন ওই গ্রামের শহীদ মিয়ার ছেলে এবং তামিম একই গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে।
স্থানীয়রা জানায়, দুপুরে বাড়ির পাশেই খেলছিল রিয়ন ও তামিম। পরে তারা বিলে শাপলা ফুল তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে যায়। এরপর খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে বিল থেকে তাদের উদ্ধার করে পলাশবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহবুব আলম বলেন, বিলের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। লাশ তাদের স্বজনরা বাড়িতে নিয়ে গেছে।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় নদীতে শাপলা তুলতে গিয়ে ২ শিশুর মৃত্যু
নাটোরে বাবার সঙ্গে চলনবিলে শাপলা তুলতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
১ বছর আগে
গাইবান্ধায় জালে উঠে এলো মানব ভ্রূণ
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে নদী থেকে পলিথিনের ও লাল ব্যাগে মোড়ানো একটি মানব ভ্রূণ উঠে এসেছে এক জেলের জালে। পরে পুলিশ ভ্রুণটি উদ্ধার করে।
শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের চকশুকুরগাড়ী এলাকার নলেয়া নদী থেকে ভ্রূণটি জালে উঠে আসে।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় ভাপা পিঠা আনতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু
পুলিশ জানায়, বিকালের দিকে এক ব্যক্তি জাল নিয়ে নলেয়া নদীতে মাছ ধরতে যায়। এসময় তার জালে পলিথিনের মধ্যে লাল কাপড়ের একটি ব্যাগ উঠে আসে। তিনি ব্যাগটি খুলে ভেতরে অর্ধগলিত একটি ভ্রূণ দেখতে পান। পরে পুলিশকে খবর দিলে তারা এসে ভ্রূণটি উদ্ধার করেন।
স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, ভ্রূণটির বয়স আনুমানিক ৪-৫ মাস। এর হাত-পা হলেও মাথা ঠিকভাবে হয়নি।
সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহববু আলম জানান, আদালতের আদেশ নিয়ে শনিবার রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হবে ভ্রূণটি।
আরও পড়ুন: গাইবান্ধায় গাড়ির ওয়ার্কশপ থেকে ‘মানসিক প্রতিবন্ধী’ যুবকের লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্র নিখোঁজ
১ বছর আগে
গাইবান্ধায় ব্রিজের নিচ থেকে গলাকাটা লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সকালে সাদুল্লাপুর শহরতলীর ঘাঘট ব্রিজের দক্ষিণ পাশের বাঁধের নিচ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত সুরত আলীর বাড়ি একই উপজেলার পুরান লক্ষীপুর গ্রামে।
আরও পড়ুন: নিখোঁজের ৬ দিন পর যুবকের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নিহতের স্বজনরা জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় তার বাড়ি থেকে বের হয়ে বাজার করতে যান। রাতে আর বাড়ি ফিরে আসেনি।
শনিবার সকালে গ্রামবাসী ঘাঘট নদীর তীরবর্তী কলেজপাড়া ঘাঘট ব্রীজের নিচে তার রক্তাক্ত লাশ পড়ে থাকতে দেখে তারা পুলিশকে খবর দেন।
পরে পুলিশ এসে লাশের সুরতহাল তৈরি করে।
সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) (তদন্ত) এনায়েত কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, খবর পেয়ে সুরত আলী নামের ওই ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে তাকে হত্যা করা হয়েছে।
কে বা কারা ধারালো অন্ত্র দিয়ে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখে গেছে, রহস্য উদঘাটনে অনুসন্ধান চলছে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
সিলেটে ৫ দিনে হোটেল থেকে এক নারীসহ ৩ লাশ উদ্ধার
১ বছর আগে