চ্যালেঞ্জার্স
সীতাকুণ্ডে দুর্ঘটনার কবলে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বাস
চট্টগ্রামে নিজ মাঠে খেলতে ঢাকা থেকে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বাস। এতে বাসটির সামনের অংশ ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে মহাসড়কের সীতাকুণ্ড উপজেলার ছোট কুমিরা মছজিদ্দা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় কিশোর নিহত
এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। কারণ ওই সময় বাসটিতে দলের কোনো খেলোয়াড়-কর্মকর্তা ছিলেন না বলে জানান পুলিশ।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম বলেন, ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম শহরে যাওয়ার পথে ছোট কুমিরা এলাকায় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের স্টিকার লাগানো একটি বাসের সামনের চাকা ফেটে গেলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি লরিকে ধাক্কা দেয়। এতে গাড়িটির সামনের অংশ ও দরজা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। গাড়িতে কোনো খেলোয়াড় বা কোনো কর্মকর্তা ছিলেন না। শুধু খেলোয়াড়দের সরঞ্জাম ছিল।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু টানেলে একসঙ্গে ৫টি গাড়ি দুর্ঘটনায় কবলিত
খুলনায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
৯ মাস আগে
বিপিএল-২০২৩: চ্যালেঞ্জার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়ে টানা জয় ধরে রাখল ভিক্টোরিয়ান্স
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। শনিবারের এই জয়ের মধ্য দিয়ে টানা সপ্তম জয় ধরে রাখলকুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স।
এদিন চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু মেহেদী মারুফ এবং খাজা নাফি মাত্র ২ রানে ধরাশায়ী হন।
আফিফ হোসেন ও উসমান খান চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে দারুণ নৈপুণ্য দিয়ে এগিয়ে যান। আফিফ চারটি ছয় ও দুটি ছক্কা পিটিয়ে ৪৯ বলে ৬৬ রান করেন। আর উসমান ৪১ বলে ৪টি বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ও তিন ছক্কায় ৫২ রান করেন।
তাদের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স তাদের ২০ ওভারে সাতটি উইকেট হারিয়ে মাত্র ১৫৬ রান করতে সক্ষম হন।
চ্যালেঞ্জার্সের হয়ে দু’টি করে উইকেট নেন তানভীর ইসলাম ও হাসান আলী।
আরও পড়ুন: বিপিএল-২০২৩: বৃহস্পতিবার থেকে শেষ পর্বের টিকিট বিক্রি শুরু
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স তাদের প্রতিক্রিয়ায় একটি শক্তিশালী সূচনা করেছিল, তাদের ওপেনাররা ইনিংসের বাকি অংশে সুর সেট করেছিলেন।
মোহাম্মদ রিজওয়ান ৪৭ বলে পাঁচটি বাউন্ডারি হাঁকায় ও দুই ছক্কায় ৬১ রান করে জয়ে মুখ্য ভূমিকা পালন করেন। মোসাদ্দেক হোসেনও নির্ভরযোগ্য নৈপুণ্য দেখিয়ে ২৭ বলে তিনটি বাউন্ডারি ও একটি ছক্কা মেরে ৩৭ রানে অপরাজিত থেকে ম্যাচ শেষ করেন।
এর মধ্যদিয়েই কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স ১৯ ওভারে চার উইকেটে ১৫৭ রানের স্কোর করে তাদের জয় নিশ্চিত করে।
বোলার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী এবং জিয়াউর রহমানের প্রচেষ্টায় দু’টি করে উইকেট শিকার করেন। কিন্ত চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বাকি বোলাররা উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে ব্যর্থ হন।
আরও পড়ুন: বিপিএল ২০২৩: ঢাকাকে হারিয়ে শেষ দল হিসেবে প্লে-অফে রংপুর
১ বছর আগে