সন্ত্রাসী
পাহাড়ে সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজি বন্ধ করা হবে: পার্বত্য উপদেষ্টা
শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় পাহাড়ে সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজি বন্ধ করা হবে বলে জানিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।
তিনি বলেন, ‘চাঁদাবাজি করে কেউ যাতে সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ করতে না পারে সেজন্য সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজি বন্ধ করা হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামের পাশাপাশি পুরো দেশের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় চাঁদাবাজি বন্ধ করা হবে।’
সোমবার (২৬ আগস্ট) বান্দরবান সার্কিট হাউসের সভাকক্ষে বান্দরবান জেলার কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: প্রতিটি নাগরিকের অধিকার রক্ষা করবে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিটি ক্ষেত্রে নিরপেক্ষতা বজায় রেখে কাজ করে যাচ্ছে। অর্ন্তবর্তী সরকারের রূপরেখা অনুযায়ী পার্বত্য জেলা পরিষদ গঠন করা হবে। আমাদের ইচ্ছামতো সদস্য সংখ্যা বাড়াতে বা কমাতে পারব না। তবে সদস্যদের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত দুইজন ছাত্র প্রতিনিধিকে রাখা গেলে ভালো হবে।’
সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, ‘খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে অত্যন্ত নিরপেক্ষভাবে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদসহ তিন পার্বত্য জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান ও সদস্য নিয়োগ করা হবে। তারা এলাকার মঙ্গলের জন্য কাজ করবেন।’
তিনি বলেন, ‘কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) সন্দেহে সাধারণ বমদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদেরকে মুক্তির বিষয়ে কোনো আইনি জটিলতা আছে কিনা সে বিষয়ে খতিয়ে দেখা হবে।’
পার্বত্য উপদেষ্টা আরও বলেন, পাহাড়ের শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক পিছিয়ে থাকায় এ অঞ্চলের ছেলে-মেয়েরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় টিকতে পারে না। তাই দারিদ্র্য বিমোচন তথা মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের পাশাপাশি এই এলাকার মানসম্পন্ন সুশিক্ষা এবং পরিবেশের সুরক্ষা ও উন্নয়নকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করে যাব।
এছাড়াও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সমন্বয়ে পর্যটন শিল্প বিকাশে কাজ করা হবে বলে জানান সুপ্রদীপ চাকমা।
জেলা প্রশাসক শাহ্ মোজাহিদ উদ্দিনের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন- পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব কংকন চাকমা, বান্দরবান জেলা পুলিশ সুপার সৈকত শাহীন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে হাবীবা মীরা, পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসুম বিল্লাহসহ বিভিন্ন দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সভা শেষে বান্দরবান জেলার সুশীল সমাজ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠন এবং বিভিন্ন দল ও সংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময় করেন পার্বত্য উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে ঢামেকে উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে গণতন্ত্রে উত্তরণের রোডম্যাপ নেই: ফখরুল
৩ মাস আগে
শিক্ষার্থী নয় শুধু সন্ত্রাসীদের ওপর আইনের প্রয়োগ হবে: সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী
নিরাপরাধ শিক্ষার্থী নয়, শুধু সন্ত্রাসীদের ওপর আইনের প্রয়োগ করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সমসাময়িক বিষয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চায় আইনের প্রয়োগ ঘটবে শুধু সন্ত্রাসীদের ওপরে। সুনির্দিষ্ট প্রমাণসাপেক্ষে ফৌজদারি অপরাধের সঙ্গে যাদের সম্পৃক্ততা পাওয়া যাবে তাদের ওপরে আইনের প্রয়োগ ঘটবে। তাদের গ্রেপ্তার করা হবে।
তিনি বলেন, পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে আলাপ হয়েছে, যেসব শিক্ষার্থী আন্দোলনে স্লোগান দিয়েছে, পানি বিতরণ করেছে তাদেরও যেন কোনোভাবে হয়রানি করা না হয়। তাদের পরিবারের কোনো সদস্য যাতে কোনোভাবে নাজেহাল না হয়। তিনি বলেন, স্বাধীন বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের মাধ্যমে প্রতিটি হতাহতের ঘটনা তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনা হবে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে আমরা বিদেশি কোনো এক্সপার্টেরও সহায়তা নেব। এখানে আমরা পুরোপুরি স্বচ্ছ ও জবাবদিহির মধ্যে থাকতে চাই।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মৃত্যুগুলো, ঘটনাগুলোকে ঘিরে আজ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার এবং বদনাম করার এক ধরনের অপপ্রয়াস চালানো হচ্ছে। এসব ঘটনার ক্ষতিগ্রস্তরা যেমন বিচার চান, সরকারও একইভাবে বিচার চায়। আমরা এটার গভীরে যেতে চাই এবং প্রতিটি দায়ী ব্যক্তিকে আমরা বিচারের মুখোমুখি করতে চাই। এ মৃত্যু ও হতাহতের ঘটনার জন্য সরকার দুঃখিত।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে এ সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা আবেগ নিয়ে রাস্তায় যাচ্ছেন, তাদের খেয়াল করতে হবে, আবার সন্ত্রাসীরা যদি এটাকে সুযোগ হিসেবে নেয়, আবার তারা যদি হতাহতের, সংঘাতের অবস্থা তৈরি করে, তার দায় কে নেবে? এখানে শিক্ষার্থীদের একটা দায়িত্বশীল ভূমিকা নিতে হবে। কারণ তৃতীয়পক্ষ বসে আছে দেশকে অরাজক পরিস্থিতিতে নিয়ে যাওয়ার জন্য।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তথা পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও অন্যান্য যারা আছে, কাউকেই গুলি করার কোনো অনুমতি ছিল না। সংবিধান ও আইনের অধীনে তাদের কাজ করতে হয়েছে। তাই বলে আমি এটাও অস্বীকার করছি না, ক্ষেত্রবিশেষে কেউ কেউ, মাঠে আইন ভাঙেননি। আমরা এটা তদন্ত করে তাদেরও বিচারের আওতায় আনব। পুরো পৃথিবীতে এ ধরনের ঘটনা ঘটে। সরকারের দায়িত্ব হলো যারা আইন ভেঙেছে, যারা অন্যায় করেছে, সে যেই হোক তাদের আমরা তদন্ত করে বিচারের মুখোমুখি করব।’
৪ মাস আগে
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত ৩
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসীদের গুলিতে তিনজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন।
এ সময় আহত হয়েছেন আরও তিনজন।
সোমবার (১০ জুন) উখিয়ার ৪ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
আহতদের মধ্যে দুইজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আর নিহত তিনজনই ওই ক্যাম্পের বাসিন্দা। ঘটনার পর থেকে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে ক্যাম্পে।
আহত রোহিঙ্গারা জানান, সম্প্রতি রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে রাতে যুবকদের তুলে নিয়ে যাচ্ছে একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন। তাদেরকে জিম্মি করে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সেটি ঠেকানোর জন্য সিআইসির পরামর্শে তারা প্রতিরাতে ক্যাম্পের ব্লকে ব্লকে পাহারা বসায়। প্রতিদিনের মতো রবিবার রাতেও বিভিন্ন গ্রুপে পাহারা দিচ্ছিলেন তারা। ওই সময় একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপের ৩০ থেকে ৪০ জন সন্ত্রাসী এসে তাদেরকে এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকে। এসময় গুলি চালিয়ে ও কুপিয়ে সাতজনকে জখম করে। এরমধ্যে দুইজন ঘটনাস্থলে মারা যায়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরও একজনের মৃত্যু হয়।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডা. আশিকুর রহমান বলেন, সকালে গুলিবিদ্ধ সাতজন রোহিঙ্গাকে নিয়ে আসা হয়েছে। এরমধ্যে তিনজন মৃত। গুলি ও ছুরিকাঘাতে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলেন, আধিপত্য বিস্তারের জেরে এই ঘটনা ঘটে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিচ্ছিন্নভাবে প্রতিনিয়ত হতাহতের ঘটনা ঘটছে। কিন্তু সোমবারের ঘটনার পর ক্যাম্পের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে বড় ধরণের প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিকআপের চাপায় পথচারী নিহত
যশোরে ট্রাকের ধাক্কায় পথচারীসহ নিহত ২
৬ মাস আগে
সন্ত্রাসীদের ছাড় দেওয়া হবে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
কোনো অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজকে পার্বত্য অঞ্চলের ভূখণ্ডে থাকতে দেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
তিনি বলেন, সম্প্রতি রুমা উপজেলায় ব্যাংক ডাকাতি, অস্ত্র লুট ও থানছি উপজেলায় প্রকাশ্যে গুলির ভয় দেখিয়ে দুটি ব্যাংকে ডাকাতির মতো ঘটনা যারাই ঘটিয়েছে তারা জঘন্য অপরাধ করেছে। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তারা অবস্থান নিয়েছে। কাজেই রাষ্ট্র এখানে চুপ থাকতে পারে না।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এলাকার জনগণের অধিকতর নিরাপত্তার স্বার্থে তিন পার্বত্য জেলায় পুলিশ, র্যাব ও আনসারের সংখ্যা বৃদ্ধিসহ আইনশৃঙ্খলার উন্নয়নে যা যা প্রয়োজন তাই করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এরই মধ্যে সেনাপ্রধানকে এ ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছেন। এখানে একটি সাড়াশী অভিযান চালানো হবে। কোনো অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজকে পার্বত্য অঞ্চলের ভূখণ্ডে থাকতে দেওয়া হবে না।
শনিবার দুপুরে বান্দরবান সার্কিট হাউজে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক একটি রুদ্ধ দ্বার বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি: প্রয়োজনে পুলিশ-বিজিবির সঙ্গে যোগ দেবে সেনাবাহিনী, জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
তিনি বলেন, অনেক ধৈর্য নিয়ে আমরা ওই সংগঠনের সঙ্গে আলোচনা করেছি। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আলাপ এগিয়েছে যাচ্ছিল। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লার নেতৃত্বে শান্তি রক্ষা কমিটি তাদের সঙ্গে আলোচনা করে দুই দফা আলোচনার পর উভয় পক্ষ কিছু শর্তে সমঝোতায় পৌঁছায়। কিন্তু তারা আলোচনার পথে না থেকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডকে পুনরায় বেছে নেয়। তাদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম প্রতিহত করতে সরকারের সর্বোচ্চ মহল থেকে অভিযান পরিচালনা করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, সন্ত্রাসী কাজে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। ভারত ও মায়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের ভালো সম্পর্ক রয়েছে। সন্ত্রাসীরা ভারতে কিংবা মিয়ানমারে পালিয়ে থাকলেও ইন্টারপোলের মাধ্যমে তাদের ধরে এনে দেশের মাটিতে বিচার করা হবে।
বৈঠকে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী কুজেন্দ্রলাল ত্রিপুরা, বান্দরবানের সংসদ সদস্য বীর বাহাদুর উশৈসিং উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে মন্ত্রী রুমা উপজেলা সোনালী ব্যাংক, মসজিদসহ যেসব এলাকায় সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে সেসব স্থান পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: সাইবার অপরাধ দমনে প্রযুক্তিনির্ভর পুলিশ বাহিনী গড়তে কাজ করছে সরকার: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
৮ মাস আগে
রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়িতে ইউপিডিএফ সদস্যকে গুলি করে হত্যার অভিযোগ
রাঙ্গামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলার বঙ্গলতলী ইউনিয়নের বোধিপুর এলাকায় নিপুণ চাকমা চোগা (৩৫) নামে ইউপিডিএফ প্রসিত গ্রুপের এক সদস্যকে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা।
শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে মোটরসাইকেল যোগে এসে তাকে গুলি করে পালিয়ে যায় দুই সন্ত্রাসী।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, বঙ্গলতলী ইউনিয়নের বোধিপুর বনবিহারে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেখানে গিয়েছিলেন নিপুন চাকমা ও তার সহকর্মীরা। রাতের অন্ধকারে সন্ত্রাসীরা এসে নিপুণ চাকমাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: উখিয়ায় ঘর থেকে ডেকে নিয়ে রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা
ইউপিডিএফ প্রসিত দলের বঙ্গলতলী এলাকার সমন্বয়ক আর্জেন্ট চাকমা বলেন, জেএসএস এমএন লারমা দলের দুই সন্ত্রাসী অতর্কিত গুলি করে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনা স্থলে নিপুণ চাকমা চোগার মৃত্যু হয়। এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান তিনি।
এই হত্যাকাণ্ডের দায় অস্বীকার করে জেএসএস এমএন লারমা গ্রুপ।
এদিকে জেএসএস এমএন লারমা দলের দলের উপজেলা সভাপতি জ্ঞানজীব চাকমা বলেন, এই হত্যার সঙ্গে জেএসএস এমএন লারমা দল কোনোভাবেই জড়িত নয়।এই হত্যাকাণ্ড ইউপিডিএফের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বিষয়।
এছাড়া হত্যা কান্ডের প্রতিবাদে আজ রবিবার বাঘাইছড়ি উপজেলায় আধাবেলা সড়ক অবরোধের ডাক দেয় ইউপিডিএফ।
বাঘাইছড়ি থানার সার্কেল অফিসার ও রাঙ্গামাটির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবদুল আওয়াল বলেন, সংবাদ পেয়ে বাঘাইছড়ি থানার ওসি ইশতিয়াক আহম্মেদের নেতৃত্বে পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়েছে। এলাকাটি দুর্গম এবং রাত হওয়ায় পুলিশ পৌঁছাতে সময় লেগেছে। সেখান থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হচ্ছে।
উল্লেখ, গত ৪ ফেব্রুয়ারি সাজেকের মাচালং ব্রিজ পাড়ায় ইউপিডিএফের দুই সদস্য দীপায়ন চাকমা ও আশিষ চাকমাকে একই উপায়ে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। ওই ঘটনায় জেএসএসের সন্তু লারমা দলেকে দায়ী করে ইউপিডিএফ। পরে নিহত দীপায়ন চাকমার স্ত্রী এশিয়া চাকমা বাদী হয়ে সাজেক থানায় মামলা করলেও এখনো কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
আরও পড়ুন: মিয়ানমার থেকে গুলিবিদ্ধ নারীসহ ৫ রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে যুবক আহত
৯ মাস আগে
দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে নুরুল হুদা লিটন নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।
বাংলাদেশ সময় শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টার দিকে জোহান্সবাগে লিটনের নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
গুলিতে নিহত নুরুল হুদা লিটন দাগনভূঞা পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড পূর্ব জগতপুর গ্রামের লাল মোহাম্মদের বাড়ির এবাদুল হকের ছেলে।
আরও পড়ন: নেত্রকোণায় প্রাইভেটকার-অটোরিকশার সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ২
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, তার বিয়ের জন্য বাড়িতে কনে দেখে রাখা হয়েছিল। ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখ নুরুল হুদার দেশে আশার কথা ছিল।
নুরুল হুদার জ্যাঠাতো ভাই মনির হোসেন জানান, শুক্রবার রাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কাজ শেষে গাড়িতে উঠতে গেলে আগে থেকেই ওঁত পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা তাকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি ছুড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি লুটিয়ে পড়েন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
দাগনভূঞা সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বেলায়েত হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় অবস্থিত স্বজনদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তার লাশ দেশে আনার প্রস্তুতি চলছে।
আরও পড়ন: গাইবান্ধায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাছ বাজারে প্রাইভেটকার, নিহত ৩
রাজশাহীতে অসুস্থ বাবাকে দেখতে যেয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় মেয়ে নিহত
১০ মাস আগে
কাপ্তাই হ্রদে ট্যুরিস্ট বোটে সন্ত্রাসীদের আগুন, ছিনতাই
রাঙ্গামাটির কাপ্তাই হ্রদে ট্যুরিস্ট বোটে আগুন দিয়েছে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। এসময় পর্যটকদের কাছ থেকে ছয়টি মোবাইল সেটও ছিনিয়ে নেয় তারা।
তবে এই ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। শুক্রবার (৯ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে স্বর্গছেড়ার কাছাকাছি এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
আরও পড়ুন: কুষ্টিয়ায় সন্ত্রাসী হামলায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গুলিবিদ্ধ
পর্যটকবাহী ওই বোটের মালিক আলাউদ্দিন টুটুল জানান, শুক্রবার সকালে চাঁদপুর থেকে আসা একটি দল আমার বোট নিয়ে তবলছড়ি ঘাট থেকে সুভলংয়ে রওনা হয়। স্বর্গছেড়ার কাছাকাছি পৌঁছালে সশন্ত্র সন্ত্রাসীরা বোটের গতিরোধ করে বালুখালীর বসন্তমোন এলাকায় নিয়ে যায়।
সেখানে আরও কয়েকজন সশস্ত্র সন্ত্রাসী বোটের চালক গিয়াসসহ পর্যটকদের বোট থেকে নামিয়ে দেয়। পরে বোটে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। সন্ত্রাসী পর্যটকদের ৬টি মোবাইল সেট নিয়ে যায়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) জাহিদুল ইসলাম জানায়, খবর পেয়ে দ্রুত পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে পর্যটকদের উদ্ধার করে শহরে নিয়ে আসে। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: সন্ত্রাসীদের গুলিতে দুই রোহিঙ্গা নিহত
কুষ্টিয়ায় গড়াই নদীর পার থেকে রাসেল ভাইপার সাপ উদ্ধার
১ বছর আগে
শেষ সন্ত্রাসী নির্মূল হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে: তথ্যমন্ত্রী
শেষ সন্ত্রাসী নির্মূল হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
তিনি বলেন, অবরোধ-হরতাল-কর্মসূচির নামে যারা গাড়ি পোড়ায়, মানুষের উপর আক্রমণ করে তারা দেশ, জাতি ও সমাজের শত্রু। আমরা এদেরকে নির্মূল করতে বদ্ধপরিকর। তাই শেষ সন্ত্রাসী নির্মূল হওয়া পর্যন্ত অভিযান অব্যাহত থাকবে।
মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘ব্রিগেড ৭১’ আয়োজিত ‘ধর্মান্ধ ও স্বাধীনতাবিরোধী দলগুলোর রাজনীতি এবং আমাদের করণীয়’-শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: বিএনপিকে হুঁশিয়ারি দিলেন তথ্যমন্ত্রী
হাছান মাহমুদ বলেন, ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু যেভাবে পাড়ায়-মহল্লায় প্রতিরোধ কমিটি করার আহ্বান জানিয়েছিলেন, এখন আবার এই আগুন সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে পাড়া-মহল্লায় প্রতিরোধ গড়ে তোলার সময় এসেছে।
ড. হাছান বলেন, গর্তের মধ্যে যারা ঢুকেছে, তাদেরকে গর্ত থেকে বের করে এনে শায়েস্তা করা এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া আমাদের দায়িত্ব।
তিনি বলেন, যারা সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের পর মায়াকান্না করে, তাদের কাছে প্রশ্ন হলো গাড়ি-ঘোড়া পোড়ানো কি কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি কি হতে পারে!
তিনি আরও বলেন, গাড়ির মধ্যে হেলপার শুয়ে আছে গাড়ি চলছে না, সেই গাড়ি আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছে তারা। ২৮ অক্টোবর তারা পুলিশ হত্যা করল; পুলিশ হাসপাতালে হামলা চালাল; ১৯টি অ্যাম্বুলেন্স জ্বালিয়ে দিলো; শতাধিক পুলিশ আহত হরো; সাংবাদিকদের উপর হামলা করল এবং ৩২ জন সাংবাদিক আহত হলো। এগুলো যারা করে তারা তো জঘন্য সন্ত্রাসী। হিংস্র হায়ানার চেয়েও হিংস্র এবং তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জনগণের দায়িত্ব এবং সরকারি দল হিসেবে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ব্রিগেড ৭১’কে অনুরোধ জানাবো আপনারা জনগণকে আরও সচেতন করে তুলুন।’
তিনি বলেন, আমাদের সরকার বিএনপির রাজনৈতিক কর্মসূচিতে সবসময় সহযোগিতা করে এসেছে। সারাদেশে তারা সমাবেশ করেছে, সরকার নিরাপত্তা দিয়েছে। মাঝেমধ্যে নিজেরা মারামারি করেছে, এর বাইরে গত ১৫ বছরে তাদের মিটিংয়ে একটা পটকাও ফোটে নাই। অথচ আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলে ছিল, তখন শেখ হাসিনাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ২১ আগস্ট বৃষ্টির মতো গ্রেনেড ছুঁড়ে আওয়ামী লীগের ২২ জনকে হত্যা, পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মীকে আহত করা হয়েছিল।
তিনি জানান, আমার শরীরে এখনও ৪০-৪২টি স্প্রিন্টার। অনেকের শরীরে শত শত স্প্রিন্টার, কেউ কেউ পঙ্গু হয়েছে। বিএনপির নেতারা প্রকাশ্য জনসভায় হামলা চালিয়ে শাহ এস এম কিবরিয়াকে হত্যা, আহসান উল্লাহ মাস্টারকে হত্যা, শেখ হেলাল এমপি, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এমপির জনসভায় হামলা করে অনেক মানুষকে হতাহত করেছিল, কোটালিপাড়ায় ৭৬ কেজি বোমা পুঁতে রাখা হয়েছিল। এখনও তারা সন্ত্রাস অব্যাহত রেখেছে, সন্ত্রাসী দলে পরিণত হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিএনপি নেতারা নেতা-কর্মীদের পয়সা দিয়ে চোরাগোপ্তা হামলা করাচ্ছে: তথ্যমন্ত্রী
আইএস-তালেবানের কায়দায় বিএনপির কর্মসূচি ঘোষণা: তথ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
জনগণ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নয়, উন্নয়ন ও শান্তির সঙ্গে থাকবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, জনগণ আগুন সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নয়, উন্নয়ন ও শান্তির সঙ্গে থাকবে। এ ছাড়া যারা পুলিশ হত্যা করে তাদের সঙ্গে কোনো সমঝোতা হতে পারে না।
তিনি বলেন, বিএনপি যদি আবার আগুন সন্ত্রাস করে, জনগণের সম্পদ নষ্ট করে আর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মারধর করে তাহলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
আরও পড়ুন: অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধরে রাখতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
রবিবার (৫ নভেম্বর) বড়গ্রাম উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ঘাটনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত বর্তমান সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতাভুক্ত জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তবে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি এই অত্যাচার নির্যাতন ও আগুন সন্ত্রাসীর কাছে মাথা নত করে তাহলে দেশের ১৭ কোটি মানুষের মাথানত হয়ে যায়।
প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার বলেছেন- ‘আমার জীবন যেতে পারে কিন্তু আমি সন্ত্রাসীদের হাতে দেশ তুলে দিয়ে যাব না।’
খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আমরা শান্তি চাই, এই দেশটাকে সুখি সমৃদ্ধশালী সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়তে চাই। আর সেজন্য জনগণের সমর্থন চাই।
দেশকে সন্ত্রাসীদের হাতে তুলে দেবেন নাকি যিনি বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ করেছেন তার পক্ষে থাকবেন সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, সোনার বাংলা গড়তে হলে শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের মননশীলতার বিকাশই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে অবদান রাখবে: খাদ্যমন্ত্রী
উন্নয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে বদলে দিয়েছেন শেখ হাসিনা: খাদ্যমন্ত্রী
১ বছর আগে
বিএনপির মতো ‘সন্ত্রাসী দলের’ সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে না: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির মতো একটি ‘সন্ত্রাসী দলের’ সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে না।
তিনি বলেন, ‘তারা (বিএনপি) তাদের নাশকতা ও সন্ত্রাসের পুরোনো রূপে ফিরে গেছে। তাই সন্ত্রাসীদের সঙ্গে কোনো সংলাপ হতে পারে না।’
বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথোপথনকালে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন একটি সন্ত্রাসী দলের সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে না। আমিও বলছি, তাদের সঙ্গে কোনো সংলাপ হবে না।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করায় বিএনপির নিন্দা ওবায়দুল কাদেরের
কাদের বলেন, ‘বিএনপিকে অনেকবার সংলাপের জন্য ডাকা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) তাদের ডেকেছে, রাষ্ট্রপতিও তাদের ডেকেছেন; কিন্তু তারা সংলাপে আসেনি।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘তারা (বিএনপি) নিজেরাই নিজেদের আন্দোলনকে নস্যাৎ করেছে। প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা, পুলিশ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে হত্যার পর তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দেশের সংবিধান অনুযায়ী সঠিক সময়ে নির্বাচন হবে। অন্যান্য দেশ আমাদের পরামর্শের ভিত্তিতে নির্বাচন করে না, তাহলে আমরা কেন তাদের কথা শুনব?’
আরও পড়ুন: বিএনপি সত্যিকার অর্থে নির্বাচন চাইলে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হতো না: ওবায়দুল কাদের
বিএনপির শনি ও রবিবারের হামলা পূর্বপরিকল্পিত: ওবায়দুল কাদের
১ বছর আগে